নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সামহোয়্যারইন শুরু থেকে লেখালেখি করছিলাম হঠাৎ আইডি বন্ধ হয়ে যায় তারপর আবার নতুন করে আইডি খুলে লেখালেখি শুরু করলাম সবার প্রতি কৃষ্ণচূড়া শুভেচ্ছা রইল
একমুঠো ফুলের পাপড়ি হাতে দিয়ে বললাম ভালবাসি!
অথচ উপলব্ধি করতে পারল না কতটুকু ভালবাসি -
অভিনয় করছি কিংবা অনুভব করি তাও বূঝল না
এ কেমন দিবস রজনীতে ছুটে চলা;
এরি নাম ভালবাসা- রক্তে...
হাঁটতে- হাঁটতে উপলব্ধি করলাম
সেই বসন্ত হাওয়া দোলে- দোলে গেলো-
কিছুতেই আলিঙ্গন করতে পারলাম না!
দুঃখটা ওখানেই- সেতো এতটুকু বুঝল না-
ফিরেও তাকাল না, উড়া বসন্তের আকাশ;
এখন চলতে- চলতে বসন্ত একটু হাসে উঠে
মুচকি হাসের...
ইট পাথর শহরে হেঁটে যাচ্ছে নীল চাঁদ! নীল ফুলের ঘ্রাণ
যত বার চাঁদকে ছুঁইতে চাই- তত বার দূরে যায়;
অথচ দাঁড়িয়ে থাকার ছাঁদ নাই- বারান্দাও নাই
ইচ্ছাগুলো দীর্ঘশ্বাস, মানে না...
ফর্সা গাঁয় রোদ্দুর পেরিয়ে ক্লান্ত মাঠ
আইলপাথার জুড়ে সরিষা ফুল ফুটেছিল;
গন্ধ ভারি এতটুকু বুঝা বড় ভারছিল-
তিতো ঠোঁটে ঘৃণার সুর ঠিকই বুঝতে দেরি ছিল!
তাতে কি?...
বিষণ্ণ বিরল নাকে, রোজ রোজ ভেসে আসে
কৃষ্ণ কালো গন্ধ- প্রণয়নিশি খুব কাছাকছি
রঙিন করা সমস্ত অনুভবের দেহ শুধু অম্লান -
শূন্য বাতাসের গায়ে ঘুম নেই রাতের ঘোর অন্ধকার;
অথচ...
হাজার বছর পথ চলা কি? ভাবে শেষ হলো
পাখির কলরব জানলো না- বুঝল না মায়াময়!
অথচ পদধূলি ঘ্রাণটা এখন আকাশ মুক্ত!
ধোঁয়াটা ঘরবন্দী দক্ষিণা জালানাটাও মাটময়;
তবুও সাদা মেঘ শুধু আকাশ জুড়ে...
ভালবাসার গায়ে পিচ ছল কাদা ভরেছে
ধরা যায় না- ছুঁয়া যায় না- হয়েছে শুধু
কালগভীরে সঞ্চয়ী দীর্ঘল মাঠ;
আর মেঘের সোনালি রঙ বিরল
জোছনামাখা রাত।
ঘুমহীন জেগে থাকা স্বপ্ন দুলা ঘরে
ভালাবাসার চাদর...
চোখের দেখা- দেখে কি হবে-
মনের দেখা- দেখলে না ভব সংসারে;
শেষ বেলাতে বিবেক কেঁদে, কি হবে-
শিক্ষার আগুন নিভে গেলো দ্বিগুণ-
তবুও ভয় পেলে না শুধু মরণে, চোখের
মায়া অন্ধ দূর- বহুদূর
ধর্মগুরু অন্ধসুরু আসল...
সেদিন আন্দোলন হলো- শ্লোগান হলো-
তাজা তাজা রক্ত ঝরল- নাম না জানা কত মানুষ শহীদ হলো!
তবুও সময়ের হিসাবে গড়মিল থেকেই গেলো-
যাক সব কথা পেয়েছি তো বাংলা ভাষা,
ধন্য সবে আমাদের...
স্বার্থ দেখো শুধু জলের কাছে
স্বার্থ দেখো না কভু মাটির গন্ধে- গন্ধে-
সত্যই কাঁদাতে চায়নি এক নদী
ঝর্ণাধারা কে অথচ কান্না দিলো চোখ
জুড়ে; সবুজ ঘাসের ঘাসফড়িংর
ফির ফির শব্দে, জল টৈটুম্বর...
রঙবিরল রাস্তার মোড় ছিল বেশ-
সেইদিন জেদ ধরেছিলাম ফুলের গন্ধ নিবো বলে
তা আর হয়ে উঠল না-
এতোটাই ধূলিবালি ছিল বুঝাছিল না ।
সত্যই বড়ই গাছ হেঁটেই আসল!
তারপর ঢিল ছুড়লাম বড়ই পরল না।
প্রশ্নমালা...
কাল অবধি দ্বীপঙ্করের ফাঁকি-
নেই তার জানা সময়ের উষসী;
সত্যই মৃত মানুষের সময় নেই-
নিশ্বাস নেই -নেই কোন রঙিন
তাল কাঁপার গল্প বলার শুভ সময়!
অথচ জীবিত মানুষের সময় আছে-
নিশ্বাস আছে- আছে হাজার রঙতুলি
গল্প...
পাড়া থেকে যাচ্ছে খশে রঙিন তারা-
কেউ বা লাশ কেউ বা জীবিন্তলাশ বয়ে;
পাড়ার কোন চোখ বিবেক এতটুকু নেই-
একটু আলো জ্বালাবে শ্মাশান ঘাটের পারে।
তবুও কত রঙের সাজান পাড়ার দিব্যজ্ঞান
হেসেই যাচ্ছে-...
©somewhere in net ltd.