নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কথা ছিল ফ্রান্সিস বেকনের প্রবন্ধ সমূহ আপলোড দিবো। অনেকটা নিজের প্রয়োজনেই। তার আগে তার সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত ভাবে জেনে নিই।
ফ্রান্সিস বেকন
জন্ম ২২ জানুয়ারি ১৫৬১
স্ট্রান্ড, লন্ডন, ইংল্যান্ড
মৃত্যু ৯ এপ্রিল ১৬২৬ (৫৬ বছর)
হাইগেট, মিডিলসেক্স, ইংল্যান্ড
জাতীয়তা ইংরেজ
স্যার ফ্রান্সিস বেকন (ইংরেজি Francis Bacon ফ্র্যান্সিস্ বেকন্, ২২শে জানুয়ারি, ১৫৬১ - ৯ই এপ্রিল, ১৬২৬) একাধারে একজন ইংরেজ দার্শনিক, আইনজ্ঞ, কুটনৈতীক এবং বৈজ্ঞানিক চিন্তাধারার পথপ্রদর্শক। আইনজীবি হিসেবে পেশাগত জীবন শুরু করলেও তিনি বৈজ্ঞানিক বিপ্লবের প্রবক্তা এবং জ্ঞানান্ধতা ও গোঁড়ামি বিরোধী হিসেবে সুখ্যাত হন। তার পিতা স্যার নিকোলাস বেকন ইংল্যনাডের লর্ড কিপার অব দ্যা গ্রেট সিল। তিনি ছিলেন সারা দেশের বিশিষ্ট লোকেদের কাছে পরিচিত মুখ। বেকনের মা বিদুষী অ্যান কুক ছিলেন বিখ্যাত ধনাঢ্য ব্যাক্তি স্যার উইলিয়াম স্যালিসের শ্যালিকা। গৃহে সুশিক্ষা লাভ করে বারো বছর বয়সে বেকন ক্যাম্ব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রিনিটি কলেজে প্রবেশ লাভ করেন। কিন্তু মাত্র দুই বৎসর ওখানে অবস্থান করে এক ধরনের পন্ডিত সুলভ আচরণ করে তিনি গৃহে প্রত্যাবর্তন করেন। ক্যাম্ব্রিজে বিজ্ঞানকে তিনি পাঠ্য হিসেবে নিয়েছিলেন কিন্তু তৎকালে ক্যাম্ব্রিজের বিজ্ঞান শিক্ষাকে তার কাছে গতানুগতিক অভিশাপ কবলিত মনে করেছিলেন।
ফ্রান্সিস বেকনকে অভিজ্ঞতাবাদের জনক বলা হয়। তিনি দর্শনিক চিন্তাধারার কিছু মৌলিক তত্ব প্রবর্তন করেন যেগুলোকে বেকনিয়ান মেথডও বলা হয়ে থাকে। কোন জিনিষের উৎস অনুষন্ধানে বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে অনুসন্ধানের প্রক্রিয়াগুলো তিনিই প্রবর্তন করেন। এইসব প্রক্রিয়াকে সংক্ষেপে বৈজ্ঞানিক প্রক্রিয়া বলা হয়।
ফ্রান্সিস বেকন ১৬০৩ সালে নাইটহুড পান। এছাড়াও ১৬১৮ এবং ১৬২১ সালে ব্যারন ভিরলাম এবং ভিসকাউন্ট সেন্ট এলবান উপাধি পান। যেহেতু মৃত্যুর সময় তার কোন উত্তরশুরী ছিল না, তাই পরবর্তীতে তার উপাধিগুলো বিলীন হয়ে যায়
সুত্রঃ উইকিপিডিয়া
©somewhere in net ltd.
১| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:৩৮
নূর আল আমিন বলেছেন: ভালো লেগেছে। অনেক কিছুই জানলাম, মিহু দা