![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সামহোয়্যারইন শুরু থেকে লেখালেখি করছিলাম হঠাৎ আইডি বন্ধ হয়ে যায় তারপর আবার নতুন করে আইডি খুলে লেখালেখি শুরু করলাম সবার প্রতি কৃষ্ণচূড়া শুভেচ্ছা রইল
আজ স্মৃতিময় আকাশ
আপন ভুলার সন্ধি ক্ষয়
দুর্গম পথ লজ্জাবতীর পাতা,
আর ছুঁই না হাসির রহস্যময়
অকর্মের ঢেঁকি বেসে আর
বারা বানে না, বারা বানার
ঘর বিবর্তন মুখ- চাঁদের আলো
গায়ে ঝাঁঝাল ঝল মল করে না;
বট ছায়াহীন...
চোখের বাহিরে নয়-
বুকেতে নীল জোছনাময়!
জরে থাকা সাদা রঙের কথন ভুলে যাই;
ভুলে যাই আপন নীল সত্তার কথাও!
শুধু অন্যের গলা চেপে
ধরাটাই চারিত্রিক স্বভাবে দাঁড়িয়েছি।
অথচ পায়ের নিচে মাটি
কিংবা অনল খড় বর করছে...
নিজ দেহের ঘ্রাণ নেয় না
কারণ সুলভ সুগন্ধী পায় না-
অন্যের ঘ্রাণ খুব ইচ্ছা হয়
প্রাণ ভরে নিতে;
সচ্চরিত্রের গুণাবলি ভাবি না
অন্যে চরিত্রে দেখি দুনিয়া
এই হলো দেহ মন
পবিত্র ঠিকানা- তবু মাটির
গুণাগুণ বুঝি না, পিট...
চোখ বন্ধ, মুখ বন্ধ
বন্ধ দেহের ঘাম-
তবু আধার দেখে
কল্পনাতে র্ফসার নাম-
চুপ থাক চোখ দেখ
সজা চল- ঘর বন্দি
মুরগীর ফার্ম!
অথচ পুষা বিড়াল
থাকতে কষ্ট- কুকুরের
উঠন বেযাই নষ্ট- যে
সর্ব জনের মনে পষ্ট;
এযে নিত্যক্ষণের কাম
বুঝা নেই-...
একটা কঠিন শব্দের মধ্যে সৃষ্টি সুলভ
কিছু ঘ্রাণ ছড়ায়! সেখানে সহজ
সরলের আর্তনাদ বিমুখ অথচ
স্বপ্ন রাত ক্ষণ হয়- দুর্লভ পূর্ণিমার চাঁদ;
অথচ একটা প্রণয়ের ভাবনাতে
আপন তিক্ততে সংঘাত-
কোখন সুখের কিংবা দুখের
এতো...
জীবনের শুরুতে যদি
অবহিলত বাতাস বয় নিত্যক্ষণ-
তাহলে তো শেষটাতেও
অবজ্ঞা থাকবেই ! তাই নয় কি?
হয় তো প্রশ্ন করার সময়
থাকবে না- তার আগেই
মাটির ঘাসে ঘুমিয়ে পরবে;
উত্তর শুধু তারার মেঘ
জলজল করবে পূর্ণিমা রাত
কিংবা অনুশোচনা!...
মধ্যদুপুর তবু গলা ভেজে না
ভোরের কাক, ফর্সা সময়-
অথচ দৃষ্টি ফেরে না!
আবার অপেক্ষা শুধু রাতদুপুর
পূর্ণিমা ঝাঁঝাল ক্ষণ
তবু নীরবতা আকাশ মাটি
দৃষ্টিখঞ্জন ঘাসফড়িং
কিছু ধূলির আবরণ অতঃপর
এতো শেষ দিব্যক্ষণ-
কালপিচ তোদের কে জানাই
ঘৃণার ঝড়তুফানে ধিক...
অভিন্ন ভালবাসা গুলো নেকড়ের মতো
চলমান- কখনো হিংস্র- কখনো নীরবতা
আাকাশময় যেনো ঝাঁঝল পূর্ণিমার চাঁদ!
তবুও ভালবাসার সময় এখন অগুণতিক
অথচ কাঠ পোড়া মন বুঝলোই না;
বনও নেকড়ের মতো আচরণ করল
শোকাহত সময়ের উঠনেও ঘৃণা
এ এক...
ঝর্ণার হাসিতে
গোলাপ ভেসে যাওয়া ঢেউ;
দৃষ্টির আড়ালে
বৃষ্টির মেঘ বাওয়া শ্রাবণ
ফাল্গুণের গাও
তো আগুনের জ্বলন্ত মন
দেখে না শুধু
পূর্ণিমার চাঁদ ঝাঁঝাল ক্ষণ
এটাই বুঝি নদ
ভাসতে জানে শূণ্যমুখি রথ
তবুও গোলাপের
ঘ্রাণ আসুক ঝর্ণার বায়ুতে কেউ।
২৭ শ্রাবণ ১৪২৮,...
এ ভাববার কোন বিষয় থাকে
নারকেলের গাছের উপরে কিংবা
চিন্তার রস ঝরা খেজুর গাছে-
চাঁদের ঝলক যেনো ডালিমের গায়!
পূর্ণিমার রোমান্টিক কি আসে যায়;
এভাবে আর কতদিন- গল্প শেষ-
কবিতার বেশ- উপন্যাস শুধু ইতিহাস-
সৃষ্টির উল্লাস...
যে ঘরে করি বসবাস
সর্ব ক্ষণ হচ্ছে সর্বনাশ!
খেয়াল নাই সাবধানতা নাই
এভাবেই চলছে বার মাস
কখন জানি হয় রে
ঘরের রদ বদল-
মেনে নিতে কেমনে সহ কষ্ট
জানলে না পাপ সৃষ্টির নষ্ট।
স্বপ্ন ঘোরে ভাব চিরস্থায়ী
এ ঘরের...
বদলে গেছে রাস্তার মোড়
বদলে গেছে মনের খর!
বদলায়নি স্মৃতির ঘেরা পট
আর ধূলমাখা ঘ্রাণ পুড়া চোট-
সত্যই একদিন বদলে যাবে ঘর
একাকার মিশে যাবে মাটির পর।
কাছাকাছি রবে না সময়
আকাশ বৃষ্টি মেঘ বাদল হয়-
কাদা যুক্ত...
এই মাটির জন্ম নেই
ঘর নেই- সংসার নেই-
জাত নেই- সমাজ নেই
পাড়ায় হৈ হৈল্লর নেই
অঘোর প্রাণ একটা;
বাবা নেই, মা নেই, ভাই নেই,
বোন নেই- বন্ধু বান্ধব নেই,
স্কুলের সহপাঠী নেই- ছবি নেই
স্মৃতি নেই, স্বজন...
©somewhere in net ltd.