![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সামহোয়্যারইন শুরু থেকে লেখালেখি করছিলাম হঠাৎ আইডি বন্ধ হয়ে যায় তারপর আবার নতুন করে আইডি খুলে লেখালেখি শুরু করলাম সবার প্রতি কৃষ্ণচূড়া শুভেচ্ছা রইল
ইটের মধ্যে এক চোখ
অহমিকা লুকে আছে,
যা তোমাকে দেখে জানলো
আকাশ, মাটি, বৃষ্টি-
এমন কি সোনালি মাঠ;
ঘাস দেখে অনুশোচনা হয় না
কারণ পদতলে কার্পেট কিংবা
মজাহীক ঝলমল করছে;
এই বুঝি...
ঈদ দেখে আসলাম! কিন্তু
ঈদের গায়ে ছুঁইতে পারলাম না-
আফসোস গলা খানিক- হাঁটু পর্যন্ত;
অথচ তীব্র বৃষ্টিতে ভিজলাম-
কিন্তু মন চক্ষু এতখানি ভিজল না!
ঈদের মতো রাস্তা, ঘাট আর চলে না
শুধু আনন্দময় অম্লান করল-
রক্তাক্ত...
আমি তোর লাশ দেখি!
অথচ আমার লাশ আমি দেখতে পাই না?
নিয়তির কি অদ্ভুত পরশ
পাথর খেলা,জীবন দশায়, বুঝতেই পারি না
কাল গেলো- বছর গেলো
যুগ যুগান্তর এই না হলো পৃথিবীর হালচাল
বিশ্বাস কাটঘরে মাটির...
দু’হাতের যত সব তুলা ছবিগুলো
এতটুকু অন্যহাতে ভরিয়ে দাও!
কোন সময়ে ইতিহাসের মেঘ ভাসবে-
শ্রাবণের বারি ধারা রঙিন ঝরাবে;
মনের জানালায় হাত গুটিয়ে থেকো না
কথোপকথন সংগোপনে চাঁদের সাথে
প্রেমে পরো না- মানসিক রোগে হারাবে
উঠন...
ধূসর ইচ্ছার কোন বাপ মাও নাই,
তাই ইচ্ছা সাজাই অনেক কিছুই;
জলের সাথে ইচ্ছার গভীর সম্পর্ক
কেউ জানুক আর নাই বা জানুক-
পরশ কমল বয়ে যায় ইচ্ছার জল;
মন থাকুক আর নাই বা থাকুক-
বুকতে...
ছবিটা নেট থেকে সংগ্রহ
আজকাল কবিতার গায়ে রঙতুলির
আচরে ছবি আঁকছে বেশ- সময়ের
পিটে ভাবতে অবাক- ঈশ্বর বুঝি নাই
আপনা ক্ষমতাকেই প্রভু ভাবছে বেশ
আর সময় গড়ে-গড়ে যাচ্ছে কোন দিকে;
ধর্ম মানবতার মাথায় জানি মগজ...
ছবিটি নেট থেকে সংগ্রহ
প্রতিবেশীর সাথে প্রেম করা আর
মুরগীর গোস্ত খাওয়া একই কথা;
প্রেমিক প্রেমিকার প্রেম সেতো সোনায়
সোহাগা যেনো গলাকাটা ছলনা!
খাতা কলমের প্রেমে মধ্যস্থ নেই-
কেউ- কেউ বলে উঠে মন্দ...
দোসর বিছানার গায়ে-কি যাতনার রাত
চাঁদ মুখে জোছনা এতটুকু বুঝে না?
অথচ বাঁধ ভেঙ্গে জল থৈ- থৈ- ঝর্ণা;
এখন নাকি খেজুরের রসে ভ্যাইরাস-
তবু খেজুর খাচ্ছি খুব,ঘুম হারা বালিশের
চোখেই পরে না ঘুষ অথচ...
জনসমুদ্রে কবি বলে কথা!
তবু মনের যাতনা কবিতা বুঝেই না;
লাশের পর দুই এক জন ঠোঁট
নড়াবে, ফিস ফিস করে কথা বলবে
এই হলো মানব সভ্যতার হাল চাল-
মরার আগে কেউ প্রণয় দেখায় না!
শুধু...
কবিতার নিখুঁত ভাবনা মাঝে
একটা মহৎ কিছু লুকে থাকে-
চেয়ে থাকা আসমানের মেঘ
কিংবা মাটির দোসর ধূলি মাখা পথ
কিংবা তাল গাছের মন বাসনার মতো
প্রতিহিংসা নীল মেঘে, আসন্ন ঘিরা
তবু কবিতার রসনা ভাবনা ধূসর...
এক কবিতার উষ্ণ পরশ
শুধু প্রেমের দিকেই হাঁটে অথচ
লাল বর্ণের অর্থটাই ভাল করে বুঝি না!
লোকলজ্জায় আজ কাল
সেই শিক্ষাটাই পেলাম না-
যত সব বিতর্কই গোল্লাছুট খেলে গেলো;
ফুল কেনো...
ঐ মৃত নয় ঘুমিয়ে থাকা
মাটির দিকে তাকালে!
কেবলি সোনালি ঘাসফুল-
কেমন করে হাসি ফুলাই !
কারণ বুঝি প্রণয় রোগে-
সুখে- দুঃখে আরও কিছু
ঐ মাটির সুবাসিত ঘ্রাণে।
জোছনার দিকে তাকালে
রুপালি দুচোখে সিনেমার
নেমে আসে ডল- মেঘদূত
দুষ্ট...
হাওয়া নড়বড় করে রে মানুষ
হাওয়া নড়বড় করে-
আকাশ থেকে তারা ছুটে রে মানুষ
আকাশ থেকে তারা ছুটে-
ফুলের গন্ধে ঘুম আসে না রে মানুষ
একলা জেগে রই রে মানুষ;
মাটির সাথে সাজানো মেঘ বাড়ির...
আজ কাল যদি লবণ মিষ্টি হয়
কেন হবে না কাদামাটির ঝাল;
কাল ভাসে মধু যদি চিনি হয়-
কেনো ভাই- গুড় মধু নয়!
গোপনে মন্ত্র কে যদি যাদু কয়
কেনো মুখের ফুঁ- মন্ত্র নয়;
হাট বাজারে...
বৈশাখের গায়ে রোজা
তবু চল মঙ্গল শুভ যাত্রা-
কবুল করে নাও না রোজা;
এই সব সং যমের আরাধনা
দুচোখে অভিনয়ের কান্না!
তবু কি বৈশাখের রঙ বিরল
থামবে আর?...
©somewhere in net ltd.