![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি মানুষ। প্রেম আমার ধর্ম। স্বাধীনতা আমার রাজনীতি। ভালোবাসা আমার আদর্শ।
১৯৭২ সালে বাংলাদেশের সংবিধান প্রণয়ন কমিটির যে তিনজন ব্যক্তি চুড়ান্ত সংবিধানে স্বাক্ষর করেননি তাদের একজন তিনি। সাবেক সংসদ সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী। একজন অভিজ্ঞ আইন প্রণেতা।
যতদিন জীবিত ছিলেন সবসময় বক্তব্যের কারনে আলোচনার শীর্ষে ছিলেন। রাজনৈতিক সমস্যা, সংকট নিরসনে তার অবদান অনস্বীকার্য।
দ্বিতীয়, তৃতীয়, পঞ্চম, সপ্তম, অষ্টম, নবম ও দশম জাতীয় সংসদসহ মোট সাতবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন। এমন কী মুক্তিযুদ্ধের আগে ১৯৭০ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের পক্ষে তুমুল জোয়ারের সময়েও ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি থেকে মাত্র ২৫ বছর বয়সে প্রাদেশিক পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন।
ছাত্র জীবন থেকেই বামপন্থী রাজনীতির মাধ্যমে রাজনৈতিক জীবন শুরু। হাওরাঞ্চলের ‘জাল যার জলা তার’ আন্দোলনে দীর্ঘদিন নেতৃত্ব দিয়েছেন। বাংলাদেশে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের অধিকার রক্ষায় বড় ভূমিকা রেখেছেন সবসময়ই।
অভিজ্ঞ এই আইন প্রণেতা মানুষের মাঝে বেশি জনপ্রিয় ছিলেন সংসদে চাতুর্যপূর্ণ এবং রসাত্মক বক্তব্যের কারনে। পেয়েছেন বিপক্ষ নেতাদের সমীহ ও।
ছাত্রজীবন থেকে নাট্যঅভিনেতা হিসেবে সুনাম ছিল তার। সংসদে সবাই তার বক্তৃতা মন দিয়ে শুনতেন। প্রতিপক্ষ দলের সতীর্থরাও মানেন, সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত ছিলেন 'সত্যিকারের রাজনীতিবিদ'।
আজ তার দ্বিতীয় মৃত্যুবার্ষিকী কেটে যাচ্ছে প্রায় নীরবেই। অনেকেরই হয়ত মনে নেই আজকের দিনের কথা। কিন্তু তার অনুপস্থিতিতে বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিমন্ডলে যে ক্ষতের সৃষ্টি হয়েছে তা পুরন করতে পারবে না কেউ ই।
'সত্যিকারের রাজনীতিবিদ' এই নেতার মৃত্যুবার্ষিকীতে গভীর শ্রদ্ধাঞ্জলি।
২| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:০৪
শিবলী আখঞ্জী বলেছেন: প্রিয় নেতার প্রতি রইল বিনম্র শ্রদ্ধা
৩| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:৩৫
রাজীব নুর বলেছেন: শেষ জীবনে তাকে কালো বিড়াল বলে ডাকা হতো কেন?
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২০
অনিন্দ্য ইরশাদ বলেছেন: ফান্দে পড়িয়া
©somewhere in net ltd.
১|
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৫৮
নজসু বলেছেন:
The Black Cat