![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পোষাক কারখানায় দূর্ঘটনা এখন যেন এক নিত্যকার মামূলি ঘটনা হয়ে দাড়িয়েছে। একের পর এক দূর্ঘটনা ঘটছে, অকাতরে প্রাণ হারাচ্ছে খেটে খাওয়া সাধারন শ্রমিক কিন্তু অপরাধীরা বরাবরি থেকে যাচ্ছে ধরাছোয়ার বাইরে।
যেহেতু ক্ষমতাসীনরা সব সময় এই সকল অপরাধী পক্ষের কাছ থেকে সুবিধাভোগ করে থাকে, তাই তারা সবসময়ই প্রাণান্ত চেষ্টা করে তাদের রক্ষা করার জন্য।
সুতরাং ক্ষমতাসীনরা যে এইসব অপরাধীদের কোন শাস্তি বিধান ও তা নিশ্চিত করবে না তা আমরা সবাই পরিষ্কার।
কিন্তু, কি করছে তথাকথিত শ্রমিক সংগঠনসমূহ?? আসলে ওরাও ক্ষমতাসীনদের মত ঔ সকল অপরাধীদের উচ্ছিষ্ট ভোগী।
তারা সাধারণ শ্রমিকদের আবেগকে পূজি করে যার যার নিজের ফায়দা হাসিল করে।
তাই,আমি সকল শ্রমিক ভাই-বোনদের আহবান জানাবো এইসকল সংগঠন বর্জন করতে।
শ্রমিক সংগঠন হতে হবে এমন,যারা শুধুই নিবেদিত শ্রমিকদের জন্য, নিজেদের আখের গোছানোর জন্য নয়।
সব চেয়ে বড় বিষয়, যার যার নিজেদের সমস্যা নিজেদেরকেই সমাধান করার জন্য অপর পক্ষকে বাধ্য করতে হবে। গঠনমূলক পদ্ধতিতে, ধংসাত্তক ভাবে নয়।
বাংলাদেশ এর সকল শ্রমজীবিদের এক হতে হবে। আসতে হবে এক ছাতার নিচে।
©somewhere in net ltd.
১|
২৭ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:০৭
মামুন কে-পুর বলেছেন: এই শ্রমিকরা যদি কাজ বন্ধ করে দেয়, সব শুয়রের বাচ্ছার না খেয়ে মরতে হবে। লেক্সাস, মার্সিডিজ, বি,এম,ডব্লিউ কিছুই পাছার নিচে থাকবে না।