![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সামহোয়্যারইন শুরু থেকে লেখালেখি করছিলাম হঠাৎ আইডি বন্ধ হয়ে যায় তারপর আবার নতুন করে আইডি খুলে লেখালেখি শুরু করলাম সবার প্রতি কৃষ্ণচূড়া শুভেচ্ছা রইল
সমুদ্রে মিশে যাচ্ছে কান্নার চোখে নিনাদ
অট্টালিকার ছাঁদে সুখের চাদর শুকায় রোজ!
অথচ মাটির গন্ধ মৃত- দূর্বাঘাসে মরীচিকা রোদ
চারপাশ বাতাসহীন উঠনের চিলাকুটা
তারপরও বৃষ্টির শব্দ জোয়ারের ঢেউ;
এতো প্রকৃতিময় প্রেম যেনো কালো মেঘের ছায়া,
বজ্রপাত...
একটা নিষ্পাপ চুমুর জন্য
কবিতা কতখানি অপেক্ষা পূর্ণিমা রাত
কিংবা নির্জন ঠোঁটের বাগ!
কবিতা বুঝতেই পারল না নিশিস্বাদ;
অথচ কোনদিন ভাবতে পারেনি
ইচ্ছা ডাঙ্গার স্বপ্নও দেখেনি
কবিতাকে আলিঙ্গন করব-
তারপরও প্রণয় বাশি বেজেই গেছে
আজও নিস্ফল শুধু ঘৃণার...
কাঁঠাল ঠোঁট থাকতেই অন্যের ভেড়া
ঠোঁটে হাসতে চাও-
আসমানে সাদা মেঘ ভাসাও
অথচ উঠন জুড়ে বৃষ্টি ঝরাও;
আম রসাল কথা বল
কিন্তু কলা চিন না!
এভাবেই ত জ্যৈষ্ঠ মাস চলেই গেলো
নৌকায় খোজ বর্ষার কদম...
গোপন ভাবনার পিচে ললাট দেহে
আষাঢ় শুধু চমকে যায়- চমকে যায়
রঙধনুর বৈকালি সাতটি রঙ অথচ
কামচক্ষু রুপালিময় ঠোঁট নতুন হয়-
হাসিটার দৌড় কামচক্ষু রূপালিময়;
এক চিমটি মেঘের ছোঁয়ায়-
শ্রাবণ হতে চাই না- না- চাই...
কবিতার ভাব মুখর আজ মৃত প্রায়!
চোখের কালোকেশি মেঘে আষাঢ়ের ঘনঘাটা-
অথচ কবিতার চঞ্চলতা নেই- আকাশে ঘুড়িও নেই;
কদম ফুলের মিষ্টি হাসি ছড়িয়ে গেলো কোথাও?
বিস্মৃতির পথে, রক্তাক্ত কাটায় থুবরে খেয়েছে।
অতঃপর আষাঢ়ের গায়ে জ্বর...
এ নর্দমা বীজের জন্য
মা মাটির কত অপবাদ শুনতে হচ্ছে
এমন কি অশ্লীলিন গল্প রোজ রোজ
কানের পর্দা ফেটে যাচ্ছে;
এ নর্দমার ক্ষমা যোগ্যহীন
প্রতিনিয়ত কালো মেঘ জমে হয় বৃষ্টি
ফসলের মাঠে অগাছার মত পরিস্থিতি
তবুও মা...
অভিমানি রাগ, করতে পারে আত্মহত্যা;
এই সংকটময় সময়ে বড় অভাগা কপাল-
আর কত সময় অতিবাহিত হলে
চৌদ্দ কলার স্বাদ পূর্ণ হবে অথচ
অবোঝ মন প্রতিনিয়ত হাঁটছে আত্মহত্যা
এভাবে চলে যাচ্ছে-চলে গেলো তাজা প্রাণ;
তবুও থামছে না...
সেই দিন জানালা খোলা ছিল
চাঁদের হাসিটা বেশ লাগছিল!
অথচ রাস্তার ধূলি ঠোঁটের সাথে লাগেনি
দূর্বা ঘাস অভিমানি বেশছিল;
বৈকালি হাওয়া ফাল্গুনে আগুন জ্বলছিল
এতো দিনেও বুঝার সময় হলো না
আর- যাচ্ছে কেটে দিন রাত...
মন বড় বে-খুশি, বৈকালি উঠন-
যখন তখন ব্রেকহীন কথা বলি;
নদী দেখেও ভাবি না কতখানি জল
ঢেউয়ে ভাঙ্গে কতখানি মাটির ফল।
ধর্মকর্ম ভুলেই গেছি সব- মুখে শুধু
স্বপ্ন ডাঙ্গার বালুচরে প্রণয়ের হাসি!
বনোহাঁস উড়ছে দিগন্তর দিয়ে...
জল কাঁদার মতো ভেসে যাচ্ছে অপবাদ!
সোনালি রোদ্দু শূন্যেই জমাট বাঁধা মেঘ-
শুধু শুধু ঘর শূন্য করচ্ছে এ ফসলি আবাদ;
মাঠগুলো অন্ধ হয়েছে আলোতেও দেখে না
নদী ভরা জল কাঁদার কথা ভাবে না- অথচ
স্বপ্ন...
সাইকেলের ব্রেকের মতো
তোমার ঠোঁটের ব্রেক নাই-
অবল তাবল ঘুর্ণিপাকের মতো
যা কিছু তাই বলছো-এবার একটু
ব্রেক মার সাইকেলের মতো।
আকাশের মতো রঙ বদলাছ!
ধর্মকর্ম বলে কিছুই মানছ না-
ব্রেকহীন গাড়ির মতোই চলছো-
একটু ব্রেক মার সাইকেলে মতো;
আর...
সম্পর্ক মানে দেহ ভরা ভয় পাওয়া বুঝেছ
অবশেষে স্বীকার করলে উমুকের সাথে সম্পর্ক!
মনের কিনারায় নীরব হাজারও প্রশ্ন-
জানালা ভেদ করে সূর্যটাকে ছুঁইতে চাও;
অথচ দেওয়ালের কোন উত্তর আজও
ঐতিহাসিক মায়দান- অতঃপর তোমার
চাঁদের কোন আলো...
কি এমন ভাবনার জলে? রঙিন
মিশ্রিত চেয়ে থাকে দুটি চোখ-
তবুও সাদা মেঘে জেগে থাকা
প্রজাপতির কিনচিত বেদনা;
যাচ্ছে ভেসে শঙ্খচিলের উড়া বুক!
তবুও দৃষ্টির মেঘ যেনো অজস্র চোখ।
অথচ রাঙা পথে সোনালি দিনের ঠিকানা
হচ্ছে আকাশে...
নদের খেলা ভবের তরি
চলছে- চলছে- অথৈ পানি-
কার সাথে ঢেউয়ের খেলা-
ডাঙ্গার প্রেমে বালুচর জানি;
শূন্য মেঘে বৃষ্টি পরে
ডুবে গেলো ঘরখানি
আসেপাশে কেউ থাকবে না
পাপ পুণ্যের টানা ঘানি!
তবুও দিব্য হিসাব কেউ রাখি না
দিনে দিনে...
চাইতে পারও বেশ- বেশ
এক গলা মাটির মন ভাবনার প্রকাশ-
হিম শীতল স্পর্শের আলিঙ্গন!
ছুঁইতে পারও মন ভাবনার প্রশান্তির উঠন;
এ অষ্টপ্রহর কাটল- কেমন করে
বুঝে না আমার শ্রাবণের মেঘ-
ভাসাতে চাই তোমার আকাশ।
পদচিহ্ন অভিমান শুকিয়ে...
©somewhere in net ltd.