নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সামহোয়্যারইন শুরু থেকে লেখালেখি করছিলাম হঠাৎ আইডি বন্ধ হয়ে যায় তারপর আবার নতুন করে আইডি খুলে লেখালেখি শুরু করলাম সবার প্রতি কৃষ্ণচূড়া শুভেচ্ছা রইল
যখন হরিণ চোখে কবিতাকে দেখি!
ঘরের মধ্যে থেকে সত্য বাহির হয়ে আছে;
তখন প্রেম নিবেদন করতে পারি না-
কারণ আবেগময় দৃষ্টি নীরব হয়ে যায়, ভাবনাগুলো-
অথচ কবিতা বিরক্ত সরে ঘৃণা মনে
বৌভাতের ডালি সাজানো মেঘ...
মনের চারিত্রিক কে তাহলে জীবন বলো-
এই জীবনের মানে খুঁজতে হলে-
নিজেকেই জলছবি ভাবতে হবে!
চায়ের চুমুকে আনতে পারো খানিটা তৃপ্তি
প্রাগৈতিহাসিক আলোকিত করতে হবে দৃষ্টি
তাহলেই কিছুটা জীবন মানে খুঁজতে পারো।
মৃত্যুর স্বাদ নিতে...
আমি দেখছি আর দেখছি
লোমগুলো ঝরে যাচ্ছে
মাংসের দুর্গন্ধে- বাতাস
আকাশ ভারি হচ্ছে;
তারাগুলো ছুটে যাচ্ছে-
কোন অজানা দেশ।
অথচ ধূসর মৃত্তিকা চুপ চুপ
অনলে পুড়াচ্ছে দেহ মন
অনাগত ভবিষৎ, অতীত
বর্তমান শুধুই কি আহত!
আমি কি চন্দন কাট?
নাকি শুধুই...
সোনা ফসলের দিনগুলি
হারিয়ে যাচ্ছে কেমন করে জানি?
বৈকালি কিংবা সন্ধ্যার তারাগুণানো
রাত ফুরানো মধ্যভাগে চাঁদনি!
ভাবতেই- দীর্ঘশ্বাসে ঘাম ঝরে যায়-
বলো ! কেমন ছিল- কেমন ছিল;
যত দুষ্টুমি কথার বাঁকে প্রণয়ের
আভাস রঙিন স্বপ্ন...
উৎসর্গঃ প্রয়াত শ্রদ্ধাভাজন আরজু মুক্তা আপু
হারিয়ে যাচ্ছে অসংখ্য পাতা!
একদিন আমার পাতাও হারিয়ে যাবে
বুঝতে পারি না- জানতেও পারি না
কোন পাতার সুঘ্রাণ- বড় মধুময়;
অথচ কষ্ট হয় তখনী, যখনী শুনতে হয়
সে পাতা আর...
আমি কৃষ্ণচূড়াতে হাসি
আর শিমুলেতে কান্দি-
রাঙা পথে দৃষ্টি ফিরে
শীত বর্ষা বসন্তে আশি;
রাজপথের মোড় ফাঁকা
মিছিলে মিছিলেে আতর্নাদ
আর মন ভেজা ঝলকানি
কার হাতে গোলাপের পাপড়ি
প্রশ্নের উত্তর বড় চমৎকার
ওরা আবার সোনা ফ্রেমে ছবি
হতে চায়- রাস্তার...
সেখানেই দাঁড়িয়ে আছি
মাটির স্পর্শ অনুভব পাই না;
একদিন সামান্য স্পর্শ করেছি মাত্র
সেই যে দাঁড়িয়ে আছি তো আছিই!
দুমু্ঠো ঘাসের প্রেম বড় অসহায়-
সেখানে রোদ বৃষ্টি মেঘ কিছু নাই
শুধু ঘুমপারানি রাত আর রাত-
অথচ দাঁড়িয়ে...
চোখে বলা যায় না কিছু তবুও
রাস্তার মোড়ে- মোড়ে
হাতের আঙ্গুলের ফাঁকে- ফাঁকে
ধোঁয়া উড়ন্ত পথ অথচ
ভাবে না উপকার কিংবা ক্ষতি
বোতল গুলো যেনো
আয়নার মতো পরে আছে মুখ
দেখা যায় লাল ছবি
এভাবেই চলছে, শাসন...
মূল্যহীন জীবনটাকে
কিছু ভাবতে পারছি না-
চারপাশে কত গাড়ির আওয়াজ
বৈচিত্র রঙিলা ছবির বাহার-
স্বপ্নেও এক একটা দেখি না;
মানুষ বোতল কিনে- বোতল খায়-
অথচ কোন অনুভূতির সৃষ্টি শিখা নাই
একেই বলে জীবন মোহনার খেলা
নদ...
নিজের গায়ের গন্ধ
অপরের নাকে শুঙ্গা-
এটা কি ভদ্রলোকের কাজ?
তবু রোজ- রোজ আকাশ ভেদে
সুবাস নিচ্ছে এবং ছাড়ছে!
অথচ ভাবছি না কোনটা সত্য মিথ্যা
কোনটা নিজের নাক কোনটা অপরেটা;
আর কত? কেউ বলচ্ছে ধর্মের কথা
ঈশ্বরের...
জলের গায়ে এঁকে যায়- এঁকে যায়-
কত ধূসর মৃত্তিকার ছবি!
মলিন করে একখানা আকাশের চাঁদ তারা
ঝাঁঝাল পূর্ণিমার কিছু নোনা জলের কায়া!
অথচ ছবির ঠিকানা একদিন মুছে যায়
যেমনটি তার- তার- তার- দাদা, নানার মতো;
বলতে...
নীরব থাকতে পৃথিবী ভালবাসে!
আলোকময় জ্বালানি রাতের আকাশ
ঘাম ঝরান দিনের উত্তাপ অথচ
কোথায় জানি ইটভাটার অনল জ্বলছে
খোঁজে পাওয়া যায় না-
এ নীরব জেনো মৃত্যুর মজলিসের স্বাদ
সারি বদ্ধ কলা গাছের দুইসারি বাঁধ!
তারচেয়েও ঘুম জানি...
জলবায়ু ও সময়ের দূষণ খুব কাছাকাছি-
গরুর গোমায় পরা হালচাষ মাঠ এখন
ফসল খুব দামি মানের খাদ্য অভ্যাস
লাল পানি কোয়াশার ধোঁয়ার উঠন অথচ
দ্রোহের নজরুল খুঁজি কোথায় আছো!
উঠে এসো- নজরুল! না ভয়ে কাপছে
সময়...
মিথ্যার গায়ে এক ঝাক রাজনৈতিক ছোঁয়া
সৌহার্দ্যে উঠানে আতর্নাদের মিছিল ভুলা-
বিদ্বেষের কণ্ঠে বজ্রপাত আকাশ পূর্ণিমা!
এই না হলো রাজনৈতিক গণতান্ত্রিক
দেশ মাটি শুধু রঙিনা ফসলে ফসল রাঙা
এ ফসল ঘরে রাখা যাচ্ছে না আর!
বর্ষা...
রাজনৈতিক মানে ভেজা বিড়াল
হাতের মুড়ানো দুধে ভেজা বাঁশ কাটা খাড়াল
দুধ ছানার পিটে রসগল্প
বিদ্যুৎ চমকে উঠে না অল্প আর অল্প সৌহার্দ্য
মৌচাকে চিনির গ্লাস
মধু নেই শুধু লালসার ফিরতি গান আর গান
কলেমা পড়া...
©somewhere in net ltd.