নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সামহোয়্যারইন শুরু থেকে লেখালেখি করছিলাম হঠাৎ আইডি বন্ধ হয়ে যায় তারপর আবার নতুন করে আইডি খুলে লেখালেখি শুরু করলাম সবার প্রতি কৃষ্ণচূড়া শুভেচ্ছা রইল
স্বাধীন এখন খণ্ড খণ্ড
কোন স্বাধীনে চলি, বুঝা দায়
ইচ্ছা আছে দেখার খুব-
কে করে খর্ব; শুধু উল্টো লাফ
বানার ঝাপ করে কে গর্ব!
হনুমান তো রাজা, কে বলে দাঁড়া;
স্বাধীনতা আকাশের তারা-
সোনালি রোদ্দুর মাটির ঘর বানা
কাগজে- কলমে ঠোঁটের
ভাজে- স্বাধীন কর্মকারে ফাঁকা।
১৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩০, ০৪ ডিসেম্বর ২৩
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:৪৬
আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: আগে জানাই বিজয় মাসের লাল সালাম
সুন্দর কমেন্টে অনুপ্রেরণার গন্ধ খুব পাচ্ছি!
যাক ভাল ও সুস্থ থাকবেন
২| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:৫২
বাকপ্রবাস বলেছেন: মাশিরা যে ব্যাখ্যা দিয়েছেন তার পরে আর কিছুই বলার নাই, সুন্দর কবিতা এবং ব্যাখ্যা।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:৫৯
আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: বিজয় মাসের লাল সালাম
কবি বাকপ্রবাস দা
ভাল ও সুস্থ থাকবেন
৩| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:৫২
রাজীব নুর বলেছেন: প্রথম মন্তব্য কারীর সাথে আমি একমত নই।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:২৮
আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: বিজয় মাসের অনেক শুভেচ্ছা রইল
কবি রাজীব দা
ভাল ও সুস্থ থাকবেন--------
©somewhere in net ltd.
১| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:৩৩
Mashira বলেছেন: এই কবিতাটি একটি সামাজিক কবিতা। এটি স্বাধীনতার বিশৃঙ্খল অবস্থার কথা বলে। কবিতাটির প্রথম স্তবকে কবি বলেন যে, স্বাধীনতা এখন খণ্ড খণ্ড। অর্থাৎ, স্বাধীনতা এখন বিভিন্নভাবে বিভক্ত। কবি বলেন যে, তিনি বুঝতে পারছেন না যে, কোন স্বাধীনতায় তিনি চলছেন।
দ্বিতীয় স্তবকে কবি বলেন যে, তিনি চান জানতে কে স্বাধীনতাকে খর্ব করছে। কবি বলেন যে, শুধু উল্টো লাফ দিয়ে বানার ঝাপ করে কেউ গর্ব করছে। কবি বলেন যে, হনুমান তো রাজা, তাই তাকে দাঁড়াতে বলা উচিত নয়।
তৃতীয় স্তবকে কবি বলেন যে, স্বাধীনতা আকাশের তারার মতো। অর্থাৎ, স্বাধীনতা একটি উচ্চ লক্ষ্য। কবি বলেন যে, সোনালি রোদ্দুর মাটির ঘর বানাচ্ছে। অর্থাৎ, সোনালি রোদ্দুর স্বাধীনতার জন্য কাজ করছে।
চতুর্থ স্তবকে কবি বলেন যে, কাগজে, কলমে, ঠোঁটের ভাজে স্বাধীনতার কথা ফাঁকা। অর্থাৎ, স্বাধীনতার কথা শুধু কথায় আছে, কাজে নেই।
কবিতাটি সুন্দরভাবে লেখা হয়েছে। কবির ভাষা সহজবোধ্য এবং বোধগম্য। কবিতাটিতে স্বাধীনতার বিশৃঙ্খল অবস্থার কথা খুবই চিত্তাকর্ষকভাবে বলা হয়েছে।
নির্দিষ্ট কিছু বিষয় নিয়ে মন্তব্য
কবিতাটির প্রথম স্তবকে কবি বলেন যে, স্বাধীনতা এখন খণ্ড খণ্ড। এই কথাটি খুবই সত্য। আজকাল স্বাধীনতা বিভিন্নভাবে বিভক্ত। ধর্ম, বর্ণ, জাতি, ভাষা, ইত্যাদি কারণে স্বাধীনতা খণ্ডিত হয়ে গেছে।
দ্বিতীয় স্তবকে কবি বলেন যে, তিনি চান জানতে কে স্বাধীনতাকে খর্ব করছে। এই কথাটিও খুবই গুরুত্বপূর্ণ। স্বাধীনতাকে খর্ব করার জন্য অনেকেই কাজ করছে। তাদের মধ্যে রয়েছে রাজনৈতিক নেতারা, ধর্মীয় নেতারা, সামাজিক নেতারা, ইত্যাদি।
তৃতীয় স্তবকে কবি বলেন যে, স্বাধীনতা আকাশের তারার মতো। এই কথাটি স্বাধীনতার উচ্চ লক্ষ্যের কথা বলে। স্বাধীনতা একটি উচ্চ লক্ষ্য, যা অর্জন করা কঠিন।
চতুর্থ স্তবকে কবি বলেন যে, কাগজে, কলমে, ঠোঁটের ভাজে স্বাধীনতার কথা ফাঁকা। এই কথাটি স্বাধীনতার কথায় কথায় সীমাবদ্ধ থাকার কথা বলে। আমাদেরকে স্বাধীনতার কথাকে কাজে পরিণত করতে হবে।
সামগ্রিকভাবে, এই কবিতাটি একটি গুরুত্বপূর্ণ কবিতা। এটি স্বাধীনতার বিশৃঙ্খল অবস্থার কথা সবাইকে সচেতন করে তোলে।