নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সামহোয়্যারইন শুরু থেকে লেখালেখি করছিলাম হঠাৎ আইডি বন্ধ হয়ে যায় তারপর আবার নতুন করে আইডি খুলে লেখালেখি শুরু করলাম সবার প্রতি কৃষ্ণচূড়া শুভেচ্ছা রইল
কুয়াশা জড়ানো একটা চাদর হারিয়ে গেছে-
কোন শীত উষ্ণ বুকে! যত বার শীত আছে-
তত বার খুঁজতে থাকি- ভরা শীত পূর্ণিমায়
কিংবা অমাবস্যার রাত; অথচ তারা অন্যকিছু
ভেবেই চল্লো- সজাপথে এতটুকু হাঁটল না-
কত...
অভিনয়টা গাঁও গ্রামে
জলের মতো জলজল করে-
যেনো আকাশ চুমি খেলা-
রঙের দাম বড় জর সেরা ছোলানা-
চাঁদমাখা চাঁদে আর গান গাইবে না
তবুও অভিনয়টা ভরপুর-
নয় তো মধুমাখা মধ্যদুপুর।
ভবতরঙ্গে তেরখানা কে...
আজ কাল আকাশের বুক থেকে
তারা খসে পরার সংশয় দেখি!
এমন কি চোখ দুটো ছিরে যাচ্ছে-
কোন গোলাপের কাটার সাথে;
এ মৃত্তিকার গায় যত রঙ- দেয়ালে
আঁকা হচ্ছে- কখন নক্ষত্র ঝলমল-
কখন নিভু নিভু...
আমি হাত বান্ধিলাম নগর দুলাই-
চাঁদ রাখিলাম দীঘলকালো ঝলমল ভালাই!
সূর্যের আলো দেহ কালো- অঙ্গার হলো
মন প্রাণ-চল ফিরি সাদা মেঘে দুপাত্তি খেলাই
এই ভরা অগ্রহায়ণে- চল দুপাত্তি খেলাই।
হাত ছুটে না- পাও ছুটে না-...
দুচোখে সরিষা ফুল
কে দেখে গোলাপ ফুল-
মনেরি হাঁটবাজারে
কে কিনে নাক ফুল
কার সাথে বিহের কথা
কে পরায় চন্দ্র লতা;
ভোর হলো দ্বার খুঁল
সূর্য মামা গায়ের সাথে
নবান্নের সবুজ ঘ্রাণে
কে দেখে আশে পাশে
ঘাসফড়িংটা ফির ফির করে
লজ্জাপতি...
তুই! ভাব আদরের ঘরে বড় হচ্ছিস,
আরও দুটি ফুল তোর হাতের মুঠোই-
কি ভাবছিস- গন্ধ ছড়াতে হবে না!
প্রতি জন্মের স্বাদটা নিচ্ছিস খুব ভালই;
আমাকে ভাবিস, কিছুই পাইনি-জীবনের
বাঁকে-বুঝে নিস সবটুকু তোর আরধনা-
ঐ তারা দেখে...
জীবনের কিছু সময় কালের গর্তে হারিয়ে যাচ্ছে-
অথচ খোঁজে পাওয়া কিছু বিদ্বেষ শুধু অগ্নিময় সন্ধ্যা;
পুড়েনি দুই একটা আত্মার নির্ঘুম আর্তনাদ-
তবুও জীবনের রাস্তার মোড়ে এত সংশয় অবসাদ;
বিবেক চেয়ে থাকে না-দৃষ্টিপাতে অশ্রু ভেজাই...
মনের কুটিরে অবলয় বিবেকের বস বাস-
কিন্তু বাস্তবতার মুখে দেখি হিংস্রো বিবেক
বুদ্ধি চিন্তার বিদ্বেষ সহচর-সেখানে অমবস্যার
রাতের ভয় নেই- নিকুঞ্চ আঁধার সম্মনে দাঁড়িয়ে;
তবুও তারা হায়নার মতো গ্রাস করে-
এ ক্ষণস্থায়ী জীবনের মাঠে...
শরীর দেখি আর চাঁদ কে ভাবি
রাতের শিউলি ঘ্রাণের স্পর্শ যেনো
ধোঁয়া জরানো রাস্তার মোড়;
অথচ হাতের ছুঁয়া বকুলের
মালা নেই, ছিন্ন ঘামের ঝর্ণা
তাও বালুচর জেগে থাকা বন্যা!
মুছে যায় না সূর্যের উত্তাপ...
আকাশের নীল গাঢ়টা ক্রমান নয়ে
ভারি হচ্ছে- রক্ত শুন্যতার গায়ে-
ভাবতে মাটি ফেঠে চূউচাড়,
সবুজ অরণ্যগুলো এক ঝর্ণাধারা বয়ছে;
সেখানে দুঃখ দেখার কেউ নাই-
সুখটা বিলিন হয়েছে সমুদ্র স্রোতে
অথচ আকাশটা আজও চেয়ে আছে
নয় করুন- নয়...
দিগন্ত মাঠে সরিষা দুপুর
উষ্ণতায় গা ঝিম ঝিম করে-
রাতের গায়ে হাত ছোঁয়া যায় না
শীত শীত ভাবে- এরকম আগলা শীত
ভালই লাগে ইট পাথর শহর জুড়ে;
শিশিরে দুর্বলা ঘাসের স্মৃতি
কুয়াশার চাদরে ডেকে রাখা উত্তাপ
সূর্যমুখী...
সরিষা দুপুর একটু উষ্ণতা ঝিমঝিম
রাতের গায়ে হাত দেওয়াই যায় না-
শীত- শীত- ইট পাথর শহর জুড়ে একেমন
নেমে এসেছে এখনি যে শীত- শীত;
পিঠাপুলি খাওয়ার ধুমটা গিলে খেয়েছে করোনা!
তবুও জামাই ষষ্ঠী মাস্ক পরা...
হায় স্বপ্ন এখন কেনো- আগে ছিলে কই!
এখন কেনো হয়ে উঠো শেষ রাতের গল্প-
গদ্য কবিতার রূপ লাবণ্য- হায় স্বপ্ন !
ভোরের সূর্যমুখি আর্তনাদ কে শুনে সূর্যতাপ
মিষ্টি হাসেতিই বন্যা- কে রুকে ঝর্ণা-
তবুও অভিমানি...
এখন যে পৃথিবী চলছে সেখানে ঈশ্বর কে
খোঁজে পাওয়া যায় না! পৃথিবী ঘিরে
সব নিজস্ব ক্ষমতার প্রদর্শন দেখানোর
রঙিন ঘুড়ি উড়ানোর মেলা; বলো!
ঈশ্বর কি করে থাকবে? ঈশ্বরহীন পৃথিবী।
পৃথিবীর চারপাশটাই শূন্যতা ঘিরা
স্বপ্ন রাত যেনো...
এক ঝাঁক ইঁদুরগুলো আকাশ মুখে হাঁটছে
তেলপোকা মেঘের প্রেমে হাবুডুবু খাচ্ছে-
উইপোকা বৃষ্টিতে ভেসে যাচ্ছে দূর সুদূরে
সেখানে সবুজ ঘাসের ছোঁয়া যেনো দিনদুপুর
ভালই বজ্রপাত ঘটাই অথচ আমি পোকার
কোন চিহ্ন নেই- তারার পানে কি...
©somewhere in net ltd.