নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বৈষম্যহীন সমাজের স্বপ্ন দেখি... আশা জাগানিয়া

আরজু নাসরিন পনি

নহি দেবী, নহি সামান্যা নারী... আরজু পনি

আরজু নাসরিন পনি › বিস্তারিত পোস্টঃ

সামাজিক লিঙ্গ

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:২৫



নারী ও পুরুষকে আপনি পার্থক্য করবেন কী দিয়ে ? নারী শাড়ি পরে, সালোয়ার কামিজ পরে আর পুরুষ প্যান্ট-শার্ট, পাঞ্জাবি-পায়জামা পরে। নারী নুপূর পরে রুমঝুম শব্দে আপনি পুরুষের কানে ঝংকার তুলে আপনার মন হরণ করে। নারীর দীঘল চুলে আপনার মন হারিয়ে যায় । আপনি পুরুষ সিক্স প্যাক তো লাগবেই নারী জাত-এর হৃদয় কাঁপাতে ।

ল্যাপটপ বা পিসির ওইপাশে বসে যে কম্পোজ করছে আপনি কীভাবে নিশ্চিত হলেন সে নারী না পুরুষ ? তার লেখার স্টাইল দেখে ? তার প্রোফাইল ছবি দেখে ? কিন্তু কোন নারী বা পুরুষ যদি সচেতনভাবে তার পরিচয় গোপন রেখে লিখে চলে যাতে বোঝার উপায় থাকে না পেছনের মানুষটি নারী না পুরুষ তখনই প্রকৃতির গড়ে দেয়া নারী-পুরুষ-এর বাইরে সামাজিক একটা লিঙ্গীয় পরিচয় গড়ে উঠতে পারে । একজন স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক তার মেধা দিয়ে শিক্ষা দান করেন...সে নারী বা পুরুষ হিসেবে নয় । তেমনি একজন ব্যাংকার বা ডাক্তারের ক্ষেত্রেও একই কথা ।

নারী শুধু মাত্র সন্তান জন্মদান করা ছাড়া আর বুকের দুধ খাওয়ানো ছাড়া প্রকৃতির কাছে আর কিছুতে বাঁধা পড়ে নেই। ঠিক তেমনি পুরুষ সন্তান উৎপাদনের একটা প্রধান উপলক্ষ‌্য ছাড়া আর কিছুতে প্রকৃতির কাছে বাঁধা পড়ে নেই ।

তাহলে দেখা যাচ্ছে প্রকৃতি নয়...আমাদের সমাজই তৈরি করছে নারী আর পুরুষের কাজের, পোশাকের ভেদাভেদ । এই সমাজ আমরাই তৈরি করি। আমরা একজন একজন মিলেই এই সমাজ।

অথচ এই সমাজের মানুষের দ্বারাই তৈরি হওয়া সংবিধানের তৃতীয় ভাগের ২৮(১) অনুচ্ছেদে পরিষ্কারভাবে উল্লেখ করা আছে কেবল ধর্ম, গোষ্ঠী, বর্ণ, নারী পুরুষভেদ বা জন্মস্থানের কারণে কোন নাগরিকের প্রতি রাষ্ট্র বৈষম্য প্রদর্শন করিবেন না ।
তাহলে এই সমাজেই পক্ষ বিপক্ষ রয়েছে। রয়েছে কথায় ও কাজে পার্থক্য ।
এতো বছর ধরে গড়ে উঠা নারী পুরুষের মধ্যে এই পার্থক্য একদিনে যাবে না...এর জন্যে সামনে আরো ততদিন বা তার চেয়েও বেশি দিন লাগতে পারে ।

ঘরের অবলা, অসূর্যস্পশ্যা নারী যখন তার ইচ্ছে পূরণ করতে আর কোন উপায় না পায় তখনই কেবল চোখের পানি দিয়ে বশ করতে চায় শক্তিশালী পুরুষকুলকে । কিন্তু নারী নিজেই যখন নিজের শক্তিতে বলিয়ান তখন আর চোখের পানি ঝড়িয়ে তাকে ইচ্ছে পূরণের আবদার করতে হয় না । সেখানে নারী নিজের যোগ্যতা দিয়েই টিকে থাকে ।

সামাজিক লিঙ্গ যা এসি রুমের "জেন্ডার" হিসেবে পরিচিত ... কমলা ভাসিন-এর মতে মেয়ে ও ছেলের মধ্যে পোষাক, চাল চলন, শিক্ষা, তাদের প্রতি সমাজের দৃষ্টিভঙ্গি এর সবটুকু সমাজের তৈরি করা । যদিও ভিন্ন ভিন্ন সমাজে ভিন্ন ভিন্ন ভাবে নারী পুরুষ বেড়ে উঠে। অনেক নারী দিন মজুরের কাজ করে, পাহাড়ী মেয়েরা ঘরে এবং বাইরেও কাজ করে...আবার শহরের শিক্ষিত মেয়েও দেখা যায় গৃহিণী হিসেবে কখনো কখনো বা অনেক সময়ই ঘরেই কাজ করছেন। পুরুষরা সাধারণত বাইরে কাজ করলেও রান্না-ঘরের কাজও প্রয়োজনে সে সামাল দিচ্ছে।

নারী ও পুরুষের সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংজ্ঞাকেই সামাজিক লিঙ্গ বা Gender বলে ।
কিন্তু সমাজ যখন ঠিক করে দেয় নারী ঘরে কাজ করবে, পুরুষের সেবা করবে। আর পুরুষ বাইরে কাজ করবে, অর্থ উপার্জন করবে....তখন যে সামাজিক লিঙ্গীয় বৈষম্যের সৃষ্টি হয় তা নিতান্তই সমাজের সৃষ্টি, প্রকৃতির নয় ।
সমাজ কর্তৃক চাপিয়ে দেয়া এই সংজ্ঞার কারণেই বৈষম্য বেড়ে যায় ...নারী ও পুরুষ হয়ে উঠে দুই ভুবনের দুই বাসিন্দা ।

মন্তব্য ৩৩ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (৩৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৪৯

গেম চেঞ্জার বলেছেন: পোস্টে যা বিশ্লেষণ করেছেন তা আমার দৃষ্টিভংগি অনুসারে যথার্থই হয়েছে। নারী ও পুরুষ উভয়ই দুই মেরুতে তথা বৈষম্য সৃষ্টির কারণ এটাই।
আমার মতে নারী ও পুরুষ উভয়কে লিংগভেদ করে না দেখে মানুষ হিসেবে দেখা উচিত। আর একজন মানুষ কি করবে না করবে তা একান্তই নিজের ব্যাপার। কেবল মেয়ে বলেই তাকে বাইরে/দুরের শহরে একা পাঠানো উচিত না, পারবে না এইরকম মানসিকতা থেকে যতদিন না আমরা বেরিয়ে আসতে পারব ততদিন কোন সুফল আশা করি না।

উভয়েরই মানসিকতার পরিবর্তনের জন্য তাহলে শুরু হোক ক্যাম্পেইন। :)

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৪০

আরজু নাসরিন পনি বলেছেন: কেবল মেয়ে বলেই তাকে বাইরে/দুরের শহরে একা পাঠানো উচিত না, পারবে না এইরকম মানসিকতা থেকে যতদিন না আমরা বেরিয়ে আসতে পারব ততদিন কোন সুফল আশা করি না।...এখানে নিরাপত্তাজনিত ব্যাপারটা অনেক বড় ফ্যাক্টর হিসেবে কাজ করে । তবে মানসিকতাতো বটেই...

আইনের শাসন কঠোরভাবে বাস্তবায়িত হলে যখন নিরাপত্তার ঘাটতি হবেনা...তখন অনেক পিতা-মাতাই মেয়ে সন্তানকে দূরে পাঠাতে সমস্যা বোধ করবেননা...যা অনেক ছেলে সন্তানের ক্ষেত্রেও ঘটে থাকে ।

এটা নিয়মিত চর্চার মাধ্যমেই উঠে আসবে...
শেষের বাক্যে সহমত জানাচ্ছি।

মতামত জানানোর জন্যে অনেক ধন্যবাদ, গেম চেঞ্জার ।

২| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:০৯

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: নারীদেরও রয়েছে প্রথা ভাঙার গল্প যা আমরা কম মানুষই জানি। সেসব প্রথা ভাঙার গল্প গুলো আমাদের সামনে এলে দেখতাম তারা কত দক্ষতায় আর মানসিক জোরে সেসব বাঁধা পেরিয়েছেন। আমার নিজেরও প্রথা ভাঙার গল্প আছে। কোনো একদিন লিখবো হয়তো।

সে হিসেবে একজনকে যদি আমরা মানুষ হিসেবে ট্রিট করতাম তাহলে জীবনটা অনেক স্মুদ হতো আমাদের জন্য। সম অধিকার নিয়ে এতো যুদ্ধ করতে হতো না

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:২৯

আরজু নাসরিন পনি বলেছেন:
নারীদেরও রয়েছে প্রথা ভাঙার গল্প যা আমরা কম মানুষই জানি।...একদম ঠিক বলেছেন ।
এবার সাঁতারে মাহফুজার সোনা জয় তারই প্রমাণ কিন্তু ।
তবে অন্য ভাবেও নারীরা সফলভাবেই প্রথা ভাঙছে...এই যে ব্লগিং করছে নারী...নিজের মতামত সফলভাবে দিচ্ছে চোখের পানি, নাকের পানি দিয়ে বশ না করে...এটাও কিন্তু উদাহরণ হতে পারে ।
আপনার অভিজ্ঞতা শেয়ার করবেন আশা করি ।

নারী এগিয়ে যাক তার আপন যোগ্যতায় ।
শুভকামনা রইল, অপর্ণা ।

৩| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৪৭

গেম চেঞ্জার বলেছেন: ...এখানে নিরাপত্তাজনিত ব্যাপারটা অনেক বড় ফ্যাক্টর হিসেবে কাজ করে । তবে মানসিকতাতো বটেই...


হুমম। এটা ঠিক। আর যে রাষ্ট্র নাগরিকের নিরাপত্তা বিধান করতে পারে না সেখানে এই স্বাভাবিক ব্যাপারটাও স্থাপন করা সম্ভব না। তাই রাষ্ট্রের কাজ রাষ্ট্র ঠিকভাবে করতে পারটাও বড় একটি ফ্যাক্টর। এরপর সমাজ এবং সবশেষে ব্যক্তি।

সবাই যে ঠিক হবে, এরপর কাজ শুরু করতে হবে ব্যাপারটাও তেমন নয়। মানসিকতার পরিবর্তনের লক্ষ্যে যেকোন অবস্থানে(সময়/স্থান/পরিবেশ) থেকেই কাজ করা যেতে পারে। :)

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৩

আরজু নাসরিন পনি বলেছেন:
সেটাই...দশ মন ঘি-এর চিন্তা করতে গেলে রাধার নাচ কোনকালেই হবে না।

মানসিকতার পরিবর্তনের লক্ষ্যে যেকোন অবস্থানে(সময়/স্থান/পরিবেশ) থেকেই কাজ করা যেতে পারে।
...এটাই আসল কথা।
বাকীটা হয়তো সময়ে বদলাবে ।
ফিরে এসে মতামত জানানোর জন্যে অনেক ধন্যবাদ, গেম চেঞ্জার ।

৪| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:০৮

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: কয়েকদিন আগে এই নামে প্রথম সম্বোধন করেছিলাম । আজ দেখি ওই নামের নিক !
কয়েকদিন ধরে ব্লগে যা দেখছি ,আসল না ভুয়া ভেবে ভয়ে আছি !
এই নিক কে ইনি সত্যায়িত না করলে , আমি এখানে নাই =p~

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:২০

আরজু নাসরিন পনি বলেছেন: সত্যায়িত মন্তব্য দেখতে ৫ নং মন্তব্য খেয়াল করুন...

কেউ ভুয়ামি করতে পারার আগেই ঠেক দিয়েছি ।
নিশ্চিন্ত থাকুন ।

আপনার মজার মন্তব্য উপভোগ করলাম ।
শুভকামনা রইল ।

৫| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:১৭

আরজু পনি বলেছেন:
অফটপিক:
গিয়াস উদ্দিন লিটন...সত্যায়িতের সিল খুঁজে পাচ্ছিনা ।
আপাতত সিল ছাড়া সিগনেচার করলাম...বুঝে নিন ।

ব্লগার আরজুপনি আর এই নিক "আরজু নাসরিন পনি"-র পেছনের মানুষ একই ব্যক্তি ।
তবে ভিন্ন নিকের কারণে আচরণে ভিন্নতা আসলে করার কিছু নাই । 8-|

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:২৪

আরজু নাসরিন পনি বলেছেন: @ গিয়াস উদ্দিন লিটন

৬| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:২৫

অর্বাচীন পথিক বলেছেন: চমৎকার একটা লেখা পড়লাম আপু।

সামাজিক লিঙ্গীয় বৈষম্যের সৃষ্টি হয় তা নিতান্তই সমাজের সৃষ্টি, প্রকৃতির নয়
আমরা জানি প্রকৃতির নয় কিন্তু তারপর ও আমরা মানি যে এটা নিয়ম। আমি ছোট বেলায় চুল কাটতাম ছোট করে আর তাই বলা হতো আমি মেয়ে, এই চুল ছাটা আমার সাজে না। আমি পাঞ্জাবি পরতাম কিন্তু বার বার আমাকে প্রশ্ন বিদ্ধ করা হতো আমি কোন পাঞ্জাবি পরি ? এটা ছেলেদের পোশাক এটা আমার পরা উচিত না ।
হোঁচট সামলাতে হয়েছে বারবার আর মুখ চালাতে হয়েছে তার থেকেও আর ও বেশি।
এমন কি আমার এই ব্লগের নিক টা নিয়ে ও প্রশ্ন শুনতে হয়েছে আমি ছেলে না মেয়ে ?

আপু আমরা চাইলে সব কিছু হবে না সমান ভাবে দুই পক্ষের সহযোগিতা লাগবে। আর সেটা না হলে সামাজিক লিঙ্গ এর বৈষম্য থেকেই যাবে। সংবিধানের তৃতীয় ভাগের ২৮(১) অনুচ্ছেদের কথা সেই খানে আটকে থাকবে। সত্যি বলতে অনেক শিক্ষিত মানুষই এমন ভাবে বাকী সবার কথা তো পড়েই থাকলো।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৩৩

আরজু নাসরিন পনি বলেছেন:

আমাদের চাইতে হবে প্রথমে ।
শরীর বৃত্তিয় ব্যাপার ছাড়া আর কিছুই ছেলে-মেয়ের আলাদা নয়...ওগুলো আমরাই আলাদা করি ।
আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি আমি কী করবো, কী পরবো তা আমার একার সিদ্ধান্ত। যেটা ভালো মনে হবে সেটাই করবো ।


আমাদেরকেই এগিয়ে আসতে হবে ।

আপনার কথাগুলো ভালো লাগলো বেশ ।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে মতামত জানানোর জন্যে।
অনেক শুভকামনা রইল ।

৭| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:০০

ইখতামিন বলেছেন: কিন্তু এই নিকের প্রয়োজনীয়তা কী?

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৪১

আরজু নাসরিন পনি বলেছেন: যখন এই নক খুলি তখন মাথা গরম ছিল ।
সবাইকে দেখিয়ে নিজের নামে নিক খোলার সাহস অনেকেরই থাকেনা । সেই সাহস দেখানোও...।
আর সবচেয়ে দরকারী কথা যেটা তা হলো
"আরজু নাসরিন পনি" নামটিতে আর কেউ ব্লগে থাকুক তা দেখতে চাইছিলাম না ।
ঠিক যে কারণে আশা জাগানিয়া(hope5) আর আরজু নাসরিন(ArjuPony) নিক দু'টি খোলা ।
আর সেই সাধে "আরজুপনি" সারে চারবছর পার করে এখন "আরজু পনি" উদ্দেশ্য একই ।

আশা করি এই নিকে নিয়মিত হলে পাশে পাবো আপনাকে ।
অনেক শুভকামনা রইল, ইখতামিন ।

৮| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৫১

কাবিল বলেছেন: আগের পোস্টেই বুঝতে পেরছিলাম। @ আরজুপনি এর মাল্টি নিক। আসলে এগুলো বাক্তিগত ব্যাপার।
তবে আমি ভেবে অবাক হই আপনার বাক্তিগত ব্লগ ছারাও বিভিন্ন সাইটে লেখালেখি করেন। আপনার ধৈর্যের ...............

বেশির ভাগই নারী সমাজ, সচেতন মূলক পোস্ট দিয়ে থাকেন খুব ভাল লাগে।

বি দ্র আপনার আশা জাগানিয়ার লিঙ্কটা দিলে আমাকে দিলে খুশি হতাম (হারিয়ে ফেলেছি)

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৪৩

আরজু নাসরিন পনি বলেছেন:
হ্যাঁ, সহজেই যেনো বোঝা যায় সেই ব্যবস্থা করেছি "আরজু পনি"-র মার্টি নামা পোস্টে লিঙ্ক উল্লেখ করে দিয়ে ।

যা বুঝি তাই শেয়ার করার চেষ্টা করি এই আরকি ।
আপনারা অনুপ্রেরণা দিয়ে থঅকেন বলেই লিখতে ভরসা পাই ।

arjuponyডটblogspotডটcom এটাকে ঠিকমতো লিখলেই হবে ।

অনেক ধন্যবাদ, কাবিল।
ভালো থঅকুন সবসময় ।

৯| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:০৭

রুদ্র জাহেদ বলেছেন: সংক্ষিপ্ত লেখাতে বিষয়টাকে চমৎকারভাবে উপস্হাপন করেছেন।আমাদের দৃষ্টিভঙ্গির দীনতা দূর করতে পারলে তবেই সাম্য বিরাজ করবে।নতুনভাবে কিছু না লিখে পুরোপুরি সহমত পোষণ করছি আপুনি

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৫৯

আরজু নাসরিন পনি বলেছেন:
আরজু নাসরিন পনি-র ব্লগে স্বাগতম ।

পুরুষ যা করবে আমি নারী তাই করবো বা করতে হবে এই মানসিকতার বাস্তবায়ন জরুরী নয়। আমি নারী,আমার যেমন প্রয়োজন তেমনই ব্যবস্থা, পরিবেশ দেয়া হোক আমাকে ।

মতামত জানানোর জন্যে অনেক ধন্যবাদ, রুদ্র ।
শুভকামনা রইল ।

১০| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:১৯

নাজরুল ইসলাম পাটওয়ারী বলেছেন: গিয়াস উদিদন লিটন ভাইর সাতে আমি একমত |

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৮:৪৯

আরজু নাসরিন পনি বলেছেন:

লেখক বলেছেন: সত্যায়িত মন্তব্য দেখতে ৫ নং মন্তব্য খেয়াল করুন...

কেউ ভুয়ামি করতে পারার আগেই ঠেক দিয়েছি ।
নিশ্চিন্ত থাকুন ।

আপনার মজার মন্তব্য উপভোগ করলাম ।
শুভকামনা রইল ।

১১| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:২৭

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
kothin bepar separ bujhina! :|

০১ লা মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:৪৯

আরজু নাসরিন পনি বলেছেন:

জীবনের কথা...
কাছের মানুষদের কথা।

১২| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৬

অলিম্পিয়া বলেছেন: নারী পুরুষ কেওই চাবে না ঘরে থেকে ঘরের দায়িত্ব সামলানো। কিন্তু এক পক্ষকে তো দায়িত্বটা নিতে হবে ? কারণ উভয় পক্ষ ঘরের দায়িত্ব ভাগাভাগি বাস্তবতার সাথে যায় না । ধরুন, স্বামী স্ত্রী দুজই কর্মজীবি । তারা সন্ধ্যার পর এসে দুজনে একসাথে ঘরের কাজ করেন । কিন্তু দিনের বেলার সময়টা তাদের সন্তানদের কি হবে ? ধরুন ০-৬ বছর বয়সী সন্তানদের পিতা মাতার কথা বলছি ।

আপনার দৃষ্টিতে এর সমাধান কি ? কাদের ঘরের দায়িত্বটা নেয়া উচিৎ ?

০১ লা মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:৫৬

আরজু নাসরিন পনি বলেছেন:
ধন্যবাদ অলিম্পিয়া, সুন্দর মতামত দেবার জন্যে।

ঘরে থেকে ঘরের দায়িত্ব দু'জনের নেয়াটা বাস্তবসম্মত নয়।
এটি নির্ভর করে পরিপ্রেক্ষিত এর উপর।

একজন নারী যখন দিনের পর দিন খুব সুচারু রূপে ঘর সামলিয়ে পুরুষটিকে সফলতার উচ্চ শিখরে পৌঁছাতে সাহায্য করছেন তখন পুরুষটি ভাবছেন...তার ঘরের মানুষটি ঘরে কীই এমন কাজ করে?! বাইরের চকচকে নারী দেখে সে তুলনা করা শুরু করে ঘরের নারীকে...অর্থনৈতিক মুক্তি, অবহেলা, উপহাস, অসম্মানই বাধ্য করে নারীকে বাইরে কাজ করতে।
সেটুকু যেই পুরুষ খুব সফলভাবে দিতে পারেন...সেসব পরিবারে কোন সমস্যা হয় বলে মনে করিনা।

দাবিয়ে রাখার মানসিকতা থেকে বেরিয়ে পুরুষকে বুঝতে হবে নারী তার জীবনের সহযোগি...সম্মানটুকু দিতে হবে যে...

আমার দৃষ্টিতে...সম্মান, কাজের মূল্যায়ন।


১৩| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:০৬

কল্লোল পথিক বলেছেন: নারী ও পুরুষের সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংজ্ঞাকেই সামাজিক লিঙ্গ বা Gender বলে ।
সচেতন মূলক পোস্ট ।ধন্যবাদ।

১৬ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ৮:৩৯

আরজু নাসরিন পনি বলেছেন:

অনেক ধন্যবাদ আপনাকে কল্লোল পথিক।
অনেক ভালো থাকুন সবসময়।

১৪| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:১৯

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: নারী পুরুষ বেদাবেদটা শাষকগোষ্টিদের ই করা। যারা নিজেদের আমিত্ব প্রকাশ আর দাপটের বড়াই করে তারাই নারীদের কোজু করে রাখতে চায় ,দাসী করে রাখতে চায়। সত্যিই বলেছ এই বেদাবেদ দূরকরতে হবে।

১৬ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ৯:০৮

আরজু নাসরিন পনি বলেছেন:
মতামতের জন্যে অনেক ধন্যবাদ, প্রিয় সুজন।
ভালো থাকুন নিরন্তর।

১৫| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:০২

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: সুন্দর বলেছেন ।

সমাজের তৈরী অনেক কিছু যেমন সমাজের মঙ্গল বয়ে আনে তেমনি কিছু আছে যা সমাজকে পিঁছমুখী টেনে ধরে রাখে । তার মধ্যে অন্যতম লিঙ্গ বৈষম্য । তাই সমাজের শৃঙ্খলা এবং আর্থ সামাজিক উন্নয়নের জন্য নারী পুরুষ সকলের একযোগে এগিয়ে আশা জরুরী। কারণ একে অন্যের প্রতি পরোক্ষ এবং প্রত্যক্ষভাবে নির্ভরশীল ।

১৬ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ৯:২১

আরজু নাসরিন পনি বলেছেন:

আসলেই তাই..উভয়েই উভয়ের পরিপূরক...
কিন্তু তারপরও এই প্রতিপক্ষ, প্রভুত্ব মনোভাব ভালো লাগে না।

অনেক ধন্যবাদ আপনাকে, কথাকথিকেথিকথন।
খুব ভালো থাকুন ।

১৬| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৩

ইখতামিন বলেছেন:
ঠিক আছে,

আরজু নাসরিন(ArjuPony) তে দেখেন

১৬ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:৩১

আরজু নাসরিন পনি বলেছেন:
:)

১৭| ০১ লা মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:৫৬

আরজু নাসরিন পনি বলেছেন: দেরীতে জবাব দেবার জন্যে অনেক দুঃখিত (সবার জন্যে)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.