নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

...

অর্ক

...

অর্ক › বিস্তারিত পোস্টঃ

শিল্পী লোপামুদ্রা মিত্রকে দেখা ও আনুষঙ্গিক একটি মজার স্মৃতি

১২ ই জুন, ২০১৭ সকাল ৯:১৬


উৎসব চলাকালীন একদিন সকালে।

২০১২ সালের ডিসেম্বরের এক কনকনে শীতের সন্ধা। স্থান ভারতের কোলকাতাস্থ নন্দন। প্রধান ফটকের কাছে দাঁড়িয়ে আছি। চারপাশে সাজসাজ রব। উপলক্ষটা ছিল 'চিলড্রেন ফিল্ম ফ্যাস্টিভাল'। নানা রঙে সেজেছে নন্দন। চারিদিকে উজ্জ্বল আলোকসজ্জা, বিভিন্ন রকম অলঙ্করণ। শিশুদের উৎসব বলে কথা, কোথাও মিকি মাউসের প্রতিকৃতি, কোথাও চার্লি চ্যাপলিন তো কোথাও আবার গুপী বাঘা, ফেলুদা তো আছেই; সাথে শিশুকিশোরদের চিত্তাকর্ষক ছোট ছোট নানান অস্থায়ী ভাস্কর্য। আমরা বড়রাও দিব্যি উপভোগ করছিলাম। আরেকটু পরেই মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জী আসবেন। অধীর হয়ে অপেক্ষা করছে সবাই। সেদিনই মুখ্যমন্ত্রী উদ্বোধন করতে যাচ্ছেন সপ্তাহব্যাপী উৎসবটি। সাদা ইউনিফর্ম পরিহিত পুলিশে ভরে গেছে চারপাশ।
এসময় সেখানে পশ্চিম বাংলার বিখ্যাত সঙ্গীত শিল্পী লোপামুদ্রা মিত্র এলেন। নিশ্চয় তিনি আমন্ত্রিত অতিথি হয়ে এসেছিলেন। গাড়ি থেকে নেমে দাঁড়ালেন দরজার সামনে। কিছু আনুষ্ঠানিক কারণে তার অনুষ্ঠানস্থলে প্রবেশে বিলম্ব হচ্ছিল। বোধহয় খানিকটা আগেই এসে পড়েছিলেন! সে যাই হোক লোকজন বেশ কৌতূহলভরে দেখছিল লোপামুদ্রা মিত্রকে। আমিও ছিলাম সেই কৌতূহলী দলে, হা হা হা। লোপামুদ্রা মিত্রকে টিভিতে অনেকবার দেখেছিলাম, কিন্তু কখনোই তেমন সুন্দরি বা আকর্ষণীও মনে হয়নি বরং বেশ সাধরণ চেহারা; তেমন সাজগোজও তাকে কখনও করতে দেখিনি। উনি আসলে ঠিক অমন স্বভাবের নন। মানে খুব অনাড়ম্বর সাদামাটাভাবেই নিজেকে উপস্থাপন করে থাকেন ক্যামেরার সামনে। যারা তাঁকে চেনেন, তারা জানেন ব্যাপারটা। কিন্তু সেদিন সরাসরি দেখে অবাক হয়ে লক্ষ্য করলাম, আমার কেন যেন খুব ভাল লাগছে তাঁকে দেখতে। কী এক আশ্চর্য মাধুরীময়তা, লাবণ্যতা লুকিয়ে আছে তাঁর চেহারায়! তন্ময় হয়ে দেখছিলাম। বলা বাহুল্য তখনও তেমন কোনও সাজগোজ করেননি তিনি, বেশ সাধারণভাবেই এসেছিলেন। পরনে রঙিন ঝলমলে একটি শাড়ি, তার উপরে একটা কার্ডিগান। মুখে খুব হালকা কিছু প্রসাধন থাকলেও থাকতে পারে। দরজার সামনে দাঁড়িয়ে সেসময় তিনি স্থানীয় সাংস্কৃতিক অঙ্গনের বিভিন্ন পরিচিত ব্যক্তিবর্গের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করছিলেন। তাঁর থেকে মাত্র দুতিনহাত দূরে দাঁড়িয়ে শীতে মুখ দিয়ে শো শো শব্দ করতে করতে হা করে মুগ্ধ চোখে দেখছিলাম আমার খুব প্রিয় এই গায়িকাকে।
এসময় একজন ইয়া লম্বা, মোটাসোটা যুবককে ঘটনাস্থলে আবিষ্কার করলাম। ওকে যুবক বলাটাও বোধকরি ঠিক যুক্তিসংগত হচ্ছে না। আকার আকৃতিতে অমন দৈত্যাকার হয়ে উঠলেও সেসময় ওর বয়স আঠার'র বেশি হয়তো ছিল না। ছেলেই বলি ওকে, নিতান্তই কিশোর, মুখে চিকন গোফের রেখা, মাথাভর্তী বড়, এলোমেলো চুল। বেশ মোটা ছিল ছেলেটি, কিন্তু উচ্চতার কারণে স্বাস্থ্যটা স্বাভাবিকই দেখাচ্ছিল। সবার থেকে উঁচুতে মাথা নিয়ে এদিক ওদিক লটরপটর করে বেড়াচ্ছে। লোপামুদ্রা মিত্রকেও বারবার ঘুরে ঘুরে দেখছিল।
কিছুক্ষণ পর দানবটা আমার কাছে এসে জিজ্ঞেস করলো, 'দাদা দাদা উনি কে?' আমার উচ্চতা পাঁচ ফিট নয় ইঞ্চি; বাংলাদেশ বা ভারতের মানুষের গড় উচ্চতা অনুযায়ী সাধরণভাবে লম্বাই বলা যেতে পারে। এহেন আমিও কাছাকাছি হওয়াতে মাথা বেশ উঁচুতে তুলে ওর মুখের দিকে তাকিয়ে কথা বলতে হচ্ছিল। ও নির্ঘাত ছয় ফিট ছেড়েও আরও দু'তিন ইঞ্চি বেশি হয়ে থাকবে। পরে আরও বেড়েছে কিনা কে জানে! আশা করি আবার কোনদিন কোলকাতায় গেলে হয়তো ওকে দেখতে পাব!
'উনি বিখ্যাত গায়িকা লোপামুদ্রা মিত্র।' উত্তরে জানালাম আমি। আমার কথায় কোনও ভাবান্তর-ই হলো না ওর। অত্যন্ত স্বাভাবিক। লোপামুদ্রা মিত্রকে চিনলে তো আরেকজনের কাছে জিজ্ঞেস করে বসতো না 'তিনি কে'! কে জানে বিদেশ থেকে এসেছিল কিনা! কোলকাতার স্থানীয় কেউ লোপামুদ্রা মিত্রকে চিনবে না, তাও কি সম্ভব! নাকি আমার মতোই একজন বাংলাদেশী ছিল! হা হা হা।
যাই হোক আমার কাছ থেকে লোপামুদ্রা মিত্রের পরিচয় পেয়ে ওর লটরপর আরও বেড়ে যেতে দেখলাম। দৈত্যাকার শরীরটা একবার এখানে তো আরেকবার ওখানে। বুঝলাম না এতো উসখুস করছে কেন, ওর উদ্দেশ্য কি? আসলে বিশালাকার শরীরের কারণে চোখে পড়ে যাচ্ছিল খুব।
একপর্যায়ে দেখলাম কয়েকজনকে 'এই সর এই সর' বলে বেশ সজোরে ধাক্কা দিয়ে সরিয়ে একেবারে লোপামুদ্রা মিত্রের একদম প্রায় শরীর স্পর্শ করার মতো কাছাকাছি এসে দাঁড়িয়েছে। আরে দানবটা কি উল্টাপাল্টা কিছু করে বসবে নাকি আবার! প্রায় লোপামুদ্রা মিত্রের ঘাড়ে চড়ার মতো অবস্থা। মনে মনে প্রস্তুতি নিলাম গায়িকার কোনরকম অসম্মান হলে আমিও মাঠে নামবো। মরলেও পর্বতটাকে কিছুটা হলেও নড়াচড়া করিয়েই ছাড়বো। উপস্থিত এই দুতিনজন লিলিপুট পুলিশ এর কিছুই করতে পারবে না। ওর পাঁচ কেজি ওজনের হাতির হাতের একটা থাবাই যথেষ্ট এই রুগ্ন শীর্ণকায় মাঝবয়সী পুলিশগুলোকে শীতের সন্ধ্যায় সর্ষেফুল দেখাতে। চেহারা দেখলেই মনে হয় ওরা ডায়েট কন্ট্রোল করছে। এই দুতিনজন অভুক্ত, পুষ্টিহীনতার শিকার মাঝবয়সী পুলিশ এই হাতিটাকে কিছুতেই সামলাতে পারবে না! সুতরাং আমাকে স্বেচ্ছাসেবক হয়ে হলেও এগিয়ে যেতে হবে ওরকম কোনও অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতির উদ্ভব হলে। আমি তৈরি।
এরপর দেখলাম পাহাড়টা লোপামুদ্রা মিত্রের মুখের কাছে মুখ নিয়ে এলো! আরে শালা কি পাগল হয়ে গেছে নাকি! ওর উদ্দেশ্য কি! গায়িকার মুখের কাছে মুখ নিয়ে গেছে কেন! জোর করে কি চুমুটুমু খেয়ে বসবে নাকি আবার মা'র বয়সী একজন ভদ্রমহিলার গালে! হাত মুষ্টিবদ্ধ করলাম। আমার প্রিয় গায়িকা একটু চিৎকার দিলেই এলোপাথাড়ি মারা শুরু করবো এই দুষ্ট দৈত্যটাকে, পরে যা হয় হোক পরোয়া করি না। জানি ওর সাথে শক্তিতে পারবো না। ঐরাবতসম শরীরটা দিয়ে আমাকে কোনরকম একবার চেপে ধরতে পারলেই আমার ভাবলীলা হয়তো সাঙ্গ হয়ে যাওয়া অনিবার্য হয়ে দাঁড়াবে! যাক কি আর করা! তবু শান্তনা এই যে একজন বীর হিসেবে পৃথিবীকে টাটা বাই বলে চলে যাব।
এমতাবস্থায় দেখলাম দানবটা একেবারে গায়িকার কানের কাছে মুখ নিয়ে যেয়ে ফিসফিস করে কথা বলতে লাগলো। না আর তো সহ্য করা যায় না! আরও এক কদম মুষ্টি বাগিয়ে এগিয়ে গেলাম। যা হয় হোক আজ এর একটা এসপার ওসপার করেই ছাড়বো। গায়ের জোরে শালা তুই যা খুশি তাই করে বেড়াবি, আর সবাই চুপচাপ দেখে যাব! না তা হয় না। এর আগেও কয়েকজনকে ইচ্ছেমতো ধাক্কা দিয়ে সরিয়ে গায়িকার কাছে গিয়েছিলি! আমার তখনই প্রতিবাদ করা উচিৎ ছিল। যা হোক প্রিয় গায়িকার প্রতিক্রিয়ার অপেক্ষায় আছি। এবার আমি আমার দিক থেকে সম্পূর্ণরুপে প্রস্তুত। প্রিয় গায়িকা একটু সামন্য আহা উহু করলেই সর্ব শক্তিতে ঝাপিয়ে পড়বো দৈত্যটার ওপর। জানি বড়জোর সামান্য একটু নড়েচড়ে উঠবে, আর তেমন কিছুই হবে না। ওকে সুবিধামতো নাগালেই পাবো না। পরবর্তীতে নির্ঘাত আমাকে ইচ্ছেমতো তুলোধোনা করে ছাড়বে। আর এইসব পাবলিক তখন কেবল দর্শক হিসেবে দূর থেকে মজা লুটবে, কেউ এগিয়ে আসবে না। এই এক ব্যাপারে দুই বাংলার মানুষের মাঝে একচুল পরিমাণও কমবেশি নেই। প্রভাবশালী, বলশালীরা যা খুশি তাই করুক, তাদের বিরুদ্ধে টু শব্দটি করা যাবে না! পুলিশ নিশ্চয়ই এগিয়ে আসবে। কিন্তু ততক্ষণ আমি বাঁচি কিনা কে জানে! আমার ঘাড় মটকে দিতে এই পাহাড়সম দানবটার মাত্র দুমিনিটই যথেষ্ট।
এমতাবস্থায় দেখলাম লোপামুদ্রা মিত্র ওকে খানিকটা উষ্মাভরে বললো, 'আরে দাঁড়াও না। আগে অনুষ্ঠান থেকে ফিরে আসি, তারপর।' হুম, মানে অনুষ্ঠান থেকে ফিরে এসে কি হবে! ঐরাবতটা কি প্রস্তাব দিয়েছে, যেটা অনুষ্ঠান থেকে ফিরে আসার পর হবে। ভাবলাম। লোপামুদ্রা মিত্রকি ওর ধর্ম মা হতে যাচ্ছে নাকি! বুঝলাম না। তবে হাতের মুঠ ছেড়ে দিলাম। না সিরিয়াস কিছু নয়। পর্বতটাও একটু তফাতে চলে গেল। বিপর্যয়কর কিছুই হলো না শেষমেশ।
এসময় আমি কৌতূহলী হয়ে দানবটার কাছে যেয়ে জিজ্ঞেস করলাম, 'আচ্ছা ভাই তুমি লোপামুদ্রা মিত্রের কানেকানে ফিসফাস করে কি বলছিলে?'
আমাকে চিনতে পারলো ও। মিনিট পাঁচেক আগে আমার কাছেই জানতে চেয়েছিল 'লোপামুদ্রা মিত্র কে'। আমার আচম্বিত প্রশ্নে ভীষণ অপ্রস্তুত হতে দেখলাম ওকে। বেশ লজ্জিতও দেখাচ্ছিল। পারলে উত্তর না দিয়ে ছুটে পালায় সেখান থেকে। আমিও মাথা উঁচুতে তুলে মুখ কঠোর করে ওর দিকে তাকিয়ে উত্তরের অপেক্ষা করছি। জবাব না দিয়ে যাবে কোথায় বাছাধন! আমিই তোমাকে চিনিয়েছি শিল্পী লোপামুদ্রা মিত্রকে। এখন আমার কৌতূহল তুমি মেটাও, কি ফিসফাস করলে কানেকানে?
এদিক ওদিক তাকিয়ে চরম বিরক্তিভাব চেহারায় ফুটিয়ে তুলে পাহাড়টা আমাকে তখন বললো, 'এই কিছু না দাদা, একটা সই চেয়েছিলাম।'
এই উত্তর শুনে আমি তো একেবারে থ। থ মানে একেবারে কিংকর্তব্যবিমূঢ়, আরেকটু হলেই মূরছা যেতাম।
#

মন্তব্য ১৫ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই জুন, ২০১৭ সকাল ৯:২৮

খরতাপ বলেছেন: বাপ্রে বাপ! কি জেহাদি জোস! কোথাকার কোন লোপামুদ্রকে বাঁচানোর জন্য এত ডেস্পারেট! গান গেয়ে আর সিনেমায় নেচে লাফিয়ে যত মন জয় করা যায়, মানুষের ভালো করে, উন্নতি করে সম্ভবত এতটা করা যায়না।

১২ ই জুন, ২০১৭ সকাল ১১:২৯

অর্ক বলেছেন: আপনি লেখাটার বিন্দুমাত্র কিছু বোঝেননি! ঘটনাটা আসলে অত্যন্ত সাধারণ। আমি ব্যাপারটাকে হাস্যরস ভরিয়ে লিখেছি। এটাতো বোঝাই যাচ্ছে ঘটনাগুলো যেভাবে বর্ণনা করা হচ্ছে আসলে তা কোনটাই তেমন গুরুত্বপূর্ণ কিছু নয়। পুরো ঘটনাটা যদি বকবক করে বলে যেতাম তাহলে তা নিউজ হয়ে যেত। নিউজ লেখার ইচ্ছে নেই। মূল ঘটনাটা ছিল অত্যন্ত মজার ছেলেটা যাকে চেনে না, পরিচর জানে না। আরেকজনের কাছে জেনে তাঁর অটোগ্রাফ নেয়ার জন্য যে এতো উৎসাহী হয়ে উঠতে পারে তা আমাকে উপস্থিত মুহূর্তে খুব আনন্দ দিয়েছিল। শিরোনামেও দেখবেন লেখা মজার স্মৃতি!
আপনার যে বুদ্ধির দশা দেখলাম, তাতে মনে হয় না লেখা বা মন্তব্য কোনটাই বুঝতে পারবেন!
লেখা ভাল না লাগলে মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকুন, এমন কোনও বাধ্যতামূলক নিয়ম নেই।
আপনার মতো মন মানসিকতারর মানুষের আমার লেখা ভাল লাগবে না। 'আমার লেখা আপনার পড়ার দরকার নেই!' আবারও 'আমার লেখা আপনার পড়ার দরকার নেই!'

২| ১২ ই জুন, ২০১৭ সকাল ১১:৫১

সুমন কর বলেছেন: আপনার স্মৃতিচারণ পড়ে ভালো লাগল।

১২ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ১২:০৬

অর্ক বলেছেন: ধন্যবাদ। কিন্তু ১ নং মন্তব্যের বক্তা একটা নিটোল হাস্যরসে ভরা সাধারণ মজার অভিজ্ঞতাকে না বুঝে যেভাবে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করে বসলো, তা দেখে ভীষণ অবাক হলাম! এই ধরণের মন মানসিকতার ব্যক্তির সাথে তো পাঁচ মিনিট পাশাপাশি বসে চা খাওয়াও আমার পক্ষে সম্ভব নয় অথচ এখানে তার সাথে তর্ক বিতর্কে জড়াতে হচ্ছে!

৩| ১২ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ১:০৪

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: হা,হা,হা, স্মৃতিচারণ ভালো লাগলো ।

১২ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ১:২৮

অর্ক বলেছেন: ধন্যবাদ শাহরিয়ার কবীর।

৪| ১২ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৩:২৬

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: পড়ে ভাল লাগল।

১২ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৩

অর্ক বলেছেন: ধন্যবাদ মোস্তফা সোহেল।

৫| ১২ ই জুন, ২০১৭ রাত ৮:৩১

কোলড বলেছেন: You have a good style in writing.

৬| ১২ ই জুন, ২০১৭ রাত ৮:৩২

কোলড বলেছেন: By the way, I don't know Lopamudra either.

১২ ই জুন, ২০১৭ রাত ১০:৫৯

অর্ক বলেছেন: Thank you. You can see her photograph below in comment section. She's a famous Indian Bengali singer.

৭| ১২ ই জুন, ২০১৭ রাত ৮:৩৪

ওমেরা বলেছেন: আমি ব্লগার ওমেরা ,অটোগ্রাফ লাগবে , হাতটা বাড়ান!!

ধন্যবাদ ভাইয়া আপনার মজার স্মৃতি ভালই লাগল ।

১২ ই জুন, ২০১৭ রাত ১০:৪৯

অর্ক বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ওমেরা।

৮| ১২ ই জুন, ২০১৭ রাত ১০:৪৮

অর্ক বলেছেন:
Lopamudra Mitra.

৯| ০২ রা মে, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২৫

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: :D

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.