নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দো-শ্বাস জয় হোক আমাদের জীবন আর মরণ যেনো বিনম্র শ্রদ্ধায় ঘুমন্ত হোক আর ভালবাসার সুগন্ধী বাতাস উড়ন্ত বাক এভাবেই কোন মাটির ঠিকানায় উঁচু পথের সরগম;

আলমগীর সরকার লিটন

সামহোয়্যারইন শুরু থেকে লেখালেখি করছিলাম হঠাৎ আইডি বন্ধ হয়ে যায় তারপর আবার নতুন করে আইডি খুলে লেখালেখি শুরু করলাম সবার প্রতি কৃষ্ণচূড়া শুভেচ্ছা রইল

আলমগীর সরকার লিটন › বিস্তারিত পোস্টঃ

ওগেরি সাথে বলখেলতে গেনু

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:০৭




“বগুড়া আঞ্চলিক ভাষায় লেখার চেস্টা করেছি”

একদিন বৃষ্টি শুরু হচ্ছেছিল হামরা পাড়ার সব
এক হয়ে মাটভিটেত বলখেলতে গেনু- খেলা
শুরু কনু- খেলতে- খেলতে- খুলার সাথে হামার
পাও গেল কাটে রক্ত পরিছে খুব রক্ত দেখে হামীতো
ঘোড়া মারা কান্দন জুরা দিনু- ও মা গো- ও বাবা গো;

ওরা ভয়ে সব দউর দিল ! তখন জেট্য ভিয়ত থেকে বাড়িত
জাবার সময় দেখে হামী কান্দছুনু, জেট্য কল কি হছে বারে
পায় কাটেছে, হামাক কুলত করে নিয়ে বাড়িত আসল জেট্য!
মা দেখে তো চিকির জুরা দিছে এর মধ্যে রক্ত পরা বন্ধ হছে

সেদিন জেট্য না থাকলে কি যে হনুহিনি জেট্যর কাছে হাজার
ঋণি হয়ে গেনু; এর পর ওগেরক একটা করে ধনু আর গাল পারনু-
সালারা হামাক থুয়ে দউর মারছু ক্যা,জেট্য না থাকলে কি হলহিনি
সালারা মুছকি মুছকি হাসবের ধরছে এভাবে রাগকরনু কার সাথে
কয়কেদিন ধরে কথা কনু না আর হাতেপায়ে ধরবের ধরল- চল
বলখেলতে যায় হামার রাগ থামে গেলো, ওগেরি সাথে বলখেলতে গেনু।

০৬ আশ্বিন ১৪২৬, ২১ সেপ্টেম্বর ২০
------------------------------------

মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:১০

রাজীব নুর বলেছেন: কবিতায় আঞ্চলিক শব্দ বাদ দিন।

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:৪৭

আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: ভাবছি আর লেখব না

২| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:৪৮

নতুন নকিব বলেছেন:



আমাদের দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের আঞ্চলিক ভাষার শব্দগুলো আমাদের ভাষার সৌন্দর্য্য বৃদ্ধিকারী অমূল্য সম্পদ। এগুলো সংরক্ষন করা প্রয়োজন।

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:১৪

আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: জ্বি সঠিক বলেছেন অশেষ ধন্যবাদ জানাই

৩| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:৪৩

কাজী আবু ইউসুফ (রিফাত) বলেছেন: আমার আঞ্চলিক ভাষা ভালো লাগে !

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:১৪

আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: জ্বি অশেষ ধন্যবাদ জানাই

৪| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:৫৪

রাজীব নুর বলেছেন: অবশ্যই লিখেবন। আমি আঞ্চলিক শব্দ বুঝি না। কিন্তু অনেকেই বুঝেন এবং তাদের ভালোও লাগে।

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:১৫

আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: না মানে খুব কঠিন

৫| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:২১

বিএম বরকতউল্লাহ বলেছেন: বুঝেছি আধাআধি। নম্বর দিলাম পুরো।

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:০০

আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: জ্বি দাদা অশেষ ধন্যবাদ জানাই

৬| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:২৫

নতুন নকিব বলেছেন:



আপনি আঞ্চলিক ভাষায় অবশ্যই লিখবেন। আঞ্চলিক ভাষার প্রতি আপনার মনের টান আছে বলেই তো লিখতে পারছেন। আর এটাও কিন্তু এক ধরণের সংরক্ষনেরই পদ্ধতি। ব্যবহার না হতে হতে শব্দগুলো একসময় যাতে হারিয়ে না যায় সেটাই মাথায় রাখা চাই!

ধন্যবাদ।

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:০১

আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: জ্বি অশেষ ধন্যবাদ জানাই

৭| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:৫৮

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: অনেক শব্দ বুঝি নাই।

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:০২

আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: জ্বি ঠিকই কইছেন দাদা অশেষ ধন্যবাদ জানাই

৮| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:৪৭

নেওয়াজ আলি বলেছেন: বুঝি না কথা ।

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:০৬

আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: হু আঞ্চলিক ভাষা একটু কঠিন তাই বুঝেন না ----------

৯| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০২

জুন বলেছেন: আঞ্চলিক ভাষায় লেখা আপনার কবিতা পড়ে বেশ মজা পেলাম লিটন । পাজল সলভ করতে আমার খুব ভালো লাগে । আপনার কবিতাকে তেমনটি ধরেই সলভ করতে চেষ্টা করলাম :) বগুড়ার ভাষার সাথে আমার পরিচয় নেই একটুও তাই কিছ মনে করবেন না আশাকরি । আর যেই শব্দটি বুঝি নি তা ড্যাশ চিনহ দিয়ে গেছি ।
এখন দেখুন আমার অনুবাদ ঃ-

ওদের সাথেই বল খেলতে গেলাম

একদিন বৃষ্টি হচ্ছিলো আমরা পাড়ার সব এক হয়ে মাঠে বল খেলতে গেলাম
খেলা শুরু করলাম , খেলতে খেলতে --- আমার পা গেলো কেটে, রক্ত পরছে খুব রক্ত দেখে আমিতো ঘোড়া মরা কান্না জুড়ে দিলাম মাগো বাবাগো বলে ।
ওরা ভয়ে সবাই দৌড় দিলো। তখন জ্যেঠা – থেকে বাড়ি যাবার সময় দেখে আমি কাদছি , জ্যেঠা বল্লো কি হয়েছে পা কেটে গেছে , জ্যেঠা আমাকে কোলে করে বাড়ি নিয়ে আসলো, মা দেখেতো তো চিৎকার করে কান্না জুড়ে দিল, এর মাঝে রক্ত পরা বন্ধ হয়েছে ।
সেদিন জ্যেঠা না থাকলে কি যে হতো! জেঠার কাছে হাজার ঋনি হয়ে গেলাম ; এরপর ওদের একজন একজন করে ধরলাম আর গালি দিতে লাগলাম – শালারা আমাকে রেখে দৌড় মারলো ক্যানো , জ্যেঠা না থাকলে কি হতো ! শালারা মুচকি মুচকি হাসছে দেখে এত রাগ হয়েছি যে কয়েকদিন ওদের কারো সাথে কথা বলিনি। তখন ওরা হাতে পায়ে ধরলো বল্লো চল বল খেলতে যাই । আমার রাগ থেমে গেলো , ওদের সাথেই বল খেলতে গেলাম ।

+

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ৯:২৬

আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: এই ভাল বুঝতে পেরেছেন কিছু মনে করার নেই অশেষ ধন্যবাদ জানাই, ভাল ও সুস্থ থাকবেন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.