![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সামহোয়্যারইন শুরু থেকে লেখালেখি করছিলাম হঠাৎ আইডি বন্ধ হয়ে যায় তারপর আবার নতুন করে আইডি খুলে লেখালেখি শুরু করলাম সবার প্রতি কৃষ্ণচূড়া শুভেচ্ছা রইল
আর গতি নতুন রাস্তার মোড়
সাদা সাদা পাখির যত সব ডাক;
অথচ সাদা মেঘের ঘূর্ণি যেনো
কালবৈশাখী ঝড় ভীষণ--
তবু অচেনা পাখির উড়ছে- খুব কাছে
শ্যামল ধূসর মেঠো পথে- পথে!
অতঃপর নতুন রাস্তা ওখানেই সমাপ্তি
কিন্তু পাখির...
ট্রেনের শেষ স্টেশন কথায়?
ঘুম যার মাটির ঘাসফুল- না
বিছানা তার ধূলি বালি- চাপা
মৃত্তিকার নরম দুল! তবু বুঝি
স্টেশনের পটে সুখ নাই- দুঃখ
নিঃশ্বাসে দুর্গম ছুটে ছু্টে চলা
চোখ মুখ সবই বন্ধ; কে বুঝে
দু’চাকা...
সামনে আঁধারের কথা শুনলে
মেনে নেয়া কষ্ট সাধ্য হয়-
তবু কখন যে আঁধার আসে
কেউ কি বলতেও পারে না;
সবাই কেমন করে অপেক্ষায় থাকে!
এক নদীর নোনা জল খুব বুঝি
অথচ এতটাই সত্য ঘটনা ঘটে
কিছুক্ষণ...
মধ্য মাঠে কবিতার অসুখ নেই;
কেবলি কবির অসুস্থতা প্রায়
দুর্চিন্তার মাঝেও কবিতা হেঁটে যায়
যেতে যে হবে মিষ্টি ভাবনায়
এযে কবির সুনিশ্চিত প্রত্যয় ফুল;
ওপারে ওশর কতটুকু বা গন্ধ ছড়াবে
কবিতা ভাল করে জানেন- অথচ
কবির...
মৃত্যুর চোখে ধরণির
যত সব স্বার্থপরতার উকুন
কঠিন রোগের থেকেও কঠিন;
অথচ কবরের মাটি একদিন অদৃশ্যের
ছায়া উঠনে জল ভূমি কিংবা
অট্টালিকার ছাদ- তবু পূর্ণিমা
চাঁদের ঝলকানি দিবে না; কারণ
সেতো মৃত চোখ ওপারের খেয়া নেই
শুধু...
কি মেঘে, বৃষ্টি ঝরাইলি-
বৃষ্টির জলে- কাদা মাটি!
কাদার ভিতর জন্মিল মন-
মনের ছলনায় কাঁদাইলি খাঁটি;
মায়া মমতায়- তারায় তারায়
কয়া গেলি পূর্ণিমায় ঠোঁটে চাটি
ফাল্গুন গেলো- আগুন ধরল
এক আকাশে মুখের যত বুলি
সংসার ধর্মে কি...
এক ধরনের এলার্জি দেখে ভয় লাগে
কোন খাদ্যসমগ্রী থেকে রোগ হয় না
মনে চোখে হিংসার সরিষাফুল দেখে
তখন এলার্জিটা বারে দেহের ভাজে
এর সমাধান বা ঔষধ পাওয়া কঠিন;
হেদায়ত নামের শব্দ আছে- যদি কখন
ফুল...
অগ্নিশিখা তাপদাহ দাবানল
তাদের সম্পর্কের ধ্রুবতারা একই
দ্রোহের প্রণয় সুগন্ধ ছড়ায় না
কারণ আকাশে পূর্ণিমা থাকবে না
আঁধারের মাঝে ভবিষ্যৎ দেখে উজ্জ্বল
অথচ অনাগত উঠন শূন্য মরুময়
তাহলে এতো কেনো আয়োজন
এতো কেনো বেদনা আর ছলনা...
উৎসর্গঃ মোহাম্মদ গোফরান দা কে
হঠাৎ কেনো কচুর গালে লোডশেডিং
অন্ধকারে কি চুলকায়- তবু স্বপ্ন দেখি
উঠন জুড়ে হরেক রকম কচুর চাষে;
আমি বাবু পছন্দ করি কাঠকচু! জন্মে
থাকে গোলঘরের পিচু- ওলকচু ভাবো
তাই উন্নয়নে...
কলার ছড়ি দু’হাতের চিপায়
হেঁটে যাচ্ছে তো যাচ্ছে- দৃষ্টিপাত
আমজনতা রাত দুপুর কিংবা
ভোরের শিশির সিক্ত পথের ধূলি বালি।
কলার পুষ্টি স্বাদের অভাব অনুভব সৃষ্টি-
অথচ রমনির শিল পাটা দাঁতের কপোত কপোত
শব্দ আওয়াজ যেনো...
মধ্য দুপুর কাঁঠালের গন্ধে
মৃত্যুর স্বাদ উপলব্ধি সুর;
অথচ আমজনতার কণ্ঠ
ফুলে কিছু যায়-আসে না!
এভাবেই কিয়ামত ঘটে-
তাই না, নির্দয় মন বুঝে না
কাঁঠাল পাতার বাতাসের
গায়ে কোন শীতলতা নেই-
তারপরও গন্ধ, স্বাদ অটুট!
তবু কাঁঠাল গাছ...
নেট থেকে সংগ্রহ
কবিতার গায়ে ভীষণ তাপদাহ!
বাগবাড়ি, বেলকুচি, কাজিপুর, ভুয়াপুর
হয়ে ঢাকায়; তারপর শ্রাবণ ঘুম-
কোথাও দেখলাম না শীতল হাওয়া;
গায়ে সিলেটের বন্যা বয়ে যাচ্ছিল;
কিছু করার নেই শুধু যন্ত্রনার অপেক্ষা
শ্রাবণের প্রথম দিন এভাবেই...
নেট থেকে সংগ্রহ
আষাঢ়ের গল্প হয়ে যাচ্ছে-
অনেক কিছু অথচ শ্রাবণ
সুধায় অনেক খানি কারণ
সোনালি ক্ষণ যত সব ঋণ;
শুঁকে গেছে মরুময় যত ক্ষত
তবু আষাঢ় ফিরে কিন্তু প্রাণ
আকাশে বাদল, মাটিতে কাদা
এই কি তোমার...
©somewhere in net ltd.