নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সামহোয়্যারইন শুরু থেকে লেখালেখি করছিলাম হঠাৎ আইডি বন্ধ হয়ে যায় তারপর আবার নতুন করে আইডি খুলে লেখালেখি শুরু করলাম সবার প্রতি কৃষ্ণচূড়া শুভেচ্ছা রইল
নদীর উপর দিয়ে রোজ হেঁটে গেছি
অগোচরে কখনো এ্যাপেল ভাবিনি-
কমলালেবু তো দূরের কথা; খানিকটা
চিরতা ভেবেছি- কিছুটা সময় ধরে,
তবে মগডালে চরার খুব ইচ্ছাছিল
কিন্তু পা পিচলে গেছি- কত শত বার
আইকা ওয়ালা বাঁশ...
দুচোখে দেখি সম নিঠুর পৃথিবী আর মৃত্যু
দুজনের মধ্যে কোন পার্থক্য নেই;
বই পড়া বুঝার মতো কোন পন্থা নেই
দেশ রাজ্য তাও নেই- তবু তারা
চলছে দিক দিগন্ত জুড়ে ছুঁই- ছুঁই করে
সম পাঠ শালায়...
কামুক ভাবনা না থাকলে,
কি আর সারা গাঁয়ে প্রেম হয়?
তাই তো কৃষ্ণচূড়ার প্রেম হয়নি!
রাঙিয়ে গেছে সমস্ত রাজপথ;
তবুও কামুক ভাবনা আসেনি
কত ভোর দিগন্তে ছুটে গেছে
সাদা মেঘে ঘুড়ি, শিউলি ঝরা গন্ধ
তারপরও ঘর মুখে...
একটা স্নিগ্ধ মায়া ভরা রাত-
ঘুম পারানি স্বপ্ন শুধুই স্বপ্ন
দুহাতে রাতের রত্ন ফুরায়!
রঙ করা ক্ষণ দক্ষিণা বাতাস-
উড়ে- উড়ে যায়, সোনালি দিন;
অথচ একখণ্ড দুপুরের ক্লান্তি
বিন্যাস সেজেছে অগুণতিক-
শুধু ঝরা পাপড়ির মতো!
দেখো, পরে থাকি...
সোজাসুজি- মুখোমুখি দাঁড়াই না
ইচ্ছে হলেও কথা বলতে পারি না
স্নেহ মায়া, হাতে হাত স্পর্শ ছুঁই না;
নিঃশ্বাসে বিশ্বাসে-খাওয়া দাওয়াই
চলা ফিরাই সবই ঠিক আছে, অথচ
রোদেলা উজ্জ্বল প্রকৃতির ছায়াতে তোমায়
দেখতে পাই না?...
গাছের পাতাগুলো চুপ
অদ্ভুত শুধু উড়ন্ত ধূলিবালি মেঠোপথ
আর এ রাস্তার অলি গলি!
আজ কাল ডালপালা জুড়ে যা হচ্ছে
স্ববিরোধিতা ছাড়া কিছু নয়
অথচ বুঝার আত্মা মৃত প্রায়;
আপন ভাল করতে গিয়ে
বিদ্বেষী রুপ টেনে ধরছে...
পুত্তিকা দু’পায়ে হেঁটে যাচ্ছে
গন্তব্যহীন পথ- উজ্জ্বলময় চোখে
নীলিময় নীল আকাশ নাকি অন্ধকার!
তবুও পৃথিবী আলোয় আলোকিত;
বাতাসকে ধরতে চেয়েছিলাম-
অথচ দু’হাতে ফসকে গেলো;
কিছু গন্ধ বারুদ জ্বলন্তময়
আকাশ জুড়ে চাঁদ নিজেই হাসে!
তারপরও মাটির স্বাদ অপূর্ণ
ভোরের শিশির...
নৈশব্দ জীবনের বাক
নিঃশ্বাসে-নিঃশ্বাসে নদীর কিনারা!
জল স্রোতে ভাঙ্গে কিনারার চূড়া
তবু জীবন ছবি- আকাশ পারাপার!
ঐ কালো মেঘে মেঘে মন ছুঁই-
বৃষ্টি বাদল রাস্তার মোড়;
এখন এ গলি ওগলিতে নাই
বড় নিঠুর নদী! জীবন মানে
বুঝল...
একদিন হেঁটে এসেছিল
সবুজের আইল পাথার!
রোজ রোজ আনন্দ বহর হৈ হল্লার
খেলে গেছে- রঙধনু বৈকাল-
আজকাল কিছুটা হয়েছে অম্লান,
সোনালি মাঠ, পিচ ঢালা ইট পাথর
ঘিরা রাস্তার মোড়- হারিয়ে গেছে
চিকন সুরু রোদ উজ্জ্বল...
সংসার ধর্মে তেলাপোকার বাস
জায়নামাজটাও অপবিত্র হচ্ছে-
মাটির পাপগুলো নোনে যাচ্ছে
কোন চুরাগলি অন্ধকার পথ!
অথচ টিকটিকির সাবধানতার
শব্দ কানে নাকি যায় না;
তেলাপোকার কি কান আছে দুটো!
তাহলে বিধাতারী দোষ?
আমার দৃশ্যগুলো চোখে ভাসে না
তবু সন্দেহের এক...
জিন্স প্যান্টে ইয়ং হওয়া যায়-
কেউ বা প্রেমে পরে- বয়স কমানো যায়!
জিন্স প্যান্ট পরি! আর ভাবি-
ভেবে ভেবে নতুন জিন্স খুঁজি রোজ!
কখনো তাই দিশেহারা হই না-
দর্জির দোকনে আর যাই না!
জঙ্গল রাত আনন্দ...
রূপালী গ্লাস চেয়ে থাকে
ঐ থৈ- থৈ জলের দিকে-
নদীর জল শুধু ঢেউ তুলে
উচ্ছলে উঠে- নতুন একটা
কিছু একটা সৃষ্টির চোখে-
রূপালী গ্লাস চেয়ে থাকে।
হঠাৎ দূর কিনেরায় ভেসে
ভেসে তুলে- কালো মেঘ!
পিছলে গেলো গ্লাসের রঙ-
মায়াবী...
রঙ করা পুতুল খুঁজে পেয়েছো!
সমস্ত স্পর্শের ফুল হয়েছে গন্ধহীন
বাতাসে বাতাসে ভেসে আসে না;
কেনো হলে জোছনাহীন আকাশ?
দল বাঁধা তারার ঝালকানি পাই না-
অন্তত অনলে জ্বলন্তময় হাত! সোনালি
মাঠ- একটি বারও খুঁজেই পাও না,
কারণ...
©somewhere in net ltd.