নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সামহোয়্যারইন শুরু থেকে লেখালেখি করছিলাম হঠাৎ আইডি বন্ধ হয়ে যায় তারপর আবার নতুন করে আইডি খুলে লেখালেখি শুরু করলাম সবার প্রতি কৃষ্ণচূড়া শুভেচ্ছা রইল
আজও বিদ্রোহের অনল যেনো
কণ্ঠনালী টগবগ বিশ্বময়!
অসাহসের ক্ষীণ করে রেখেছে বীজ;
তবুও সাহস হারাননি নজরুল!
তোমার সাম্যে দ্রোহের
গান গাই আজও- কালও পৃথিবীময়।
অমৃত্যের গাঁথা সাহসের বজ্রপাত
আমার আকাশ শুধু উজ্জ্বলময়!
তুমি নজরুল আমার প্রেরণার গান
সাম্য নদের...
একটা হাসি সবাই হাসতে চায়:
কিন্তু মুখমণ্ডল আকাশ তারায়
উজ্জ্বল নয় কারণ সে কবিতার
প্রণয় বুঝে না, কাব্যিক ভাবনাও
নাই, শুধু শুধু মৃম্ময় মৃত প্রায়- জেগে
তুল হাসির বাহানা মধ্যদুপুর।
আমি রোজ রোজ হাসতে চাই-...
তোমাদের আচরণ দেখে
আমি আর মানুষ হতে চাইবো না;
ফানুষের হয়ে থাকতে চাই
রঙ বিরল আকাশে- ঘাসফড়িং বেসে
তোমাদের ফেরেসতা সুবল
হাসির মাঝে শয়তানের মুখ রহ রহ দেখি
শুধু শুধু আমাকে মানুষ হতে বলো!
সুসম্পর্কের পিচে...
রক্তপাতের মধ্যেও তারা দেখে সুন্দর
অথচ তারাও ত রক্তঘাত ঠিক বুকের
উপর তাহলে কিসের অহংকার কিসের
শক্তি ভেবনা, তুমিই প্রভু ভগমান ঈশ্বর!
এ বার থামো মানুষ পেটের উপর ভর কর
দেখো ক্ষুধার্তময় সুন্দর- রক্তাক্ত নয়;হিংস্র
পশু...
পরিবর্তন হলো সময় শুধু
টাকার অহংকারে জল টাকার অহংকারে
ভুলে গেছি ঘাসের মতো অতীত!
এখন আর গায়ে ধূলি লাগে না-
পেটে আর ক্ষুধার ভাবটা ধরে না;
সম্মান নিয়েছি অর্থের গুণে-
অতীত কি আর রাখবে...
রঙ করা পুতুল কি মানবতা?
মানবতা এখন
মৃত্যুকেও ভয় পায় না
শুধু প্রতিতিহিংসার
হাত মন ভাবনা চিন্তা প্রবাহমান!
স্থলে জলে- বনে জঙ্গলে শুধু
নিজের মৃত্যুকেও ভাবছে না।
মানবতা সভ্যতার কাছে হেরে গেছে;
মানবতা হতে পারে...
পৃথিবীর ধ্বংসমুখ দেখতে পাচ্ছি
কথা কচ্ছে শুধু ক্রোধ নিশায়-
ক্ষমতা চোষায়-
সত্যই কি ধ্বংস হবে পৃথিবী!
বলো মৃত্যু কি শিক্ষায়;
মাটির রঙ বদলায় শুধু বদলায়।
আমি ত জানবো না কখন
পৃথিবী ধ্বংস হলো!
দেখছি মানুষী পারছে ধ্বংসের ঊর্ধে্ব,
প্রভুর...
সবাই বলছে সুবাস ঘ্রাণে
ঈদ- ঈদ- ঈদ- ঈদ- ঈদ-
শুধু আমার ঈদ কোথায়?
কোন সে সুরের ঘ্রাণে;
মন বন্ধি- ঘর বন্ধি-
বন্ধি আলো- বাতাস;
উঠান জুড়ে পায়ে- পায়ে
ঈদ যে আমায়!
তারার জ্বল ছল চাঁদের
ফাঁকে বলো...
বিবেক বুদ্ধি আর হেদায়েত
মানব দেহে কতটুকু বহমান?
অন্ধ, জ্ঞানহীন তারাই জানেন
তার মান অথচ শিক্ষত মানুষ
জানে না নিভে যাওয়া মৃত্যুর স্লান
তাদের আছে হিংস্র নেকড়ার প্রাণ;
ওগো বিধাতা দাও হেদায়েত- দাও
বিবেক শক্তি...
সুন্দরগুলো হয়েছে ডুবা পুকুর;
চোখের মধ্যমনি অন্ধসাগর-
জল শুধু নীবরতা আকাশ আর
মাটির হচ্ছে নাকহীন ঘ্রাণ-
তবুও মাঝে মধ্যে সবকিছুই হয়ে যায় সুন্দর-
ঘৃণা অবগা তাও লাগে সুন্দর-
রক্তাক্ত তরোয়াল- সুন্দর
একমুঠো বিবেগের গায়ে-
কে দেখচ্ছে- কে বুঝাচ্ছে...
চোখের কালো- দৃশ্য বিরল ছল ছল
সোনালি দিনের আলো- কি যে লাগে ভাল;
কখন পড়েছিল চোখে চোখ- স্মৃতিহীন মন বিষাদে
উড়ছে বাতাস- ভাসছে অগুণিত আফসোস
তবুও মন গহীনে মেঘবৃষ্টি বেসেছিল...
শ্রমের ঘাম শুঁকিয়ে যাচ্ছে- যাচ্ছে-
বলো দেখি- ঘামের মূল্য কোথায়?
এ কেমন গান শুনা যাচ্ছে- হিজিবিজি
মে আসে- মে যায়- এই তো রীতিনীতি;
এই শ্রমের ঘাম শুধু মৃত্যুই আমি।
বলো দেখি- আর কত মান চাই
বস্তু...
এতটু মুখ ভরে হাসতে চাই
অথচ কৃষ্ণচূড়া রাঙা পথ!
লজ্জাবতি সাম্মনটুকু বুঝল না।
তবুও হাটতে হাটতে ক্লান্তীহীন
আলোক সজ্জা চাঁদের মুখ অথচ
তারা জোনাকির পিটে বসে
হাসে বেশ- আর একটু বার
মুখ ভরে হাসে...
©somewhere in net ltd.