নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

স্বপ্নবিলাস বাস্তবে আমরা কাঙ্খিত অনেক কিছুই ছঁয়ে যেতে পারিনা- তাই স্বপ্ন হাতড়িয়ে সুখ খুঁজি ,মাঝে মাঝে সুখ পাই আবার পাইনা - স্বপ্নে তো আর পেটের জ্বালা মিটেনা । মনের খায়েস মিটাতেই স্বপ্নসঙ্গম- স্বপ্নবিলাস ----

অরি

কয়লা দিয়ে গয়না হয়না, তেমন সোনা দিয়ে উনুন জ্বলেনা। অতএব প্রয়োজনে কয়লার মূল্য সোনার চেয়ে অনেক বেশী। তাই নিজেকে সোনা নয়, কয়লা ভাবতেই বেশী ভালোবাসি।

অরি › বিস্তারিত পোস্টঃ

সমস্যার সমাধান (অন্যের লেখায় আমার মন্তব্য পোস্ট করা হলো)

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৩০

প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগে অবশ্যই সমস্যার সমাধান সম্ভব। তিনি নির্বাচনে জয়ি হয়ে আবার প্রধানমন্ত্রী হবেন কারো সাধ্য নেই বাধা দেয়ার। আমার প্রশ্ন সংসদ বড় নাকি আদালত? সংসদ -ই যদি আইন প্রনয়নের কেন্দ্র হয় তবে কেন আদালত, সংসদে পাশ করা তত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিল বা অবৈধ ঘোষণা করল বা বাতিল / অবৈধ ঘোষণা করার ক্ষমতা/অধিকার/এখতিয়ার রাখে কিনা? আদালতের নির্দেশনায় কি সংসদ নাকি সংসদের নির্দেশনায় আদালত চলবে আমার জানতে ইচ্ছে করে। আদালতের নির্দেশনায় যদি সংসদ চলে তাহলে সংসদের দরকার কি? আদলত'ই হোক আমাদের রাষ্ট্র পরিচালনার মূল কেন্দ্র।



তবে আমরা কেউ'ই এমনটি প্রত্যাশা করিনা-------------



সংসদ আর আদালত সর্বোপরি রাষ্ট্রের সকল প্রতিষ্ঠান হোক জনকল্যাণে নিবেদিত, নির্মিত হোক আমাদের শান্তি, সাম্য ও ঐক্যের বাংলাদেশ।

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:০৮

শফিক আলম বলেছেন: সংসদ যদি আদালতের উপরে হতো তা'হলে কেউ আদালতের কাছে এই ব্যাপারে বিচার প্রার্থী হতো না এবং আদালতও রায় দিতো না। তবে রাষ্ট্রের সংবিধানের অবস্থান সম্ভবতঃ আদালতের চেয়েও উপরে। আর তাই সংবিধানের মর্যাদা রক্ষার জন্য আদালত কখনো কখনো সাংঘর্ষিক বিষয়ে রায় দিয়ে থাকেন।

২| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৪১

রায়ান ঋদ্ধ বলেছেন: সংসদ আইন প্রনয়ন করে, আর আদালত প্রণীত আইনের উপর বিচার করে। কিন্তু এই দেশে আইন-আদালত নিয়ে কথা বলে লাভ নাই, কারণ এখানে প্রধানমন্ত্রী একপ্রকার ডিক্টেটোরী পাওয়ার উপভোগ করে। আদালতের রায়ে তো আরও ২ টার্ম তত্ত্বাবধায়ক থাকতে পারে। কিন্তু আমাদের সরকার তা দিবে না। আর আমাদের বিরোধী দল তো আন্দোলন করতে পারে না। তারা গ্রেফতারের ভয়ে আন্ডারগ্রাউন্ড.... আর সাধারণ মানুষ পুড়ে মরতেছে!!

৩| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:২৬

শফিক আলম বলেছেন: আরও দুই টার্ম তত্ত্বাবধায়ক থাকার ব্যাপারটা আদালতের কোন রায় নয়, তবে পর্যবেক্ষন (observation)। পর্যবেক্ষন মানার ব্যাপারে কোন বাধ্যবাধকতা নেই। ঐ পর্যবেক্ষনের অনেক কিছুই লেখা ছিল। যে তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা ছিল তার পরিবর্তন আনার কথা বলা হয়েছে এবং সেটা সংসদে বসে নির্বাচিত প্রতিনিধিরা ঠিক করবেন। দুঃখের ব্যাপার হচ্ছে বিরোধীদল এই ব্যাপারটা সমাধানের জন্য একবারের জন্যও সংসদে যায় নাই। সরকারী দল থেকে বিভিন্ন সময় আমান্ত্রন জানানোর পরও। যদিও সংসদের ব্যাপারে আমন্ত্রন জানানোর কিছু নেই। এই ব্যাপারে ২০১০ সালের জুলাই মাসে একটি কমিটিও করা হয়েছিল, কিন্তু বিরোধীদল সেখানেও যায় নি আলোচনার জন্য। এখন বুঝুন ব্যাপারটা কিভাবে ঘোলা করা হয়েছে।

৪| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৯

নীল মুদ্রা বলেছেন: :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.