নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সামহোয়্যারইন শুরু থেকে লেখালেখি করছিলাম হঠাৎ আইডি বন্ধ হয়ে যায় তারপর আবার নতুন করে আইডি খুলে লেখালেখি শুরু করলাম সবার প্রতি কৃষ্ণচূড়া শুভেচ্ছা রইল
হতবাক শুধু দৃষ্টির আড়ালে
এক কুয়া অশ্রু জল; শুকানোর
কোন উপায় নেই। হাহাকার
বুকের মধ্যে বজ্রপাত- কখন
হবে সুফলা শস্যের প্রভাত!
একগঙ্গা রক্ত দেখতে হচ্ছে
বার- বার-কু-শাসনে হয়েছি
মহাসম্রাট- মুখের হাসিটুকু
বেদনা ছুঁই না- শুধু লালসার
ক্ষুধা মৃত্যু পর্যন্ত...
তুমি মহাপুরুষ নাকি ধর্ষণ পুরুষ
কোন পুরুষ রুপে বাঁচ্চতে চাও;
যদি মহাপুরুষ হলে ফুলের মালা গলা
দোলবে আর যদি ধর্ষণ পুরুষ হও
তাহলে তোমার গলা ঝুলুক ফাঁসির দড়ি
কিংবা জনসমুখে মৃত্যুদণ্ডের দৃশ্য!
বল কোনটা চাও তুমি...
এলোমলো ভাবনাতে একটু রাখ দেশত্বপ্রেম
না হলে সবমিছে যাবে তোমার সমস্ত গেম!
সকালে দেখো রঙের বৃষ্টি- বিকালে রঙধনু;
মাঠে ময়দানে দেখো সবুজ হাসি- ওলিগলিতে
দেখো রক্তের হলি; কি ভাবছো রাতের স্বপ্ন?
এবার ঘুম ভাঙ্গ চেয়ে...
বেশকিছু দিন ধরে অনুভব করছি আমার একটি
কবিতাও হাসে না- হাসি মুখ কখন দেখি না;
অকারণে কবিতার পংক্তি ভেঙ্গে যায় বারে বারে-
কি অসখ হলো! কোন ঔষধ নাই- কোন প্রশ্নের
উত্তরও নাই;...
কবির প্রাণীদেহ ভাল নেই
এসব দেখেই করেছে ম্যাজ ম্যাজ!
কবিতার গাঁয়ে পাড়ায় গেচ গেচ-
কেমন করে হবে তাই রঙ সাজুনির ব্যচ;
ভয় করে না চিতল মাছ, যত আছে ছোট
মাছ, ধরে ধরে খাবে তাজ-...
ঘর বাহিরে আর কত বার রক্তক্ষরণ করব
মৃত্যুর দ্বারপ্রান্তর- তবুও বুঝার উপায় নাই!
আকাশে বাতাসে মিশে যাচ্ছে রক্ত দাগ;
জ্বালানময়ী চোখ বুঝতেছে না- কখন বুঝেবে
চারিধারে শূন্য আধার ঘনীয়ে আসছে-
রক্তক্ষরণ করতে দিবে না আর...
পথের সৈনিক হলে দোষ কোথায়?
একটা ভাল কাজ করার প্রত্যয় রাখ-
এবং কর্তব্য! বিবেক শুধু আবেগের হয় না;
একটু বাস্তবতারও প্রয়োজন আছে অতঃপর দেখ।
ন্যায়ের পথে চলো সৈনিক হই! হবে তো;
সামনে মরণ বসে আছে-...
আমাদের বিবেক এত লালসা কেন?
প্রশ্ন করলে উত্তর নেই- নীরব চাউনি-
কাকে দায় করবে- নিজেই দায়- কারণ
কিছু করতে পারছি না কোন শিকলে
বাঁধা, কিসের ভয়ে মারা! এতটুকু বিবেক
বুঝতেছে না- প্রতিবাদের ভাষা আজ-
মৃত্য নিদ্রা...
তখন কষ্ট- এখনো কষ্ট, তোমার
নীরব থাকা- দু’চোখের ভাষা বুঝার বড় দায় ছিল-
আমার ভাল লাগার প্রকাশ ভঙ্গী
তোমার কাছে ভীষণ ভাবে অপছন্দ ঘৃণার ছিল
একটু কাছে আসার মর্মখানি
এভাবে...
জ্বরের অসুখ জলের ভিতর
নাক সর্দি করোনায়- কি আর
হবে দুঃখের মাসি মন্দনায়;
কি ভুগছে পাড়া পড়শী যন্ত্রনায়-
পেট খারাব মাঝি আনন্দ নায়।
কষ্টের মমতা সুখের সাথে
নিনদোত স্বপ্ন ঘোরে কে বা দেখে
মহামারির ফাল্গুন- জ্বলেছে
পাড়া মৌহল্লাই...
কায় জনে বা দেখে কুঁড়ে কুঁড়ে খাচ্ছে
দেহের মাটি- কিছু নেরা ইউপোকার দল বল-
খাওয়ার চিন্তা ভাবনা একে বারে ভিন্ন রকম !
যেখানে আলপিন, ফালপিন ঢুকবে না,
সেখানে বিষ ঢুকাবে কেমনে কি...
“বগুড়া আঞ্চলিক ভাষায় লেখার চেস্টা করেছি”
একদিন বৃষ্টি শুরু হচ্ছেছিল হামরা পাড়ার সব
এক হয়ে মাটভিটেত বলখেলতে গেনু- খেলা
শুরু কনু- খেলতে- খেলতে- খুলার সাথে হামার
পাও গেল কাটে রক্ত পরিছে খুব...
বগুড়া আঞ্চলিক ভাষায় লেখার চেষ্টা করেছি
মুগড়ীর ডাক শুনে হামার নিন ভ্যাঙ্গে যেতো
আহা শীতের সকাল উঠানে গাও গরম করা কি ওদ
আর মুজু দাদার দুতলা মুগড়ীর ঘরগুলো কি সুন্দর;
মুজু দাদা...
একদিন আব্বাক কনু হামাক আনা
কানছেগেরি দেখবার নিয়ে যাও তো;
হামী যমুনা নদীও দেখে আসমুহিনি!
আব্বা কল মেলাদূর- ওদে গাও পুড়ে
যাবিহিনি তোর বাবা ; পুড়ে পুড়ুক গে।
আব্বা কল কিসেন হছে...
পত্তের ভিয়ত লাল লাল পত্তে ধরছে বারে! কি তার জাল!
মচমচে পত্তে ডলা, ইংলিশে মাস পান্তার সাতে খাতে কি সাদ-
এক বার না খালে বুজবু নে, কামলারা দল বান্ধে খায় বারে।
ঘরের...
©somewhere in net ltd.