নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সামহোয়্যারইন শুরু থেকে লেখালেখি করছিলাম হঠাৎ আইডি বন্ধ হয়ে যায় তারপর আবার নতুন করে আইডি খুলে লেখালেখি শুরু করলাম সবার প্রতি কৃষ্ণচূড়া শুভেচ্ছা রইল
কাল অবধি দ্বীপঙ্করের ফাঁকি-
নেই তার জানা সময়ের উষসী;
সত্যই মৃত মানুষের সময় নেই-
নিশ্বাস নেই -নেই কোন রঙিন
তাল কাঁপার গল্প বলার শুভ সময়!
অথচ জীবিত মানুষের সময় আছে-
নিশ্বাস আছে- আছে হাজার রঙতুলি
গল্প...
পাড়া থেকে যাচ্ছে খশে রঙিন তারা-
কেউ বা লাশ কেউ বা জীবিন্তলাশ বয়ে;
পাড়ার কোন চোখ বিবেক এতটুকু নেই-
একটু আলো জ্বালাবে শ্মাশান ঘাটের পারে।
তবুও কত রঙের সাজান পাড়ার দিব্যজ্ঞান
হেসেই যাচ্ছে-...
কাছের আকাশটা দেখি না কত দিন ধরে
প্রিয় চাঁদটা কেমন আছে তাও জানি না-
কিছু তারার ভীরে হারিয়ে ফেলেছি সব!
তবুও দিন রাত্রি চলছে হাতের মুঠোই;
অবাক করার মতো নয়- মাঝে- মাঝে
আকাশ ছুঁইতে...
এ রকম কি আছি- বলতে পারো মরে গেলেও
কেউ খুঁজ নেয় না- এর নাম পরস্পর সম্পর্ক!
ভীতরে অনেক কিছু আছে- বাহিরে স্বার্থ
ছাড়া আর কিছু হয়! হয় না- তবুও ফিরে...
একটা স্মৃতির প্রসাদ নেই-
সেখানে সাজানো ছিল প্রণয়!
অথচ খরগোশ, কচ্ছপের দৌড় গল্প,
নিঃশেষ হয়েছে- সরকার বাড়ি
ধূলিমাখা রাস্তার মোড়; তবুও বেঁচে
থাকার নিঃশ্বাস আকাশ ভাড়ি-
এতটুকু বাতাসের গন্ধ নেই।
কল্পনার কষ্টগুলো লজ্জাহীন...
বিবেক আর নিষ্ঠুরতা সমন্বয়
করলেই বুঝি মানুষ গুণা যায়!
তা না হলে জ্ঞান শূন্যতার পিচে
অন্য কেউ- উস্কে দেয় মানুষটি-
সেই মানুষ কে কি বলো? ষড়যন্ত্র
নয় বিবেক, নয় নিঠুরবান মানুষ;
সত্যই যদি পরিচয়...
কবিদ্বয়ের তিনটি কবিতা,
কবিতারা চঞ্চল মুখরিত সোনালি মাঠ!
কতটুকু ফসল ঘরে উঠবে প্রত্যাশিত কবিদ্বয় চোখ;
তিন কবিতা কে নিয়ে আশা আঙ্খাকার শেষ নেই
যেনো আকাশ চুম্মি, তারা ছোঁয়া গল্প।
প্রেরণার ছবি...
এতোটুকু কর্মকাণ্ড দেখে
খুব ইচ্ছে হবে- স্যালুট জানাতে!
কি লাভ পাবে তাতে?
জল শুকনো তরঙ্গে আফসোস
হাওয়ার গায়ে লাগবে না বাতাস,
গন্ধটুকু নাকে সরে যাবে
রাগ অভিমান আর বিদ্বেষে।
ওখানেই থাক; যেখানে
করেছিল অবজ্ঞা- মিছেমিছি ব্যথা...
নিজের দর্পণ চকচকে নয় বলে
বার বার কাচ ভাঙ্গি; রক্তাক্ত দেয়াল
কথা কয়- কিছু প্রশ্ন নেই কারণ স্বার্থপরতা;
গিলে খেয়েছে নিজেকে। তুমি না
থাকলে আজ দর্শন হতো না অথচ কত বড়াই!
দেখছি নয়ন কেঁপে- সবুজ...
নাকের ডগায় পৌষ গেলো
মাঘের দেখা পেলাম না-
মাঠ বিরল- নদী চিরল ঘাটে-
হাড় কাঁপা শীত, মনে পরে-
রঙিনা এই না ঢাকা শহরে;
চিমটি খেয়ে মাঘের দেখা
বাঘ দৌড়ায় কোথায়?
বাঘের গায়ে ডোরাকাটা শাল-
আমার...
সমুদ্রের জল দেখে দেখে
কান্নামাখা চোখ, শেষ করি-
সবুজের প্রেমও নীলা দেখে
রঙিন হই- রাতদুপুর ফুরাই-
আর হরেক সদায় পান করি-
ভবঘরে কি নিঠুর শব্দ বুনায়-
মরে গেলে জানবো না-কোথায়
হবে- ঘর বাড়ির-...
মনের কান্দন- চোখ কান্দে রে
চোখের কান্দন জলে ভেভা শ্রাবণ-
শ্রাবণে ডুবে যায় ঘরবাড়ি মন প্রাণ!
তবুও আকাশ কান্দে না- বাতাসে ভাসে না
মৌল মিছিলের গন্ধ রে-
শিশির জমা থাকে না কচু পাতায় রে
নিঠুরতার...
জীবনের ভাবনাগুলো যদি ধূলির মতো
এলোমেলো হয়! তাহলে তো সংসার ঘর
অব্যয় সঞ্চয়হীন, সন্দেহ রবেই; কি হবে
কঠি পাথার হয়ে- হও যদি সুগন্ধী সাবান
তাও কিছুদিন সুবাস ছড়বে পাড়ায়-পাড়ায়;
এমন কি ঐ ঘাস বালি বিছানায়-...
কি অদ্ভুত! একে বারে কথা শোনলো না
উল্টো হাতের চর দেখালো- তারপর মিছিল
স্লোগান ধর- ধর- শালাকে মার- মার শালা;
জ্ঞানের আলো অন্ধ! এভাবে জীবন চলে,
নিয়মকানুন তৈরি করে নাকি সে! কাকে বুঝাতে
আসছো নিয়ম!...
©somewhere in net ltd.