নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মা ও মাটির প্রতি মনের টান বুঝার জন্য অন্তত একবার বিদেশ ভ্রমন করুন

এপোলো

একটি বাংলা ব্লগ পেয়ে আমি খুব খুশি।আমি সকলের সাথে বাংলায় ভাব করতে পারব।

এপোলো › বিস্তারিত পোস্টঃ

সরকারি চেক বিতরনঃ করোনাভাইরাস ছড়াতে কাজ করছে আমলারা

০৪ ঠা মে, ২০২০ রাত ৮:০৩

৩ দিন সময় হাতে রেখে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ১২০০ ছাত্র-ছাত্রীকে ঢাকা আসতে বলা হয়েছে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রনালয়ের ফেলোশীপের চেক সংগ্রহ করতে।
বিজ্ঞপ্তিটা দেখুন এখানে

বিজ্ঞপ্তির শেষের লাইনে লেখা আছে, "বিদ্যমান করোনা পরিস্থিতিতে ব্যাক্তিগত দুরত্ব ও নিয়মাচার মেনে চেক সংগ্রহ করার জন্য অনুরোধ করা হল।" যুগ্মসচিব রবিউল ইসলাম এই বিজ্ঞপ্তি জারি করেন।

যুগ্মসচিবের মাথায় কি পরিমান ঘিলু আছে সেটা নিয়ে আমি চিন্তা করছি। জানি না উনি কোন বিষয়ে পড়াশুনা করেছেন, তবে করোনা ভাইরাস ছড়ানো রোধ গণপরিবহন, বাস, ট্রেনে চলাচল নিরুৎসাহিত করতে ডাক্তার হওয়া লাগে না। তাছাড়া একই উদ্দ্যেশ্যে দেশে সাধারণ ছুটির মেয়াদ মে মাসের মাঝামাঝি পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে। মাথায় ঘিলু কম থাকলে অন্তত এই সাধারণ ছুটির সাধারণ জ্ঞানটাও তো কাজে লাগানো যেত।

এখন মাত্র তিন দিনের নোটিস দিয়ে যে এতগুলা মানুষকে ঢাকা যেতে বলল, ট্রেন চালু হয়েছে কিনা সে খবর কি উনি নিছেন? নভোথিয়েটারে না হয় সবাই ১০ ফুট দুরত্ব মেনে চলবে, কিন্তু সারাদেশ থেকে কিভাবে ওরা নভোথিয়েটারে পৌছাবে সে চিন্তা কি করেছেন কেউ? ১২০০ জন ছাত্র-ছাত্রীর সাথে ১ জন করে অভিভাবক আসতে চাইলেও ২০০০ এর উপরে মানুষ এক নভোথিয়েটারে অবস্থান নেবে ৭ দিনের মধ্যে। এদের কারো করোনাভাইরাসের সংক্রমন হলে, তাদের পরিবারের কি হবে?

চেক গুলো বিতরন করার কি অন্য কোন উপায় ছিল না?

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা মে, ২০২০ রাত ৯:১০

সাইন বোর্ড বলেছেন: এটা বাংলাদেশ, সব সম্ভব এর দেশ । আর তৈল মর্দন করতে জানলে মাথার ঘিলু না থাকলেও চলে ।

০৪ ঠা মে, ২০২০ রাত ১০:০৪

এপোলো বলেছেন: কল্যাণমূলক সরকারের কর্মচারীদের মানসিকতা বদলানো দরকার। জনগনের কল্যাণে কাজ করার ব্রত নিয়েই তারা চাকরিতে যোগদান করেছেন, এইটা মনে রাখা দরকার।

২| ০৪ ঠা মে, ২০২০ রাত ৯:১৭

রাজীব নুর বলেছেন: অযোগ্য লোকেরা দেশটাকে শেষ করে দিচ্ছে।

০৪ ঠা মে, ২০২০ রাত ১০:০২

এপোলো বলেছেন: সিস্টেমে পরিবর্তন আনা দরকার।

৩| ০৪ ঠা মে, ২০২০ রাত ৯:৩৬

পাকাচুল বলেছেন: চেক গুলো প্রতিটা জেলায়, জেলা থেকে থানায় পাঠানো যেত সরকারী চ্যানেল ব্যবহার করে। কিন্তু ঐভাবে দিলে তো ফটোসেশন হতো না। তাই ঢাকায় আসতে বলা হলো।

০৪ ঠা মে, ২০২০ রাত ১০:০২

এপোলো বলেছেন: এরকম কিছু একটা করা সময়ের দাবি। বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীরাই এই ফেলোশীপের জন্য মনোনীত হয়েছেন। চেকগুলো বিশ্ববিদ্যালয়েও পাঠানো যেত।

৪| ০৪ ঠা মে, ২০২০ রাত ১০:২৩

আমি সাজিদ বলেছেন: আপনি যখন উচ্চমাধ্যমিক পাশ করে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ুয়া কাউকে চাকরীর জন্য নিম্নমাধ্যমিক পড়াবেন আবার এবং সেটাকে প্রোমোট করতে করতে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে নিয়ে যাবেন, তখন এমন যুগ্নসচিব পাওয়া অস্বাভাবিক কিছু না। সিস্টেমের মধ্যে পড়ে আইকিউ কমে গেছে উনাদের।

৫| ০৪ ঠা মে, ২০২০ রাত ১০:৫৩

আশরাফ২০২০ বলেছেন: সচিব আর যুগ্মসচিব যাই বলেন এরা কিন্তু কেরানি। তাই কেরানি দের মাথায় ঘিলু আশা করাটা বোকামি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.