নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সামহোয়্যারইন শুরু থেকে লেখালেখি করছিলাম হঠাৎ আইডি বন্ধ হয়ে যায় তারপর আবার নতুন করে আইডি খুলে লেখালেখি শুরু করলাম সবার প্রতি কৃষ্ণচূড়া শুভেচ্ছা রইল
ঘুমিয়ে থাকা দুর্বলাঘাসের সাথে মিতলী
করতে যাচ্ছি; শীত উষ্ণ পথের ভেজা পায়-
উঠান হাহাকার দিয়ে উঠবে কোন সময়ের ক্ষণে!
আমি তার দর্শণ দিতে যাচ্ছি;ঢাকা,গাজীপুর হয়ে
টাঙ্গাইলের মেঠোপথ ধরে কুয়াশা ভেদ করে
এগিয়ে আসবো শুধু জেগে...
আমতুলী আর জামতুলী
তৈঁতুলতলায় পানি গো
তৈঁতুলতলায় পানি;
লিচুতলায় চোরের বাস
বড়ইতলায় পাবলিক
কাঁঠালতলায় মাছির
ভেন ভেন ভেন ভেন
তরমুজতলায় দুর্নীতি
বেলতলায় মাথা ফাঁটা গো
জলপাইতলায় কেমনে পালায়
সবতলায় ফাঁটা গো-কেমনে
হবে মধু চাক- মধুতলায় গো;
১৮-১২-২৪
ভীতর বাহির চিনায় উপায়
মাটির ফসল দেখো---
সরিষা ফুলে মাঠে মাঠে
হলুদা রঙের সাজন
পাঁকা ধানের সোনালি গড়ন
কায়ার মাঝে হজম ফুরন
দেখতে কি পাও স্বজন-
কষ্ট দিলাম মন ভজন;
সুখের ভীতর আধার লইয়া
ঘুরাইলাম রঙের ঘুড়ি-...
অভাগা মানুষের চিন্তাধারাই
এক ক্ষত অভাগা হয়ে থাকে-
ঠিক বাঁধের বালুর মতো কিংবা
সে বাড়ির উঠনের আলোর রথ;
এখন ভোরের শিশির ভেজা পায়ে
কেও আর রোজ রোজ হাঁটে না-
ঠিক পাতিহাঁসের মতো কিংবা
খরগশের দৌড়- এভাবেই...
আকাশ নীলে ছবি
ব্যথার সাগর সবিই-
তবু তাকাই পূর্ণিমার
আসায়- ঐ দেখি ছবি;
রাত জাগা পাখি রে;
নীরব ব্যথা মনে মনে
কান্দে আখি জলে জলে
তবু দেখি রে ছবি!
আসে না ফুলেল গন্ধে
এই কায়া শীতল অঙ্গনে-
হয়েছি কিয়ামত...
কবি মন্টু ভাইয়ের জন্মদিন
কেক কাটবে আলপিন!
চলো সবাই বাগোপাড়া-
সন্ধ্যায় হবে আলোর মেলা;
এই জন্মতে বয়স কুড়ি-
উড়াই শুধু রঙিন ঘুড়ি;
শুভেচ্ছা পাবে ভুরি ভুরি
কারি কারি বয়স বাঁচুন-
এই দোয়ায় কবি মন্টু ভাই
জানাই...
কমল মুখটা দেখতে চায় না যমুনা;
যমুনার জলছিল টলমলে অহমিকা
খুব সহজে ভেঙ্গে দিলো বসতভিটা
কি করে চায়বে বলো জোছনা সলকে
চিকচিকে মুখখানা,অমাবস্যা রাত
বুঝতো না যমুনা- ভাঙ্গানির স্রোত
মায়াবি দৃষ্টি হয়ে গেলো শুধু বালুচর
হাত পা...
মহত্বের বাতাস কোন দিক দিয়ে আসে
এক নিয়তির সময় ঠিকিই বুঝে উঠে -
ঠিক আত্মার কাছে, তবু মহত্বের হাসি
চাঁদ কেও ফাঁকি দিয়ে উঠে ভোরের সূর্য ;
পিপিলিকারা দৌড়ে যায় এদিক সেদিক-
তারপর উঠনে একভার...
মামু বাড়ির কুকুর
ঘেও- ঘেও বাঁকছে-
বুঝতে কি পাও?
গরুর হাড্ডি দিলেই
বুঝি থেমে যাবে-
কুকুরগুলোর গাও;
গাও তো নয় যেনো
পাঁটা পাঁটা গন্ধ সারা
কার্তিক মাস ভাবছো
ও দুষ্টু কুকুর খাড়া;
৪-১২-২৪
সময়ের কারেন্ট ফান্দি জাল
ইলিশে আটকিছে- জান শুধু
আন চান করতিছে মাটির স্রোতে-
তবু প্রাণ বুঝে না শূন্য আকাশ;
গোলাপ, রজনিগন্ধা তো গন্ধ দিচ্ছে
অথচ সময় ধৈর্য- এই ধরে,
এই ঢেঁকি পার মারে...
আমি বুঝেছি রক্ত গন্ধে আগুন
সিংহের স্বপ্ন দেখলাম সিংহ হয়েছি;
গর্জন হয়তো আকাশ ভাল জানে
মাটির দেখতেছি অজ্ঞান আল্লাহ নাই
তাই ফসল হয় না ফাগ্লুনময়;
আমি বুঝেছি আমাকে নীরবতা নয়
বজ্রপাত হতে হবে বৃষ্টি ঝরার আগেই
তবেই...
নিজেকে এত অবহিলিত মনে হচ্ছে,
মানুষ ভাবতেও ঘৃনা লাগেতিছে-
জীবন তেসপাতাও ভাবতে পারছি না
জিরা বাটা রান্নাও-অবহিলিত মানে
মৃত্যুর সমকোন মাটির নীরবতা
তবু মানুষ ভাবতেই ঘৃনা পাচ্ছি
বাঁচ্চাবো বল কতদিন শুধু বঞ্চিত
সূর্যের হাসি দেখি খালি- চোখটা
নিরাশ্রুজল...
পুরাতন আর নতুনের মাঝে
ভাত আর পানির জলপাই হাক;
তবু তেঁতুল ছাড়া কি চলে-
ডেও যেনো কার্তিক মাসে বাক!
গমের রুটি গায়ের দুধ আখের গুর
সব স্মৃতির নদীতে বালুচর-
প্রাইমারী স্কুল মেঠোপথের চোখ
হলো না বড় অট্টালিকার...
©somewhere in net ltd.