নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সামহোয়্যারইন শুরু থেকে লেখালেখি করছিলাম হঠাৎ আইডি বন্ধ হয়ে যায় তারপর আবার নতুন করে আইডি খুলে লেখালেখি শুরু করলাম সবার প্রতি কৃষ্ণচূড়া শুভেচ্ছা রইল
জল কাঁদার মতো ভেসে যাচ্ছে অপবাদ!
সোনালি রোদ্দু শূন্যেই জমাট বাঁধা মেঘ-
শুধু শুধু ঘর শূন্য করচ্ছে এ ফসলি আবাদ;
মাঠগুলো অন্ধ হয়েছে আলোতেও দেখে না
নদী ভরা জল কাঁদার কথা ভাবে না- অথচ
স্বপ্ন...
সাইকেলের ব্রেকের মতো
তোমার ঠোঁটের ব্রেক নাই-
অবল তাবল ঘুর্ণিপাকের মতো
যা কিছু তাই বলছো-এবার একটু
ব্রেক মার সাইকেলের মতো।
আকাশের মতো রঙ বদলাছ!
ধর্মকর্ম বলে কিছুই মানছ না-
ব্রেকহীন গাড়ির মতোই চলছো-
একটু ব্রেক মার সাইকেলে মতো;
আর...
সম্পর্ক মানে দেহ ভরা ভয় পাওয়া বুঝেছ
অবশেষে স্বীকার করলে উমুকের সাথে সম্পর্ক!
মনের কিনারায় নীরব হাজারও প্রশ্ন-
জানালা ভেদ করে সূর্যটাকে ছুঁইতে চাও;
অথচ দেওয়ালের কোন উত্তর আজও
ঐতিহাসিক মায়দান- অতঃপর তোমার
চাঁদের কোন আলো...
কি এমন ভাবনার জলে? রঙিন
মিশ্রিত চেয়ে থাকে দুটি চোখ-
তবুও সাদা মেঘে জেগে থাকা
প্রজাপতির কিনচিত বেদনা;
যাচ্ছে ভেসে শঙ্খচিলের উড়া বুক!
তবুও দৃষ্টির মেঘ যেনো অজস্র চোখ।
অথচ রাঙা পথে সোনালি দিনের ঠিকানা
হচ্ছে আকাশে...
নদের খেলা ভবের তরি
চলছে- চলছে- অথৈ পানি-
কার সাথে ঢেউয়ের খেলা-
ডাঙ্গার প্রেমে বালুচর জানি;
শূন্য মেঘে বৃষ্টি পরে
ডুবে গেলো ঘরখানি
আসেপাশে কেউ থাকবে না
পাপ পুণ্যের টানা ঘানি!
তবুও দিব্য হিসাব কেউ রাখি না
দিনে দিনে...
চাইতে পারও বেশ- বেশ
এক গলা মাটির মন ভাবনার প্রকাশ-
হিম শীতল স্পর্শের আলিঙ্গন!
ছুঁইতে পারও মন ভাবনার প্রশান্তির উঠন;
এ অষ্টপ্রহর কাটল- কেমন করে
বুঝে না আমার শ্রাবণের মেঘ-
ভাসাতে চাই তোমার আকাশ।
পদচিহ্ন অভিমান শুকিয়ে...
আমার সবকিছুই শূন্যেই ভাসে-
দেখে না প্রণয় ছড়া চোখ-
অসুখে বিসুখে হাসতে থাকে মুখ
তোমার নীলময় কাব্যিক শুধু
গদ্যময় উঠন- চাঁদেরও সলক নাই
কেমন হবে অন্ধকারে সুখ।
এমন সুখের পাগলা জগতময়
কে বা দেখে- কে বা ছোঁয়া...
আজকে কোন ভাবও আসল না
ঘুমও ধরল না- ঘুম পেরে কি হবে?
একদিন তো ঘুমাতে হবে! চিরতরে
খাঁটহীন সঙ্গীহীন;
কি অদ্ভুত লাগে যেনো অচেনা ফল,
স্বাদহীন বৃক্ষের ফুলও-
দুচোখে সোনালি মাঠ শুধু ধু ধু করে।
তবুও ভাবও...
ঘুরে ফিরে হাজারও প্রশ্নের মুখে
উত্তর পাই না- তুমি না থাকলে
এ সংসার- এ দেশ ক্ষমতায় হতো না;
তবুও ভুল ভাল গল্পে কান পেঁকে যায়
অথচ কি স্বার্থপর- দুনিয়ার নিয়ম
উপকারের উপকার বলে না।
আমি তো...
কি এমন ডাক রে ভাই- কি এমন ডাক
নাই কোন যার ঢাক ঢোল শব্দ আওয়াজ!
তবুও ডাক আসে- এমনি সময়- কেউ
পারে না ফিরাতে- তবু চলে যাতে হয়-
নির্দয়, নীরময়, জগৎময় সংসার ছেড়ে-
ভাবছো না-...
আসলে সময়ের গতিবিধি খুব খারাপ
এমন পরিস্থিতি সামনে আসে-
তখন সামাল দিতে ভীষণ লজ্জাবোধ ও খারাপ লাগে
নিজের অসহায়ত্ব কে আফসোসে
দেয়ালে মাথা ঠুকানোর মতো পরিনিতির ছাড়া
আর কোন অবস্থান থাকে না।
এমতাবস্থায় নিজেকে দুর্বল...
ভালবাসাগুলো তাপদহের মতো
চলছে শুধু বৃষ্টিহীন পথ!
চোখের কিনারায় ইটভাটা অনল-
আর খাঁটের বিছানায় শীতল হাওয়ার মন নেই-
সে যেনো ঘাসফড়িং উঠন;
দলে দলে মিছিলের চলন।
আকাশে সাদা মেঘ নেই-
কি করে কালোমেঘ...
আজও বিদ্রোহের অনল যেনো
কণ্ঠনালী টগবগ বিশ্বময়!
অসাহসের ক্ষীণ করে রেখেছে বীজ;
তবুও সাহস হারাননি নজরুল!
তোমার সাম্যে দ্রোহের
গান গাই আজও- কালও পৃথিবীময়।
অমৃত্যের গাঁথা সাহসের বজ্রপাত
আমার আকাশ শুধু উজ্জ্বলময়!
তুমি নজরুল আমার প্রেরণার গান
সাম্য নদের...
একটা হাসি সবাই হাসতে চায়:
কিন্তু মুখমণ্ডল আকাশ তারায়
উজ্জ্বল নয় কারণ সে কবিতার
প্রণয় বুঝে না, কাব্যিক ভাবনাও
নাই, শুধু শুধু মৃম্ময় মৃত প্রায়- জেগে
তুল হাসির বাহানা মধ্যদুপুর।
আমি রোজ রোজ হাসতে চাই-...
তোমাদের আচরণ দেখে
আমি আর মানুষ হতে চাইবো না;
ফানুষের হয়ে থাকতে চাই
রঙ বিরল আকাশে- ঘাসফড়িং বেসে
তোমাদের ফেরেসতা সুবল
হাসির মাঝে শয়তানের মুখ রহ রহ দেখি
শুধু শুধু আমাকে মানুষ হতে বলো!
সুসম্পর্কের পিচে...
©somewhere in net ltd.