![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নহি দেবী, নহি সামান্যা নারী... আরজু পনি
খেলা দেখে গতরাতে কন্যা মন খারাপ করে ঘুমাতে এসেছে। ছোটমানুষ অনেক কিছুই হিসাবে মেলাতে পারেনা...সে জয়কেই একমাত্র প্রাপ্তি মনে করে।
কিন্তু আজকে সকালে স্কুলে যাওয়ার সময় আমাকে জিজ্ঞেস করলো, মা, তুমি আন্তর্জাতিক নারী দিবস নিয়ে কোন লেখা লিখলানা?
তার স্কুলে এই দিবসটি পালনের আয়োজন চলছে যেখানে সে পোস্টার বানানোর দায়িত্বে আছে।
আমি হেসে জবাব দিয়েছি...দেখি লিখবো হয়তো, আগে ... কাজটা শেষ করি (পেশাগত কিছু জরুরী কাজ করতে হচ্ছে)।
অনেকেরই মনের মেঘ কেটে যাবে আগামীকালই...তখন আপনি মন খারাপ করা থেকে গা ঝাড়া দিয়ে উঠে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিবেন...
নারী দিবস ১ দিন আর পুরুষ দিবস বছরের বাকী সব দিন।...
সাধারণত তেমনই হয়।
এই দিনটিতেই নারীরা মনে করে তবুও তো তাকে মনে করার জন্যে পাশে দাঁড়ানোর জন্যে একটি দিন আছে।
অথচ এই দিনটি হতে পারতো বছরের প্রতিটি দিন। নারীর নীরব চোখের জল আমাদের সামনে আসেনা। নিয়মিত তার প্রতি অসম্মান , উদাসীনতার কথা আমরা ভাবিনা। যখন নারীর পিঠ দেয়ালে ঠেকে গিয়ে বলে ...লাথি মার ভাঙরে তালা...তখন আপনি আমি হৈ হৈ করে তেড়ে আসি...কিন্তু এই ভাঙতে চাওয়ার পেছনের কারণ খুঁজে দেখি না। দেখি নারীর ্ওধত্য...। যখন আপনার স্বামী মনে করেন আমার স্ত্রী কোন কাজই করে না...শুধু খায় আর হিন্দি সিরিয়াল দেখে। তখন জিজ্ঞেস করতে ইচ্ছে করে আপনার সংসার তবে কে সামলায়? কাজের মেয়েই যদি সামলায় তবে বিয়ে না করে কাজের মেয়েই রাখুন। অথচ সেখান থেকে আপনি ঠাণ্ডা মাথায় বের হন রাজ্য জয় করতে ? হিন্দি সিরিয়াল দেখা আপনার স্ত্রী কে আপনি কতোটুকু সময় দেন, শেষ কবে তাকে নিয়ে বেড়াতে গিয়েছেন? শেষ কবে তাকে বিশেষ মনোযোগ দিয়ে আদর করেছেন (যৌন আদর নয়)? আপনি তো বন্ধু, কলিগদের সাথে সময় কাটান। আপনার স্ত্রীর মনের খবর কি আপনি রাখেন ?
বাসের সিট নিয়ে কথা উঠে। সমঅধিকারের দাবী করিনা বলেই বাসের সিট নিয়ে কিছু বলতে চাইছিনা... আপনি পুরুষ বাসে দাঁড়িয়ে যেতে পারলে আমি নারীও পারবো...কিন্তু ছোটবেলা থেকে আপনাকে যতোটা যত্ন করে খাইয়ে বলিষ্ট পুরুষ বানানো হয়েছে আমাকে কি ততোটাই বানানো হয়েছে ? বয়ঃসন্ধির পরের নারীর ঋতুস্রাবের কারণে নারীর শরীরের কি বাড়তি যত্ন প্রয়োজন না? নারী কি পায় সেটা ? গর্ভবতী নারীর শরীরের যেই ধকল যায় তা কি পুরুষের শরীরে যায়? নারী এই পৃথিবীকে সচল রাখতেই সন্তান উৎপাদন করছে...এটাকে কেন দূর্বলতা ভাবা হয়? এটাকে কেন শরীর খারাপ ভাবা হয়? কেন সে সময় নারী বাড়তি খাবার খেলে আপনার এতো চোখ টাটায়?
বলছিলাম বাসের সিটের কথা, আমি নারী যখন আপনি পুরুষের পাশে দাড়িয়ে যাবো, তখন আপনি আপনার চোখ দিয়ে আমাকে গিলে খাবেন নাতো? হাত দিয়ে বা উরু দিয়ে ঘষা লাগানোর চেষ্টা করবেন না তো? তার গ্যারান্টি দিন...আমিও আপনার মতো লোকাল বাসে দাড়িয়েই যাব। প্রয়োজনে গর্ভবতী নারীও দাড়িয়েই যাবে বাসে...কিন্তু তার স্বাস্থ্য নিরাপত্তার গ্যারান্টি আপনি দিবেন তো ?
যদি না পারেন তবে...বাকীটা আপনার জন্যে তোলা রইল কী করবেন ।
অনেক সময়ই কথা উঠে নারীকে বাইরে কাজ করতেই হবে কেন? যদি ঘরের পুরুষটি অর্থনৈতিক দিক থেকে সেই পরিমাণ সচ্ছল হয়?
আমিও তাই বলি।
কোন দরকার নেই। রোজগার করাই হয় সচ্ছলতার জন্যে। পুরুষের রোজগারে যদি সচ্ছলতা যথেষ্ট পরিমাণে থাকে তবে নারীকে দরকার নেই বাড়তি আয়ের ।
কিন্তু ...
কিন্তু আপনি পুরুষ যখন আপনার নিজের জন্যে, বাবার বাড়িতে আপনার মন মতো খরচ করবেন আর নারীর প্রতি বা তার বাবা-মায়ের বাড়ির প্রতি একেবারেই উদাসীন থাকবেন...তখন কিন্তু নারী ভাবতেই পারে আমিও পারতাম অর্থ উপার্জন করে আমার মা বাবাকে সহযোগিতা করতে...
আচ্ছা যদি ফুরুৎ করে আপনার প্রাণ পাখিটা আজ উড়ে যায় আপনি কি ভেবেছেন আপনার স্ত্রীর কী গতি হবে? সে কীভাবে আপনার সন্তানদের সুরক্ষা দিবে? আপনি তো নারীকে ঘরে রাখতেই পছন্দ করতেন?
বিশেষ দিনের আমিও প্রয়োজন দেখিনা...কিন্তু আপনার উদারতা, সচেতনতার অভাবই কি আমাকে বিশেষ দিনটি পালন করে আপনার চোখে আঙ্গুল দিয়ে বুঝিয়ে দিতে চায় না...আমিও মানুষ...?
-------------------------------
বৈষম্যহীন সমাজের স্বপ্ন দেখি
২| ০৭ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ৯:৩৪
বিজন রয় বলেছেন: নারীদের প্রতি দরদটা কি?
১০ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:৫৪
আরজু নাসরিন পনি বলেছেন:
পোস্টটা পড়লেই বুঝবেন ।
আশা করি পড়ে ফেলেছেন ।
এগুলোও পড়ে দেখতে পারেন
আপনার ইচ্ছে।
প্রথম মন্তব্যকারী হিসেবে অনেক কৃতজ্ঞতা রইল।
৩| ০৭ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ৯:৩৪
বিজন রয় বলেছেন: নারীদের আপনি অত আলাদা করছেন কেন?
১০ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১০:০৬
আরজু নাসরিন পনি বলেছেন:
আলাদা করছি কে বললো ?
ক্ষুদ্র জ্ঞানে সমস্যাগুলো দেখানোর চেষ্টা করে সচেতনকরার চেষ্টা করছি।
৪| ০৭ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ৯:৩৫
বিজন রয় বলেছেন: সারাক্ষণ নারী নারী করলে তো নারীই থেকে যাবে।
১৬ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ৮:৪২
আরজু নাসরিন পনি বলেছেন:
সারাক্ষণ নারী নারী না করলেও নারী নারীই থেকে যাবে...।
নারী থাকলেতো দোষের কিছু দেখছি না, সুপ্রিয় বিজন রয়।
শুভকামনা জানবেন।
৫| ০৭ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ৯:৪১
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
apnar kothay jukti jemin ase, caiLe counter o deya jay.
tobe shesh kotha hocche vaLo kharap sobkhanei ase, 2ta experience e face korte hoy.
১৬ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ৯:২৭
আরজু নাসরিন পনি বলেছেন:
কাউন্টরাতো অবশ্যই দেয়া যায়।
সেগুলো সামনে আসুক...আলোচনা হোক।
গৃহবন্দীনি নারীর মনের অন্ধকার ঘুচুক...।
আশা করি বলতে কোন দ্বিধা করবেন না...কথা বলতে, মতামত জানাতেই ব্লগে আসি। দ্বিমত অপ্রিয় হলেও মেনে নেবার মানসিকতা আছে।
তবে মিথ্যে অপবাদ, বাজে কথা বা আক্রমণ পছন্দ নয়।
এই বোল্ড করা অংশটুকু অবশ্য আপনার জন্যে না...আপনি তেমন না। এটা উন্মক্ত একটা মন্তব্য যখন, যেখানে প্রযোজ্য আর কি।
অনেক ভালো থাকুন, প্রিয় পিকাচু।
৬| ০৭ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ৯:৪১
এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
Amio chotokale bujhtam na failure ki. How do people event fail?
Shuru hoyeche upore abar. Aro ashbe comments. Nari niye post dekho to jhapiye poro narider niye kotha bola bondho korte.
১৭ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:২৯
আরজু নাসরিন পনি বলেছেন:
যেতে হবে বহুদূর...হাঁটা থামালেতো চলবে না।
না হয় আমি ভালো হাঁটতে জানিনা...কিন্তু পথে আছি...এই বিশ্বাসটুকুই একসময় ভালো হাঁটতে সাহায্য করবে।
যতদিন কথা বলার শক্তি আছে, যতদিন কিবোর্ড চালানোর শক্তি আছে ততদিন এই কম জানা মানুষটির পথচলা চলবেই ইনশাহআল্লাহ।
আপনার উপস্থিতি অনুপ্রেরণাদায়ক ।
৭| ০৭ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ৯:৪৩
কল্লোল পথিক বলেছেন:
নারীরা এখন অনেক এগিয়ে গিয়েছে।
বরঞ্চ এই নারী দিবস চালু করে নারীদের অবমাননা করা হয়।
২০ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ৯:১৬
আরজু নাসরিন পনি বলেছেন:
নারীরা অনেক এগিয়ে এটা ঠিক...
কিন্তু এই এগিয়ে থাকার আড়ালে যে কতো দীর্ঘশ্বাস, চোখের পানি লুকানো আছে সেই খবর ক'জন রাখে বলুন ?
আপনি নিজেই যদি আপনার পরিচিত ১০ জন নারীর জীবনের বিস্তারিত সাক্ষাতকার নেন...যদি তাদের পেট থেকে কথা বের করতে পারেন তবে গ্যারান্টি দিয়ে বলতে পারি আপনার এই মন্তব্য বদলে যাবে ।
এখনও যে যেতে হবে বহুদূর ।
মতামত পেয়ে ভালো লাগলো ...মতামত পেলে কথা বলতে, নিজের মতামত জানাতে সুবিধে হয়।
আশা করি পাশেই পাবো সবসময়।
অনেক ভালো থাকুন ।
৮| ০৭ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ৯:৪৪
বিজন রয় বলেছেন: পোস্ট দিয়ে আপনিই প্রথমে মন্তব্য করেছেন।
অনুরোধ করছি, ভবিষ্যতে এমন আর করবেন না। আপনি যা বলেছেন তা আমরা বুঝি। ওটা না বললেও চলতো।
শুভকামনা।
২০ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ৯:৩২
আরজু নাসরিন পনি বলেছেন:
প্রথমেই দুঃখ প্রকাশ করছি দেরীতে জবাব দেবার জন্যে।
প্রথম মন্তব্যে যা লিখেছি তা অনেকেই বোঝে এটা অবশ্যই আমি মানি।
তবে অনেকেই আমাকে অনেক বেশি পছন্দ করেন, ভালোবাসেন। আমার পরম শুভাকাঙ্ক্ষী...তাদের কথা ভেবে প্রথম মন্তব্যটি করেছিলাম। কেননা তাঁরা পছন্দ করেননা আমি ভুল বানানে ব্লগ লিখি। তারা পছন্দ করেন আমি পোস্ট দিয়ে ধামাধাম মন্তব্যের জবাব দেই। এই পরম শুভাকাঙ্ক্ষী মানুষদের আমি কীভাবে উপেক্ষা করি বলুন?
যখন আমি পোস্ট প্রকাশ করে ওই মন্তব্যটি করেছি তখন আমি পেশাগত কাজে খুব বাজে রকমের ব্যস্ত ছিলাম। আমার পক্ষে তখন সম্ভব ছিল না অভিধান দেখে প্রতিটি শব্দ নির্ভুল কিনা তা যাচাই করা।
আর তখন এও সম্ভব ছিল না প্রতিটি মন্তব্যের সঠিকভাবে জবাব দেয়া।
হাস্যরসে ভরা, দুষ্টুমির ইমো দেয়া জবাব দেয়া তো এই পোস্টে মানায় না...অন্তত আমার কাছে মনে হয়না। তাই সময় প্রয়োজন ছিল বলেই ওই মন্তব্য করেছিলাম। তবে ওটা সাময়িক মন্তব্য। এ ব্যাপারে নিশ্চিত থাকুন।
আপনার এই সরাসরি কথা বলা আমার দারুণ পছন্দ।
আশা করি এভাবেই পাশে থাকবেন সবসময়।
৯| ০৭ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ৯:৪৫
বিজন রয় বলেছেন: অনুরোধ করছি আপনার ওই মন্তব্যটি মুছে দেওয়ার জন্য।
মুছে দিন দয়াকরে। অথবা পরে ওই মন্তব্যটি করুন।
২০ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ৯:৪৮
আরজু নাসরিন পনি বলেছেন:
আমাকে একটু সময় দিন অনুগ্রহ করে...
আমি অবশ্যই আমার সাময়িক মন্তব্যটি মুছে দিব ।
শুভেচ্ছা রইল ।
১০| ০৭ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ৯:৫৩
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: নারী হিসাবে সীমাবদ্ধতার জায়গাগুলো সংকুচিত হয়ে আসছে। তারা আর আগের অবস্থানে নেই।
ধন্যবাদ আরজু নাসরিন পনি।
২০ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:০৮
আরজু নাসরিন পনি বলেছেন:
সীমাবদ্ধতার জায়গা গুলো সংকুচিত হয়ে আসছে...তবে এখনও মানসিকতার পরিবর্তনে অনেক অনেক সময় লাগবে...।
খালি চোখে দেখলে মনে হয় তারা আগের অবস্থানে নেই...কিন্তু সেই সংখ্যাটা খুবই নগন্য।
এটা সবার জন্যে হওয়া উচিত।
মতামত দেবার জন্যে অনেক কৃতজ্ঞতা রইল, শ্রদ্ধেয় আবুহেনা সাহেব।
১১| ০৭ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:০৫
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: আমাদের সমাজে নারীদের প্রতি যে দৃষ্টি ভঙ্গী আছে সেটা বদলাতে আমার মনে হয় আরও অনেক সময় লাগবে।
আর আমরা যদি সবাই সু শিক্ষায় শিক্ষিত হতে পারি তাহলে আর কোন সমস্যা থাকবে না।
২০ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:৩৭
আরজু নাসরিন পনি বলেছেন:
আমাদের সমাজে নারীদের প্রতি যে দৃষ্টি ভঙ্গী আছে সেটা বদলাতে আমার মনে হয় আরও অনেক সময় লাগবে।...
এই সময়টুকু যেনো অনেক দীর্ঘায়িত না হয়...সেজন্যেই এসব নিয়ে নিয়মিত কথা বলা জরুরী।
মতামত দেবার জন্যে অনেক ধন্যবাদ রইল।
শুভকামনা জানবেন।
১২| ০৭ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:১৮
রাইসুল ইসলাম রাণা বলেছেন: ওতো কিছু বুঝি না। বৈষম্যহীন সমাজ গড়ার স্বপ্ন দেখি। ভালো থাকুন সবসময়।
২০ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ১১:০৯
আরজু নাসরিন পনি বলেছেন:
অনেক ধন্যবাদ, রাণা।
বৈষম্যহীন সমাজের স্বপ্ন দেখি...
শুভকামনা নিরন্তর।
১৩| ০৭ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:৫৮
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: যত্নআত্তি তো সবাইই পাইতে চায়, নারী কি আর পুরুষ কি!
একটা জিনিস দেখছি অভিমান নিয়া থাকলে কারোই বেইল নাই। আমি বেশি মাত্রার আবেগী আর অভিমানি ছিলাম একটা সময়। কিন্তু নিজেরটা নিজের বুইঝা নিতে হইব। রাস্তায় গেলে " বিশেষ চোখ" এর চাহনী তো পাইই তাই বইলা রাস্তায় বের হওয়া বন্ধ করতে পারুম না। আমার সংসারের বেশির ভাগ দায়িত্ব আমার নিতে হয় অফিসের বাইরেও। কর্তাও অনেক কিছুই করে কিন্তু আমারে বেশি সামনে আগায় দেয়, "ঠেকে গেলে আমি তো আছিই"- এই ভরসাটা অনেক কিছু আমার জন্য। নিজেকে আমি ভাগ্যবান মনে করি নিজের ক্ষেত্রে যখন সন্তান আর পরিবারের অন্য মানুষদের চোখে নিজেকে দেখি। অনেক কিছু বলার ছিল কিন্তু সেসব ব্যক্তিগত হয়ে যাবে কি কি বাঁধা পার হইছি একটা সময়। আরেকদিনের জন্য তুলে রাখলাম।
আবার পরে আসুম। অনেক ব্যস্ততা যাইতেছে
২০ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ১১:১১
আরজু নাসরিন পনি বলেছেন:
আপনার পরামর্শ মতো কাজ করার চেষ্টা করছি।
দেরীতে জবাব দেবার জন্যে খুবই দুঃখিত ।
আশা করি আপনার বাঁধার কথা কখনো বলবেন।
অপেক্ষায় রইলাম।
আপনার ব্যস্ততা কমুক, এই প্রত্যাশা করি।
অনেক শুভকামনা রইল, প্রিয় অপর্ণা ।
১৪| ০৭ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ১১:২৬
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: সমধিকার এবং সমান হওয়া এই দুটি বাক্যের মধ্যে পার্থক্য আছে । তথাকথিত নারীবাদীরা সমান হতে যায় যা কখনো সম্ভব না । যেমন একজন পুরুষ কখনো একজন নারীর সমান হতে পারে না। সমধিকারের ক্ষেত্রে আমি বলবো নারীরা যেহেতো শারীরিক দিক থেকে প্রকৃতিগতভাবে দূর্বল কিন্তু তাদেরকে বেশ কিছু জটিল মুহূর্ত পার করতে হয় সেহেতু তাদের অধিকার বেশি পাওয়া উচিত। সর্বপুরি বলবো এভাবে সমধিকার সমধিকার বলে যুদ্ধে অবনিত না হয়ে যার যার দায়িত্বগুলো ঠিকভাবে পালন করলে হয় যেন কেউ কারো কাছে হেয় না হতে হয়, একজন আরেকজন ব্যতিরেকে চলার সাহস রাখে কারণ জীবন সবসময় অনিশ্চিত।
২২ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ৯:৪৫
আরজু নাসরিন পনি বলেছেন:
কেউ কারো সমান হতে চাওয়াটাও ঠিক না।
প্রত্যেকেই নিজের অবস্থানের দূর্বলতাগুলো যাচাই করে কীভাবে নিজেকে আরো উন্নত করা যায় সেই দিকেই দৃষ্টি দেয়া উচিত।
ঠিকই বলেছেন...একজন নারী যেমন একজন পুরুষ হতে পারবে না তেমনি একজন পুরুষও চাইলেও একজন নারী হতে পারবেন না। বিজ্ঞানের কাজ বিজ্ঞান করবে...কিন্তু আমি স্বাভাবিকতার কথা বলছি।
উভয়ে উভয়ের পরিপূরক এটা মাথায় রাখলেই হয়।
আপনারকে সম্প্রতি ব্লগে কমদেখা যাচ্ছে মানে দেখাই যাচ্ছেনা।
আশা করি সুস্থ আছেন।
শুভকামনা রইল।
১৫| ০৭ ই মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৩
আবু শাকিল বলেছেন: দৌড়ের উপ্রে আছি খুব
পোষ্ট ফলো আপে রাখলাম।
আসব সময় করে।
২২ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ৯:৪৭
আরজু নাসরিন পনি বলেছেন:
আপনি যখন মন্তব্য করেছেন তখন আমার অবস্থাও তথৈবচ।
এতোটাই চাপে ছিলাম যে, এখনও মাথা হ্যাং হয়ে আছে।
আচ্ছা আশা করি সময় করে আপনার মতামত জানাবেন, প্রিয় শাকিল।
নিরাপদে থাকুন ।
১৬| ০৭ ই মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৫:১৯
মুসাফির নামা বলেছেন: অসম্ভব দারুন লিখেছেন।হুমায়ূন আজাদরা না বরং আপনারাই নারীদের এগিয়ে নিয়ে যাবেন।
২২ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ৯:৫৩
আরজু নাসরিন পনি বলেছেন:
অনেক ধন্যবাদ, মুসাফির নামা।
ভালো থাকুন নিরন্তর।
আর পাশেই থাকবেন আশা করি ।
১৭| ০৭ ই মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৫:২৬
রিকি বলেছেন: বৈষম্যহীন সমাজের স্বপ্ন দেখি
আমিও
২২ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ৯:৫৪
আরজু নাসরিন পনি বলেছেন:
এই স্বপ্ন দেখা এবং বাস্তবায়নে আমাদেরকেই কাজ করতে হবে।
কোথায় হারালেন !?
মিস করি আপনাকে অনেক...
১৮| ০৭ ই মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৪
উল্টা দূরবীন বলেছেন: লেখাটা ভালো লাগলো। আপনার সাথে সহমত।
২২ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:২০
আরজু নাসরিন পনি বলেছেন:
অনেক ধন্যবাদ, উল্টা দূরবীন।
অনেক ভালো থাকুন ।
১৯| ০৭ ই মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১০
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: সকালেই পড়েছিলাম এই পোস্ট।
অন্য আরেক পোস্টে যে মন্তব্য দিয়েছি তাই এখানে দিচ্ছি।
নারী যদি নিজের অধিকার সম্পর্কে নিজে সচেতন না হয় কেউ কিছুই করতে পারবেনা।
আমি নিজে দেখেছি অনেক নারী নিজেদের শুধু বাচ্চা পয়দা করার মেশিন, আর স্বামীর দাসী বান্দি ছাড়া নিজেকে কিছুই মনে করেনা।
তারা জানেই না এর বাইরেও অনেক কিছু আছে। আর না জানার একটাই কারন অশিক্ষা।
আবার অনেক পুরুষ নারীকে জুতার তলার সাথেও তুলনা করে। এসব আমার নিজে দেখা। একমাত্র শিক্ষা আর সচেতনাই পারে এসব থেকে মুক্তি দিতে।
বাড়ি বাড়ি , মহল্লা মহল্লায় গিয়ে নারী অধিকার নিয়ে আলোচনা করলে অনেক সুফল পাওয়া যেত। কারন যারা নির্যাতনের স্বীকার তারা জানেই না কি তাদের অধিকার।
আমি আমার অধিকার সম্পর্কে সচেতন। আমি গর্বিত, আমি নারী।
২২ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:২৪
আরজু নাসরিন পনি বলেছেন:
আপনার মন্তব্যটা খুব ভালো লাগলো।
নারী যদি নিজের অধিকার সম্পর্কে নিজে সচেতন না হয় কেউ কিছুই করতে পারবেনা।...এই অংশটা খুব দরকারী।
আবার সাথে এও চলে আসে যে নারীরাতো জানেই না তাদের কিসে অধিকার আছে আর কিসে নেই।
সবটা মিলে অনেক সুন্দর করে সমাধানও বলেছেন ।
অসাধারণ।
অনেক শুভকামনা রইল এমন সচেতন নারীর প্রতি।
আশা করি আপনার সচেতনতার আলোয় আলোকিত হবে আরো হাজারো, লক্ষ নারী।
২০| ০৭ ই মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫২
মাহমুদ০০৭ বলেছেন: একমাত্র শিক্ষা আর সচেতনাই পারে এসব থেকে মুক্তি দিতে।
বাড়ি বাড়ি , মহল্লা মহল্লায় গিয়ে নারী অধিকার নিয়ে আলোচনা করলে অনেক সুফল পাওয়া যেত। কারন যারা নির্যাতনের স্বীকার তারা জানেই না কি তাদের অধিকার। ফেরদৌসা রুহী আপার সাথে একমত ।
পোষ্টে ভাল লাগা রইল ।
২২ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ১১:৫০
আরজু নাসরিন পনি বলেছেন:
অনেক ধন্যবাদ, মাহমুদ।
আশা করি এই যাত্রায় পাশেই পাবো।
শুভকামনা রইল।
২১| ০৭ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১০:১৬
রাবেয়া রব্বানি বলেছেন: ঠিক কথা।
২২ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ১১:৫৩
আরজু নাসরিন পনি বলেছেন:
অনেক ধন্যবাদ, রাবেয়া রব্বানি ।
ভালো থাকুন সবসময়।
২২| ০৭ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:১৪
আহমেদ জী এস বলেছেন: আরজু নাসরিন পনি ,
শিক্ষা , একমাত্র শিক্ষাই পারে পুরুষকে নারীর প্রতি শ্রদ্ধাবান, যত্নশীল করে তুলতে আর নারীকে পারে তার যোগ্য স্থানটুকু চিনিয়ে দিয়ে তার অধিকারের প্রতি সজাগ করতে ।
২২ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ১১:৫৫
আরজু নাসরিন পনি বলেছেন:
শুধু শিক্ষাই কি পারে ? ব্লগ, ফেসবুকের মানুষগুলোও তো শিক্ষিত...তাহলে ওদের কাছ থেকেই নারী এতো জঘন্যভাবে নির্যাতিত হয় কেমন করে ?
অবশ্য হ্যাঁ, আপনার কথায় যুক্তি আছে মানতেই হবে।
প্রকৃত শিক্ষাই পারে মানুষের বিবেক বোধ জাগ্রত করতে । অধিকারের প্রতি সজাগ করতে।
অনেক শ্রদ্ধা রইল, প্রিয় জী এস সাহেব।
২৩| ০৮ ই মার্চ, ২০১৬ ভোর ৫:২৬
কালনী নদী বলেছেন:
২২ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:১৬
আরজু নাসরিন পনি বলেছেন:
খুব সুন্দর শেয়ার ।
অনেক ধন্যবাদ, কালনী নদী।
শুভকামনা রইল।
২৪| ০৮ ই মার্চ, ২০১৬ ভোর ৬:৩৬
অন্তঃপুরবাসিনী বলেছেন: পোষ্ট ব্লগে একটানে লেখা।আমি ও একটানে পড়লাম।
"কিন্তু আপনি পুরুষ যখন আপনার নিজের জন্যে, বাবার বাড়িতে আপনার মন মতো খরচ করবেন আর নারীর প্রতি বা তার বাবা-মায়ের বাড়ির প্রতি একেবারেই উদাসীন থাকবেন...তখন কিন্তু নারী ভাবতেই পারে আমিও পারতাম অর্থ উপার্জন করে আমার মা বাবাকে সহযোগিতা করতে..."
আসলেই অনেক পরিবারে সচ্ছলতার দোহাই দিয়ে নারীকে রোজগার থেকে বঞ্চিত করা হয়।
আপনার মেয়ের জন্য আদর থাকল, যে কিনা আপনাকে নারীদের নিয়ে লেখার জন্য তাগাদা দিয়েছে।
২২ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:২৫
আরজু নাসরিন পনি বলেছেন:
অনেক অনেক ধন্যবাদ, অন্তঃপুরবাসিনী।
রোজগার করতে বঞ্চিত না করলে তো ক্ষমতা প্রদর্শন বাধাগ্রস্থ হবে। কাজেই থামাও নারীকে, বাঁধো তার হাত-পা-চোখ।
মেয়েকে আদর পৌঁছে দিলাম ।
অনেক ধন্যবাদ এবং শুভকামনা রইল।
২৫| ০৮ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ৯:০৩
জুন বলেছেন: বৈষম্যহীন সমাজের স্বপ্ন দেখি
+
২২ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১০:২০
আরজু নাসরিন পনি বলেছেন:
বৈষম্যহীন সমাজের স্বপ্ন দেখি...
আমরা একই মানসিকতার মানুষযে তাই।
অনেক ধন্যবাদ আর শুভকামনা রইল, প্রিয় ব্লগার।
২৬| ০৮ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ৯:৪০
তার আর পর নেই… বলেছেন: বিজন রয় এর সমস্যাটা বুঝলাম না। একবার বলছে, দরদটা কি? নারী নারী করছেন কেন? নারীই থেকে যাবে …
চমৎকার লিখেছেন।
মাঝে মাঝে ভাবি, নারী হয়েই কেন জন্ম নিতে হয়েছে?
২২ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১০:২৪
আরজু নাসরিন পনি বলেছেন:
আশা করি বিজন রয় ব্লগ পড়তে পড়তে বুঝে যাবেন ।
আমি তো নারী হয়ে জন্মানোর জন্যে সৃষ্টিকর্তার কাছে কৃতজ্ঞতা জানাই ।
নারী হয়েই আমি সুখি।
আমার দুঃখ নেই এজন্যে।
দুঃখ পাই স্বার্থপর মানুষগুলোর জন্যে। যারা প্রাপ্য দিতেও কুণ্ঠা বোধ করে ।
অনেক অনেক ভালো থাকুন...তার আর পর নেই...
২৭| ০৮ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ৯:৫৪
সালাহউদ্দীন আহমদ বলেছেন:
মনে কিছু প্রশ্ন ঘুরপাক খায়-
প্রতিটি বাবাই তার শিশু মেয়েটিকে আদর করেন, কিন্তু সম্পত্তি ভাগের সময় ইসলাম স্বীকৃত অংশের চেয়েও ছেলেকে বেশী দেন। এর উদাহরণ ভুরি ভুরি। এমনকি তার হয়তো দুই ছেলে, এক মেয়ে। দেখা যায় কোন এক ছেলে প্রাপ্য অংশের চেয়েও বেশী পাচ্ছে। তখন আর বাবার "ছোট্ট মেয়েটার" কথা মনে থাকেনা। অবশ্যই এর উল্টোটাও অনেক আছে।
অভিভাবকেরা কর্মক্ষেত্রে তার ছেলের বস একজন মেয়ে, এটা কি মেনে নিতো পারেন? ঐ ছেলের মাও তো একজন নারী। কিন্তু তার ছেলের ওপর কর্তৃত্ব করছে একজন নারী, এটাকে কি তিনি নারীর সম্মান মনে করেন নাকি "ওটাতো ১টা মাগী" এই ধারণা পোষণ করেন। অবশ্যই সব মা এর অন্তর্ভুক্ত নন।
প্রত্যেক না হলেও অনেক বাবারইতো কন্যা সন্তান রয়েছে। কিন্তু সেই মহান পুরুষ যখন আরেক কচি মেয়ের দিকে তাকান, তখন কি বলা যায়। তার মেয়ের দিকে তারই বয়েসী আরেক মহান পুরুষ দৃষ্টি দিয়েছে এটা তার কাছে কতটুকু গ্রহণযোগ্য। কিন্তু নিজের বেলায় কি?
অনেক বখাটে ছেলের মা উল্টো তার ছেলের পক্ষে সাফাই গান - ঐ মেয়েটাই যত নষ্টের মূল। কিছু সত্যিকারের ভাল মা আছেন যারা নিজের ছেলেকেই তিরস্কার করেন বা শাস্তি দিয়ে থাকেন।
খুব উঁচু পর্যায় থেকেও অনেক নারী নির্যাতককে প্রশয় বা পৃষ্ঠপোশকতা করা হয়। এরা এতটাই উঁচু থেকে নিরাপদ আশ্রয় পায়, যে প্রচলিত আইন তাদের কেশাগ্রও স্পর্শ করতে পারেনা। এরা আবার অনেকেই শিক্ষিত। এগুলো বন্ধ হবে কিভাবে?
আমি কিন্তু ব্যক্তিগতভাবে আপনাকে আক্রমণ করছিনা। মেয়েরা "মানুষের" মর্যাদা পাক, এই আন্তরিক কামনা রইলো।
এ বিষয়ে যদি একই ধরণের শত শত পোস্টও আসে তাহলেও দৃষ্টিভঙ্গী বদলানোর জন্য যথেষ্ট নয়। সবাইকেই কাজ করতে হবে; এবং পরিবার থেকে শুরু করতে হবে। অভিভাবকদের যার যার ছেলে সন্তানকে, মেয়েদের প্রতি সঠিক "মানুষ" ধারণার জন্ম দিতে হবে, তারা হায়েনা হয়ে ওঠার আগেই। আমার কোন মেয়ে নেই; দুই ছেলেকে আজীবন বুঝিয়ে যাবো যেন তারা মেয়েদের "মানুষ" মনে করে।
মন্তব্যও তিন গজী, তার ওপর স্ল্যাংও ব্যবহার করা হয়েছে। ইচ্ছে হলে স্বচ্ছন্দে মুছে দিতে পারেন।
২৩ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১০:৩১
আরজু নাসরিন পনি বলেছেন:
আপনার কথাগুলো আমার কাছে মোটেও আক্রমণ মনে হয়নি।
বরং প্রতিটি কথাই বাস্তবে ঘটছে। অস্বীকার করার উপায় নেই।
এর সমাধান খুঁজতে হলে মানুষকে সচেতন করতে হবে। মানুষের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ জাগ্রত করতে হবে। মূল্যবোধ জাগ্রত করে প্রত্যেককে প্রত্যেকের জায়গায় সৎ থাকতে হবে ।
শত শত পোস্ট আসলে কাজ হবে না এটা আমি বিশ্বাস করিনা। বরং পোস্ট নিয়মিত আসতে থাকলে মানুষ একটু হলেও ভাববে । শুধু দিবস ভিত্তিক হলেই মানুষ ভুলে যায়।
তাইতো চাই নারীর প্রতি দরদ থাকুক বছর জুড়ে।
আর খুব দরকারী একটা কথা বলেছেন...ছোটবেলা থেকে সচেতন করতে হবে। তেমন একটা পোস্টই প্রকাশ করেছি এই পোস্টের পরেরটাই । আশা করি কখনো আপনার চোখে পড়বে ।
তিন গজি কেন প্রয়োজনে একমাইল দীর্ঘ মন্তব্য করবেন। এতেতো আমরা অনেককিছু জানতে পারবো।
মুছে দেবার কিছু নেই।
অনেক শুভকামনা রইল।
আশা করবো সবসময় পাশে থেকে এভাবেই অনুপ্রেরণা যোগাবেন ।
২৮| ০৮ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:০১
এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
Happy Women's day!
২৩ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:১৮
আরজু নাসরিন পনি বলেছেন:
অনেক ধন্যবাদ, স্বর্ণা।
একটা সময়ের পর আপনি হারিয়ে গেছেন...আমি খেয়াল করেছি।
হতে পারে আমার ভাবনা ভুল।
তবে আশা করবো কারো কথায় প্রভাবিত না হয়ে নিজের বিবেক দিয়ে বিচার করবেন।
শুভকামনা রইল।
আপনা মিস করছি।
২৯| ০৮ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:০৭
প্রামানিক বলেছেন: বাংলাদেশের নরীরা এখন অনেক এগিয়ে। বাংলাদেশের প্রধান মন্ত্রী নারী, বিরোধী নেতা নারী, তৃতীয় বিরোধী দলের নেতাও নারী, আর্মি, পুলিশ, বিডিআর থেকে শুরু করে সব জায়গায় কম বেশি নারীরা কাজ করছে। কাজেই বাংলাদেশের নারীদের খাটো করে দেখার এখন সুযোগ কম। আগামীতে নারীরা আরো এগিয়ে যাবে।
২৩ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:১৯
আরজু নাসরিন পনি বলেছেন:
নারীরা আরো এগিয়ে যাক...
এই অগ্রযাত্রা অব্যাহত থাকুক ।
অনেক ধন্যবাদ, প্রিয় ছড়াকার ।
৩০| ০৮ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:০১
আশমএরশাদ বলেছেন: নারী দিবসকে পুরুষকুল ভিন্নখাতে প্রবাহিত করার চেষ্টা করবে। শ্লো পয়েজনের মতো ঢুকিয়ে দিবে "আরে নারী তোমারতো মাত্র ১ দিন আমাদের হলো ৩৬৪ দিন।" আসলেই কি তাই!! দিবস মানে কী একদিনের কথা বলা হয়? ২১ শে ফেব্রুয়ারী মানে কি শুধু একদিন বাংলা ভাষায় কথা বলার জন্য? তাই নারী সমাজ বায়াসড হবেন না এই দিবসে। নারীর ক্ষমতায়ন অধিকার এবং সমতা যদি পুরুষদের উপরের লেভেলেও চলে যায় তথাপি উইমেন্স ডের প্রয়োজন আছে। কারণ প্রত্যেকটা দিবস স্মরণ করে দেয় আগে কেমন ছিল , স্মরণ করে দেয় এক সময় নারী সমাজ বড় বেশী নির্যাতিত ছিল। আবার অনেকে বলে থাকেন "আলাদা দিনের কি দরকার প্রত্যেকটা দিনই নারীর ।" হ্যাঁ সত্য কথা । কিন্তু প্রত্যেকটা দিনই নারীর , এই কথাটি কুম্ভকর্নের কানের কাছে জোরে শুনাতে হলে একটা দিনের দরকার যে দিন বহু কন্ঠ এক সাথে জোরের সাথে বলবে পৃথিবীর আলো বাতাস আমরও, সুদুরের মুক্ত আকাশে তারা গুনার অধিকার আমারও। জলকেলিতে;সোল্লাসে হাসার অধিকার আমারও। নারী-পুরুষের পাটিগণিত ও সমতার অঙ্গীকারের নারী দিবস।
২৩ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:২২
আরজু নাসরিন পনি বলেছেন:
অনেক সুন্দর বলেছেন।
দিবসটির প্রয়োজনীয়তার কথাতে পুরোপুরি সহমত জানাচ্ছি।
যদিও পুরুষদের লেভেলের উপরে যদি ক্ষমতায়ন অধিকার চলে যা...এই কথাটাতে দ্বিমত পোষণ করছি।
প্রত্যেকেই তার ন্যায্য অধিকার পাক এটাই চাই সবসময়।
আপনার পাটিগণিত পড়তে আসছি শিগগীরই।
অনেক ভালো থাকুন সবসময়।
৩১| ০৮ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:২৭
তাসলিমা আক্তার বলেছেন: বিশেষ দিনের আমিও প্রয়োজন দেখিনা...কিন্তু আপনার উদারতা, সচেতনতার অভাবই কি আমাকে বিশেষ দিনটি পালন করে আপনার চোখে আঙ্গুল দিয়ে বুঝিয়ে দিতে চায় না...আমিও মানুষ...?
খুব সত্য কথাগুলো বলেছেন আরজু পনি। এগোতে হবে কেউ পাশে থাকুক কি না থাকুক। পথ অনেক দুর্গম।
২৩ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:২৩
আরজু নাসরিন পনি বলেছেন:
এই যে আমরা আছি একসাথে এটাই সাহস, অনুপ্রেরণা।
হ্যাঁ, পথ যতো দূর্গমই হোক...যেতে হবে বহুদূর।
অনেক ধন্যবাদ এবং শুভকামনা রইল, প্রিয় তাসলিমা।
৩২| ০৮ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:২৭
কুয়াশা অথবা আমি বলেছেন: বৈষম্যহীন সমাজ খুব দ্রুতই স্থাপিত হোক আমাদের মানুষদের মাঝে। দৃষ্টিভঙ্গির বদল আসুক দ্রুত নারী এবং পুরুষ উভয়ের মাঝে।
ভালো থাকুন।
২৩ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:২৭
আরজু নাসরিন পনি বলেছেন:
অনেক ধন্যবাদ, কুয়াশা।
আপনাকে কুয়াশায় নয় আলোতে দেখতে পারলে স্বস্তি পেতাম।
যদিও এই দেখতে চাওয়া অন্যায়...তাই দেখতে চাওয়ার আবদার করছি না।
আপনি নিরাপদে থাকুন আর স্বচ্ছ ও সত্যের পথ আপনার জীবনকে উজ্জ্বল করুক।
৩৩| ০৮ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৪
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: শিরোনামটা বেম তাৎপর্যপূর্ণ । আপনার সবগুলো পোস্ট বা লিখা আপনার দক্ষতার জানান দেয় । বলতে গেলে পরিপূর্ণ লেখক । বৈষম্যহীন সমাজ হোক । নারী পুরুষের প্রতিদন্ডি নয় । সহযোগী । জীবন চলার পথে ঠিক যেন একটি পাখির দুটি ডানা । এক ডানা দিয়ে যেমন উড়া যায়না । পাখা ঝাপটানো মূখ্য হয়ে ওঠে । নারী ছাড়া পুরুষ আর পুরুষ ছাড়া নারী ঠিক তেমন । একজন আরেকজনকে ছাড়া অসম্পূর্ণ । আর কবি গুরুর ভাষায় যদি ডাক শুনে তোর কেউ নাহি আসে তবে একলা চলরে । কেউ না আসলে বাধ্য হয়ে একাই চলতে হয় । তবে সেই চলা মধুর নয় ।বন্ধুর অনেক কষ্টের । আপনার লেখার চমৎকার শিরোনামের সঙ্গে মিল রেখেই বলবো । নারীগণ আপনার সার বছর ধরে ভালবাসা , আদর আর সম্মান লাভ করুন ।
দারুন লিখেছেন সেজন্য ধন্যবাদ । আর আরজুপনি মানেই নারীদের অধিকার নিয়ে মানুষ নিয়ে আর সমাজে মানুষের দায়বদ্ধতা নিয়ে লিখা । প্রতিটি পোস্ট তেমনটি বলে । হে রমনী আপনাকে অনেক ধন্যবাদ দারুন একটি পোস্ট দেবার জন্য ।
২৩ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:২৮
আরজু নাসরিন পনি বলেছেন:
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে সেলিম ।
নতুন জীবনের জন্যে অভিনন্দন গ্রহণ করুন।
আশা করি ব্লগিংয়ে নিয়মিতই থাকবেন।
অনেক শুভকামনা রইল।
৩৪| ০৮ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ২:২৪
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: কি ভাই কই হারালেন?
২৩ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:২৮
আরজু নাসরিন পনি বলেছেন:
উপস্থিত ...
৩৫| ০৮ ই মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৫
গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: অর্থনৈতিক মুক্তি নারী মুক্তির প্রধান শর্ত । একজন নারী যদি অর্থনৈতিকভাবে সচ্ছল থাকে তবে কোনকিছুই তাঁকে দমিয়ে রাখতে পারে না । আর এই অর্থনৈতিক মুক্তি আসবে শিক্ষা থেকে । ভালো লাগলো মিতা ।
অনেক অনেক শুভকামনা রইল আর ভালো থাকবেন ।
২৩ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:৩৩
আরজু নাসরিন পনি বলেছেন:
আমি একজন নারীকে জানি যিনি সরকারী চাকরী করেন কিন্তু নিজের ভবিষ্যতের জন্যে কোন টাকা সঞ্চয় করতে পারেন না। সব টাকা সংসারে খরচ করে ফেলতে বাধ্য থাকেন। বর চালাকি করে সেই টাকা খরচ করিয়ে ফেলে।
অথচ বরও যথেষ্ট সচ্ছল, কিন্তু বরের কথার বাইরে সে কোন কাজই করতে পারে না।
তার পরও প্রতিনিয়ত মানসিক নির্যাতন তো চলছেই...
এসব দেখে মনে হয় শুধু মাত্র শিক্ষা বা অর্থনৈতিক সচ্ছলতাই নারীর মুক্তি দিতে পারে না।
তবে হ্যাঁ, অর্থনৈতিক মুক্তিকে যদি সিদ্ধান্ত গ্রহণের স্বাধীনতার মধ্যে দিয়ে দেখি তবে ঠিক আছে। তবে সেই মুক্তি প্রকৃত মুক্তি।
আপনিও অনেক ভালো থাকুন ।
অনেক শুভকামনা রইল, মিতা।
৩৬| ০৮ ই মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৮
আরজু পনি বলেছেন: Joruri kaj korte hochche
shesh holei bloge asbo.
৩৭| ০৮ ই মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৮
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: শিরোনামটা বেশ তাৎপর্যপূর্ণ । আপনার সবগুলো পোস্ট বা লিখা আপনার দক্ষতার জানান দেয় । বলতে গেলে পরিপূর্ণ লেখক । বৈষম্যহীন সমাজ হোক । নারী পুরুষের প্রতিদন্ডি নয় । সহযোগী । জীবন চলার পথে ঠিক যেন একটি পাখির দুটি ডানা । এক ডানা দিয়ে যেমন উড়া যায়না । পাখা ঝাপটানো মূখ্য হয়ে ওঠে । নারী ছাড়া পুরুষ আর পুরুষ ছাড়া নারী ঠিক তেমন । একজন আরেকজনকে ছাড়া অসম্পূর্ণ । আর কবি গুরুর ভাষায় যদি ডাক শুনে তোর কেউ নাহি আসে তবে একলা চলরে । কেউ না আসলে বাধ্য হয়ে একাই চলতে হয় । তবে সেই চলা মধুর নয় ।বন্ধুর অনেক কষ্টের । আপনার লেখার চমৎকার শিরোনামের সঙ্গে মিল রেখেই বলবো । নারীগণ আপনারা সারা বছর ধরে ভালবাসা , আদর আর সম্মান লাভ করুন ।
দারুন লিখেছেন সেজন্য ধন্যবাদ । আর আরজুপনি মানেই নারীদের অধিকার নিয়ে মানুষ নিয়ে আর সমাজে মানুষের দায়বদ্ধতা নিয়ে লিখা । প্রতিটি পোস্ট তেমনটি বলে । হে রমনী আপনাকে অনেক ধন্যবাদ দারুন একটি পোস্ট দেবার জন্য ।
এমন একজন গ্রেট ব্লগারের ব্লগে বানান ভুল কমেন্ট অমার্জনীয় ।তাই ঠিক করে দিলাম ।
২৩ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:৩৭
আরজু নাসরিন পনি বলেছেন:
অনেক ধন্যবাদ, সেলিম।
শুভকামনা রইল।
৩৮| ০৯ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১:৫৭
মানসী বলেছেন: আমার ব্যক্তিগত ভাবে মনে হয় পরস্পরের প্রতি শ্রদ্ধা ও সম্মানবোধই পারে এই সমস্যার সমাধান করতে।
পোস্টে+++++++++++++
২৩ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:৩৮
আরজু নাসরিন পনি বলেছেন:
পরস্পরের প্রতি শ্রদ্ধা ও সম্মানবোধই পারে এই সমস্যার সমাধান করতে।...খুবই দরকারী কথা বলেছেন ।
পুরোপুরি সহমত জানাচ্ছি।
মতামতে অনেক ধন্যবাদ এবং শুভকামনা রইল, মানসী
৩৯| ১০ ই মার্চ, ২০১৬ ভোর ৬:১৮
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: আপা,
একটা কথা সত্য কথা বলি এই বাবা দিবস, নারী দিবস, মা দিবস, বন্ধু দিবস কোনটাই আমি পালন করি না। মা-বাবা কে বছরের কোন নির্দিষ্ট দিনে ভালো বাসবো অন্য ৩৬৪ দিনে না বা বন্ধুকে না সেটা আমি কোন দিনও মানতে পারি না। তাই তো এই প্রবাসে বসেই সপ্তাহে কম পক্ষে ৩ থেকে ৫ দিন, বাবাকে ১ দিন, বোনকে ৩ থেকে ৫ দিন, ভাইকেও ৩ থেকে ৫ দিন ফোন দিয়ে কথা বলি। বাবা-মা-ভাই-বোন যে কেউ অসুস্থ হলে চেষ্টা করি নিজের সর্বোচ্চ সামর্থ্য দিয়ে দেশের সবচেয়ে ভাল চিকিৎসাটি দিতে। বাবার চেয়ে মায়ের সাথে বেশি কথা বলার কারণ হলো মায়ের কাছে সকল আত্নীয়ের খবর নেওয়া হয়।
মেয়েদের প্রতি সম্মান দেখাবো কি না বা কতটুকু দেখাবো সেটা নির্ভর করে পারিবারিক মূল্যবোধের উপর। পরিবার থেকে আপনি কি শিক্ষা পেয়েছে। এই তো কিছুদিন পূর্বে আম্মার সাথে কথা বলে যানতে পারলাম ছোট ভাই কোন কারণে একটু উঁচু গলায় আম্মার সাথে কথা বলেছ। ছোট ভাই এর এই উঁচু গলার স্বর আব্বা শুনেছে কোন ভাবে। পরে আব্বা আম্মাকে বলেছে ছোট ভাইকে সাবধান করে দিতে যে যদি আর কোন দিন সে আম্মার সাথে উঁচু গলায় কথা বলে তবে তার অবস্থান এই বাড়িতে হবে না। নিজের থাকা-খাওয়ার ব্যবস্হা তাকে নিজে করতে হবে। যদিও ছোট ভাই যে ব্যবসা করে তা দিয়ে নিজেই চলার যথেষ্ট সামর্থ্য রাখে।
আমি কানাডায় আসার পরে ২য় বছর ১ টা ফ্লাটে থাকতাম যেখানে ৩ টা রুম ছিলো। ১ টাই বাথরুম ও কিচেন। ঐ ৩ রুমের ১ টাতে থাকত অনার্স প্রথম বর্ষে পড়া ১ টা ছেলে; অন্য ১ টাতে অনার্স চতুর্থ বর্ষে পড়া ১ টা মেয়ে। এমন একাধিক দিনে এমন অবস্থা হয়েছে জরুরি বাথরুমের প্রয়োজনে একজন ভিতরে অবস্থান করা অবস্থায় অন্যজন দরজায় নক করেছে। ঋতুস্রাবের সময় ব্যবহার করা ন্যাপকিন টয়লেটের ট্রাষ্ট বক্সে ফেলেছে। গরমের সময় টপস পরে আমার পাশে দাঁড়িয়ে রান্না করেছে। কোন দিনও কোন সমস্যা হয় নি।
আমি মনে প্রাণে বিশ্বাস করি প্রকৃত শিক্ষা ছাড়া নারীর প্রতি পুরুষদের মনোভাব বা আমাদের সমাজে নারীদের সমস্যা গুলোর সমাধান সম্ভব না। সবাইকে নিজ নিজ অবস্থান থেকে বৈষম্য গুলোর প্রতিবাদ করতে হবে। বিপদে পড়ব না আমার বোন বা মা তো এই সমস্যায় পড়ে নি আমি এটা নিয়ে কেন চিন্তা করবো এই ভাবনা ত্যাগ করতে হবে। এই সমস্যা গুলো এক প্রজন্মেই শেষ হয়ে যাবে না। ইউরোপ বা আমেরিকার সমাজ ব্যবস্হা আজকের এই পর্যায়ে এক যুগে পৌছায় নি।
৪০| ১১ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:৩৪
খায়রুল আহসান বলেছেন: বৈষম্যহীন সমাজের স্বপ্ন দেখি -- আমিও দেখি।
এই বিশেষ দিনটিতে অনেক নারীর যুদ্ধংদেহী আচরণ আমার ভালো লাগেনা। নারী ও পুরুষ কেউই স্বয়ংসম্পূর্ণ নয়। এক জনের আরেকজনকে প্রয়োজন হবেই। এটাই প্রকৃ্তির রীতি। যে সমাজে এই সমঝোতা যতবেশী শেকড় গেড়েছে, সে সমাজ তত বেশী সমৃদ্ধশালী। নারীগণ, আপনারা আপনাদের পরিবার থেকেই এই সমঝোতা দৃঢ় করণের ব্যাবস্থা করুন। নিজ পুত্রসন্তানটিকে নারীদের মর্যাদার প্রতি সংবেদনাশীল হতে শিক্ষা দিন। নারীদের প্রকৃ্তিগত দূুর্বলতাগুলোর প্রতি উদার মনোভাব প্রদর্শনের শিক্ষা দিন। একদিন সমাজ আপনা থেকেই বদলে যাবে।
৪১| ১৬ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১০:৩৪
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
আপনাকে ফেসবুকে ম্যাসেজ করে দিবো
©somewhere in net ltd.
১|
০৭ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ৯:৩৩
আরজু নাসরিন পনি বলেছেন:
আগের সব মন্তব্যগুলোর জবাব শিগগীরই দিয়ে দেবার আশা রাখি।
এই পোস্ট ব্লগেই একটানে লেখা। বানানে কোন ভুল থাকলে ঠিক করে দেয়া হবে...ইনশাহআল্লাহ ।
ভালো থাকুন সবাই।