| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস | 
আলমগীর সরকার লিটন
	সামহোয়্যারইন শুরু থেকে লেখালেখি করছিলাম হঠাৎ আইডি বন্ধ হয়ে যায় তারপর আবার নতুন করে আইডি খুলে লেখালেখি শুরু করলাম সবার প্রতি কৃষ্ণচূড়া শুভেচ্ছা রইল
আবৃত্তির লিং- https://youtu.be/rJvow0_0EUw
প্রেম বিরহের একই কণ্ঠে
গান শোনে শোনে কেটে যায় বেলা;
প্রভাত ফেরিতে হাজার
ফুলেল স্পর্শের ঘ্রাণ নিঃশেষ আহত খেলা!
গানের ভাবনা খুবই পুরাতন
কুঠি পাথরে ঘষা মাঞ্জা শীল পাটা কণ্ঠ সুর;
শত উপমায় বুঝানোর...
আবৃত্তির লিংঃ https://youtu.be/G6lc2Gc568M 
এমন আহত দু’চোখ দেখতো
অচেতন হয়ে যেতো এই জীবন সংসার
এমন রক্তক্ষরণ যদি বুঝতো
বালুচরে কান ফাটা স্রোতের শব্দ বয়ে যেতো
অথচ ভাবি না দূরের মাটির
ঘাস ফুল শুধু মনে বিদ্বেষ রোজ...
আবৃত্তির লিংঃ - https://youtu.be/4tL-vpd5y5Q 
আকাশের দিকে তাকালে
মনে হয় সমস্ত কিছু উল্টাপাল্টা!
যেমনটি ঘুমানোর বিছানা;
স্নান করা নদীর দিকে তাকালে
মনে হয় শীতল ঢেউ বুকের মাঝে বয়!
অথচ বৈ কালি ন খেলাধূলা
ভুলে গেছি উন্মাদ পাগল...
https://youtu.be/1kFzs0LzWJo আবৃত্তির লিং
মিষ্টি রাতে বিমুখ স্বপ্নগুলো  
ঝরে যাচ্ছিল-আউশ ধানের গন্ধমুখর 
ভোরের স্নান যেনো স্নিগ্ধময়;  
তবুও এই শহরে ইয়াজিদের বসবাস 
প্রতিদিন কিয়ামত ঘটাচ্ছে!  
অথচ বুঝার মতো কেউ নাই...
 https://youtu.be/72AgRVQmahI
ঐ নদীর কাঁন্না বুকের ভিতর
নদ বুঝতে পাই চাঁদের মতো!
রক্তাক্ত ঢেউ দেখেছো কখনো-
নদের সাথে বসবাস কর রোজ
তবুও রক্তাক্ত বুঝো না নদী?
তোমার সসীচীন ভাবনাগুলো-
প্রশংসা দাবিদার আকাশ সমূহ
শস্যময় সোনালি ক্ষেত; নদী
বুঝতেই...
নৈশব্দ রাতের ভাবনা স্রোতের জল
গড়ে গড়ে কোথায় যাচ্ছে জানি না?
কিছু বর্ণের আলিঙ্গন ঝাঁঝাল পূর্ণিমায়-
বেদনা গুলো পাপড়ির মতো ঝরে পরছে;
লোনা ধরা প্রতিটি ক্ষণ তারার মতো খসে যাচ্ছে-
তো যাচ্ছে- মাটির বুকে তাজা...
সময়ের স্রোতে দু’চোখে এখন বিভীষিকাময়!
রাত নেই দুপুর নেই সব ক্ষেত্রেই মন জঙ্গল ভরা
তবু ক্ষণে ক্ষণে পথ চলা হাজার বছর পর
স্বপ্নে দেখা পৃথিবী আমার রূপ লাবণ্য যেনো ধূসর ময়
আতঙ্কিত সোনালি ভোরের...
এক গন্ধহীন ফুলের রক্ত নাই
তবুও মশা রক্ত খাচ্ছে বেশ;
মৌমাছিদের কি হবে এই গভীর রাত!
তারা খসে যাচ্ছে জানি না কার উঠনে
বাতাসের বুকে নিঃশ্বাসের ছুঁয়া নাই-
অথচ ফুল সুবাস দিচ্ছে- দক্ষিণা জানালায়
আশা টুকু...
নির্বোধ ভাবনাগুলো 
মেলেছে রক্তের ডানা; 
স্বপ্নগুলো জঙ্গিবাদ নিরাশা- 
অথচ দেয়ালের ইতিহাস  
নির্বোধ বাসনা! রাতের দৃষ্টিপাত-  
চলছে খারা দুপুর আয়না 
তবুও ভাঙ্গার সাহসটুকু গঞ্জনা- 
অথচ ঢেউ তোলা থামে না...
রৌদ্রোজ্জ্বল আজ কবিতার হাসি
পাচ্ছে- কারণ মাটির খোলস খুলে গেছে!
কিছু দুর্গন্ধ পাচ্ছে বাতাস- তবে
আকাশে মেঘলা মেঘলা বৃষ্টির ছড়াছড়ি;
এক কবিতার হাসি পাচ্ছে! সত্যই
পেট ভরে হাঁস, মুরগী, গরু, ছাগল হাসছে।
আমি কিন্তু মুচকি হাসছি...
মনটা কি রেডিও টেলিভিশন
যখন- তখন খারাপ হবে-
ব্যাটারি, বিদ্যুৎ না থাকলে চলবে না?
মনটা তাও হতে পারে!
মনটা কি ফুলের মতো;
এই ফুটবে এই পাপড়ি ঝরবে
সমস্ত গন্ধ লুটাবে?
এমনটা হলে তো রক্তক্ষরণ হবে বার- বার;
এখন...
হায়নার মতো সবাই যদি 
হিংস্র হয়ে যাই এখনি!
ছেলে বলে তাতে কার কি? 
সত্যই ভাববার বিষয়;
মায়াময় হরিণের মতো 
সহজ সরল মন থাকাটাই বুঝি হয় পাপ-
যত খারাপ লোকের মুখে মুখে তাই শুনি...
বাস্তবতা শিকড় বড়ই নিঠুর নির্দয়
তাই বুঝার মতো মন হয়ে উঠে না কার;
চার দেয়ালে যতোই শ্বেত পাথর দিয়ে গড় প্রসাদ
বাস্তবতার শিকড়ে ভাঙ্গবেই একদিন;
কিছু বলার ক্ষমতা থাকবে না চারপাশ নীরব নিস্তব্ধ
সময়ে অহমিকা...
ভাব এখন একটাই স্লো পয়জনিং!
দু’হাতের চাপ আকাশ দেখে বলছে
আল্লাহ, ঈশ্বর, ভগমান, খুব নারাজ;
মাটি চেয়ে চেয়ে কি জানি বুঝছে-
ধূলি বালি চোখে মুখে শুধু লাগছে!
এভাবেই যুগের পর যুগ চলছে;
যাক না কেটে কয়টা...
©somewhere in net ltd.