নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সামহোয়্যারইন শুরু থেকে লেখালেখি করছিলাম হঠাৎ আইডি বন্ধ হয়ে যায় তারপর আবার নতুন করে আইডি খুলে লেখালেখি শুরু করলাম সবার প্রতি কৃষ্ণচূড়া শুভেচ্ছা রইল
কুকুরের ভুক ভুক আওয়াজে
ইতিহাসের চিরসত্য খর্ব হয় না বরং
প্রচার উম্মোচন সুলভ মজবুত হচ্ছে,
প্রজন্মের কাছে আরও অদ্ভুত লাগছে
লজ্জার সীমা অতিক্রম করছে!
কুকুরের জ্ঞান বিবেক বোধ লোভ পাচ্ছে
মরা মাংসের গন্ধে লাফালাফি করে
এটাই তো...
আলোর চোখে অন্ধ সময়
কেউ কি ভাবে অন্ধর মাঝে দ্বীপশিখা!
আজকাল বরফ গলে যাচ্ছে-
ঘেমের মিছিলে বোবা আতর্নাদ!
অথচ অন্ধদের কত নিঠুর সময়;
বাতাস কান্দে মাটির কাদাযুক্ত লবণ
সত্যই কেই ভাবে না; সবই ব্যস্তমুখর
অতঃপর আলোর প্রণয়ে...
কবিতার গায়ে সিগারেটের গন্ধ
রোজ ধোঁয়ার মধ্যেই বসবাস
অথচ ক্যান্সার ভয় পায় না !
শুধু ডাক্তার চোখেই ক্যান্সার;
এতো বুঝার পরও বদ অভ্যাস
কাটে না- রোদবিরল হেঁটেই চলছে
বর্ণমালার রঙিন প্রেম- নীল জোছনার
গায়ে আধার ফ্রেম- তবুও...
গাঁয়ের পারে ভুলে গেছে
সোনালি মাঠ- থৈ থৈ জল!
কাল মেঘের হাঁড়ি ভাঙ্গান গল্প;
মায়া মমতার নেই জানি অল্প।
গাঁয়ের পারে আজ রঙিন আকাশ
সাদা মেঘের দল, সাদা বগের উড়ন
মৃন্ময় সুবাস যুক্ত বাহারি বাগান
অথচ একটা...
আমরা কোথায় হারিয়ে যাচ্ছি
নিজেরাই ভাল করে জানি না-
খাড়াই- পাকিস্তান, আফগান, তালেবান
এমনকি ইন্ডিয়া কলকাতা, আমিরেকা
অথচ লক্ষ কোটি রক্ত গড়া-
দেশ মা ভাাবিই না!
শুধু শুধু ভাইয়ে- ভাইয়ে বিদ্বেষ
মারামারি, ফাটাফাটি,...
আজ স্মৃতিময় আকাশ
আপন ভুলার সন্ধি ক্ষয়
দুর্গম পথ লজ্জাবতীর পাতা,
আর ছুঁই না হাসির রহস্যময়
অকর্মের ঢেঁকি বেসে আর
বারা বানে না, বারা বানার
ঘর বিবর্তন মুখ- চাঁদের আলো
গায়ে ঝাঁঝাল ঝল মল করে না;
বট ছায়াহীন...
চোখের বাহিরে নয়-
বুকেতে নীল জোছনাময়!
জরে থাকা সাদা রঙের কথন ভুলে যাই;
ভুলে যাই আপন নীল সত্তার কথাও!
শুধু অন্যের গলা চেপে
ধরাটাই চারিত্রিক স্বভাবে দাঁড়িয়েছি।
অথচ পায়ের নিচে মাটি
কিংবা অনল খড় বর করছে...
নিজ দেহের ঘ্রাণ নেয় না
কারণ সুলভ সুগন্ধী পায় না-
অন্যের ঘ্রাণ খুব ইচ্ছা হয়
প্রাণ ভরে নিতে;
সচ্চরিত্রের গুণাবলি ভাবি না
অন্যে চরিত্রে দেখি দুনিয়া
এই হলো দেহ মন
পবিত্র ঠিকানা- তবু মাটির
গুণাগুণ বুঝি না, পিট...
চোখ বন্ধ, মুখ বন্ধ
বন্ধ দেহের ঘাম-
তবু আধার দেখে
কল্পনাতে র্ফসার নাম-
চুপ থাক চোখ দেখ
সজা চল- ঘর বন্দি
মুরগীর ফার্ম!
অথচ পুষা বিড়াল
থাকতে কষ্ট- কুকুরের
উঠন বেযাই নষ্ট- যে
সর্ব জনের মনে পষ্ট;
এযে নিত্যক্ষণের কাম
বুঝা নেই-...
একটা কঠিন শব্দের মধ্যে সৃষ্টি সুলভ
কিছু ঘ্রাণ ছড়ায়! সেখানে সহজ
সরলের আর্তনাদ বিমুখ অথচ
স্বপ্ন রাত ক্ষণ হয়- দুর্লভ পূর্ণিমার চাঁদ;
অথচ একটা প্রণয়ের ভাবনাতে
আপন তিক্ততে সংঘাত-
কোখন সুখের কিংবা দুখের
এতো...
জীবনের শুরুতে যদি
অবহিলত বাতাস বয় নিত্যক্ষণ-
তাহলে তো শেষটাতেও
অবজ্ঞা থাকবেই ! তাই নয় কি?
হয় তো প্রশ্ন করার সময়
থাকবে না- তার আগেই
মাটির ঘাসে ঘুমিয়ে পরবে;
উত্তর শুধু তারার মেঘ
জলজল করবে পূর্ণিমা রাত
কিংবা অনুশোচনা!...
মধ্যদুপুর তবু গলা ভেজে না
ভোরের কাক, ফর্সা সময়-
অথচ দৃষ্টি ফেরে না!
আবার অপেক্ষা শুধু রাতদুপুর
পূর্ণিমা ঝাঁঝাল ক্ষণ
তবু নীরবতা আকাশ মাটি
দৃষ্টিখঞ্জন ঘাসফড়িং
কিছু ধূলির আবরণ অতঃপর
এতো শেষ দিব্যক্ষণ-
কালপিচ তোদের কে জানাই
ঘৃণার ঝড়তুফানে ধিক...
অভিন্ন ভালবাসা গুলো নেকড়ের মতো
চলমান- কখনো হিংস্র- কখনো নীরবতা
আাকাশময় যেনো ঝাঁঝল পূর্ণিমার চাঁদ!
তবুও ভালবাসার সময় এখন অগুণতিক
অথচ কাঠ পোড়া মন বুঝলোই না;
বনও নেকড়ের মতো আচরণ করল
শোকাহত সময়ের উঠনেও ঘৃণা
এ এক...
ঝর্ণার হাসিতে
গোলাপ ভেসে যাওয়া ঢেউ;
দৃষ্টির আড়ালে
বৃষ্টির মেঘ বাওয়া শ্রাবণ
ফাল্গুণের গাও
তো আগুনের জ্বলন্ত মন
দেখে না শুধু
পূর্ণিমার চাঁদ ঝাঁঝাল ক্ষণ
এটাই বুঝি নদ
ভাসতে জানে শূণ্যমুখি রথ
তবুও গোলাপের
ঘ্রাণ আসুক ঝর্ণার বায়ুতে কেউ।
২৭ শ্রাবণ ১৪২৮,...
©somewhere in net ltd.