![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
হেরে গিয়েছেন? কষ্ট হচ্ছে খুব? মনে হচ্ছে এই হেরে যাওয়া থেকে বের হতে পারবেন না কোনদিন। সব বুঝি শেষ হয়ে গেলো ,এমন মনে হচ্ছে তাইনা। এমন হওয়াই তো খুব স্বাভাবিক। আপনি তো মানুষ। খুব সাধারণ একজন মানুষ। হেরে যাওয়াতে, কারো বিশ্বাসঘাতকতায় আপনি দুমড়ে পরতেই পারেন। দুমড়ে না পরলে তো আপনি রোবট। তা তো আর আপনি না।
বেঁচে থাকা মানেই তো যুদ্ধ। হেরে গিয়েও উঠে দাঁড়ানোর খেলা। আমি আমার কথাই বলি। অনেক বার অনুভব করেছি হেরে গিয়েছি। অনেকবার মানে অনেকবার। ভেবেছি প্রত্যেকবার একই কথা, বের হতে পারবো না এই খারাপ সময় থেকে। কেমন যে খারাপ লাগতো তখন লেখে বুঝানো যাবে না। এমনো হয়েছে ক্লাশ চলাকালীন সময় চোখ দিয়ে গড়িয়ে পরতো পানি, পাশে যে থাকতো অবাক হয়ে তাকিয়ে থাকতো। গাড়িতে কোথাও যাচ্ছি মনে পরলো মন খারাপের কিছু, চোখ বেয়ে নেমে পরলো সেই পা্নি। হাজার মানুষের সাথে বসে গান শুনছি, প্রিয় সেই গান । কোনমতে চোখের পানি আর বাঁধ মানলোই না। শুরু হলো সেই কান্না। নিজের করা ভুলের জন্য কান্না আসতো নয়তো কেন সে কথা রাখেনি এই নিয়ে চলতো আমার মন খারাপের দিন।
চেনা কোন মানুষকে যখন দেখতাম অনেক ভালো আছে তখন মনে হতো এতো ভালো তো আমারো থাকার কথা ছিল। এটা কিন্তু হিংসা না। হেরে যাওয়ার এক আজব কষ্ট টের পেতাম নিজের মাঝে। তার সাথে যোগ হতো কেন সেও কথা রাখলো না। আর কি। সাথে সাথে শুরু হতো আবার সেই ম্যারাথন কান্না, যা একবার শুরু হলে শেষ হবার না।
এর মাঝে অনেকেই এসেছিলো হাত ধরে খারাপ সময় পার করে দিতে, চোখের পলকেই কই যে এরা হারালো টের পেলামই না। কেউ আসলে কারো হাত ধরে খারাপ সময় থেকে বের করতে পারে না। কেউ করে না বললে হয়তো ভুল হবে আমাকে কেউ করেনি। আমি ভীষণ কষ্ট নিয়ে আমার খারাপ সময় থেকে বের হয়েছি। নাকের পানি চোখের পানি এক করে হলেও বের হয়েছি। সময় লেগেছে অনেক, তাও হয়েছি।
হাজার বার বলেছি মনে মনে সব ভালো হবে, সব ঠিক হবে। কতোটুক ঠিক হয়েছে বা হবে জানিনা তাও বিশ্বাস রেখেছি। কেন কাছের মানুষটা কথা রাখেনি এই ভাবনা মাথায় আসলে ভেবেছি, আমাকে দেওয়া কথা রাখাটা তার কাছে দরকার ছিলো না, তাই সে রাখেনি। নিজেকে বুঝানোর এর থেকে ভালো কিছু আজো আমি খুঁজে পাইনি। আর যা করেছি নিজের ভুলে তা নিয়ে তো আর বলার কিছু নেই,নিজের বোকামী নিয়ে কি আর বলার থাকতে পারে।
তাই আপনায় বলছি হেরে গিয়েছেন এই ভাবনাটা আসলেও একটু হয়তো সময় লাগবে, তাও আপনিও উঠে দাঁড়াতে পারবেন। যেমন আমি পারছি। আশা ছাড়া যাবেনা কোনমতে। যেহেতু আপনি মানুষ, কোন রোবট না তাই ভেঙ্গে পরার সময় সবকিছু খারাপ লাগতেই পারে, আমার মতোন ম্যারাথন কান্নাও আসতে পারে, বিব্রত হবেন না। খারাপ সময় কেটে যাবেই। না কেটে গিয়ে উপায় নেই। সব ভালো হবে। নিজের উপর আস্থা রাখুন।
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১:৪৯
আনিসা নাসরীন বলেছেন: একদম তাই। সব ভালো হবেই। না হয়ে উপায় নেই।
অনেক ধন্যবাদ আপানকে।
২| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১:৫১
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: খারাপ সময় কেটে যাবেই। না কেটে গিয়ে উপায় নেই। সব ভালো হবে। নিজের উপর আস্থা রাখুন
ভাল লাগল কথা মালা ।
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১:৫৫
আনিসা নাসরীন বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ।
৩| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ২:০৫
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: আপনাকর প্রতিও রইল ধন্যবাদ প্রতি উত্তরের জন্য ।
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ২:৩৯
আনিসা নাসরীন বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ।
অনেক ভালো থাকুন।
৪| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ২:৩৩
উৎপল চক্রবর্ত্তী বলেছেন: অল্প একটু ভেঙ্গে গেলে , সবটা যদিও তার আস্ত থাকে, তবুও তা লাগে না কাজে , আবার ফিনিক্স পাখির ধ্বংসাবশেষ থেকেও পুনরুত্থান হয় মাঝে মাঝে।
সন্তান বাবা মা’কে হারায় , মাঝে মাঝে পিতাও কাঁধে বহন করেন প্রিয় সন্তান’কে , হারায় বন্ধু বান্ধব নিকট আত্মীয়স্বজন , হারিয়ে যায় অনেক অনেক জীবন । তাহলে শুধুমাত্র একজন মানুষের জন্য কেন থেমে যাবে জীবন? সিস্টার ভালো থাকুন।
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ২:৪৩
আনিসা নাসরীন বলেছেন: কারো জন্যই কারো জীবন থেমে থাকেনা। এটা থেমে থাকার নয়। আটকে থাকা মানেই শেষ হয়ে যাওয়া নয়।
ধন্যবাদ আপনাকে।
৫| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৩:২০
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনার কাহিনী শোনার পর, আমার মনে হচ্ছে, আমি হয়তো রোবট, চাবি কার কাছে কে জানে! আপনি পকেট হাতিয়ে দেখবেন তো, চাবি টাবি পাওয়া যায় কিনা!
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ৭:৫৬
আনিসা নাসরীন বলেছেন: আপনার টাও দেখতে পারেন খুঁজে
৬| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ ভোর ৪:০৭
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: একটাই জীবন। ভেঙে পড়লে চলবে না...
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ৭:৫৭
আনিসা নাসরীন বলেছেন: চলবেই না।
৭| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ৮:৫১
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: Trying to understand the meaning of life...
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:১২
আনিসা নাসরীন বলেছেন: এটা এখন পর্যন্ত কেউ পায়নি মনে হয়। তাও খুঁজতে থাকেন।
৮| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৭
সাহসী সন্তান বলেছেন: জীবনে চলতে গেলে প্রতি পদে পদে বাঁধার সম্মুখিন হতে হবে এটাই স্বাভাবিক! সবাই তো আর সোনার চামচ মুখে নিয়ে জন্মায় না! কাউকে কাউকে প্রতিযোগীতার মাধ্যমে সেটাকে অর্জন করতে হয়! প্রকৃত পক্ষে যে মানুষ গুলো তার ব্যক্তি জীবনে No শব্দটাকে উল্টিয়ে On করতে পারে, তাদেরকেই এই সমাজে আমরা প্রতিষ্টিত বলে জানি!
যারা জীবনে লড়তে ভয় পায় তারাই কেবল আশ্রম খুলে ধর্মের কথা বলে! জয় অথবা পরাজয় যে কোন একটা তো থাকবেই, তাই বলে হাল ছেড়ে দিয়ে বসে থাকার কোন মানেই হয় না!
লেখাটা ভাল লেগেছে! শুভ কামনা জানবেন!
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:১৭
আনিসা নাসরীন বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
৯| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:১২
ক্লে ডল বলেছেন: বেঁচে থাকা মানেই তো যুদ্ধ। হেরে গিয়েও উঠে দাঁড়ানোর খেলা।
ভাল লাগল।
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:১৭
আনিসা নাসরীন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
১০| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:২৫
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: না পাওয়ার হিসেব না কষে কি পেয়েছেন তা একটু ভাবলেই আর কষ্ট থাকেনা। জগতে কেহ কেহ কিছুই পায়নি দেখতে দেখায় কিন্তু তার পাওয়ার হিসেব করে এক মানুষের জীবনেও শেষ করা যাবেনা । তাহলে চটজলদি করে হিসেব করে নিলে পাওয়ার হিসেবটা না পাওয়ার বেদনা মিলেয়ে যায় অনন্ত গভীরে।
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:১৬
আনিসা নাসরীন বলেছেন: পাওয়া না পাওয়ার হিসাবটা এখানে না। এখানে হিসাবটা হচ্ছে খারাপ লেগেছে ভালো কথা, আটকে আছেন তাও ভালো কিন্তু একদম থেমে যাওয়া যেনো না হয়।
১১| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:৩০
জেন রসি বলেছেন: মূল থিমটা ভালো লেগেছে। নিজের লড়াইটা নিজেকেই লড়তে হয়। সেখানে হার জিত নিয়ে থাকবেই। তবুও লড়ে যেতে হবে শেষ পর্যন্ত। এটাই আসলে জীবনের মজা।
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:১৫
আনিসা নাসরীন বলেছেন: মজা নাকি জানি না। কিন্তু জানি এটাই জীবন। এভাবেই চলতে হবে।
১২| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:০৪
স্বপ্নের_ফেরিওয়ালা বলেছেন: ধুর .
আগে নিজেকে আরো ভালো জানুন,তারপর আন্যকে জানতে চেষ্টা করুন। উত্তর ওখানেই লুকিয়ে আছে।
আলগা আবেগে নিজের বিবেক নষ্ট হওয়া ছাড়া কিছুই হয় না।
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:১৩
আনিসা নাসরীন বলেছেন: আপনি আপনাকে জানেন তো। তাতেই চলবে।
১৩| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৫
স্বপ্নের_ফেরিওয়ালা বলেছেন: ব্যক্তিগত ভাবে না তবে ব্লগে। একটা ভাল বুদ্ধি দেই মানসিক ডাক্তারখানা গিয়ে ভাল ডাক্তার দেখান। আশা করি তাতে আরগ্য লাভ দিবে। তখন অকাজের কাজী সাজা থেকে বিরত থাকবেন। আপনার মত বহু পাবলিক দেখিছি মিষ্টি মিষ্ট কথা বলার।
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৫
আনিসা নাসরীন বলেছেন: ধন্যবাদ। অযথা রেগে যাবেন না। এটা শরীরের জন্য খারাপ।
১৪| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:২২
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: যুদ্ধটা নিজের সাথেই। অন্যেরা অনাহুত। ভালো থাকুন।
১২/১৩ নাম্বার মন্তব্য কিছু উদ্ভট মনে হলো
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:৪৪
আনিসা নাসরীন বলেছেন: নানা মানুষ নানা মত। কিছু তো করার নেই বলুন।
আপনিও ভালো থাকবেন।
১৫| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:৫১
কালীদাস বলেছেন: লেখাটা চমৎকার এবং এটা পড়া দরকার ছিল আমার গতকালকে পেলে খুবই ভাল হত হয়ত
আজকেও খারাপ লাগছে না পড়তে। অনেক ধন্যবাদ। কারণটা বলি।
নিজের লাইফের রেগুলার স্ট্রেস। গত একমাস ধরে একটা এক্সপেরিমেন্ট চালাচ্ছি। কোন কোন সিমুলেশন তিনদিন পর্যন্ত রান করেছে, শেষপর্যন্ত রেজাল্ট কনভার্জ করেনি। সপ্তাহের শুরুটাও ব্যর্থতা দিয়ে, একটা কনফারেন্স পরিচিত সবাই প্যারালাল সেশনে এক্সেপটেন্স পেয়েছে, আমি পেয়েছি পোস্টার সেশনে এরপর আবার একজনের চরম ছোটলোকি হজম করতে হয়েছে। সবকিছু মিলিয়ে পরশু থেকে সবকিছুই খুবই খারাপ লাগছিল। নর্মালি বাসায় ফিরি ৭~৮টার দিকে, কালকে চলে আসলাম সাড়ে চারটায়। আম্মাকে স্কাইপে কল করলাম এবং সব খুলে বললাম। মন খুলে কাছের কাউকে কিছু বলতে পারলে সেটা সবসমসয়ই পজিটিভ চেন্জ আনে। আমারও হল। কথা বলতে বলতেই ঠিক করলাম, গত একমাসের সব রেজাল্ট আস্তাকুড়ে ফেলে দেব এবং আগামী তিনমাস ঐ লাইনে চিন্তাও করব না। বিশ্বাস করবেন না, মনটা ভাল হয়ে গেল ডিসিশন নেয়ার সাথে সাথে। আজকে সকালেও নেগেটিভ নিউজ দিয়ে শুরু, তবুও কালকের মত হতাশ লাগছে না।
দেয়ার আর অলওয়েজ সাম লাইট ইন দ্যা হরাইজন। থ্যাংকস এ লট ফর ইউর পোস্ট
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:৪৯
আনিসা নাসরীন বলেছেন: এই যে দেখেন আপনি চিন্তা করলেন যে সব খারাপ থাকা চুলায় যাক আগাতে হবে, পেরে গেলেন। সব কিছু পজিটিভ হয়ে গেলো। আজকের নেগেটিভ নিঊজও আপনাকে কুপোকাত করতে পারলো না। এটাই তো যুদ্ধ। যেহেতু আম্মার সাথে কথা বললে আপনার হালকা লাগে তাই এমন ফিল করলে ওনাকেই প্রথমে কলটা দিয়ে ফেলবেন।
অনেক অনেক ভালো থাকুন।
১৬| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:২০
আহমেদ জী এস বলেছেন: আনিসা নাসরীন ,
মানুষ রোবট না বলেই তার মানবিক অহং তাকে পড়ে যাওয়া থেকে উঠে দাঁড়াতে খুঁচিয়ে চলে অবিরত । কেউ পারেন , কেউ পারেন না । যিনি পারেন বিজয় লক্ষী তারই । আর যারা হেরে গেলেন , দ্বিতীয়-তৃতীয়-চতুর্থবারে তারাও পারবেন । মানুষের ইতিহাস তাই-ই বলে ।
সুন্দর , প্রেরনাদায়িনী লেখা ।
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:৫১
আনিসা নাসরীন বলেছেন: আমিও তাই ভাবি। হাজার বার পরে যাবার পরো ইচ্ছা থাকলে উঠে আসা যায়।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
১৭| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:৪৭
অরুনি মায়া অনু বলেছেন: শতভাগ খাঁটি কথা বলেছেন। মানুষের দ্বারা অবশ্যই সম্ভব তার আবেগকে নিয়ন্ত্রণ করা। মানুষই পারে পড়ে গিয়ে উঠে দাঁড়াতে।
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:৫৩
আনিসা নাসরীন বলেছেন: চাইলেই পারা যায়। আশাটা শুধু রাখতে হবে।
ধন্যবাদ আপনাকে।
১৮| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১:১৫
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
লাইফ ইজ বিউটিফুল.........
পড়ে ভালো লাগলো ।
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:০০
আনিসা নাসরীন বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
ভালো থাকুন।
©somewhere in net ltd.
১|
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১:৪৬
সায়েদা সোহেলী বলেছেন: নিজের সাঁকো টা একা একা নিজের ই পার হউয়া উচিত , কারো হাত ধরে পার হতে চিলে উল্টো পানিতেই পরে যাওয়ার সম্ভাবনা বেশি , চোখের পানির জোয়ার কষ্ট দেয় একটা সময় পর সস্তিও , আমি পেরেছি বলার আত্নতৃপ্তি , কিন্তু নদীর জোয়ার ভাসিয়ে নিয়ে যায় ..।.।.।.।
শুভ কামনা