| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস | 
আলমগীর সরকার লিটন
	সামহোয়্যারইন শুরু থেকে লেখালেখি করছিলাম হঠাৎ আইডি বন্ধ হয়ে যায় তারপর আবার নতুন করে আইডি খুলে লেখালেখি শুরু করলাম সবার প্রতি কৃষ্ণচূড়া শুভেচ্ছা রইল
সেদিন আন্দোলন হলো- শ্লোগান হলো- 
তাজা তাজা রক্ত ঝরল- নাম না জানা কত মানুষ শহীদ হলো!
তবুও সময়ের হিসাবে গড়মিল থেকেই গেলো-
যাক সব কথা পেয়েছি তো বাংলা ভাষা, 
ধন্য সবে আমাদের...
স্বার্থ দেখো শুধু জলের কাছে
স্বার্থ দেখো না কভু মাটির গন্ধে- গন্ধে-
সত্যই কাঁদাতে চায়নি এক নদী 
ঝর্ণাধারা কে অথচ কান্না দিলো চোখ 
জুড়ে; সবুজ ঘাসের ঘাসফড়িংর 
ফির ফির শব্দে, জল টৈটুম্বর...
রঙবিরল রাস্তার মোড় ছিল বেশ-
সেইদিন জেদ ধরেছিলাম ফুলের গন্ধ নিবো বলে
তা আর হয়ে উঠল না-
এতোটাই ধূলিবালি ছিল বুঝাছিল না ।
সত্যই বড়ই গাছ হেঁটেই আসল! 
তারপর ঢিল ছুড়লাম বড়ই পরল না।
প্রশ্নমালা...
কাল অবধি দ্বীপঙ্করের ফাঁকি- 
নেই তার জানা সময়ের উষসী;
সত্যই মৃত মানুষের সময় নেই-
নিশ্বাস নেই -নেই কোন রঙিন
তাল কাঁপার গল্প বলার শুভ সময়!
অথচ জীবিত মানুষের সময় আছে-
নিশ্বাস আছে- আছে হাজার রঙতুলি
গল্প...
পাড়া থেকে যাচ্ছে খশে রঙিন তারা-
কেউ বা লাশ কেউ বা জীবিন্তলাশ বয়ে;
পাড়ার কোন চোখ বিবেক এতটুকু নেই- 
একটু আলো জ্বালাবে শ্মাশান ঘাটের পারে।
 
তবুও কত রঙের সাজান পাড়ার দিব্যজ্ঞান
হেসেই যাচ্ছে-...
কাছের আকাশটা দেখি না কত দিন ধরে
প্রিয় চাঁদটা কেমন আছে তাও জানি না-
কিছু তারার ভীরে হারিয়ে ফেলেছি সব! 
তবুও দিন রাত্রি চলছে হাতের মুঠোই;
অবাক করার মতো নয়- মাঝে- মাঝে
আকাশ ছুঁইতে...
এ রকম কি আছি- বলতে পারো মরে গেলেও 
কেউ খুঁজ নেয় না- এর নাম পরস্পর সম্পর্ক! 
ভীতরে অনেক কিছু আছে- বাহিরে স্বার্থ 
ছাড়া আর কিছু হয়! হয় না- তবুও ফিরে...
একটা স্মৃতির প্রসাদ নেই-
সেখানে সাজানো ছিল প্রণয়!
অথচ খরগোশ, কচ্ছপের দৌড় গল্প, 
নিঃশেষ হয়েছে- সরকার বাড়ি 
ধূলিমাখা রাস্তার মোড়; তবুও বেঁচে 
থাকার নিঃশ্বাস আকাশ ভাড়ি- 
এতটুকু বাতাসের গন্ধ নেই।
কল্পনার কষ্টগুলো লজ্জাহীন...
বিবেক আর নিষ্ঠুরতা সমন্বয় 
করলেই বুঝি মানুষ গুণা যায়!
তা না হলে জ্ঞান শূন্যতার পিচে
অন্য কেউ- উস্কে দেয় মানুষটি- 
সেই মানুষ কে কি বলো? ষড়যন্ত্র
নয় বিবেক, নয় নিঠুরবান মানুষ;
সত্যই যদি পরিচয়...
কবিদ্বয়ের তিনটি কবিতা, 
কবিতারা চঞ্চল মুখরিত সোনালি মাঠ! 
কতটুকু ফসল ঘরে উঠবে প্রত্যাশিত কবিদ্বয় চোখ; 
তিন কবিতা কে নিয়ে আশা আঙ্খাকার শেষ নেই 
যেনো আকাশ চুম্মি, তারা ছোঁয়া গল্প।
প্রেরণার ছবি...
এতোটুকু কর্মকাণ্ড দেখে
খুব ইচ্ছে হবে- স্যালুট জানাতে!
কি লাভ পাবে তাতে?
জল শুকনো তরঙ্গে আফসোস
হাওয়ার গায়ে লাগবে না বাতাস,
গন্ধটুকু নাকে সরে যাবে
রাগ অভিমান আর বিদ্বেষে। 
ওখানেই থাক; যেখানে 
করেছিল অবজ্ঞা- মিছেমিছি ব্যথা...
নিজের দর্পণ চকচকে নয় বলে
বার বার কাচ ভাঙ্গি; রক্তাক্ত দেয়াল
কথা কয়- কিছু প্রশ্ন নেই কারণ স্বার্থপরতা;
গিলে খেয়েছে নিজেকে। তুমি না
থাকলে আজ দর্শন হতো না অথচ কত বড়াই!
দেখছি নয়ন কেঁপে- সবুজ...
নাকের ডগায় পৌষ গেলো
মাঘের দেখা পেলাম না- 
মাঠ বিরল- নদী চিরল ঘাটে- 
হাড় কাঁপা শীত, মনে পরে-
রঙিনা এই না ঢাকা শহরে;
চিমটি খেয়ে মাঘের দেখা 
বাঘ দৌড়ায় কোথায়?
বাঘের গায়ে ডোরাকাটা শাল-
আমার...
সমুদ্রের জল দেখে দেখে
কান্নামাখা চোখ, শেষ করি-
সবুজের প্রেমও নীলা দেখে 
রঙিন হই- রাতদুপুর ফুরাই-
আর হরেক সদায় পান করি- 
ভবঘরে কি নিঠুর শব্দ বুনায়- 
মরে গেলে জানবো না-কোথায় 
হবে- ঘর বাড়ির-...
মনের কান্দন- চোখ কান্দে রে
চোখের কান্দন জলে ভেভা শ্রাবণ-
শ্রাবণে ডুবে যায় ঘরবাড়ি মন প্রাণ!
তবুও আকাশ কান্দে না- বাতাসে ভাসে না
মৌল মিছিলের গন্ধ রে- 
শিশির জমা থাকে না কচু পাতায় রে
নিঠুরতার...
©somewhere in net ltd.