নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সামহোয়্যারইন শুরু থেকে লেখালেখি করছিলাম হঠাৎ আইডি বন্ধ হয়ে যায় তারপর আবার নতুন করে আইডি খুলে লেখালেখি শুরু করলাম সবার প্রতি কৃষ্ণচূড়া শুভেচ্ছা রইল
আজও একটা কবিতা লিখবো বলে-
তিন প্রহর অপেক্ষায় নদের পাশে থাকি!
অথচ কবিতার ঝলঝলে মুখ দর্শন, বৃষ্টি
ছুঁয়া হাত, কেমন জানি মেঘ ভাঙ্গা আর্তনাদ;
বার বার প্রতি ছবি ভেসে উঠে
এক বেদনায়...
মৌ মাছির মতো ভাল থাকো
প্রজাপতির মতো রঙ ছড়াও-
সূর্য স্নানে ঘাস ফুলের মতো হাস!
লজ্জাবতীর মতো লাজুক থাকো;
তারপর ঝর্ণার মতো মেঠো পথে হাঁট-
আকাশের মতো কালমেঘ মুক্ত হও!
আর সবুজ দিগন্তের মাঠে, দৃষ্টি...
কবিতার শুধু হিংসার মেঘ
মন আকাশে রক্তাক্ত বৃষ্টি ভিজা ক্ষণ!
তবু কবিতার বোধ শক্তি অন্ধ-
সোনালি মেঠো পথের দিকে তাকাই না;
নিঠুর স্বার্থপর কালক্ষেপ বর্বরতা-
অথচ কোন ফুলের নেই গন্ধ...
এখনকার জীবন যাত্রা
কবিতার মধ্যে দিয়েই যাচ্ছে-
দুঃখ কষ্ট শুধু ছন্দের
সাথে তালহীন স্বপ্নের মিছিল;
ভাবনার রাত ফুরালেই
দিনের সূর্য প্রণয়ের ঘষা ঘাম!
যেনো জীবনের বার
মাস- এমনি করে...
বয়সের লতাপাতা আর জীবন মানের
মধ্যে এক আর্তনাদ শুধু লুকোচুরি খেলে,
নিখুঁত ভাবনার আকাশে ধোয়া উড়ে বেশ!
অতি সংগোপনে জীবনের অর্থ স্বার্থকতা হয় না
কারণ পরিবেশ পরিস্থিতি নিবিড় ভাবে জড়িত থাকে
বৃদ্ধ বয়সে চারপাশ থৈ...
স্বাধীনতা আছে বলেই
খাদ্য দ্রব্যের যত সব বাহাদুরি!
স্বাধীনতা আছে বলেই-
কবিতার রূপ সাজসজ্জার খেলা
স্বাধীনতা আছে বলেই
সাজের বেলা রঙধনুকের মেলা
মেঘহীন বৃষ্টির আর্তনাদ;
স্বাধীনতা আছে বলেই-
ঘর উজ্জ্বল আলোর রূপালি বাতি
মুখোসের আরালে বিদ্বেষী!
স্বাধীনতা তোমাকে লাল স্যালুট...
প্রণয়ের চোখ যদি দৃশ্যবহ না হয়
তাহলে মুখের ভাষায় বালুচর ভেবে কি লাভ?
জলের কথা ভুলে যাই; পারব কি
তার স্বাদ নিতে অন্ধ নয় সব কিছু ভাবনা সত্যছিল;
তবু সংসার...
আমি ধূলো বালির সংজ্ঞা বুঝি না-
রাস্তার মাঝে ঝকঝকে পোড়া ইট;
আরও কাঁচা পাকা দেওয়াল বুঝি না-
টিনের ছাউনি ঘরের মধ্যে হিট ফিট।
তবু বলো ভাই বিশেষজ্ঞ বলে কথা!...
কবিতা পাঠের লিং-
চাঁদের মুখে- সোনার চামচ
রোদ বৃষ্টি হাসে, তাই তো সোনালি
প্রান্ত জুড়ে দৌড়- কেমনে
আধার নামে, ও দুঃখ মাটির বুকে;
এক দা সূর্যের সাথে মাটির আড়ি
খর পুড়ে চৈত্রের সাথে বৈশাখী-
কোন কালে আসলো...
একটা রাতের আধারে দেখি সব-
এই ধর যেমন চোখের শ্মশানে
সোনালি ক্ষণ- জোনাকির বাসর;
কেমন জানি জোনাকিকে হারায় মন,
বিরহ মধু- মৌচাক শূন্য ঘরের বাসন কোসন!
তবু সংসার আঘাতে কোথায় জানি
আলোকময়! চাঁদ কেও হারমানায়- অথচ
কে...
আকাশ কম্পন, বাতাসে স্পন্দন
মাটির ঘ্রাণে শুরু হলো-
বাঘ নয় সিংহের মতো নাভিশ্বাস;
তবু বেঁচে থাকতে হবে দুর্বল ঘাসের মতো
কিংবা ঘাসফড়িঙ নাচ!
শুরু মাত্র...
এক একটা প্রশ্ন যখন
গোচি মাছের মতো বাহির
হতে লাগলো- উত্তরগুলো
তখন ইলিশের মতো, না
লাগলো স্বাদ- না দিলো আশ;
কেনো জানি লজ্জাবতির
দেহে...
কবিতার চোখে ঘুম দেখছি না
কেনো ঘুম পাচ্ছে না- বলাই বাহুল্য;
এই ভাবনার অথৈ গড়াচ্ছে জল
রক্ত কোষ হাবুডুবু খাচ্ছে! মৃদু কম্পন
কারণ ছাড়াই- কবিতা খুব অভিমানের...
এ মাটির বয়স বেড়েই যাচ্ছে
তার সাথে কত না পরিবর্তন ঘটছে;
মাঠ, ঘাট, সোনালি ফসল ইত্যাদি-
অথচ মনের রূপ আজও পরিবর্তন,
দেখলাম কই? বিস্মৃতির নোনা পরে
যাচ্ছে- চোখ অথবা দেহের ভাজে-
বিবেক বৃদ্ধি সেই রকমী আছে...
ডাইনোসরের মৃত্যু হয়েছে কি, জানি না।
কিন্তু ডাইনোসরের প্রেতাত্মার রূপ! মনে হয়,
মরে নি আজও- ভর করে বেঁচে আছে-
এই মানবের সৃষ্টি দ্বয় হিংসা, বিদ্বেষ এমনকি
ষড়যন্ত্র, খুন,...
©somewhere in net ltd.