![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সামহোয়্যারইন শুরু থেকে লেখালেখি করছিলাম হঠাৎ আইডি বন্ধ হয়ে যায় তারপর আবার নতুন করে আইডি খুলে লেখালেখি শুরু করলাম সবার প্রতি কৃষ্ণচূড়া শুভেচ্ছা রইল
পুত্তিকা দু’পায়ে হেঁটে যাচ্ছে
গন্তব্যহীন পথ- উজ্জ্বলময় চোখে
নীলিময় নীল আকাশ নাকি অন্ধকার!
তবুও পৃথিবী আলোয় আলোকিত;
বাতাসকে ধরতে চেয়েছিলাম-
অথচ দু’হাতে ফসকে গেলো;
কিছু গন্ধ বারুদ জ্বলন্তময়
আকাশ জুড়ে চাঁদ নিজেই হাসে!
তারপরও মাটির স্বাদ অপূর্ণ
ভোরের শিশির...
নৈশব্দ জীবনের বাক
নিঃশ্বাসে-নিঃশ্বাসে নদীর কিনারা!
জল স্রোতে ভাঙ্গে কিনারার চূড়া
তবু জীবন ছবি- আকাশ পারাপার!
ঐ কালো মেঘে মেঘে মন ছুঁই-
বৃষ্টি বাদল রাস্তার মোড়;
এখন এ গলি ওগলিতে নাই
বড় নিঠুর নদী! জীবন মানে
বুঝল...
একদিন হেঁটে এসেছিল
সবুজের আইল পাথার!
রোজ রোজ আনন্দ বহর হৈ হল্লার
খেলে গেছে- রঙধনু বৈকাল-
আজকাল কিছুটা হয়েছে অম্লান,
সোনালি মাঠ, পিচ ঢালা ইট পাথর
ঘিরা রাস্তার মোড়- হারিয়ে গেছে
চিকন সুরু রোদ উজ্জ্বল...
সংসার ধর্মে তেলাপোকার বাস
জায়নামাজটাও অপবিত্র হচ্ছে-
মাটির পাপগুলো নোনে যাচ্ছে
কোন চুরাগলি অন্ধকার পথ!
অথচ টিকটিকির সাবধানতার
শব্দ কানে নাকি যায় না;
তেলাপোকার কি কান আছে দুটো!
তাহলে বিধাতারী দোষ?
আমার দৃশ্যগুলো চোখে ভাসে না
তবু সন্দেহের এক...
জিন্স প্যান্টে ইয়ং হওয়া যায়-
কেউ বা প্রেমে পরে- বয়স কমানো যায়!
জিন্স প্যান্ট পরি! আর ভাবি-
ভেবে ভেবে নতুন জিন্স খুঁজি রোজ!
কখনো তাই দিশেহারা হই না-
দর্জির দোকনে আর যাই না!
জঙ্গল রাত আনন্দ...
রূপালী গ্লাস চেয়ে থাকে
ঐ থৈ- থৈ জলের দিকে-
নদীর জল শুধু ঢেউ তুলে
উচ্ছলে উঠে- নতুন একটা
কিছু একটা সৃষ্টির চোখে-
রূপালী গ্লাস চেয়ে থাকে।
হঠাৎ দূর কিনেরায় ভেসে
ভেসে তুলে- কালো মেঘ!
পিছলে গেলো গ্লাসের রঙ-
মায়াবী...
রঙ করা পুতুল খুঁজে পেয়েছো!
সমস্ত স্পর্শের ফুল হয়েছে গন্ধহীন
বাতাসে বাতাসে ভেসে আসে না;
কেনো হলে জোছনাহীন আকাশ?
দল বাঁধা তারার ঝালকানি পাই না-
অন্তত অনলে জ্বলন্তময় হাত! সোনালি
মাঠ- একটি বারও খুঁজেই পাও না,
কারণ...
রাগে নাকি ফুল গুলো ঝরে যায়-
কলি হয় চুরি সন্ধ্যা দুপুর কিংবা
ঘোর স্বপ্ন মায়ায়; অথচ রাগ নদী
হয় না কখনো শুধু রক্তাক্ত মাঠ!
রাগের বাহুতলে হিংসার জন্মদিবস
অথচ শুভেচ্ছা লক্ষ লক্ষ কোটি কোটি
হাতের ছুঁয়ায়...
রঙিন আকাশ তবু সেদিনের সাদা
মেঘ, আকাশে ভাসছিল না-
জেনো মাটির স্পর্শ নোনাটে ভাসছিল;
হঠাৎ কৃষ্ণচূড়া রাঙালও পথ!
ভেঙে গেলো সাজান গাছের মগডাল-
এলোমেলো হলো প্রজাপতি
খুঁজে পেলো না ফাল্গুনি; অথচ সোনালি
ঘ্রাণ পূর্ণিমা ছুঁয়ে যায়- রাত...
নিঃশ্বাসের সাথে দেহের প্রেম রহ রহ!
চলছে দেখো মাঠে ঘাটে হাঁট বাজারে
রাগ অনুরাগে আকাশ বেজায় কালো;
চারিধারে ঘোর বর্ষায়, নয়ণ ভেজে আইল
হেঁটে হেঁটে চলে যাই! সাদা মেঘে কাল।
তবুও তরুলতা পশু পাখি কথা...
দিনের জ্ঞান আলো আগলা রাখিস
রাতের জ্ঞান কালো গোপন ভাবিস-
মনোচক্ষু বিবেক একটু খুঁলে দেখিস
চাঁদ, তারা তরুলতা দেখছে সবই;
তাই বুঝি জ্ঞানী গুণীজন ভেবে কয়
অতিচালাকে দাদা ভাই গলায় দড়ি-
আর নয় নয় জ্ঞান শূন্যতায়...
ঐ আকাশ হেঁটে যায় মাথার উপরে-
তাই মাঝে মাঝে মনে হয় ভেঙে পরে;
অথচ বাতাস কে খুব ছুঁতে ইচ্ছে করে!
কিন্তু বাতাসের ঠিকানা এতটুকু জানা নেই
তবুও কেনো বার বার বাতাস পাঁজর ভেঙে
এই ঘোর...
একটা সোজাসুজি নিয়মে এসে দাঁড়িয়েছি-
কোন মেঘ নেই- তবুও গড় গড়িয়ে বৃষ্টি;
হাজার কোটি বাঁধ দিলেও, বাধা মানছে না;
নিয়তির নোনাটে ঘ্রাণের স্বাদ, জীবন সংসার
এতটাই সত্য! মিথ্যার কোন ছায়া নেই-
ভেঙে পরতে পরতেই মেনে...
©somewhere in net ltd.