![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নহি দেবী, নহি সামান্যা নারী... আরজু পনি
ছোট শিশুরা যখন এই ছবির প্রকৃত অর্থ হৃদয়াঙ্গম করতে পারে তখন কিন্তু সে সচেতনহয়। সেই শিশুটি ছেলে হলে বুঝে থাকে তার মা, বোন এবং পরবর্তী সময়ে তার স্ত্রী... না দেখা, মূল্যায়িত না হওয়া এমন অনেক কাজ করছে যা অনেক সময়ই খালি চোখে দেখা যায় না।
আপনি পুরুষ যখন দিন শেষে কাজ থেকে ফিরে পরিষ্কার বাসায় প্রবেশ করেন তখন কিন্তু আপনার মাথায় অনেক সময়ই কাজ করেনা এই বাসাকে পরিস্কার রাখতে আপনার স্ত্রী সারাদিন শ্রম দিচ্ছেন।
কিন্তু আপনি যখন বাসায় ফিরলেন দেখলেন আপনার স্ত্রী টিভি দেখছে বা (ক্লান্ত শরীরে) একটু বিছানায় গা এলিয়েছে...।
আপনি ধরেই নিলেন আপনার স্ত্রী সারাদিন এইই করে বেড়ায়।
তাইতো অনেক পুরুষই বলতে ছাড়েনা...সারাদিনতো খালি খাওন আর ঘুমানি...
কাজের মধ্যে ভেদাভেদ নেই। ছোটবেলা থেকেই যদি এই মানসিকতা নিয়ে শিশু বেড়ে উঠে তবে সে ভবিষ্যতেও তাই করবে যা সে ছোটবেলা থেকেই করছে, দেখছে।
এই ছবিটা দেখুন...সংসার দু'জনে মিলে সুষ্টুভাবে মিলিমিশে সামলানোই আসল কথা। কোনটা কে করবে সেটা জরুরী নয়।
মিনা কার্টুন দেখেছি বা মিনা কার্টুন সম্পর্কে জানেনা এমন মানুষ কমই আছে। এই কার্টুনে খুব পরিষ্কারভাবেই বোঝানো হয়েছে কারো কাজই ছোট নয়। তা গরুর গোবর পরিস্কার হোক, বা চুলা জ্বালানো বা মুরগীকে খাবার দেয়া হোক বা গরুর রাখালি করাই হোক।
তাইতো রান্নার জন্যে পাতা, কাঠ সংগ্রহ করা কোন কাজ নাকি? পাতা যোগার করা থেকে শুরু করে রান্না করলে বোঝা যায় কতো গমে কতো আটা!
ছবি কৃতজ্ঞতা: প্রথম ছবিটি আমার কন্যা পত্রিকা থেকে দেখে এঁকেছে। বাকীগুলো ওদের স্কুলের ক্লাসমেটদের আঁকা।
------------------------------
বৈষম্যহীন সমাজের স্বপ্ন দেখি
১৮ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ৯:২৯
আরজু নাসরিন পনি বলেছেন:
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে, ফাহিম।
খুব ভালো থাকুন ।
২| ১৭ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:৩০
সাহসী সন্তান বলেছেন: প্রক্যেকটা শিশুর মন হলো কোমলমতি। তাছাড়া তারা অনুকরণ প্রিয়। সে যেটা দেখবে, যেটা অনুধাবন করবে, সে তাইই শিখবে, তাই করবে। সুতরাং আমাদের প্রত্যেকেরই উচিত, শিশুদেরকে সেই ধরনের পরিবেশে লালন পালন করা; যেখান থেকে সে ভাল কিছু করতে বা শিখতে পারে!
পোস্ট ভাল লেগেছে। শুভ কামনা জানবেন!
অফটপিকঃ প্রথম ছবিটা দেখে বোঝা গেল কন্যা তার মায়ের মতই কর্মপটু!
অনেক অনেক ভালবাসা আপনার বেবির জন্য!
১৮ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ৯:৫৭
আরজু নাসরিন পনি বলেছেন:
আপনি খুব সুন্দর করে বলেছেন।
শিশুবেলা থেকেই সচেতনতা গড়ে উঠুক।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে, সাহসী সন্তান।
অফটপিক: কন্যাকে আপনার মন্তব্য দেখিয়েছি। প্রশংসা পেয়ে তার মুখ খুশিতে উজ্জ্বল হয়ে উঠতে দেখেছি। অনেক কৃতজ্ঞতা রইল।
৩| ১৭ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:৪৩
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: আমার ছেলেকে ভেবেছিলাম ক্সজ কর্ম শেখাবো। স্পেশালি রান্নাটা। বাসায় এসে এসব করতে আর ইচ্ছা করে না। টুকটাক কিছু কাজ ঘরে ছেলে বা মেয়ে সন্তান সবাইকেই শেখানো উচিত। মেইনলি আমি রান্না বান্না শিখছিই মাস্টার্সের কিছু আগে দিয়ে। ডিম ভাজা ছাড়া আর কিছুই পারতাম না। কিছু কিছু কাজ এমন শ্রেণীকরণ হয়ে গেছে কি বলবো! যেমন "টক " খাবার যেন শুধু মেয়েদের জন্যই। (আমার ছোট চাচা হায়রে টক খায় আমার গা শিরশির করে। অথচ আমি টক খেতেই পারি না!) সেটা ঘর থেকেই শেখানো হয়েছে। এসব পরিবর্তন এর শুরু তাই শুদ্ধ হওয়া দরকার। ছেলেকে বলি মশারি গুঁজে দিতে,সকালে মশারি খুলতে। খেয়ে প্লেটটা,গ্লাসটা ধুয়ে নিতে,বিছানাটা,নিজের জুতোটা পরিষ্কার করতে। এসবের অভ্যাসটা আরো করাতে হবে। আমার বাবা,ভাই ভালো রাঁধুনি ছিল। যদিও সব এলোমেলো করে ফেলে রান্না শেষে। কিন্তু তারা হেল্পফুল।
আরো কি কি জানি লিখবো ভাবছিলাম। আসলে মোবাইল থেকে লেখাটা খুব ঝামেলা লাগে। দেখি মনে পড়লে আবার আসবো।কমেন্টটা কেমন ইনকম্পলিট লাগতেছে
১৮ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১০:১১
আরজু নাসরিন পনি বলেছেন:
বাজারের দায়িত্ব ছোটবেলা থেকেই আমাদের বাড়ির মেয়েদের ছিল।
রান্নাটা ভাইদেরকে করতে দেখিনি কিন্তু বর দারুণ হেল্পফুল।
পুত্র বলেছে আমি যেনো তাকে রান্না শিখাই যেনো সে আমাকে রান্না করে খাওয়াতে পারে।
আর সে রান্না ঘরে আমাকে মাঝে মধ্যে সাহায্যও করে ।
ছেলের ব্যাপারে ভাবছেন দেখে ভালো লাগলো।
বাবা, ভাইয়ের জন্যে শ্রদ্ধা রইল।
আচ্ছা পরে নাহয় কমপ্লিট কমেন্ট দিয়েন...অপেক্ষায় থাকবো।
নিরাপদে থাকুন।
৪| ১৮ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১২:০৩
মুসাফির নামা বলেছেন: পোস্টটা পড়ে ভাল লাগল।
১৮ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১০:২২
আরজু নাসরিন পনি বলেছেন:
অনেক ধন্যবাদ, মুসাফির নামা।
শুভকামনা রইল।
৫| ১৮ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১২:১২
গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: প্রথমে ধন্যবাদ জানাই আশা জাগানিয়াকে সুন্দর একটি পোস্টের জন্য ।
আসলেই আমারা জন্মের পর থেকেই যেন ছেলের আর মেয়ের কাজ আলাদা করে ফেলি আর এই জিনিসটাই বৈষম্য তৈরি করে সবার আগে । বিদেশে তো রান্নার কাজ ছেলে মেয়ে উভয়কেই করতে হয় । এমনকি স্কুল গুলোতেও ফুড টেকনোলজি নামে একটি সাবজেক্ট রয়েছে যেটা ছেলে মেয়ে উভয়কেই নিতে হয় এবং শিখতে হয় ।
আমরা যখন হাই স্কুলে পড়তাম( বাংলাদেশে ) তখন মেয়েরা পড়তো গার্হস্থ্য বিজ্ঞান আর ছেলেরা পড়তো কৃষি বিজ্ঞান । এভাবেই কারিকুলামেই ছেলে এবং মেয়ের কাজকে সেপারেট করে ফেলা হতো । জানি না এরকম বৈষম্য এখনো আছে কিনা । যদি থাকে তবে এই বিষয় গুলোর পরিবর্তন আনা প্রয়োজন ।
মজার ব্যাপার হলো আমার ঘরে রান্নার কাজটা আমিই করি , কারণ আমি অন্য কারো রান্না খেতে পারি না
আর আমার " উনি " ঘরের ক্লিনিং এর কাজ সারে । দুজনকেই বাইরের কাজ করতে হয় আবার ঘরের কাজও করতে হয় - এভাবে মিলেমিশে না করলে জীবন অচল হয়ে পরবে ।
অনেক অনেক ভালো লাগলো আপনার সচেতনতা মূলক এই পোস্ট । আর আপনার কন্যার আঁকা ছবি দেখে মুগ্ধ হলাম , দারুণ সুন্দর হয়েছে । ওর বন্ধুদের ছবিগুলোও দারুণ ।
১৮ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১০:২৯
আরজু নাসরিন পনি বলেছেন:
যে যেই কাজ করতে পছন্দ করে, স্বচ্ছন্দবোধ করে সে সেই কাজ করুক...আপত্তি নেই। কিন্তু বাধ্য হয়ে যেনো করতে না হয়।
হ্যাঁ, আপনি গার্হস্থ্য অর্থনীতি আর কৃষি নিয়ে ঠিকই বলেছেন।
এখনো দেখুন গার্হস্থ্য অর্থনীতি কলেজ কিন্তু শুধুমাত্র মেয়েদের জন্যেই...তার মানে হচ্ছে ওই কাজ ছেলেদের পারাটা খুব গুরুত্বপূর্ণ নয়!
তবে একটু উপরের লেভেলে কিন্তু এর কিছুটা সামাধান হয়েছে...
আর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে মেয়েরাও পড়ছে। এটা আশার কথা।
আপনার প্রানবন্ত উপস্থিতি অনুপ্রেরণাদায়ক।
কন্যা আপনার মন্তব্য দেখে খুশিতে হেসেছে।
অনেক ভালো থাকুন, মিতা।
শুভকামনা রইল।
৬| ১৮ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১২:৩৩
আবু শাকিল বলেছেন: বিয়া করি নাই তাই এখনো বলার সুযোগ হয় নাই- সারাদিনতো খালি খাওন আর ঘুমানি...
বলার ইচ্ছেও করি না।
ছবিগুলা সুন্দর এঁকেছে ।
ধন্যবাদ
১৮ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১০:৩৭
আরজু নাসরিন পনি বলেছেন:
এব্যাপারে উভয়ের মানসিক বোঝা পড়াটা খুব ভালো হওয়া চাই।
আপনার আগাম দাম্পত্য সম্পর্ক মধুর হোক এই প্রত্যাশা করি ।
ছবিগুলো ভালো লেগেছে জেনে আনন্দিত হলাম ।
অনেক ভালো থাকুন, শাকিল।
৭| ১৮ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ২:৪১
মিজানুর রহমান মিরান বলেছেন: আমি বিয়ে করলে অবশ্যই মিলেমিশেই সব কাজ করবো। এমনিতেই এখনো বাইরের কাজ ছাড়াও আমি বাসায় আম্মাকে ঘরের কাজে সাহায্য করি। আশেপাশের কে কি বললো তাতে আমার মাথা ব্যথা নেই।
বৈষম্যহীন সমাজের স্বপ্ন দেখি আমিও।
খুবই ভালো পোষ্ট...
১৮ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১০:৩৯
আরজু নাসরিন পনি বলেছেন:
আপনি আপনার আম্মাকে ঘরের কাজে সাহায্যকরেন জেনে খুবই ভালো লাগলো।
আপনার মতো সচেতন পুরুষ থাকলে বৈষম্যহীন সমাজ গড়ে উঠবেই...
অনেক শুভকামনা রইল, মিরান।
৮| ১৮ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ১১:৫৩
বিজন রয় বলেছেন: হিন্দুদের দেবী কালীর ৪ হাত, দূর্গার ১০ হাত, আর আপনার এই পোস্টের ছবিতে নারীটির ( দেবী ) ১৪ হাত!!
বাহ!, হাত যত বেশি হয় নারীকে ( দেবী ) ততই বেশি পরিপূর্ণ লাগছে!
গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট।
কিন্তু আপনার কথা মতো............. বৈষম্যহীন সমাজের স্বপ্ন দেখি....... বাংলাদেশে এটা কখনো সম্ভ নয়।
১৮ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১০:৪২
আরজু নাসরিন পনি বলেছেন:
আজ সম্ভব মনে হবে না অনেক কিছুই...
এমন অসম্ভব মনে হয়েছি আরো বছর...বহুউউউ বছর আগে থেকে...অনেক কিছুই সম্ভব হচ্ছে।
আমার স্বপ্নও বাস্তবে রূপ নিবে...
আমি আশা জাগানিয়া...
খোলামেলা মতামত জানানোর জন্যে অনেক অনেক ধন্যবাদ, বিজন রয়।
খুব ভালো থাকুন ।
৯| ১৮ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ১১:৫৫
বিজন রয় বলেছেন: ও হ্যাঁ, আপনাকে একটি অনুরোধ, আপনি আপনার আরজু পনি নিক থেকেই সব পোস্ট দিবেন বলে আশা রাখি।
ধন্যবাদ।
১৮ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১০:৪৯
আরজু নাসরিন পনি বলেছেন:
খুব দরকারী একটি কথা বলেছেন।
এক নিকে থাকাটাই আসলে সব থেকে বেশি ভালো ।
ভাবছি এই নিকেই থিতু হবো নাকি...
"আরজু পনি" পথ হারিয়েছে...আমি "আরজু নাসরিন পনি" পথের সন্ধান করছি।
আপনার পরামর্শের জন্যে অনেক কৃতজ্ঞতা...
চেষ্টা করবো আরজু পনিতে নিয়মিত থাকতে।
অনেক ভালো থাকুন, প্রিয় বিজন রয়।
২০ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ৯:৫৫
আরজু নাসরিন পনি বলেছেন:
আপনার অনুরোধটি নিয়ে বেশ ভেবেছি...
সেই অনুযায়ী ফেসবুকে স্ট্যাটাসও দিয়েছি...
আমি জানি মাল্টি নিক চালানোর জন্যে অনেক সময় নষ্ট হয়...একসময় সেটা করেছিও।
কিন্তু মাল্টি নিক যখন আমার নিজের নামেই...মানে মূল নিক "আরজু পনি" আর মাল্টি নিক "আরজু নাসরিন পনি" তখন ভাবলাম যেসব পোস্ট আরজু পনি থেকে হুটহাট দিতে পারিনা সেগুলো আরজু নাসরিন পনি থেকে দিবো...কোন রকম ভাবনা ছাড়াই। কিন্তু সমস্যা হলো দু'টো নিকে সময় দেয়া ইদানিং আমার জন্যে কষ্টকরই বটে।
সহব্লগার বিজন রয় স্ট্রেটকাট বলেছেন (অনুরোধ করেছেন) আরজু পনি থেকেই ব্লগিং করতে....আমিও ভাবছি যদি নিজের নামেই ব্লগিং করি...তবে নিজের নামের একাধিক নিক থেকে না করে একটা নিক থেকেই করবো কিনা ভাবছি...কিন্তু হুটহাট পোস্ট দিলে সবাই বিরক্ত হবে কিনা সেটাও বিবেচ্য বিষয়...যখন যা মনে আসবে তখন তাই লিখে পোস্ট করে দিবো...এতো পোস্ট দেই কেন এই কথা যেনো কেউ না বলে...হু
জবাবে সহব্লগার অপর্ণা মম্ময় বলেছেন...
আউল ঝাউল কত পোস্ট কতজনে ডেইলি দিচ্ছে তাতে যদি প্রব্লেম না হয়, আপনি দিলেও প্রব্লেম দেখি না। একই দিনে একই ব্যক্তি বিভিন্ন নিক থেকেই দিচ্ছে হয়তবা।কেউ কেউ দিচ্ছে ডেইলি ৪/৫ টাও। লুতুপুতু পোস্ট হইলে আমার আপত্তি থাকবে। আর আপনার মাল্টি নিক থেকে দেয়া পোস্টে কমেন্ট দিলে অনেক দেরীতে রিপ্লাই দেন,কোনোটায় দেনও নাই। এইটা রীতিমত ধৈর্যের পরীক্ষা লাগে। এতো লেথুর হইলে চইলতো না। ধামাধাম রিপ্লাই দিতে হইবো
আপনি ঠিক কী কারণে এই অনুরোধটি করেছেন জানতে পারলে আমার জন্যে ভাবতে সুবিধে হতো।
কৃতজ্ঞতা রইল।
১০| ১৮ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:৫০
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
ছবিগুলা খুবি সুন্দর হৈসে।
কুডোস, কিড্ডোস!!
১৮ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১০:৫০
আরজু নাসরিন পনি বলেছেন:
অনেক অনেক ধন্যবাদ, প্রিয় পিকাচু।
আনন্দে থাকুন সবসময়।
১১| ১৮ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ৯:৫৪
মহা সমন্বয় বলেছেন: আমি অনেক কিছু রান্না করতে পারি একদম সম্পুর্ণ আমার নিজের এবং ভিন্ন স্ট্যাইলে যা কেউ কখনো দেখেনি আগে।
১৮ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১০:৫৩
আরজু নাসরিন পনি বলেছেন:
আপনার কালো চশমা দেখে ভাবছি রান্নার স্বাদ না জানি কেমন হয় !
অবশ্য রান্না করতে করতে হাত পেকে যাবে...
আর আপনার করা রান্না ব্লগে শেয়ার করবেন আশা করি...
অপেক্ষায় থাকবো ।
অনেক শুভকামনা রইল...মহা সমন্বয়।
১২| ১৮ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১০:১৭
গেম চেঞ্জার বলেছেন: সচেতনতা যদি শৈশব থেকে গড়ে না ওঠে তাহলে আমাদের অলক্ষ্যে সামাজিক একটি সমস্যা বাড়তেই থাকবে, বাড়তেই থাকবে।
আপনার পোস্টের সাথে দারুণভাবে সহমত। সাহসী সন্তান অলরেডি আমার কথা অনেকটাই বলে দিয়েছেন।
১৮ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১০:৫৫
আরজু নাসরিন পনি বলেছেন:
হ্যাঁ, সমস্যা শৈশব থেকেই শুরু হয়...তাই যত্ন, সচেতনতা অঙ্কুরেই বেশি প্রয়োজন।
প্রথমাংশে পূর্ণ সহমত।
পোস্টে আপনার উপস্থিতি আনন্দদায়ক।
অনেক শুভকামনা রইল, গেম চেঞ্চার ।
১৩| ১৯ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:২৫
তাসলিমা আক্তার বলেছেন: পোস্টটা আমার চোখ এড়ালো কিভাবে বুঝলাম না। যা হোক।
আমাদের সমাজে ছোটবেলা থেকেই বৈষম্যটা মগজের ভেতরে গেঁথে দেওয়া হয়। খেলার কথাই যদি ধরি, মেয়ে শিশুদের জন্য কেনা হয় প্লাস্টিকের হাড়িকুড়ি আর ছেলেদের জন্য বল কিংবা গাড়ি। এরেকটু যখন বড় হয়, মেয়েদেরকে মায়েরা আচারটা বানাতে, কাপড় সেলাইটা শেখায়, ছেলেটা সেই বয়সে এলাকায় টুর্নামেন্টে বেশ নাম করে ফেলে। আমাকেই শেখানো হতো, একা একা ছাদে যেওনা। মেয়েদের একা চলাফেরা করতে নেই।
এভাবেই মেয়েটি "মহিলা" আর ছেলেটি "পুরুষ" হয়ে বেড়ে উঠে। অফিসে নতুন জয়েন করা এক কলিগকে জিজ্ঞেস করলেছিলাম, ভাবী কি কাজ করেন। তিনি জবাব দিয়েছিলেন, কিছু করেনা গৃহীনি।
ছোট বেলা থেকে সঠিক শিক্ষাই কেবল পারে এই অবস্থা থেকে উত্তরনের। ছেলেকাজ, মেয়েকাজ নয়। কাজ হবে কাজ। তবেই মানসিকতার এবং সমাজের পরিবর্তন আসবে।
গুরুত্তপুর্ন পোস্টের জন্য ধন্যবাদ আরজু নাসরিন পনি। শুভেচ্ছা।
২০ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ৮:৫৮
আরজু নাসরিন পনি বলেছেন:
আসলেই শৈশব থেকেই শুরু হোক সচেতনতা।
কাজ যার যেটা পছন্দ সে করতে পারুক...এই সুযোগটা যেনো থাকে।
কোন মেয়ে যদি রন্ধন শিল্পে সময় দিতে পছন্দ করে আমার আপত্তি নেই...কিন্তু তাকে যেনো বাধ্য করা না হয়।
আমি ছোটবেলায় নিয়মিত ক্রিকেট খেলেছি...বাসা থেকে বা আত্মীয় স্বজনরা কখনোই নিষেধ করেনি বা কোন কটু কথা শোনায়নি সেজন্যে।
তবে পুতুলও খেলেছি অবশ্য সেটা আরো ছোটবেলাতে...এই পুতুল খেলার ব্যাপারটাতে সামাজিক প্রভাব ছিল।
বড় ভাই নিয়মিত সব পুতুল ব্যাগ ধরে ফেলে দিতেন। আমরা হাল না ছেড়ে আবার বানাতাম।
তবে এতো সময় পার করে বুঝি আমার বড় ভাই অনেক বেশি নারী স্বাধীনতায় বিশ্বাস করতেন...তিনি নারীকে অনেক উচুতে দেখতে পছন্দ করতেন। যদিও মা তথাকথিত সমাজেরই প্রতিচ্ছবি ছিলেন...
আমি কালো ছিলাম বলে আমাকে গাঢ় রঙের পোশাক পরতে দিতেন না। (মেয়েকে অসুন্দর লাগবে এমন চাওয়া কোন মাই চান না।)
কিন্তু এখন আমি মায়ের সামনে গাঢ় রঙের পোশাকে যাই আর হাসি সেই সময়ের কথা মনে করে। আম্মাও বেশ মজা পান...কিন্তু বোঝেন না আমার মনে যে বিদ্রোহ চলে (অন্ধ) প্রথা ভাঙ্গার।
ছোটবেলাতেই যদি সচেতন করা যায় তবে বড় হয়ে পরিবারের প্রধানের দায়িত্বে থাকা সচেতন মানুষদের আদর্শে গড়ে উঠবে আলোকিত আবাস।
মানসিকতার পরিবর্তনেই সমাজের পরিবর্তন।
খুব সত্যি।
অনেক অনেক ধন্যবাদ, প্রিয় তাসলিমা।
শুভকামনা রইল সবসময়ের জন্যে।
১৪| ২০ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ৩:৩৬
কালনী নদী বলেছেন: বাহ আপনার ছোট্রমনির হাতের চিত্রকর্মটি অসাধারণ হইছে, আসলে ছবিগুলা যেন প্রবন্ধের হয়ে কথা বলছে।
অনেক অনেক ধন্যবাদ সুন্দর করে আমাদেরকে বুঝিয়ে দেওয়ার জন্য!
ভাল থাকেন।
২০ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ৯:১২
আরজু নাসরিন পনি বলেছেন:
চিত্রকর্ম ভালো লেগেছে জেনে কৃতজ্ঞ হলাম।
তবে খুব সুন্দর এবং দরকারী একটা কথা বলেছেন।
ছবিগুলো প্রবন্ধের হয়ে কথা বলছে।
সচেতনতা গড়ে উঠুক শৈশব থেকে।
আপনিও ভালো থাকুন অনেক অনেক ।
১৫| ২০ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:০৪
ভিটামিন সি বলেছেন: ওরে বাপরে আপু, আপনার মেয়েতো দেখি দশভুজা নারীকে বহুভুজা বানিয়ে দিল।
আসলে সবার কাজইতো দায়ত্বিপূর্ণ, সংসার বা সমাজের জন্য যার গুরুত্ব অপরিসীম। কাউকেই ছোট করে দেখা উচতি নয়। মুল্যায়ন করা উচিত। আমরা যারা ১০টা-৫টা বা ৬টা অফিস করি, তারা শুধুমাত্র পরবিারের আর্থিক যোগানটাই দেই। ঘরের কাজ যিনি করেন, তার কিন্তু সারাদিন নিস্তার নেই।
২০ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:৩০
আরজু নাসরিন পনি বলেছেন:
কতোকাল পরে আপনার দেখা পেলাম, ভিটামিন সি!
নারীতো আসলেই বহুভুজা।
নারীর ঘরের কাজে মূল্যায়ন হয়না বলেই অনেক অশান্তি...অথচ কোন কাজই ফেলনা নয়...এই মনোভাবটাই তৈরী হওয়া উচিত সবার মাঝে।
আপনার মতামত, উপস্থিতিতে আনন্দিত হলাম ।
অনেক শুভকামনা রইল।
১৬| ২০ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:৪০
কল্লোল পথিক বলেছেন:
সুন্দর পোস্ট।
শিশুরা অনুকরণ প্রিয়।তারা যা দেখে তাই শেখে।
২০ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:৪৬
আরজু নাসরিন পনি বলেছেন:
মতামত দেবার জন্যে ধন্যবাদ আপনাকে, কল্লোল পথিক।
একদম ঠিক বলেছেন।
শিশুরা যেনো ভালোর মাঝে বেড়ে উঠে, আলোর মাঝে আলোকিত মানসিকতায় বেড়ে উঠে সেই প্রত্যাশায় আমাদেরকেও সচেতন হতে হবে।
অনেক ভালো থাকুন।
১৭| ২০ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:৪১
জুন বলেছেন: পনি লেখার ব্যপারে আর নাই বা কিছু বলি শুধু আমার পোষ্টটি পড়ার অনুরোধ রেখে গেলাম জানিনা আগে পড়েছেন কি না ? আপনার লেখার সাথে মিল খুজে পেলাম আর কি ।
ভুটান ভ্রমনে যাবার আগে আমার এক দিন!
২০ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:৫৫
আরজু নাসরিন পনি বলেছেন:
আপনি যখন আমার এখানে তখনআমি গিয়েছিলাম আপনার ওখানে ক্যামেরা নিয়ে কথা বলতে।
নোটিফিকেশন দেখে লিঙ্কে দেয়া পোস্টটা পড়ে কেন জানিনা চোখটা ঝাপসা হয়ে উঠেছিল...সেই ঝাপসা অবস্থাতেই মতামত জানালাম।
এমনই হয়! নারীরা কোন কাজ করেনা...তাদের কাজের মূল্যায়ন হয়না বলেই এতো কাজ, এতো দিবস পালনের প্রয়োজন পড়ছে।
একেবারেই যথার্থ লিঙ্ক দিয়েছেন।
কৃতজ্ঞতা রইল, প্রিয় ব্লগার।
১৮| ২০ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:৪৭
তার আর পর নেই… বলেছেন: মিনা কার্টুনে মেয়েদের কাজ সোজা নয় সেটা বোঝানো হয়েছে। কিন্তু যদি এরকমও বলা হতো নারী পুরুষের কাজ ভাগ করা নেই তাহলে আরো ভাল হতো।
ছবিগুলো সংগ্রহ ভাল হয়েছে। লেখাও।
দশভূজা নারী নয় শুধু পুরুষদেরও তাই হওয়া প্রয়োজন।
২০ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:৫৭
আরজু নাসরিন পনি বলেছেন:
হ্যাঁ, নারী পুরুষের কাজে ভাগ নেই...সেটাও বোঝানো খুব জরুরী।
সেই দায়িত্বটা হয়তো আমাদেরকেই নিতে হবে।
সবাইকেই বহুভূজা হওয়ার প্রয়োজন আছে নিজের জন্যেই। সে নারী বা পুরুষই হোক।
আপনার উপস্থিতি ভালো লাগলো, তার আর পর নেই...।
অনেক শুভকামনা জানবেন।
১৯| ২০ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:৫৪
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: অনেক ভাল বলেছেন আপু।
২০ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:৫৮
আরজু নাসরিন পনি বলেছেন:
অনেক ধন্যবাদ, মোস্তফা সোহেল।
আশা করি সবসময়ই পাশে পাবো ।
ভালো থাকুন নিরন্তর।
২০| ২০ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ১১:০৮
অগ্নি সারথি বলেছেন: আমার বউ কিচ্ছু করেনা!
২০ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ১১:১৩
আরজু নাসরিন পনি বলেছেন:
আপনার বিসম্য়বোধক চিহ্নই আপনার মনোভাব বলে দিচ্ছে...সাধুবাদ জানাই, অগ্নি সারথি।
অনেক শুভকামনা রইল।
২১| ২০ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ১১:৩৩
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: আমার আপার সকাল শুরু হয় সাড়ে পাঁচটায়। তারপর শুরু হয় নাস্তা বানানো। বড় ছেলে গরুর মাংস ছাড়া খায় না। ছোট ছেলে মুরগী ছাড়া খায় না। দুলাভাই খায় মাছ আর সবজি। সকালের নাস্তা বানানো। তারপর দুলাভাইয়ের জন্য রান্না করে অফিসে তার লাঞ্চ দিয়ে দেয়া। এরপর ঘরের অন্য কাজ থাকে ধোয়া, মোছা, গোছগাছ, ব্যাংকে গিয়ে বিল দেয়া, বাজার করা, ছেলেকে কোচিং এ আনা নেয়া, স্কুলে দিয়ে আসা, নিয়ে আসা, ভ্যারাইটিস নাস্তা বানানো, ভাড়াটিয়াদের সমস্যা থাকলে সেগুলো মিট আপ করা, মিস্ত্রীরা ঠিক ভাবে কাজ করছে কিনা সেসব তদারকি করা, রাতে কেউ খাবে ভাত কেউ খাবে রুটি, রোজা আসলে নানা রকমের ভাজাভুজি জাতীয় ইফতার বানানো। আমার আপার সব কাজ শেষ হয় রাতে একটার দিকে। কিন্তু দুলাভাই আর ভাইগ্নাদের এক কথা -- তোমার বোনকে দুপুরে ফোন দিলে শুনি ঘুমায়, কাজ করে নাকি।
আম্মু কি সব রান্না করে, মজা লাগে না।
তোমার বোন চা বানালে চিনি বেশি দেয়। মজা হয় না । ইত্যাদি ইত্যাদি
আপা বলে আমার হাত পা এখন গিঁটে গিঁটে ব্যথা করে। আমার এখন আর রান্না করতে ভালো লাগে না। কাজে হেল্প করার মানুষ নাই। ছেলেদের কোচিং দৌড়াতে দৌড়াতে আমার পা ব্যথা করে। আমার সিঁড়ি ভাঙতেও এখন কষ্ট লাগে বাইরে থেকে ফিরে। তখন আপাকে বলেছিলাম ছেলেদের ছোট থেকে এই পর্যন্ত বড় করছেন তুলুতুলু করে। ওরা এক গ্লাস পানি ঢেলে খেতেও ম্যা ম্যা করে ডাকে। যে যেটা খেতে চেয়েছে সেভাবেই সব করে দিছেন। জামাইকেও চাইবার সাথে সাথে হাজির করে দিছেন। মশারি গুঁজতেও মা কে লাগে, বউ কে লাগে। সাবলম্বী করতে শেখান নাই। এখন ফল নিজেকেই ভোগ করতে হবে। আমার নিজেরই জানি কেমন লাগে আমার বোন সারাটা দিন কাজ করে। যে চক্র এত বছর ধরে আপা তার ঘরে বানিয়েছে এই থেকে কীভাবে সমাধান আসবে জানি না। একদিন আপা তার দুই ছেলে আর জামাইয়ের এই পরনির্ভর্শীলতার অত্যাচারে আমার আপা দুই দিন খালার বাড়ি বেড়িয়ে এসেছিল, মোবাইল বন্ধ করে। সে এক দেখার মত সীন। আমার দুই ভাইগ্না হাসতে হাসতে আমার বাড়ি এসে উপস্থিত। আর আমি হলাম বড় আইলসা। আমিও সুযোগে একটু শিক্ষা দিয়ে দিছি। খাওয়ার পর নিজের প্লেট ধুয়ে নাও, রান্নাঘর থেকে ভাত, তরকারি নিয়ে এসে টেবিলে রাখো, খাওয়ার পর টেবিল মুছো। হাতে বানানো রুটি বানাবার সময় নাই আমার, তাই পাউরুটিই খাও। মাংস রানতে পারবো না, মাছ ফ্রাই করেই খাও। সেটাই তারা সোনামুখে খেয়েছে। মশারি তুলেছে, বিছানা ঝেড়েছে, ঘর পর্যন্ত ঝাড়ু দিয়েছে। শুধু তাই না আমার ছেলেকেও তারা পড়িয়েছে। গোসলে, দাঁত ব্রাশে তাদের অনীহা। সেটাও করেছে। আমি অনেক মজা পেয়েছি। এক পর্যায়ে ভাইগ্না ( তখন ইন্টারে পড়তো) বলেছে - আপনি অনেক অত্যাচারী খালা। খালি কাজ করান।
বাবুইকে অনেক সাবলম্বী করানো বাকি। আমার পরবর্তী টার্গেট -- স্কুলে নিজের বেতনটা ওকে নিজে দেয়ানো শেখানো, নিজের ড্রয়ার আর আলমারি গোছানো, ডিম ভাজা আর পাউরুটি সেঁকা শেখানো। লেবু কাটা শেখাতে হবে কারণ প্রায়ই তার লেবুর শরবত খেতে ইচ্ছে করে। ঘর মুছতে পারে যদিও তেমন ভালো হয় না।
এরকম অনেক অনেক কথা আছে লিখতে গেলে অনেক লম্বা কমেন্ট হয়ে যাবে। আজকে অফিসে একটু রিল্যাক্স আছি তাই চান্স নিলাম।
২০ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ১১:৪৪
আরজু নাসরিন পনি বলেছেন:
আপনার এই মন্তব্যটা যারা পড়বেন তারা আশা করি হৃদয় দিয়ে অনুভব করতে চেষ্টা করবেন।
আমরা ঘরের কাজ করতে করতে আর অন্যকে যে স্বাবলম্বী করা দরকার সেটা ভাবিই না...কিন্তু অনেক পরে এসে বুঝি অনেক বোঝা টেনে এখন আমি ক্লান্ত।
এই ক্লান্তিটা আসার আগেই নিজের দিকে চোখ ফেরানো দরকার...আর পরিবারের মানুষগুলোকেও বুঝতে শেখানো দরকার ...স্বাবলম্বী করানো দরকার।
আমিও সেই চেষ্টাই করছি, আমার নিজের পরিবারে এবং আমার প্রিয়জন, কাছের জনদের পরিবারেও ।
আপনার বাবুই অনেক স্বাবলম্বী আর সচেতন মানুষ হিসেবে বেড়ে উঠুক, ওর জন্যে অনেক দোয়া রইল ।
আর অভিজ্ঞতা শেয়ার করার জন্যে কৃতজ্ঞতা রইল। আশা করি অনেকেরই কাজে দিবে ।
ভালো থাকুন অনেক অনেক।
২২| ২০ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ১১:৪১
নেক্সাস বলেছেন: সচেতনটা শুরু হোক ......
সংসার = সং সেজে সার
২০ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ১১:৪৫
আরজু নাসরিন পনি বলেছেন:
সংসার টিকিয়ে রাখতে চাইলে আসলেও সং সাজতে হয় অনেককেই...
অনেক ধন্যবাদ, প্রিয় নেক্সাস।
ভালো থাকুন নিরন্তর।
২৩| ২০ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:০৯
অন্তঃপুরবাসিনী বলেছেন: আপু আপনি সত্যিই আশা জাগানিয়া
পোষ্ট পড়লে ভিতরে আলোড়ন সৃষ্টি হয়।
আপনার মেয়ের আঁকার হাত আর মেধা মাশাহাল্লা।
শুভকামনা রইল।
২২ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ৯:১৩
আরজু নাসরিন পনি বলেছেন:
আপনার এতো সুন্দর মন্তব্যেমন ভরে গেল।
প্রতিটি মা-ই সন্তানের প্রশংসা শুনে আনন্দিত হয়।
আমিও অনেক আনন্দিত হলাম। আমার সন্তানদের জন্যে দোয়া করবেন ।
আপনার জন্যেও অনেক শুভকামনা রইল।
২৪| ২১ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ১১:৪৮
আহমেদ জী এস বলেছেন: আরজু নাসরিন পনি ,
লেখায় শিশুদের আঁকা ছবিগুলোর বক্তব্যই বলে দেয় শিশুরা পরিনতদের তুলনায় কতো বেশী সচেতন । তারা কল্পনার চোখে যা অনুভব করে আমাদের চেতনায় আর ছায়া পড়াও দিল্লী হনুজ দূরস্তঃ ।
আমিও বলি - সচেতনতা গড়ে উঠুক শৈশব থেকেই ।
২২ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ৯:৩২
আরজু নাসরিন পনি বলেছেন:
আমরা শৈশব থেকে বেড়ে উঠি কলুষিত পরিবেশে...কলুষিত মানুষগুলোর মাঝে।
তাই নিজেরাও হয়ে উঠি কলুষিত।
এই কলুষ দূর করতে শৈশব থেকেই কলুষ প্রটেক্টেড মনোভাব তৈরি করতে হবে শিশুদের মাঝে।
তবেই যদি একটি সুন্দর, বাসযোগ্য সমাজ পেতে পারি।
আপনার সুন্দর, অনুপ্রেরণা জুড়ানো মন্তব্যে অনেক ভালো লাগলো।
সচেতনতা শুরু হোক শৈশব থেকে।
অনেক শ্রদ্ধা রইল, প্রিয় জী এস সাহেব।
২৫| ২১ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:৩৫
আরজু পনি বলেছেন:
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার অনলাইন পত্রিকা এই পোস্টটি প্রকাশ করেছে।
২২ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ৯:৩৮
আরজু নাসরিন পনি বলেছেন:
http://www.amaderbrahmanbaria.com/bd/2016/03/21/সচেতনতা-গড়ে-উঠুক-শৈশব-থেক/
লিঙ্কতো কাজ করে না !
আমি নিজেও একাধিকবার চেষ্টা করলাম ।
২৬| ২১ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:৩৮
ভিটামিন সি বলেছেন: আপা আমি আপনাদের আশেপাশেই আছি। শাহবাগেই থাকি সারাদিন। কিন্তু নেটে আসার সময় হয় খুব কম। ব্যাংকের ৬টা ব্রাণ্চে আইটি সাপোর্ট দেয়া লাগে তো। থাকি অল টাইম দৌড়ের উপর। ভালো থাকবেন। আর আপনার লেখা এবং ছবি ভালো লেগেছে।
২২ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ৯:৪১
আরজু নাসরিন পনি বলেছেন:
তরুণ, যুবক বয়সে কাজে অলটাইম দৌড়ের উপর থাকা খুবই ভালো ।
আশা করি দৌড়ের ফাঁকে বিশ্রাম নিতে ব্লগে ঢুঁ দিবেন ।
অনেক ধন্যবাদ আর শুভকামনা রইল।
২৭| ২২ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:০৪
প্রামানিক বলেছেন: আপনার মেয়ের আঁকা ছবির সাথে লেখার ভাবার্থ চমৎকার ভাবে ফুটে উঠেছে। ধন্যবাদ
২২ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১০:১৮
আরজু নাসরিন পনি বলেছেন:
অনেক ধন্যবাদ, প্রামানিক।
মতামত পেয়ে ভালো লাগলো।
ভালো থাকুন সবসময়।
২৮| ২২ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:০৪
কাবিল বলেছেন: মেয়ের কাজ মেয়ে করবে, ছেলের কাজ ছেলে। এটাই স্বাভাবিক। তাই বলে ছেলের কাজ শেষ হয়ে বসে আছে আর মেয়ে কাজ করেই যাচ্ছে এটা ঠিক হবেনা। সময় পেলে দুজন দুজনার কাজে সহযোগিতা করাই উত্তম। আর এই সচেনতা গড়ে উঠুক শৈশব থেকেই।
ভাল লিখেছেন।
পোস্টে ++++++
২২ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১০:৫৫
আরজু নাসরিন পনি বলেছেন:
ছেলের কাজ সন্তান হতে সহযোগিতা করা।
আর মেয়ের কাজ সন্তান জন্ম দেয়া, স্তন্য পান করনো।
এগুলো নির্দিষ্ট।
বাকী কাজে যার যাতে আগ্রহ, প্রয়োজন সে সেখানে কাজ করবে। বাধ্য যেনো করা না হয়।প্রথা যেনো সৃষ্টি না হয়।
দু'জনে দু'জনার কাজে সহযোগিতা করা খুব ভালো ।
আর সেই সহযোগিতার মনোভাব গড়ে উঠে যেনো শৈশব থেকে সেদিকে সচেতন থাকতে হবে।
মতামতের জন্যে অনেক ধন্যবাদ, কাবিল।
ভালো থাকুন নিরন্তর।
২৯| ২৭ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ২:০৪
কালীদাস বলেছেন: পয়লা ছবিটা সেরকম হৈছে
৩০| ২৭ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ২:০৭
কালীদাস বলেছেন: আপনার আরেকটা পুস্টে কমেন্ট করছিলাম। পুস্ট দেখি গায়েব। নিজে গায়েব করছেন, নাকি আমারে গালি দিয়া মডুর খপ্পড়ে পইড়া পুস্ট হারাইছেন?
৩১| ২৭ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:৫১
আরজু পনি বলেছেন:
@প্রিয় কালীদাস, পযলা ছবিটা পছন্দ হয়েছে জেনে ভালো লাগলো। নিজের মন্তানের প্রশংসা শুনতে সব মা-বাবারই হয়তো ভালো লাগে।
৩০ নম্বর মন্তব্যের জবাব হলো, ইদানিং এই নিক থেকে পোস্ট করা দুটো পোস্টের একটাতে কারো মন্তব্য ছিল না। সেটিকে পোস্টই করেছিলাম সেভাবে...সেফ হ্ওয়ার আগে।
আর পরের পোস্টটা ড্রাফটে নিয়ে "আরজু পনি" থেকে আবার পোস্ট করেছি।
এক নিক চালাতেই হাপিয়ে উঠি...একাধিক নিকের সাধ মেটেনা আমার
তবে পুরোনো কোন পোস্টের কথা যদি বলেন তবে বলবো একটা (বা একাধিক হয়তো) পোস্ট ড্রাফটে নিয়েছি...সময় যদি পাই তবে আবার পোস্ট করবো...
এই ননিকের খোঁজ পেলেনে কেম্নে তাই ভাবতেছি
৩২| ২৭ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ২:০৪
কালীদাস বলেছেন: দুইটা যে আলাদা নিক, সেইটা এইমাত্র আবিস্কার করলাম
মাথা আউলায়া গেছে কোনটা পুরান আর কুনটা নতুন তা নিয়া... কেন যে আপনেরা আমার দুর্বল এন্টেনার সামনে দিয়া এত কঠিন সিগনাল পার করান
৩৩| ২৭ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ২:১৪
আরজু পনি বলেছেন:
৩১. ২৭ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:৫১ ০
আরজু পনি বলেছেন:
@প্রিয় কালীদাস, পয়লা ছবিটা পছন্দ হয়েছে জেনে ভালো লাগলো। নিজের সন্তানের প্রশংসা শুনতে সব মা-বাবারই হয়তো ভালো লাগে।
৩০ নম্বর মন্তব্যের জবাব হলো, ইদানিং এই নিক থেকে পোস্ট করা দুটো পোস্টের একটাতে কারো মন্তব্য ছিল না। সেটিকে পোস্টই করেছিলাম সেভাবে...সেফ হ্ওয়ার আগে।
আর পরের পোস্টটা ড্রাফটে নিয়ে "আরজু পনি" থেকে আবার পোস্ট করেছি।
এক নিক চালাতেই হাপিয়ে উঠি...একাধিক নিকের সাধ মেটেনা আমার
তবে পুরোনো কোন পোস্টের কথা যদি বলেন তবে বলবো একটা (বা একাধিক হয়তো) পোস্ট ড্রাফটে নিয়েছি...সময় যদি পাই তবে আবার পোস্ট করবো...
এই নিকের খোঁজ পেলেনে কেম্নে তাই ভাবতেছি
...............
আগের মন্তব্যে ব্যাপক বানান ভুল
আমার বানান ভুলের খাসলত কবে যে ঠিক হৈব আল্লাহই জানেন
৩৪| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১১:০১
খালি বালতিফারখালি বালতি বলেছেন: মির্জা বাড়ির বউড়া নামে এক বেশরম মাল্টির কারণে বেলের শরবত, শরণার্থী, আখের রস তিনটা নিক ব্যান হয়েছে আমার। তবুও আমি অগ্নিসারথির হয়ে চিকা মারা থামাব না। এখনকার অবস্হা দেখেন
জার্মান প্রবাসেঃ ১৬৪৬
অগ্নি সারথির ব্লগঃ ৩০৭
ইস্টিশন ব্লগঃ ১৯৫
প্রবীর বিধানের ব্লগঃ ৬১
ইতুর ব্লগঃ ৩২
আপনাদের বুঝা উচিত আপনাদের কম ভোট দেয়ার কারণে অন্যরা সুযোগ নিচ্ছে। জার্মান প্রবাসে ওয়েব সাইটটি টাকা দিয়ে ইন্টারনেটে ভোট কিনছে, ওদের প্রতিযোগিতা থেকে বহিঃস্কার করা উচিত। জার্মান প্রবাসে ব্লগ জার্মানীতে একটা চাকচিক্যময় জীবনের প্রতি ইঙ্গিত দিয়ে চলা ব্যবসায়ি এজেন্সি ছাড়া কিছু না। সেখানে অগ্নি সারথি এই ব্লগের শতাব্দির সেরা ব্লগার। সেখানে আমার ভরষা শুধু নিজেদের ব্যাক্তিগত ফেসবুক একাউন্ট টি যেখানে বন্ধু মাত্র ১০২৪ জন। আর কিছু সহব্লগার।
মাননীয় জুরি বোর্ডের প্রতি আমার আকুল আবেদন, শুধু আমাকে আর ইতুর ব্লগকে বিবেচনা করতে, বাকিরা সব কয়টা ভন্ড। একজন ব্লগার শুধু ব্যাক্তি তথা ইউজার একজন আর একটি ব্লগ হল কয়েক হাজার ব্লগারের সমন্বিত রুপ। আর বিষয়টা যেহেতু যোগ্যতার চেয়ে যোগাযোগের এর সেহেতু আমাকে জয়যুক্ত করা হোউক। একজন ব্লগার কখনোই পুরো একটা ব্লগের প্রতিদ্বন্দ্বী হয়ে টিকে থাকতে পারেনা। আশা করি আপনারাও বিষয়টা নিয়ে ভাববেন এবং আমাকে ব্লগে রেসিডেন হিসাবে নিয়োগ দেবেন।
নববর্ষের উৎসবে যাওয়ার আগে পরে আমাকে দুইটা করে ভোট দিয়ে যান, আমি জিতলে সামু জিতবে।
৩৫| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১০:৪৯
ফয়সাল রকি বলেছেন: নিজেদের মানসিকতার পরিবর্তন করাটা বেশি জরুরী আসলে, আর এজন্য সচেতনতা দরকার।
ভাল পোষ্ট, তার চেয়েও ভাল হয়েছে ছবিগুলো।
+++
৩৬| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:৫২
সালাহউদ্দীন আহমদ বলেছেন:
আপনার পোস্ট আর মন্তব্যগুলো পড়ে বিপদে পড়ে গেলাম। কারণ "...সারাদিনতো খালি খাওন আর ঘুমানি...", এত কদর্যভাবে না বললেও দু'এক সময় যে এ জাতীয় মন্তব্য করিনি তা নয়। কি করবো বলুন, সেই সক্কাল বেলা পেটের দায়ে ঘর থেকে বেরোই আর রাতে ঘরে ফিরি। কর্মক্ষেত্রের যা অবস্থ! মাথা ঠিক রাখা কঠিন। তাই কোন কোনদিন বাড়ি ফেরার পর রাগ গিয়ে স্ত্রী সন্তানের ওপরই পরে।
অধিকাংশ দিনই বাড়ি ফিরে দেখি সে ছেলেদের পড়াশোনার কাজে ব্যস্ত। পুরো সংসারের সব কাজ সামলাবার পর দু'ছেলেকে স্কুলে আনা নেয়া, কোচিং আরও কত কি ফলনা দফনা! বেচারী আসলে আমার চেয়েও কাজের ভারে কাবু। নিজকে খুব অপরাধী মনে হয়, তাকে আরও ভাল রাখতে পারছিনা বলে। চেষ্টা করি, যদ্দুর পারি ভাল রাখার পাশাপাশি, ভাল দাম্পত্য ভালবাসাময় সম্পর্কের ব্যবহার করতে। নিজের ড্রামই একটানা বাজিয়ে যাচ্ছি। কিন্তু ঐ যে বললাম, মাঝে মাঝে দু'একটা রূঢ় মন্তব্য যে হয়না তা নয়। পরে খুব খারাপ লাগে, ক্ষমা চেয়েও নেই, প্রতিশ্রুতি দেই আর না করার। কিন্তু আবারও প্রতিশ্রুতি ভেঙ্গে যায়।
এ ভাবেই কাটছে।
যথারীতি সুন্দর লেখা। ছবিগুলোও সুন্দর। ধারাবাহিকতা বজায় থাকুক।
৩৭| ২৪ শে জুন, ২০১৬ রাত ১০:১০
লেখোয়াড়. বলেছেন:
নতুন নিক নাকি?
©somewhere in net ltd.
১|
১৭ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:১৬
নিরব ঘাতক ফাহিম বলেছেন: ছবি গুলা নাইচ