![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সামহোয়্যারইন শুরু থেকে লেখালেখি করছিলাম হঠাৎ আইডি বন্ধ হয়ে যায় তারপর আবার নতুন করে আইডি খুলে লেখালেখি শুরু করলাম সবার প্রতি কৃষ্ণচূড়া শুভেচ্ছা রইল
নেট থেকে সংগ্রহ
এক দলা মাটি কিংবা ইট পোড়া বাসনা
হরদম চলছে বুক পাঁজরে- অথচ মেঘ
বৃষ্টির ভয় নেই-রক্তক্ষরণে জলাশয় নদ;
মনের গভীরে ইট ভাটার অনল জ্বেলে
শান্ত হতে বল মাটির চূড়া-তারপর
অহমিকা চোখের আঙ্গুলে...
নেট থেকে সংগ্রহ
ডাক্তারের অপারেশন শেষ-
এখন সুস্থ হওয়ার প্রত্যয়!
তবু অনাকাঙ্খিত খুন করার
মতো শব্দের বাক্য; হাতে চাকু
বন্দক কিংবা সিপি খুলা বিষ
অথচ বুঝে না এক বুক পাঁজরে
কতখানি রক্তক্ষরণ- ভিজা
রাস্তার মোড় মাঠ...
তুমি তো আঁধার দেখো বেশ!
তোমার পা নেই তবু ছুটছো-
বহুদূর; সৃষ্টি দেখো তোমরা
নতুন কিছু আলোকিত কর
বিশ্বময়- এ ধরণি সাদা মেঘ
মুখ উজ্জ্বল কর; অসহায় নয়
দৃষ্টান্তর রেখে যাও- ইতিহাস
কিংবা এক বুক চির...
হাসির দাঁতে- চাঁদ ঢেকেছে ঠোঁট;
মাটির পরশ আর কতখানি দোসর
সবই মাথার মুকুট ঝলসে উঠে-
নদীর পার কিংবা নদের বালুচর
হাসির কান্না এক অদ্ভুত গোধূলি বেলা
সন্ধ্যা যেনো আনন্দ মুখর...
আর গতি নতুন রাস্তার মোড়
সাদা সাদা পাখির যত সব ডাক;
অথচ সাদা মেঘের ঘূর্ণি যেনো
কালবৈশাখী ঝড় ভীষণ--
তবু অচেনা পাখির উড়ছে- খুব কাছে
শ্যামল ধূসর মেঠো পথে- পথে!
অতঃপর নতুন রাস্তা ওখানেই সমাপ্তি
কিন্তু পাখির...
ট্রেনের শেষ স্টেশন কথায়?
ঘুম যার মাটির ঘাসফুল- না
বিছানা তার ধূলি বালি- চাপা
মৃত্তিকার নরম দুল! তবু বুঝি
স্টেশনের পটে সুখ নাই- দুঃখ
নিঃশ্বাসে দুর্গম ছুটে ছু্টে চলা
চোখ মুখ সবই বন্ধ; কে বুঝে
দু’চাকা...
সামনে আঁধারের কথা শুনলে
মেনে নেয়া কষ্ট সাধ্য হয়-
তবু কখন যে আঁধার আসে
কেউ কি বলতেও পারে না;
সবাই কেমন করে অপেক্ষায় থাকে!
এক নদীর নোনা জল খুব বুঝি
অথচ এতটাই সত্য ঘটনা ঘটে
কিছুক্ষণ...
মধ্য মাঠে কবিতার অসুখ নেই;
কেবলি কবির অসুস্থতা প্রায়
দুর্চিন্তার মাঝেও কবিতা হেঁটে যায়
যেতে যে হবে মিষ্টি ভাবনায়
এযে কবির সুনিশ্চিত প্রত্যয় ফুল;
ওপারে ওশর কতটুকু বা গন্ধ ছড়াবে
কবিতা ভাল করে জানেন- অথচ
কবির...
মৃত্যুর চোখে ধরণির
যত সব স্বার্থপরতার উকুন
কঠিন রোগের থেকেও কঠিন;
অথচ কবরের মাটি একদিন অদৃশ্যের
ছায়া উঠনে জল ভূমি কিংবা
অট্টালিকার ছাদ- তবু পূর্ণিমা
চাঁদের ঝলকানি দিবে না; কারণ
সেতো মৃত চোখ ওপারের খেয়া নেই
শুধু...
কি মেঘে, বৃষ্টি ঝরাইলি-
বৃষ্টির জলে- কাদা মাটি!
কাদার ভিতর জন্মিল মন-
মনের ছলনায় কাঁদাইলি খাঁটি;
মায়া মমতায়- তারায় তারায়
কয়া গেলি পূর্ণিমায় ঠোঁটে চাটি
ফাল্গুন গেলো- আগুন ধরল
এক আকাশে মুখের যত বুলি
সংসার ধর্মে কি...
এক ধরনের এলার্জি দেখে ভয় লাগে
কোন খাদ্যসমগ্রী থেকে রোগ হয় না
মনে চোখে হিংসার সরিষাফুল দেখে
তখন এলার্জিটা বারে দেহের ভাজে
এর সমাধান বা ঔষধ পাওয়া কঠিন;
হেদায়ত নামের শব্দ আছে- যদি কখন
ফুল...
অগ্নিশিখা তাপদাহ দাবানল
তাদের সম্পর্কের ধ্রুবতারা একই
দ্রোহের প্রণয় সুগন্ধ ছড়ায় না
কারণ আকাশে পূর্ণিমা থাকবে না
আঁধারের মাঝে ভবিষ্যৎ দেখে উজ্জ্বল
অথচ অনাগত উঠন শূন্য মরুময়
তাহলে এতো কেনো আয়োজন
এতো কেনো বেদনা আর ছলনা...
উৎসর্গঃ মোহাম্মদ গোফরান দা কে
হঠাৎ কেনো কচুর গালে লোডশেডিং
অন্ধকারে কি চুলকায়- তবু স্বপ্ন দেখি
উঠন জুড়ে হরেক রকম কচুর চাষে;
আমি বাবু পছন্দ করি কাঠকচু! জন্মে
থাকে গোলঘরের পিচু- ওলকচু ভাবো
তাই উন্নয়নে...
©somewhere in net ltd.