নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সামহোয়্যারইন শুরু থেকে লেখালেখি করছিলাম হঠাৎ আইডি বন্ধ হয়ে যায় তারপর আবার নতুন করে আইডি খুলে লেখালেখি শুরু করলাম সবার প্রতি কৃষ্ণচূড়া শুভেচ্ছা রইল
রোজ রোজ নাটক সিনেমা দেখে- দেখে
আজ জীবনটা করেছি এক নাট্যমঞ্চ!
অভিনয় ছাড়া কিছু বুঝি না- বেশ চলছে-
মন ভরে ভরে অভিনয় দেখছি- এ বুঝি অংঙ্কার পাবে
নাটক সিনেমা! ধূলবালি চিনি উড়ছে বাতাসে;
তবুও হবে...
বুঝি না কতটা পর হয়েছি, জানে শুধু
পথের বাঁকে ইট পাথর ধূলিকোণা, দুর্বাঘাস-
আর কিছু কুকুর, বিড়াল, ইঁদুর- তেলাপোকা, উই-
তবুও তারা অপরিচিত নয় এক আকাশের তারা;
অথচ ছোট ছোট ভুলগুলো করেছো খুব-
বুক ভাঙ্গা...
আদর মাখা প্রহরগুলো হাতছানি
দূরের কোন পথ হয়েছে-সুখের অন্তদহন
আজ শুধু বালুচর জেগেছে! রক্ত ঘ্রাণ
ছড়িয়ে পথ খুঁজেছি যত বার হেঁটেছি-
রক্তাক্ত জীবন্তলাশ হয়েছি! বিবেক দ্বার
শূণ্য মেঘেই বন্ধ করেছো কারণটা অজানা;
তবুও অনুভবে আদার মাখা...
চোখে আমার এক শতাব্দীর বিজয়
অম্লান করছে কিছু ক্ষণ সময়ের অবগাহন!
তবুও উল্লাসে পতাকা উড়াই-ধন্য বলয়
অবুঝ শিশুর হৈহল্লোড় খেলার মাঠ-
যেনো আবেগময় একমুঠো হাতের মধ্যে বিজয়!
কত বার নর্দমার কাদাযুক্ত অনুভব ছুঁড়াছুঁড়ি
কারও কথা শুনে...
লক্ষ কোটি রক্ত ভিজে আসছে বিজয়!
আনন্দে খেজুর রসে মিষ্টি পিঠাই-
চোখ ছল ছল অশ্রু স্বজল একেমন বল!
ব্যথা চাপা শরীরিলে- তবুও বিজয়
যেনো আইলপাথারের পথটি ধরে
ধানশালিকের হাসিতে- কোকিলের গানতে
বিজয় দেখি সারা বাংলার মিছিলে;
অথচ...
অনেক আগেই স্বপ্ন দেখেছি কিন্তু
স্বপ্ন দেখা বাড়ন করেনি কেউ- সংগোপনছিল খুব-
তবুও স্বপ্ন দেখি বেগম পাড়ায় বাড়ি বানাছি-
ব্যাংকে টাকা রাখছি-ভরপুর সম্পদের খেলা!
একদিন সত্যই হলো অথচ দেশের মানুষগুলোর
কোন হুশ, জ্ঞান হলো...
দেহ থাকে ঘুমিয়ে- স্বপ্ন দেখে চোখ
অনুভবে কান্নার জোয়ার উঠে নদ!
গোলাপের গায়ে আফসোস ফোটা-
আর কত কৃষ্ণচূড়া যায় রাঙিয়ে
সরিষা ফুলে ধানশালিকের বাসর
ফেসকুল্লে প্রতিবাদি ঠোঁটের দেয় কামর;
ভোর সকালে কাক ডাকে ক- কা
এই হলো...
হাসিটার রঙ মধ্যদুপুর, কান্না মধুময় রাত-
উচ্ছলে উঠে প্রণয়ের জোয়ার- ভাটার দীর্ঘশ্বাস!
যেনো না ফেরের কথা মালার অশ্রুজল-
তবুও হাসি স্বপ্ন ভরা ঘুমের রাত- যাহা আগে
এমন করে ভাবা হয়নি- স্বপ্নতে হয় রোজ রোজ;
বেদনা...
এখনকার দিনগুলো বড় অসহায়
কোন চঞ্চলতা নেই- নেই কোন দুরন্তপনার
একজেদি বিকালের খেলাধুলার মাঠ!
সবই জানি বয়সের কাছে হারমানো দিন;
শ্যাওলাতে পরে নয় উঠানে দ্বার কিংবা রাস্তা
তবুও রঙিন চশমা জেনো জল জল করে।
অনুভবের দিনগুলোর...
আজও বিবর্তন ভাবে পরে আছে
শিশির শাল পরা শীতের সকাল-
কিংবা সন্ধ্যার বিষণ্ণতা- বিকেলটুকু
হারিয়ে গেছে কিছু অনুরাগি ভাষায়!
যাহা গোলাপের ঘ্রাণ ছড়েনি,বরং আগুন;
জ্বেলে আছে সমস্ত স্মৃতি অনু ঘ্রাণে।
ধানসিঁধ চাতাল-রাস্তার ধূলি তেমনি আছে
পা ভিজানো...
এক মুঠো আক্ষেপ মাটির বুকে জন্মেছে কখন?
বুঝার সূর্যটা উঠেনি শুধু ঘোর শূণ্য ঠোঁটে আফসোস-
শশীর গায়ে কিছু তারার মেলা ঝলমল করে
কিনতে যাব একটা তারা তবুও মুছবে না অনুতাপ
হাহাকার পাতায় ব্যথার মেঘ...
এক মুঠো স্বপ্ন হেঁটেই চলছে রাতদুপুর-
দাড়াঁবার সময় নাই বুঝি আর- কি অদ্ভুত
সম্পর্কের লেশমাত্র নাই- অথচ দিনদুপুরে
খেলা করে এক নাক পৌষের ঘ্রাণ ছড়ানো স্বপ্ন;
আফসোস অশ্রুজল গড়িয়ে গড়িয়ে পুকুর হলো
সেই বিলটা...
হিংসা অহংকার যেনো অমূল্য সম্পদ
ঐ যে পরে থাকা ইটের উপর কি না
প্রয়োগ করলো- ফুল ফুটার আগে
হিংসার অনলে পুড়ে অঙ্গার করলো প্রণয় বাগান!
আর এখন অহংকারে আকাশের তারা
খসে ফেলছে প্রতিদিন-...
কাঠা ভরা মুড়ি মোয়া খাওয়ার শীতের সকালটা
রোদ মিষ্টি- ঐখানেই কে যেনো মুগ্ধ ঘ্রাণ নিচ্ছে-
অথচ অমিতাব কুকুর, শ্রীদেবীর বিড়ালটা অন্যরুপ নিয়েছে
এ আমি দেখতে পাচ্ছি- কোন সোনালি শীতের উঠান;
এখন বৃক্ষ পাঁজরে চিনচিন...
কুয়াশা জড়ানো একটা চাদর হারিয়ে গেছে-
কোন শীত উষ্ণ বুকে! যত বার শীত আছে-
তত বার খুঁজতে থাকি- ভরা শীত পূর্ণিমায়
কিংবা অমাবস্যার রাত; অথচ তারা অন্যকিছু
ভেবেই চল্লো- সজাপথে এতটুকু হাঁটল না-
কত...
©somewhere in net ltd.