নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সামহোয়্যারইন শুরু থেকে লেখালেখি করছিলাম হঠাৎ আইডি বন্ধ হয়ে যায় তারপর আবার নতুন করে আইডি খুলে লেখালেখি শুরু করলাম সবার প্রতি কৃষ্ণচূড়া শুভেচ্ছা রইল
এ ভাববার কোন বিষয় থাকে
নারকেলের গাছের উপরে কিংবা
চিন্তার রস ঝরা খেজুর গাছে-
চাঁদের ঝলক যেনো ডালিমের গায়!
পূর্ণিমার রোমান্টিক কি আসে যায়;
এভাবে আর কতদিন- গল্প শেষ-
কবিতার বেশ- উপন্যাস শুধু ইতিহাস-
সৃষ্টির উল্লাস...
যে ঘরে করি বসবাস
সর্ব ক্ষণ হচ্ছে সর্বনাশ!
খেয়াল নাই সাবধানতা নাই
এভাবেই চলছে বার মাস
কখন জানি হয় রে
ঘরের রদ বদল-
মেনে নিতে কেমনে সহ কষ্ট
জানলে না পাপ সৃষ্টির নষ্ট।
স্বপ্ন ঘোরে ভাব চিরস্থায়ী
এ ঘরের...
বদলে গেছে রাস্তার মোড়
বদলে গেছে মনের খর!
বদলায়নি স্মৃতির ঘেরা পট
আর ধূলমাখা ঘ্রাণ পুড়া চোট-
সত্যই একদিন বদলে যাবে ঘর
একাকার মিশে যাবে মাটির পর।
কাছাকাছি রবে না সময়
আকাশ বৃষ্টি মেঘ বাদল হয়-
কাদা যুক্ত...
এই মাটির জন্ম নেই
ঘর নেই- সংসার নেই-
জাত নেই- সমাজ নেই
পাড়ায় হৈ হৈল্লর নেই
অঘোর প্রাণ একটা;
বাবা নেই, মা নেই, ভাই নেই,
বোন নেই- বন্ধু বান্ধব নেই,
স্কুলের সহপাঠী নেই- ছবি নেই
স্মৃতি নেই, স্বজন...
নদের কুলে কুলে- বাঁধ বেঁধেছে-
এক পলক সবুজ ঘাস- নদীর ফড়িং
সাঁতার কাটে- চাঁদের সাথে বার মাস;
আইলের সাথে নয় গো শূন্য মেঘের আড়ি-
পা পিছলে যায়-নোনা ফাল্গুনের বাড়ি!
জ্বলে অনল ইটভাটায় মন মন্দিরে...
তোমার একটা পুকুর আছে;
আমার দৃষ্টির সীমানায়- রোজ পলক ফেলেছি
যেটুকু জানি কাউকে সাঁতার কাটতে দাওনি!
ভেবেছিলাম তোমার পুকুরে মাছ ধরবো,
সাঁতারও কাটবো কিন্তু অপেক্ষা করতে- করতে-
একদিন পুকুরে বালুচর হয়ে গেছে
কি অদ্ভুত আফসোস...
ঘাত প্রতিঘাত এর মাঝে
বন্ধুত্বের সৃষ্টি সাগর বয়!
রক্তের সম্পর্ক না থাকলও
আত্মার আত্মীয় ঘর বাঁধন ঘর হয়;
মহতের গুণের নাম কি বন্ধু-
ত্যাগের মহিমান্বিত এনে দেয়
বন্ধু থেকে বন্ধুত্ব-
চাঁদের আলো যতদূর দু’চোখ যায়
তার...
ভালবাসা দৃশ্য হীন ছায়া
ধরা যায় না ছোঁয়া যায় না
এক প্রকার নীরব ঘাতক আয়না
ভেঙ্গে গেলোও অক্ষেপ বায়না
ভালবাসে সেই শুধু জানে
মায়ার অতলে জল ঝরা ঝর্ণা
সুখের কায়াতে দীর্ঘশ্বাস-
চোখের ভাষাতে বর্ণরঙ লাশ
তবুও ভালবাসা কথা...
আকাশের ভাবনাতে শ্রাবণের দোলা
তারার অমাবস্যার রাত-
যেনো লুকচোরী খেলা করছে চাঁদ;
কবিতাগুলো হারিয়ে যাচ্ছে
মেঠোপথ বেয়ে ধূলির কিনারায়
অথচ মৌমাছি দলছুট ডানায়!
নিয়মের করিডোরে-
আকাশ তারা চাঁদ ঠিকই থাকবে
বাতাস ঠিকই বয়বে শুধু
কবির উঞ্চতায় কালি থাকবে না
যত...
জলের মাঝে জল
ছন্দে করে খল খল-
পুকুরের মাঝে মাছ
সাঁতার কাটে খল বল!
ব্যাঙের ডাক বর্ষার বাগ
হেমন্ত মাথায় রঙিন ফুল-
মৌমাছি উড়ে বানায় চাক;
এই তো জীবন বেলার ডাক।
ঘাসের বুকে ফড়িংর মেলা
মাটিতে ঘুম ঘুম সারা...
হাসিতে কান্দিতে ছন্দ
খাইতে ঘুমাতে ছন্দ
চলা ফিরা- কথায় নাই ছন্দ
ছন্দ না থাকিলে অন্ধ;
পড়িতে লেখিতে
মারামারি ধরাধরি
খেলা ধুলাই হাটবাজারে
ছন্দ না হলে চলে
মৃত্যুই হলেই বন্ধ।
প্রসাব পায়খানা
স্বামী স্ত্রী সন্তান সন্তাদী
কথায় নাই ছন্দ
ঘরে বাহিরে সহবাসে
বুক...
কখন শ্রাবণ এসেছে,
মনেই হয়নি।
তখন পা ভিজলো
হাত ভিজলো
বুকের মাঝে হুস হাস শব্দে কি জানি
আওয়জ করলো।
ঠিক মনে হলো শ্রাবণ এসেছে;
স্মৃতিগুলো রাঙিয়ে গেলো
এক একটা করে-মেঘ নেই
তবুও দুচোখ বেয়ে বৃষ্টি-
একেই বলে শ্রাবণ...
ত্যাগের রক্ত করে মহিমান্বিত
বাতাসে মাংসের ঘ্রাণে ঈদ!
ভ্রাতৃত পরিবেশ মানে আনন্দ
যদি না থাকে হিংসা ভরা ইস
সবাই বলি ঈদ মোবারক ঈদ।
নামাজই ধর্ম- বেঁচে থাকাই কর্ম;
সকল কাজে হোক সহজ সরল মর্ম
অথচ পাপিষ্ঠ ভাবনা-...
©somewhere in net ltd.