নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দেয়ালিকা

I realized it doesn't really matter whether I exist or not.

আমিনুল ইসলাম

একঘেয়েমি আমাকে তাড়া করছে নাকি আমি একঘেয়েমিকে তাড়া করে বেড়াচ্ছি, বোঝা দায়। http://aisjournal.com http://www.androidkothon.com

আমিনুল ইসলাম › বিস্তারিত পোস্টঃ

অবশেষে আমি স্কুলে...অভিশপ্ত ৮ বছরের অবসান

৩১ শে জানুয়ারি, ২০০৯ দুপুর ২:৩৯

মূল পোস্টটি আমার ইংরেজী ব্লগে



আজ থেকে আট বছর আগের কথা। মিরপুরের শাহ আলী গার্লস হাই স্কুলে তখন পড়তাম। গার্লস স্কুল, তবে ছেলেদেরও পঞ্চম শ্রেণী পর্যন্ত পড়ানো হতো। আমি তখন ক্লাস টু থেকে ক্লাস থ্রি-তে প্রমোশন পেয়েছি। স্বাভাবিকভাবেই ফলাফল প্রদানের দিন বেশ উদ্বিগ্ন ছিলাম। অবশেষে এক বছরের পড়াশোনার স্বীকৃতিস্বরূপ একটা প্রমোশন পেলাম। স্বাভাবিক নিয়মে আমার তখন তৃতীয় শ্রেণীতে ভর্তি হবার কথা ছিল। কিন্তু তৃতীয় শ্রেণীর বদলে আমার পড়াশোনার মোড় ঘুরে গেল অন্যদিকে। কষ্টপূর্ণ (আমি বলবো অভিশপ্ত) আট বছরের সেখানেই শুরু।



আমার জন্মের আগে আমার মা একটা নিয়্যত করেছিলেন। আল্লাহ যদি তাকে আরেকটা সন্তান দেন তাহলে তিনি তার তৃতীয় সন্তানকে ইসলামের পথে পরিচালিত করবেন। আল্লাহ হয়তো তার সেই নিয়্যতের প্রেক্ষিতেই আমাকে পৃথিবীতে পাঠিয়েছিলেন। কোন এক বছরের ৫ই জুন আমার পরিবারের তৃতীয় সন্তান হিসেবে আমি জন্মলাভ করি।



তৃতীয় শ্রেণীর পরিবর্তে আমার পড়াশোনা শুরু হয় ঢাকা বিখ্যাত (!) এক কওমী মাদ্রাসায়। দেশ-বিদেশের বহু বরেণ্য ওলামায়ে কেরামগণ প্রায়ই এই মাদ্রাসাটিতে আসেন (নাম উল্লেখ করতে চাচ্ছি না)। বিশাল দু'টি ভবন ও প্রশস্ত মাঠ নিয়ে নির্মিত মাদ্রাসাটিতেই আমার শৈশবের সূচনা ঘটে।

মাদ্রাসায় আমি পাঁচ বছর পড়ি। আজও মনে পড়ে সেই প্রথম বছরটির কথা, যখন অনেকটা নিষ্ঠুরের মতোই ছোট্ট আমাকে মা-বাবা মাদ্রাসার হোস্টেলে তথাকথিত হুজুরদের তত্ত্ববধানে রেখে আসতেন। আমার মনে পড়ে রাতের পর রাত আমার ঘুম হতো না। মূলত মাদ্রাসার পরিবেশের সঙ্গে কখনোই আমি নিজেকে খাপ খাওয়াতে পারতাম না। আজ আপনারা আমার সা.ইনের যে ব্লগটি পড়ছেন, এটার শুরু হয় সেই মাদ্রাসায় থাকতেই। প্রযুক্তির প্রতি আসক্ত হয়ে পড়ি ছোটবেলা থেকেই এবং আমার ব্লগিং জীবনও শুরু হয় তখন থেকেই। তবে আমার ইন্টারনেটভিত্তিক এসব কাজকর্ম আমার সহপাঠীরা কখনোই বুঝতো না। আর তাই তারা সবাই আমাকে একটু আলাদা চোখে দেখতো। আমিও খুব চেষ্টা করেও তাদের কাউকে মনের মতো পাইনি। যদিও ভালো সম্পর্ক ছিল অনেকের সঙ্গেই।



পাঁচ বছর পর

শুরু হলো আমার অভিযান। পরিবারের সঙ্গে যুদ্ধ ঘোষণা করলাম আমি। কোনমতেই সেই মাদ্রাসায় আর থাকবো না। পরিবারের কাছে আমি বিষাক্ত 'কিছু একটা' হয়ে গেলাম। কারণ, আমি তাদের কোন কথাই শুনতে চাচ্ছিলাম না। আমার অনেক বড় একটা 'আবদার' ছিল তাদের কাছে। সেটা হচ্ছে এই যে, আমি সাধারণ লাইনে লেখাপড়া করতে চাই। যেমনটা আমার মতো হাজারো শিশু করছে।

তবুও তাদেরকে মানাতে না পেরে মাদ্রাসা থেকে না বলে বাসায় চলে আসতাম। বাসায়ও কিছু একটা বানিয়ে মিথ্যা বলে কাটিয়ে দিতাম। মাঝেমধ্যে বাসা-মাদ্রাসা কোনখানেই থাকতাম না। তখন অনেকটা যাযাবরের মতো ঘুরে ঘুরে দেখতাম প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্য্য। তুরাগ-তীরে অস্তগামী সূর্যের নৈসর্গিক দৃশ্য। আর ভাবতাম, আমার জীবনটাই এমন কেন?

কিন্তু সবকিছুরই একটা সীমা থাকে। অবশেষে একদিন "যা থাকে কপালে" মনোভাব নিয়ে মাদ্রাসা ছেড়ে চলে আসলাম। বাসায় আসার সাহস করলাম না। ঘোরাফেরা করে সময় কাটালাম ঢাকার বিভিন্ন হাইওয়েতে।



তখন দেশে জঙ্গি-জামানা ছিল। জঙ্গিদের উৎপাতে দেশ ছিল অতিষ্ঠ। তাই রাস্তাঘাটেও পুলিশ প্রহরা ছিল কড়া। সেদিনই মধ্যরাতে হাইওয়ে থেকে পুলিশ আমাকে একাকী অবস্থায় পায় এবং মাদ্রাসার পোষাক পরা দেখে সম্ভবত জঙ্গি সন্দেহেই আমার কাছে এসে দাঁড়ায় তাদের অস্ত্রসজ্জিত পেট্রোল। আমাকে খানিকক্ষণ জিজ্ঞাসাবাদ করে তারা তাদের অস্থায়ী আদালতে। কিন্তু আল্লাহর সাহায্য আমার সঙ্গে ছিল। অফিসার আমার সঙ্গে কথা বলে বুঝতে পারলেন আমি কোন খারাপ সংগঠনের সঙ্গে জড়িত নই, বরং এটা সম্পূর্ণই পারিবারিক একটা ব্যাপার। তখন তিনি আমাকে পুলিশ পেট্রোলে করে বাসায় পৌঁছে দেন। তাকে আজ সামনে পেলে দশবার সালাম করবো। কারণ, তিনি রাত ২টায় আমাকে বাসায় পৌঁছে না দিলে আম্মু-আব্বু হয়তো বুঝতেই পারতো না যে আমি সত্যিই সিরিয়াস। যাই হোক, কোন একভাবে আমি মুক্তি পেলার সেই মাদ্রাসা থেকে, যা যেকোন পুলিশ প্রিজন বা কারাগারের চেয়ে অল্প একটু বেশি ভালো ছিল!



কিছুদিন ঘরেই ছিলাম। কিন্তু আমার জন্ম যেন ঘরে থাকার জন্য নয়। তাই আমাকে আবারো বাসার পাশের আরেকটি "কওমী মাদ্রাসা"য় ভর্তি করানো হয়। তখন আমি একেবারে হতবাক হয়ে যাই। এতোকিছুর পরও আবারো আমাকে সেই মাদ্রাসায়ই থাকতে হবে?

নতুন মাদ্রাসায় আমি মাত্র কয়েকঘন্টা ক্লাস করেছি। তারপর আর যাইনি। মা-বাবার জোরাজুরি উপেক্ষা করে মাদ্রাসা মিস দিয়েছি। নষ্ট করেছি তাদের কষ্টার্জিত কিছু টাকা, যা দিয়ে তারা আমাকে সেখানে ভর্তি করিয়েছিলেন।



অবশেষে তারা রাজি হলেন আমাকে জেনারেল লাইনে পড়াতে। কিন্তু দুঃস্বপ্নিল আট বছর তখনো শেষ হয়নি। আমাকে ভর্তি হতে হলো আবারও আরেকটি আলিয়া মাদ্রাসায়। তবুও আমি মানিয়ে নিয়েছিলাম। কওমী মাদ্রাসায় পড়ে মাওলানা হওয়ার শখ নেই। তারচেয়ে সাধারণ শিক্ষা মাধ্যমে আর দশটা ছেলের মতো এসএসসি এইচএসসি দেয়ারই শখ ছিল।



ক্লাস সেভেনে ভর্তি হই আলিয়া মাদ্রাসায়। সেভেন, এইট এবং গত বছর নাইন পাশ করি এবং চলতি শিক্ষাবর্ষে দশম শ্রেণীতে প্রমোশন পাই। কিন্তু অষ্টম শ্রেণীতে থাকতেই আমি আবারো বেহায়ার মতো জেদ ধরি স্কুলে ভর্তি করাতে। "মাদ্রাসার ছাত্র" ট্যাগটি আমি আমার শরীর থেকে খসাতে চাচ্ছিলাম। কোন ভালো সমাজেই "মাদ্রাসার ছাত্র" বলে তেমন একটা গুরুত্ব পেতাম না। নিজেকে নিকৃষ্টতম জীব মনে হতো যখন "মাদ্রাসার ছাত্র" শোনার পর শতকরা আটানব্বইজনকেই তাচ্ছিল্যের দৃষ্টিতে তাকাতে দেখতাম।



কিন্তু যথারীতি আমার জেদ জেদই রয়ে গেল। অষ্টম শ্রেণী গেল। নবম শ্রেণীতে রেজিস্ট্রেশন হয়ে গেল। তবুও স্কুলে নেয়ার জন্য তেমন কোন উৎসাহ দেখলাম না কারো মনেই। অবশ্য গত বছর ফেব্রুয়ারির দিকে একটা স্কুলে ভর্তি কনফার্ম করেছিলাম। কিন্তু মাদ্রাসা থেকে টিসি (ট্রান্সফার সার্টিফিকেট) কোনভাবেই না দেয়ায় ভর্তি হতে পারিনি আর।



এখন ২০০৯। সেই অভিশপ্ত আট বছর অতিক্রান্ত হয়ে গেছে। এবার আমার সেই "অনেক বড় আবদার" স্কুলে পড়ার দূর্দান্ত আশাটা বোধহয় সত্যি হতে যাচ্ছে। ডিসেম্বরের ৩১ তারিখ আম্মু বললো স্কুলে ভর্তি পরীক্ষা দিতে। আমি তখন অবাক। মাত্র কয়েকদিন পরই ভর্তি পরীক্ষা। আমার তো অষ্টম শ্রেণীর বইয়ের কিছুই মনে নেই। তবুও যদি চান্স পাই, সেই ক্ষীণ আশায় ভর্তি পরীক্ষা দিলাম মিরপুরের দুটি স্কুলে।



ভাগ্য ভালো ছিল। ফলাফলের দিন নিজের নামটা সবার উপরে দেখলাম। কল্পনাও করিনি ভর্তি পরীক্ষায় প্রথম হবো। তাও আবার দুই-দুইটা স্কুলেই। যাই হোক, অবশেষে একটা তে ভর্তি হয়েছি ফলস টিসি ব্যবহার করে। জানিনা ভবিষ্যতে অন্যত্র থেকে আনা টিসিতে কোন সমস্যা হবে কি না। যদি না হয়, তাহলে হয়তো এ যাত্রা বেঁচে যাবো।



আমার জীবনটা মাঝেমধ্যে খুব অবাক লাগে। স্কুলে পড়তে চাওয়ার মতো অনেক ছোট ছোট আবদার, আশা-আকাঙ্খা রয়েছে আমার মনে। কিন্তু সেগুলো কবে সত্যি হবে, বা আদৌ হবে কি না, কে জানে।



একটা প্রশ্ন আমার প্রায়ই মনে আসে। ইসলামের পথে পরিচালিত করতে হলে কি মাদ্রাসায় পড়ানো বাধ্যতামূলক? আমি যদি স্কুলে পড়েও ইসলামের সব নিয়মকানুন মেনে চলি, তাহলে কি আমার গুনাহ হবে? মাদ্রাসায় পড়া কি ইসলাম বাধ্যতামূলক করেছে? যদি এসবের উত্তর 'না' হয়, তাহলে আমার জীবন থেকে আট বছর মাইনাস হয়ে গেলো কেন? এর উত্তর, নিশ্চয়ই কারো জানা নেই।



সবার প্রতি দোয়া চাইছি। সবকিছু ঠিকঠাক চললে আর পড়াশোনা ভালমতো চললে ২০১১ সালে ইনশাআল্লাহ এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিতে পারবো। একটু টেন্সড আছি অবশ্য। সৃজনশীল প্রশ্ন পদ্ধতির প্রথম প্রশ্নটাই আমার হাতে পড়বে। কোন ধারণাও নেই কেমন হবে প্রশ্ন। সারাদেশে নাকি ফেইলের হার বাড়বে। পাশের হার কমবে। সবাই অনুগ্রহ করে দোয়া করবেন। একটা ভালো রেজাল্ট যেন নিজেকে এবং পরিবারকে উপহার দিতে পারি।





[আনরেজিস্টার্ড পাঠকরা এখানে মন্তব্য করুন] ।

মন্তব্য ৬৩ টি রেটিং +১৬/-০

মন্তব্য (৬৩) মন্তব্য লিখুন

১| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০০৯ দুপুর ২:৪৮

শিবলী বলেছেন: আপনার বড় হবার জেদ টা যেন বজায় থাকে সবসময়

৩১ শে জানুয়ারি, ২০০৯ দুপুর ২:৫৪

আমিনুল ইসলাম বলেছেন: অবশ্যই থাকবে। আপনারাও দোয়া করবেন আপনাদের এই ছোট ভাইটির জন্য।

২| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০০৯ দুপুর ২:৫১

কৌশিক বলেছেন: চমৎকার লেখা।

৩১ শে জানুয়ারি, ২০০৯ দুপুর ২:৫৪

আমিনুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ কৌশিক ভাইয়া।

৩| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০০৯ দুপুর ২:৫১

ফিউশন ফাইভ বলেছেন: আজ বলি, তুলনা করলে, তোমার এই বয়সে আমি কিছুই ছিলাম না। আমি নিশ্চিত, তুমি অনেক দূর যাবে। আমিনুল, তোমাকে অভিবাদন!

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ দুপুর ১২:০৩

আমিনুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। অনেক দূর যেতে হলে আপনাদের আন্তরিক দোয়াটাও আমি জরুরি মনে করি। দোয়া করবেন তো?

৪| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০০৯ দুপুর ২:৫৩

ইয়ামিন বলেছেন: জেদটা অত্যন্ত যুক্তিসঙ্গত। আমি আপনার কস্টের জীবনের জন্য সমব্যাথি। আমাদের দেশের মাদ্রাসা শিক্ষা ব্যবস্হা যে কি জঘন্য অবস্হায় আছে তা অকল্পনিয়। জঙ্গি দমনরে সাথে মাদ্রাসা শিক্ষা ব্যবস্হাকে আধুনিকায়নে সরকারের কঠোর মনোভাব থাকা উচিত। নইলে মাদ্রাসায় আমার আপনার ভাইগুলো একসময় দেশ ও আমাদের নিজেদের বোঝা হয়ে যাবে।

৩১ শে জানুয়ারি, ২০০৯ দুপুর ২:৫৮

আমিনুল ইসলাম বলেছেন: একমত। আমি মাদ্রাসায় পড়তে চাইনি কারণ মাদ্রাসা শিক্ষা অত্যন্ত নিম্নমানের তো বটেই উপরন্তু মাদ্রাসার ছাত্রদেরকেই ভিন্ন একটা তাচ্ছিল্যের চোখে দেখা হয়। তবে আমি আশা করবো শীঘ্রই মাদ্রাসা শিক্ষার আধুনিকায়ন করা হবে এবং মাদ্রাসা সম্বন্ধে মানুষের ভুল ধারণা দূর করতে হবে। সব মাদ্রাসার ছাত্রই যে জঙ্গি সদস্য না, এটা অন্তত মানুষকে বোঝানো দরকার।

৫| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০০৯ দুপুর ২:৫৫

এখনই সময় বলেছেন: আলিয়া মাদ্রাসার ক্লাস এইটের সব গুলা সাবজেটের নাম গুলা বলেন তো দেখি পারেন কি না?

৩১ শে জানুয়ারি, ২০০৯ বিকাল ৩:০৩

আমিনুল ইসলাম বলেছেন: এই মুহুর্তে সবগুলোর নাম মনে করতে পারছি না কারণ আমি অফিসে। এছাড়াও গত বছর পড়েছি নবম শ্রেণীতে। অষ্টম শ্রেণীর বইয়ের নাম মনে না থাকাটাই স্বাভাবিক। তবে অন্যান্য বইগুলোর পাশাপাশি আছে, আরবী প্রথম পত্র আল মুনতাহাবুল আরাবী, দ্বিতীয় পত্রের নাহু, ছরফ ইত্যাদি আরো অনেক বই।

৬| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০০৯ দুপুর ২:৫৮

এখনই সময় বলেছেন: ক্যামনে কি হইল বুজতাছি নাঃ আজ থেকে ৮ বছর আগে আপনি কুন ক্লাসে পড়তেন আর আজ কি করছেন? কোনো মিল খুজে পাইতাছি না। কই যামু ;)

( আমিনুল ইসলাম
সংক্ষিপ্ত প্র্রোফাইল দেখুনঃ

লেখালেখির শুরুটা ২০০৬ সালের দিকে। প্রথমদিকে হাবিজাবি লিখলেও পরবর্তীতে প্রযুক্তি নিয়ে লেখালেখিতে আসক্তি এসে পড়ে এবং তারপর থেকে প্রযুক্তি নিয়েই...
সম্পূর্ণ প্র্রোফাইল দেখুন
লেখালেখির শুরুটা ২০০৬ সালের দিকে। প্রথমদিকে হাবিজাবি লিখলেও পরবর্তীতে প্রযুক্তি নিয়ে লেখালেখিতে আসক্তি এসে পড়ে এবং তারপর থেকে প্রযুক্তি নিয়েই লিখি বেশি। বিবর্তন বাংলা ( http://bn.biborton.com )অনলাইন ম্যাগাজিন ওয়েবসাইটটির নির্বাহী সম্পাদকের দায়িত্বে আছি। পাশাপাশি একটি দৈনিক পত্রিকার ফিচার পাতা "বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি"তেও লেখালেখি করছি। ভবিষ্যতে আইটি ওয়ার্ল্ডে উদ্ভাবনী কিছু করার চিন্তাভাবনা আছে।
সবসময় ফ্রেন্ডলি মানুষের সঙ্গে খোলামেলাভাবে কথা বলতে ভালোবাসি। তবে নিজে কেমন, সেটা কখনোই বুঝতে পারিনা। তাই আমাকে ও আমার চরিত্রকে আবিষ্কার করার দায়িত্ব আপনাদের কাঁধেই ছেড়ে দিলাম।
ব্লগে অনেককিছুই লিখি। সেগুলোর অধিকাংশই আমার নিজস্ব অভিমত। সবসময় চাই পাঠকরা আমার লেখাগুলো পড়ুক। ভালো-মন্দ মন্তব্য করুক। অবশ্য মাঝেমধ্যে কী লিখি নিজেই বুঝিনা।
আশা করছি আপনাদের দোয়া আমার সঙ্গে থাকবে। ধন্যবাদ।

৩১ শে জানুয়ারি, ২০০৯ বিকাল ৩:৫১

আমিনুল ইসলাম বলেছেন: আমিও বুঝতে পারছি না আপনি কী বুঝতে পারেননি।

৭| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০০৯ বিকাল ৩:০১

ইসানুর বলেছেন: শুভকামনা আমিনুল তোমাকে ।

৩১ শে জানুয়ারি, ২০০৯ বিকাল ৩:০৪

আমিনুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।

৮| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০০৯ বিকাল ৩:০৭

ইয়ামিন বলেছেন: হুমম ব্যাপারটা আমিও খেয়াল করছি @এখনই সময়

তবে তার প্রয়াস ও লেখনির ধরন বলছে এই ছেলে অনেক দুর যাবে।
তার ইন্টেলেকচুয়াল এবিলিটি লক্ষ্যণীয়।

আমিনুল আমার শুভকামনা আপনার সাথে অবশ্যই থাকবে সবসময় No matter who you are, what you are...

৩১ শে জানুয়ারি, ২০০৯ বিকাল ৫:৩৩

আমিনুল ইসলাম বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ ইয়ামিন ভাই।

৯| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০০৯ বিকাল ৩:২৫

আইরিন সুলতানা বলেছেন: পোস্ট পড়ে খারাপ আর ভাল দু'রকমই অনুভূতি হলো ।

খারাপ লাগল..বাবা-মা'রা অনেক সময় সন্তানের অধিক মঙ্গল কামনায় অনেক রকম জোর খাটান যা কি না আদতে সন্তানের জন্য মানসিক চাপের পাশাপাশি তার স্বাভাবিক জীবনযাপনকেও ব্যহত করতে পারে...

ভাল লাগল ...তোমার সচেতনতা..অদম্য ইচ্ছাশক্তি...তোমার বয়সে আমরা অনেকেই হয়ত এতো কিছু বুঝতাম না...মানে আমাদের মাদ্রাসায় ভর্তি করে দিলে হয়ত এতোদিনে আমরা সেখানকার পরিবেশের মতই বেড়ে উঠতাম...

তোমার নতুন পথ চলায় আরো দৃঢ়তা আসুক...এই জেদ, আশা-আকাঙ্খা খুব পজিটিভলি লালন করতে থাকো নিজের ভেতর ।

৩১ শে জানুয়ারি, ২০০৯ বিকাল ৩:৪৪

আমিনুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ আইরিন আপু। আপনার মন্তব্যের জন্য ও পোস্টটি পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

১০| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০০৯ বিকাল ৩:২৭

নির্ভিকতা বলেছেন: বড় হইয়া গেচগা +

৩১ শে জানুয়ারি, ২০০৯ বিকাল ৩:৩০

আমিনুল ইসলাম বলেছেন: পড়েছেন পোস্টটা? যদি পড়ে থাকেন তাহলে ধন্যবাদ। না পড়লে নো কমেন্টস।

১১| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০০৯ বিকাল ৪:০১

তাজুল ইসলাম মুন্না বলেছেন: ৮টা বছর জীবন থেকে গেল কীভাবে? তোর যে বয়স তাতেতো তোর এখন ক্লাস টেনে থাকার কথা। আমাদের সাথে। এইদিক থেকে হিসাব করলে একটা বছর গেল।।।

৩১ শে জানুয়ারি, ২০০৯ বিকাল ৪:০৪

আমিনুল ইসলাম বলেছেন: তবুও।

১২| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০০৯ বিকাল ৪:০৪

সুদীপ্ত বলেছেন: পড়লাম...জীবনটা আসলে একটা যুদ্ধ - কথাটা নতুন করে উপলব্ধি করলাম। হাল ছাড়বেন না, সাফল্য আসবেই।

৩১ শে জানুয়ারি, ২০০৯ বিকাল ৪:০৬

আমিনুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ। জীবনটা যুদ্ধের চেয়েও ভয়াবহ কিছু।

১৩| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০০৯ বিকাল ৪:১১

অমাবশ্যার চামচিকা বলেছেন: চমৎকার হয়েছে। +.

৩১ শে জানুয়ারি, ২০০৯ বিকাল ৪:৪৩

আমিনুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ।

১৪| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০০৯ বিকাল ৪:১৮

খোলা_আকাশ বলেছেন: মাদ্রাসায় পড়েও এই বয়সেই তুমি কম্পিউটার আর ইংরেজীতে যে দক্ষতা অর্জন করেছ তাতে একটু অবাকই হচ্ছি।

আমি নিশ্চিত যে সৃজনশীল প্রশ্ন পদ্ধতি তোমার জন্য কোনো সমস্যাই হবে না।

++++++++

৩১ শে জানুয়ারি, ২০০৯ বিকাল ৪:৪০

আমিনুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ খোলা আকাশ। ইংরেজীতে আমি অবশ্য ততোটা দক্ষ নই। ওয়ার্ডপ্রেসে চেষ্টা করছি ভালো ইংরেজী শেখার। আশা করছি আপনি ঐ ব্লগটা নিয়মিত পড়বেন এবং ভুলগুলো শুধরে দেবেন।


ধন্যবাদ।

১৫| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০০৯ বিকাল ৪:৪৮

নির্ভিকতা বলেছেন: মাদ্রাসায় পইরা কুন লাভ নাইগা, তুমি যা আচ তাতেই চলপো, শুধু মনডা খুলা রাইখ।

যা তুমি অপচন্দ কর, তা কেন কর, হেইডা আগে জানবা। তাইলে জীবনে সিধা থাকবার পারবা।

১৬| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০০৯ বিকাল ৪:৪৯

নির্ভিকতা বলেছেন: আর কিসে পড়তাছ তার চেয়েও বড় কতা হইলা গিয়া কেন পড়তাছ হেইডাই বড় কতা। মাদ্রাসা থেইকাও কিন্তু অনেক ভালা মানুষ আইচে, আবার অনেকেই রেজাকার হইসে। চয়েস তুমার!

৩১ শে জানুয়ারি, ২০০৯ বিকাল ৪:৫৮

আমিনুল ইসলাম বলেছেন: হুমম। উত্তর দেয়ার প্রয়োজন মনে করলাম না।

১৭| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০০৯ বিকাল ৫:০১

নির্ভিকতা বলেছেন: চয়েস তুমার! ভালরে ভালভাবে নিবা না, খারাপরে ভালভাবে নিবা! চয়েস তুমার!

১৮| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০০৯ বিকাল ৫:৫৫

শামায়েল বলেছেন: মাদ্রাসা নিয়ে আমার ভাল খারাপ দুই ধরনেরই অভিগ্গতাই আছে। আমার এক খুব ক্লোয ফ্রেন্ড মাদ্রাসা থেকে মেট্রিক দিয়ে আমার সাথে কলেজে পড়েছে। ও এখন এমবিবিএস করে পিজিতে এফসিপিএস করছে। আবার আমার এক কাযিন মাদ্রাসাতে পরে এখনো মেট্রিক শেষ করতে পারলোনা যেখানে ওর সমকক্ষদের অনার্স শেষ। যা হোক সন্তানদের এভাবে জোর করে কিছু চাপায় দেয়া কখনোই কাম্য নয়। আপনার অনেক সাফল্য লামনা করছি।

৩১ শে জানুয়ারি, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:০১

আমিনুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ। কিছু কিছু মাদ্রাসার ছাত্র এরকম সাফল্য পেয়ে থাকে তাদের মধ্যকার মেধার জোরে। মেধার সেই সার্টিফিকেট দেখালে তারপর মানুষের "মাদ্রাসার ছাত্র" বলে যে তাচ্ছিল্যের দৃষ্টিটা নিক্ষেপিত হয়, সেটা শিথিল হয়।

১৯| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:০০

মদন বলেছেন: জেদ টা বজায় থাকুক এবং সৎ পথেই পরিচালিত হোক। এই শুভ কামনা রইল।

৩১ শে জানুয়ারি, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৩৭

আমিনুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।

২০| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:০১

ইউনুস খান বলেছেন: আমিনুল তোমাকে আমি দেখেছি। বাস্তবের তোমার সাথে লিখার তুমাকে আমি কোনভাবেই মিলাতে পারিনা :(

৩১ শে জানুয়ারি, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:০৫

আমিনুল ইসলাম বলেছেন: :( বলেন কি ভাইজান :(

ঠিক আছে আসেন আরেকদিন দেখা করি।

২১| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৩১

ভেংচুক বলেছেন: আফসুস, চুইচাইড করবার মন চাইতাছে। আমি এই বয়সে , থাক্‌ আর কইলাম না

তয় ,দুয়া করি, আল্লাহ , তুমারে সব্বোর্চ স্থানে নিয়া যাক

ভালা থাইকো

৩১ শে জানুয়ারি, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৪৪

আমিনুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে দোয়া করার জন্য।

২২| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ৮:২৭

প্রলয় হাসান বলেছেন: অভিনন্দন।:)

৩১ শে জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ৮:৪৭

আমিনুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ :)

২৩| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ৯:২৩

ক্যামেরাম্যান বলেছেন: ভাতিজা তোমাকে সামনা-সামনি দেখে কিন্তু একবারও মনে হয় নাই তোমার ভিতর এতোটা চাঁপা ক্ষোভ ছিল। যাই হোক এখন ভালমতো পড়াশোনা করে তোমার আব্বা-আম্মাকে এস.এস.সি'তে একটা তাক লাগানো রেজাল্ট উপহার দাও। আমি জানি তুমি পারবে। বেষ্ট অফ লাক।

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ দুপুর ১:০১

আমিনুল ইসলাম বলেছেন: বোঝাই যদি যেত, তাহলে ক্ষোভটা চাপা হতো কী করে ;)


মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

২৪| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ৯:৩৯

মিলটন বলেছেন: আমিনুল সামনে অনেক পথ এখনও বাকী। ও পথ গুলো তোমাকে পাড়ি দিতে হবে। আর আছে অনেক দায়িত্ব। এ দায়িত্ব পারিবারিক, সামাজিক, রাষ্ট্রীয়। সেগুলো ঠিক ঠিক পালন করতে হবে। আমার গভীর বিশ্বাস তুমি পারবে সেগুলো পালন করতে।

কারণ আমি জানি বা বুঝি তুমি জীবনের কিছু সত্য এত কম বয়সেই উপলব্ধি করতে পেরেছো। নিশ্চই আল্লাহ তোমাকে পথ দেখাবেন।

সো নো ওয়ে, গো এহেড।

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ দুপুর ১২:৫৮

আমিনুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ মিলটন ভাইয়া মন্তব্যের জন্য।

২৫| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ৯:৪৭

জটিল বলেছেন: আমিনুল ভাল করে লেখাপড়া কর , এতদূর এসেছ যখন বাকীটুকু আরো ভাল করে দেখিয়ে দাও , শুভেচ্ছা রইল ।

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ দুপুর ১২:৪৬

আমিনুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।

২৬| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১১:৩২

লেখাজোকা শামীম বলেছেন: পড়লাম। আপনার দুঃখ আমি বুঝি। কেননা আমাকেও মাদ্রাসায় পড়তে হয়েছিল এক বছর। সে অনেক লম্বা কাহিনী। আপনার সাথে অনেক মিল আছে।

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ সকাল ৯:৪৯

আমিনুল ইসলাম বলেছেন: পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

২৭| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ বিকাল ৪:৪৬

মোহাম্মদ মঈন উদ্দিন রেজা নাদিম বলেছেন: বেশ । শুভকামনা। এখন বোধয় একটু পড়ায় বেশী মনোযোগ দিতে হবে। accounting নিয়ে পড়া ছাড়া তোমার এই লাইনে ভাত পাওয়া একটু কষ্টকর। তাই এই বিষয়টি খুব ভাল করে পড়বে। খালা, মিলি আপু সবাই ভালো তো? + দিলাম

২৮| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৫৭

অ্যামাটার বলেছেন: অভিনন্দন...বাস্তবতা কারো কারো জন্য বড্ড কঠিন হয়ে দাড়ায়...

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:০৮

আমিনুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ। আপনার কথা সত্যি।

২৯| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:০১

প্রজ্ঞা বলেছেন: আপনার বাবা-মা আপনাকে মাদ্রাসায় পড়াতে চেয়েছিলেন আপনাকে ইসলামিক ব্যক্তিত্ব বানানোর জন্য। আপনি জেনারেল লাইনে পড়েও যদি তা হতে পারেন, ক্ষতি কি? মাদ্রাসায় পড়ে আপনার আটটি বছর নষ্ট হয়ে গেছে, এমনটাইবা ভাবছেন কেন?
আসলে সমস্যা হল আমাদের দেশের শিক্ষা ব্যবস্থায়। এখানে জেনারেল লাইনে পড়ে খুব ভালো মুসলমান হওয়া যায় না। আবার মাদ্রাসায় পড়লে আধুনিক দুনিয়ার সাথে তাল মেলানো হয়তো কিছুটা কঠিন। আপনি যেখানেই পড়েন না কেন, কষ্ট আপনাকে করতেই হবে। যেমন এখন অপনাকে ভালো মুসলমান হতে নিজের চেষ্টায় করতে হবে। আপনার শিক্ষক মহোদয়গণ কোরআন হাদীসের আলোকে শিখিয়ে দেবেন না।
বুঝলাম, মাদ্রাসা নিয়ে আপনার অনেক তিক্ত অভিজ্ঞতা আছে। তবে আপনাকে কিছু পজেটিভ উদাহরণ দেই। আমার দুই ভাই মাদ্রাসায় পড়েছে বেশ কয় বছর। এ ব্যাপারে ওদের কাছ থেকে কোন তিক্ত অভিজ্ঞতার কথা শুনিনি। বতৃমানে তারা ঢাবি এবং খুবি তে ভালো সাবজেক্ট এ পড়ছে। আমি অবশ্য জেনারেল লাইনেই পড়ছি। এছাড়া আমার দুই কাজিন, একজন ঢাবিতে আরবী সাহিত্যে। অন্যজন দাখিল, আলীম-এ স্ট্যান্ড করে বিবিএ, এমবিএ করল।
মাদ্রাসার স্টুডেন্টরা এখন ঢাবি তে ইংরেজীসহ যে কোন সাবজেক্টে পড়তে পারবে। সুতরাং তাদের কে ছোট করে দেখার আর সুযোগ নেই...।

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ সকাল ৯:৫৪

আমিনুল ইসলাম বলেছেন: এরকম পজিটিভ উদাহরণ আমিও অনেক দেখেছি। প্রশ্ন হচ্ছে শতকরা কতজনের ভাগ্য এমনটা পজিটিভ হয়?
মাদ্রাসার ছাত্রদেরকে ছোট করে দেখার সুযোগ নেই বললেই তো আর ছোট করে দেখা বন্ধ হয়ে যাবে না। যারা দেখার, তারা ঠিকই ছোট করে দেখে যাচ্ছে এবং যাবে।

৩০| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৪৬

বর্ণ. বলেছেন: আমি জীবনে একবছর পড়েছিলাম। তৃতীয় শ্রেণী। সেই যে আরবী লেখা শিখেছি, এখনও বেশ কাজ দিচ্ছে। স্কুলে ক্লাসমেটরা অবাক হয়ে দেখতো আমার লেখা।

আপনার লেখাটা জব্বর হয়েছে। আমি সম্ভবত আপনার প্রতিবেশী।

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ সকাল ৯:৫৮

আমিনুল ইসলাম বলেছেন: তাই নাকি? তা আপনার বাসা কোথায়?

৩১| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১০:৫৬

মিছে মন্ডল বলেছেন: তোমার কথা শুনে ভাল লাগলো। এখন তোমার ভাইকে লাইনে আন।

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ সকাল ৯:৪৩

আমিনুল ইসলাম বলেছেন: :-/ ভাইয়া আবার কী করেছে?

৩২| ০২ রা মার্চ, ২০০৯ বিকাল ৩:৪৮

ফারহানা বেবী বলেছেন: যেকোন প্রতিভা বাধা পাওয়ার পর যখন পথ খুঁজে পায় তখন তা হয়ে উঠে অপ্রতিরোধ্য।


তোমার সাফল্য কামনা করছি

০৪ ঠা মার্চ, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৩৩

আমিনুল ইসলাম বলেছেন: :) ধন্যবাদ।

৩৩| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ দুপুর ২:২৬

স্টাডি-ইটিই বলেছেন: আমার তৃতীয় পর্বটি আশাকরি পড়বেন। বর্তমানে আমি টেলিকমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং এ পড়ছি। তবে আমার অনুভুতি কিছুটা ভিন্ন আপনার থেকে, মাদ্রাসা থেকে আমার অর্জন অনেক, এবং নানা ভাবেই তা আমি উপলব্ধি করি। মাদ্রাসা শিক্ষার বিরোধীতা করছি অন্য একটি গ্রাউন্ড থেকে। যাহোক, আপনার সাফল্য কামনা করি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.