নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সামহোয়্যারইন শুরু থেকে লেখালেখি করছিলাম হঠাৎ আইডি বন্ধ হয়ে যায় তারপর আবার নতুন করে আইডি খুলে লেখালেখি শুরু করলাম সবার প্রতি কৃষ্ণচূড়া শুভেচ্ছা রইল
পুরাতন আবার নতুন রূপে সাজালে কেমন হয়,
বল স্বার্থপর- প্রবাহ মান রক্তের বিন্দুতে- বিন্দুতে স্বার্থপর-
মৃত্যুর দীর্ঘশ্বাস সেখানেও নাকি হাতছানি স্বার্থপর;
অবুঝ শিশু দুধের ফেটার খুবি ভাল চিনে- বুঝেছো স্বার্থপর...
সারাটা জীবনই একটা ঘোলা আফসোস
মাটির ঘাসে ঘুমাতে গেলে কেউ বলে আফসোস !
দুচোখে স্বপ্ন ঘোরে রাত্রিরে গন্ধ আফসোস
দাঁড়িয়ে থাকা আকাশ পানে তারা ছুট আফসোস
প্রায় বন্ধুদের মুখে শুনতে হয়...
জীবনের হিসাব কষতে কষতে
কোথায় এসে দাঁড়িয়েছি- যেনো সব পথ ভুলে গেছি;
কতটা সেকেন্ড চাঁদ ছুঁয়েছিলাম-
সব শিশির ঝরা শুকে গেছে! আফসোস শুধু গায়ের
পারে, কৃষ্ণচুড়া চুমু ছিল বুঝি বাঁকি!
কষ্টের...
চোখে ঘন ঘন এলার্জি দৃশ্যপট-
আকাশটাও জ্বর কিংবা করোনা ভাইরাস;
মানুষগুলো অন্য প্রাণীর বিষয়বস্তুর রূপ-
আর কিছু কিছু কবিতা বড়ই সৌন্দর্য সুরূপ
যেনো কষ্ট করেছে এ বেলা- সে বেলা অম্লান।
বেঁচে থাকা মানে এক যুদ্ধ...
সকাল বিকাল পিটি পেরেড চলছিল-
কাল যে, ১৬ই ডিসেম্বর বিজয় দিবস!
বিদ্যালয়ের প্রঙ্গনে লাল নীল পতাকায় পতাকায়
সাজানোর ব্যস্ততায় নিঃঘুম রাত; ভোর হলো
স্কুলের ইনফর্ম পরা শীতের কি কাপন- শুরু হলো
কুচকাওয়াজ- মনে কি ভয়...
কত বার ভেবেছি!
শূন্যতার ফুল সে, গন্ধ নাই
শুধু কাটার আঘাতে রক্তাক্ত মন;
কোনদিন বুঝবে না যন্ত্রণার
জোছনা তারা অথচ এ চোখে জোনিকার
আলো নিভু নিভু করে।
কত বার সান্ত্বনা নিয়েছি
কখন ফিরে আসবে না- ঐ রঙধনু...
মাঝে মাঝে কবিতার সরগম ভুলে যাই!
রবি,শশী দূরত্ব হয়ে যায়- অনেক দূরত্ব;
আবার খুব ইচ্ছে করে দু’হাত দিয়ে ছুঁয়ে
দেখি- সোনালি দিনগুলো নয় তো ভবিষ্যতে
মাটির বীজ গোলাপী রঙের দুচোখ হবে।
আজকাল ভাবতে পারি না...
দুচোখে দেখি এক শিল্পকলা
এই আসা যাওয়ার মধ্যে সময় বড়
নিঠুর তার গতি ফল!
এমন কি তার সাথে হাত মিলেছে
বাস্তবতার ক্ষীণ জ্ঞান ধ্যান;
রোজ রবি, শশী একই বাজনা বাজায়
শীত কুয়াশার পৌষ, মাঘ যেনো-
আর...
মনের খরগোশ গেলো না রে-
দৌড়াতে দৌড়াতে গতির হলো না শেষ
ওই যে বন জঙ্গল করলে না পরিস্কার-
যতোই কর দুষ্টুমি আর আলসেমি
ধরা খেতেই হবে সামনে আসবে শিকারি।
সারা ক্ষণ তিড়িং বিড়িঙ করো কচ্ছপের
সাথে-...
রঙিন তেলের চাষ- আগের মতো!
মাঠে সরিষা হয় না- লম্ব সারি বাধ-
হলুদা খেয়েছে জলের রাগ রাগানি
অন্য মুখে সাজ-তেলের চাষ ভিন্ন
রূপে-ভিন্ন ভাবে- রঙে মেখে থাক;
এখন আর জুকার চিত্রকলা দেখি না
সার্কাস যেনো ঘর...
জীবনটার ইতিহাসে- রেখেই গেলাম গল্প!
শুনে থাক- ঘুমে থাক-ও হে প্রজন্ম;
জ্ঞান বিবেকের প্রশ্ন শুণ্যতাই দৈন্য-
দেখবি যখন আলোর প্রভাত ওরে প্রজন্ম;
ছুড়ে মারিস থালার মতো- এ নর্দমার গন্ধ
জীবনের ইতিহাস নয়-পুরটাই ভয়াবহ
একই শিকলেই বাঁধা...
রোজ রোজ নাটক সিনেমা দেখে- দেখে
আজ জীবনটা করেছি এক নাট্যমঞ্চ!
অভিনয় ছাড়া কিছু বুঝি না- বেশ চলছে-
মন ভরে ভরে অভিনয় দেখছি- এ বুঝি অংঙ্কার পাবে
নাটক সিনেমা! ধূলবালি চিনি উড়ছে বাতাসে;
তবুও হবে...
বুঝি না কতটা পর হয়েছি, জানে শুধু
পথের বাঁকে ইট পাথর ধূলিকোণা, দুর্বাঘাস-
আর কিছু কুকুর, বিড়াল, ইঁদুর- তেলাপোকা, উই-
তবুও তারা অপরিচিত নয় এক আকাশের তারা;
অথচ ছোট ছোট ভুলগুলো করেছো খুব-
বুক ভাঙ্গা...
আদর মাখা প্রহরগুলো হাতছানি
দূরের কোন পথ হয়েছে-সুখের অন্তদহন
আজ শুধু বালুচর জেগেছে! রক্ত ঘ্রাণ
ছড়িয়ে পথ খুঁজেছি যত বার হেঁটেছি-
রক্তাক্ত জীবন্তলাশ হয়েছি! বিবেক দ্বার
শূণ্য মেঘেই বন্ধ করেছো কারণটা অজানা;
তবুও অনুভবে আদার মাখা...
চোখে আমার এক শতাব্দীর বিজয়
অম্লান করছে কিছু ক্ষণ সময়ের অবগাহন!
তবুও উল্লাসে পতাকা উড়াই-ধন্য বলয়
অবুঝ শিশুর হৈহল্লোড় খেলার মাঠ-
যেনো আবেগময় একমুঠো হাতের মধ্যে বিজয়!
কত বার নর্দমার কাদাযুক্ত অনুভব ছুঁড়াছুঁড়ি
কারও কথা শুনে...
©somewhere in net ltd.