নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সামহোয়্যারইন শুরু থেকে লেখালেখি করছিলাম হঠাৎ আইডি বন্ধ হয়ে যায় তারপর আবার নতুন করে আইডি খুলে লেখালেখি শুরু করলাম সবার প্রতি কৃষ্ণচূড়া শুভেচ্ছা রইল
এতটু মুখ ভরে হাসতে চাই
অথচ কৃষ্ণচূড়া রাঙা পথ!
লজ্জাবতি সাম্মনটুকু বুঝল না।
তবুও হাটতে হাটতে ক্লান্তীহীন
আলোক সজ্জা চাঁদের মুখ অথচ
তারা জোনাকির পিটে বসে
হাসে বেশ- আর একটু বার
মুখ ভরে হাসে...
কার গল্প কে শুনে
সূর্য হাসে ঠিকই চাঁদ ঝলসে উঠে
একাকি রাত; তারারা কথা বলে যায়
শুধু গল্পের জন্যে তবুও কি হয় শুনা
ছোট একটা গল্প?
ছুটে আসে ছুটে যায় হাজার গল্প
অথচ রাত পোহালেই ফসলগুলো
উজ্জ্বল...
করোনা সময়ের ব্যবধানে কবিতা
ঘুমে যাচ্ছে অথৈ সাগরে; প্রিয়জন
ডাকলও ভাঙ্গছে না ঘুম কিংবা স্রোতের
ঢেউ অথচ সময় মুল্য এখন অবক্ষয়;
কবিতারা দাঁড়িয়ে আছে জোছনা আলোতে
নয় তো সবুজ ঘাসের দোল দেয়া সিঁড়িতে-
সুতরাং সময় এখন...
ঈশ্বর কার দোয়া কবুল করছে না
ভাইরাস ছুটেই চলছে ঘর বন্ধী মন!
ঈশ্বর সুন্দর পৃথিবীটাকে বাঁচাও; সোনালি
ফসলগুলোর দম বন্ধ হয়ে আসছে;
রঙে রঙিন হতে চাঁদ সরে যাচ্ছে বহুদূর
অথচ মনের সংশয় বার বার আঘাত...
দু’নয়ন জুড়ে ভোরের শিশির সিক্ত সূর্য
রজনীগন্ধার সুবাস ঝরানো ক্ষণ দীপ্ত;
সন্ধ্যার হাহাকার যেনো নিভ নিভু আলোর
শিখা চাওয়া- রাতটুকু স্বপ্ন বিরল চাঁদ;
অথচ আধারের কায়া গল্প কেউ জানে না-
জানতেও পারে...
কত না ধর্ম কথা শুনিলাম দেখিলাম-
নিয়মকানুনে আছে শুধু শান্তি!
কত না ধর্ম কথা শুনিলাম দেখিলাম;
সংসার ধর্ম অজাত কর্ম-
না থাকিলে লক্ষ্ণীর চরন বলি
তাতে কি বিনষ্ট, সংসার ধর্ম।
নরের কর্ম দুচোখে হয় সন্দেহ
বলো...
কচরিফুল সেদিন স্বপন রাতছিল ক্ষীণ
পাখিদের গান নেই, ভোরের আলো নেই-
সারা শরীরটা জুড়ে করোনার বার্তা এলো;
তারপর শুরু হলো যুদ্ধ দীর্ঘ ১৮দিন দুরচিন্তা
কোন ভাবনা নেই, কবিতারা যেনো মৃত প্রায়
যুদ্ধ করতে করতে এই...
কত অপেক্ষায় ছিলাম
পড়ন্ত বিকেল এসে ছুঁয়ে যেতো বৃষ্টি ঘাম
আর কিছু সুখের সুবাস ঘ্রাণ!
উড়ে যেতো রাতমাখা ছোট ছোট যত স্বপ্ন;
অথচ এখন পড়ন্ত বিকেল
কাছে আসে না ক্লান্তি দূর বহুদূর অপেক্ষা
দুরন্তপনা ভাবায়...
কান্দে কান্দে কান্দে গাছের পাতা
জানল না মন পুষির ব্যথা
ঝরে ঝরে ঝরে যমুনার জল
বুঝল না বালুচর জাগার ছল
মাটির উপর ফুটে ঘাসফুল
গন্ধে করে আকুল;
তবুও আকাশে মেঘ কুয়াশা
অঝোর বৃষ্টিতে ধরে কে ছাতা।
রাতদুপুর...
চাঁদ ছুঁই, তারা ছুঁই- ছুঁই ফুলের পাপড়ি
মাটির উপর ঘাস কইলে পরে
যত সব আড়ি- তবুও পাপের চোখ পাপি;
সারা জীবন থেকেই গেলো লালসার শিপা
মরার আগে কাটলে না জ্বিবা-
কি ভাবে জন্মরিল পাপ-তবুও...
নিজের তালগাছটাকে বড় করে ভাবি
ছোট সরিষা ভাবি না- অন্যের লিচু গাছ
রস খেতে ভালবাসি, থুথু ফেলা জায়গা
বুঝি না কারণ মুখের ভীতর থুথু আছে বলে
শিষ্টাচার দেখি না- গাছের পাতা যতই
ঝরুক...
সবুজের ঘেরা প্রতি নিয়ত করছে স্নান
আমার রক্ত ঝরা মার্চ হয়েছে অম্লান
শুনিয়েছিল এ আমার স্বাধীনতার গান!
মুক্তির নিশান পত পত করে উড়ে প্রাণ;
কোথায় আজ- স্বাধীনতার তাজ
ঠোঁট চেপে রেখেছে, রঙিন সাজ!
তবে কেনো কবিতারা...
যতই ভাবি ততই আশ্চর্য হয়ে যাই!
এ জ্ঞানের সারি বন্ধ তরুলতা কোথায়?
এখন বুঝি দেয়ালে- দেয়ালে- রঙিন করা ছবি;
দেখা যাচ্ছে কিছু ইটের দ্রোহের রীতি নীতি
আর কিছু দীর্ঘশ্বাসের হাসি-
তাতেও নাকি...
©somewhere in net ltd.