নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

স্বপ্নবিলাস বাস্তবে আমরা কাঙ্খিত অনেক কিছুই ছঁয়ে যেতে পারিনা- তাই স্বপ্ন হাতড়িয়ে সুখ খুঁজি ,মাঝে মাঝে সুখ পাই আবার পাইনা - স্বপ্নে তো আর পেটের জ্বালা মিটেনা । মনের খায়েস মিটাতেই স্বপ্নসঙ্গম- স্বপ্নবিলাস ----

অরি

কয়লা দিয়ে গয়না হয়না, তেমন সোনা দিয়ে উনুন জ্বলেনা। অতএব প্রয়োজনে কয়লার মূল্য সোনার চেয়ে অনেক বেশী। তাই নিজেকে সোনা নয়, কয়লা ভাবতেই বেশী ভালোবাসি।

অরি › বিস্তারিত পোস্টঃ

মূল্যবান সময় বাঁচবে; যদি তাঁহারা চাহেন

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:১৭

আমার মনে হয় সুনির্দিষ্ট কিছু ইউটার্ন ও ওভারপাস তৈরী করা হলে যানজট সহজেই দুর হবে । সংস্লিষ্ট প্রকৈাশলীগণ যে কোন স্থানে ফ্লাইওভার নক্সা প্রনয়নের সময় সম্ভব হলে উভয় প্রান্তে ওভারইউটার্ন সংযোজন করলেই পারেন। যেমন একটু মেধা খাটালে কুড়িল , মহাখালি ও বনাণী-মিরপুর ফ্লাইওভার -এ এখনও বহুপ্রান্তিক ওভারইউটার্ন করা সম্ভব। তছাড়া মহাখালি প্রান্ত হতে আসা গুলশান-২ গামি সকল যান কুড়িল ফ্লাইওভার হয়ে ঘুরে আসার ব্যবস্থা করা হলে কাকলী-বনানি ক্রসিং এর যানজট ৫০% কমবে, মূল্যবান সময় বাঁচবে।

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৩২

ঢাকাবাসী বলেছেন: আপনার সাজেশন খুব ভাল । 'নো রাইট টার্ণ' এবং 'ইউ টার্ণ' দুনিয়াতে অনেকেই ব্যাবহার করে। তবে আপনার এসমস্ত সাজেশন সহ যে কোন ভাল বুদ্ধি নেয়ার মত বুদ্ধি আমাদের এইসব অশিক্ষিত আনট্রেইনড অদক্ষ ঘুষখোর মহা দুর্ণিতিবাজ ট্রাফিক পুলিশ কর্মকর্তাদের নেই!

২| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:২২

পুলক ঢালী বলেছেন: হা হা হা ঢাকাবাসী মনে হয় আমার মতই অতিষ্ঠ হয়ে আছেন তাই খেয়াল করেননি । বিষয়টা আসলে প্রকৌশলীদের, ট্রাফিক পুলিশের নয় । আর লেখক, কাকলী থেকে গুলশান ২ যাওয়া সহজ । এখানে ডানে মোড় নেওয়ার জন্য একটা ওভারপাস বানালেই চলে । এটা ছোটখাট একটা ব্রীজের মত তেমন ব্যয়বহুল নয় । কিন্তু আপনার প্রস্তাবিত পথে গেলে ফুয়েল খরচ বাড়বে অতিরিক্ত সময় ব্যয় হবে এবং নুতন বাজারের সামনে ডিপ্লোমেটিক জোনে ভয়ানক জ্যাম হবে । ডিপ্লোমেটিক জোনের ভিতর দিয়ে কমার্শিয়াল টাউন সার্ভিস চলার অনুমতি আছে কিনা জানা নেই । কুড়িল ফ্লাইওভারটি ৩০০ ফুট রাস্তা কেন্দ্রীক হওয়াতে অন্য কোথাও যেতে হলে অহেতুক ঘোরাঘুরি করতে হয় । যাইহোক ভাল একটা বিষয় নিয়ে লেখার জন্য ধন্যবাদ ।

৩| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:২৯

অরি বলেছেন: শেওড়া টেকআপ প্রান্ত হয়ে ৩০০ ফুট রাস্তায় ল্যান্ড করার আগে বাম পাশে নতুন একটি শাখা ৩০০ফিট টেকআপ প্রান্তের সাথে সংযোজিত হলে সহজেই ইউটার্ন নেয়া যাবে এবং পূনবায় কাকলী হয়ে গুলশান ২ যেতে খুববেশী সময় লাগবে না। জ্যামে আটকা থাকলে ১০০% বাহনের ফুয়েল নষ্ট হয় আর ঘুরে আসেল ৫% বাহনের সামান্য অতিরিক্ত ফুয়েল ব্যয় হবে যা জটে আটকে থাকার চেয়ে কম হবে বলে আমার মনে হয়। আর নুতন বাজার যাওয়ার প্রশ্ন এখানে আসে না। একই পদ্ধিত বনানি ফ্লাই ওভারেও করা যায়। যাই হোক দৃস্টিভঙ্গি ভিন্ন হতেই পারে। ধন্যবাদ।

৪| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:২৮

পুলক ঢালী বলেছেন: আপনার বর্নিত পথ ঠিক আছে তবে ৩০০ ফুটের ল্যান্ডিং এর পর কিছুদূর এগিয়ে গেলে আবার ফ্লাইওভারে উঠে আবার এয়ারপোর্টের ফিরতি পথে আসা যায় । আপনার বর্নিত কানেকটিং ফ্লাইওভার বানাতে যা খরচ হবে তারচেয়ে অনেক কম খরচে এবং অল্প সময়ে কাকলী ওভারপাস বানানো সম্ভব সম্ভবত । যাইহোক আমরা ব্লগে আলোচনা করলেও উপযুক্ত কর্তৃপক্ষ এগুলো ভাবেন কিনা সেটাই আসল ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.