নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানব মঙ্গল আমার একান্ত কাম্য

মহাজাগতিক চিন্তা

একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।

মহাজাগতিক চিন্তা › বিস্তারিত পোস্টঃ

হাদিস অস্বীকার করে রাসূলের (সা.) আনুগত্য সম্ভব

১৩ ই মে, ২০২৪ দুপুর ২:৪৯



সূরাঃ ৪ নিসা, ৫৯ নং আয়াতের অনুবাদ-
৫৯। হে মুমিনগণ! যদি তোমরা আল্লাহ ও আখিরাতে বিশ্বাস কর তবে তোমরা আনুগত্য কর আল্লাহর, আর আনুগত্য কর রাসুলের, আর যারা তোমাদের মধ্যে আমির।কোন বিষয়ে তোমাদের মধ্যে বিরোধ দেখাদিলে উহা উপস্থাপিত কর আল্লাহ ও রাসুলের নিকট। ওটা উত্তম এবং পরিনামে ভাল।

* ইসলাম হলো আল্লাহ, রাসূল (সা.) ও আমিরের ইতায়াত বা আনুগত্যে আল্লাহর ইবাদত। তো কোরআন মেনে আল্লাহর ইতায়াত চলবে। কিন্তু রাসূল (সা.) ও আমিরের ইতায়াত কিভাবে সম্পন্ন হবে?

সূরাঃ ৩৫ ফাতির, ২৮ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৮। এভাবে রং বেরং- এর মানুষ, জন্তু ও আন’আম রয়েছে। নিশ্চয়ই আল্লাহর বান্দাদের মধ্যে আলেমরাই তাঁকে ভয় করে।নিশ্চয়্ই আল্লাহ পরাক্রমশালী ক্ষমাশীল।

সূরাঃ ২৯ আনকাবুত, ৪৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
৪৩।এসব দৃষ্টান্ত আমি মানুষের জন্য পেশ করে থাকি, যেগুলো কেবল আলেমরাই বুঝে থাকে।

সহিহ আবু দাউদ, ৩৬০২ নং হাদিসের (জ্ঞান-বিজ্ঞান অধ্যায়) অনুবাদ-
৩৬০২। কাছীর ইবনে কায়েস (রা.) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, একবার আমি দামেশকের মসজিদে আবু দারদার (রা.) কাছে বসে ছিলাম। এ সময় এক ব্যক্তি এসে বলে, হে আবু দারদা (রা.) আমি রাসূলুল্লাহর (সা.) শহর মদীনা থেকে আপনার কাছে একটা হাদিস শোনার জন্য এসেছি। আমি জানতে পেরেছি আপনি উক্ত হাদিসটি রাসূলুল্লাহ (সা.) হতে বর্ণনা করেন। এছাড়া আর কোন কারণে আমি এখানে আসিনি। তখন আবু দারদা (রা.) বলেন, আমি রাসূলুল্লাহকে (সা.) বলতে শুনেছি, যে ব্যক্তি ইলম অর্জনের জন্য কোন পথ অতিক্রম করে, আল্লাহ তাকে জান্নাতের পথসমূহের একটি পথ অতিক্রম করান। আর ফেরেশতারা ত্বলেবে এলেম বা জ্ঞান অন্বেষণকারীর জন্য তাদের ডানা বিছিয়ে দেন এবং আলেমের জন্য আসমান ও জমিনের সব কিছুই ক্ষমা প্রার্থনা করে, এমনকি পানিতে বসবাসকারী মাছও তাদের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করে। আর আবেদের উপর আলেমের ফজিলত এরূপ যেমন পূর্ণিমার রাতে চাঁদের ফজিলত সকল তারকা রাজির উপর। আর আলেমগণ হলেন নবিদের ওয়ারিছ এবং নবিগণ দীনার ও দিরহাম মীরাছ হিসেবে রেখে যান না; বরং তাঁরা রেখে যান ইলম।কাজেই যে ব্যক্তি ইলম অর্জন করল সে প্রচুর সম্পদের মালিক হলো।

সহিহ সুনানে ইবনে মাজাহ, ৩৯৫০ নং হাদিসের (ফিতনা অধ্যায়) অনুবাদ-
৩৯৫০। আনাস ইবনে মালেক (রা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহকে (সা.)বলতে শুনেছি আমার উম্মত পথভ্রষ্টতার উপর একত্রিত হবে না। যখন তোমরা উম্মতের মাঝে মতপার্থক্য দেখতে পাবে, তখন সর্ববৃহৎ দলের সাথে সম্পৃক্ত থাকবে।

* রাসূলের (সা.) পর রাসূলের (সা.) ওয়ারিশ আলেমগণের সর্ববৃহৎ দলের আমলে রাসূলের (সা.) ইতায়াত বা আনুগত্য আছে বলে রাসূল (সা.) স্বীকার করেন। সুতরাং আলেমগণের সর্ববৃহৎ দলের আমলের অনুসরনের মাধ্যমে রাসূলের (সা.) ইতায়াত সম্ভব। আর আলেমগণের সর্ববৃহৎ দল যাঁদেরকে আমির হিসাবে মেনেছেন বা মানছেন তাঁদের ইতায়াতের মাধ্যমে আমিরের ইতায়াত সম্ভব। আর তাতেই পূর্ণাঙ্গ ইসলাম হয়ে যায়। সুতরাং পূর্ণাঙ্গ ইসলামের জন্য আলাদাভাবে হাদিস মানার দরকার নাই। তবে আলেমগণের সর্ববৃহৎ দলের আমলের গরমিল নয় এমন হাদিস মানাতেও মূলত কোন সমস্যা নাই।

মন্তব্য ৩৫ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই মে, ২০২৪ দুপুর ২:৫৪

নতুন বলেছেন: কোরান এবং হাদিসের সংকলন কেন রাসুল সা: জীবিত থাকা কালে সম্র্পন হলো না।

সৃস্টিকর্তা কোরানের মতন এতো গুরুত্বপূর্ন জিনিস রাসুলকে দিয়ে কম্পাইল না করিয়ে তাকে নিয়ে গেলেন?
রাসুল সা: এর মৃত্যুর পরে ১৮০ বছর পরে ইমাম বোখারি নন আরব হাদিসের সংকলন করেছিলেন এবং তিনিও সম্ভবত বই আকারে তা প্রকাশ করেনাই।

এমন জিনিস দিয়ে ধর্ম চালানো যায়?

১৩ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৫:২০

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সহিহ সুনানে ইবনে মাজাহ, ১১২ নং হাদিসের (অবতরনিকা অধ্যায়) অনুবাদ-
১১২। হযরত আয়েশা (রা.) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন হে ওসমান (রা.)! আল্লাহ তা’আলা একদিন তোমাকে এ কাজের (খিলাফতের) দায়িত্ব অর্পণ করবেন। তখন মুনাফিকরা ষড়যন্ত্র করবে, যেন আল্লাহ প্রদত্ত জামা (খিলাফতের দায়িত্ব) তোমার থেকে খুলে ফেলতে পারে, যা আল্লাহ তোমাকে পরিয়েছেন। তুমি কখনো তা’ খুলে দেবে না। তিনি এ বাক্যটি তিন বার বললেন।

* হযরত ওসমান (রা) ছিলেন আল্লাহর খলিফা। তো আল্লাহর খলিফা আল্লাহর কোরআন সংকলন করেছেন। সুতরাং এ ক্ষেত্রে বিরূপ মন্তব্য প্রয়োজনীয় নয়। আর লিখিত হাদিস না হলেও যে ইসলাম চলতে পারে পোষ্টে মূলত সেকথাই বলা হয়েছে।

২| ১৩ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৩:১৩

নতুন বলেছেন: Praise be to Allah.

It was narrated from Abu Sa’eed al-Khudri that the Messenger of Allaah (peace and blessings of Allaah be upon him) said: “Do not write anything from me; whoever has written anything from me other than the Qur’aan, let him erase it and narrate from me, for there is nothing wrong with that.” (Narrated by Muslim, al-Zuhd wa’l-Raqaa’iq, 5326)

এটা কি সহি হাদিস?

১৩ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৫:১৩

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সহিহ আবু দাউদ, ৩৬০৯ নং হাদিসের (জ্ঞান-বিজ্ঞান অধ্যায়) অনুবাদ-
৩৬০৯। মুত্তালিব ইবনে আবদিল্লাহ ইবনে হানতাব (রা.) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, একবার যায়েদ ইবনে ছাবেত (রা.) মুয়াবিয়ার (রা.) কাছে হাজির হয়ে একটি হাদিস সম্পর্কে তাঁকে জিজ্ঞেস করেন। তখন মুয়াবিয়া (রা.) জনৈক ব্যক্তিকে সে হাদিসটি লিখে দেওয়ার জন্য নির্দেশ দেন। এ দেখে যায়েদ (রা.) বলেন, রাসূলুল্লাহ (সা.) আমাদের এরূপ নির্দেশ দিয়েছেন যে, আমরা যেন তাঁর কোন হাদিস না লিখি। আর যা কিছু লেখা হয়েছিল তিনি তার সবই মুছে দেন।

* আলেমগণের সর্ববৃহৎ দলের আমল অনুযায়ী আমল করলে হাদিসের প্রয়োজন হয় না। তথাপি হাদিস লিখিত হয়েছে এবং সেই লিখিত হাদিস অনুযায়ী মুসলিমগণ মহাবিবাদে লিপ্ত।

৩| ১৩ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:১২

কাঁউটাল বলেছেন: << "নতুন" == "মুরাখ"

মুরাখ হইল ঐ সমস্ত মূর্খ, যাহারা ইবলাছ শয়তান বা উহার চ্যালাদের কাছে বুদ্ধিবৃত্তিক পুটুমারা খাইয়া নিজেদেরকে উন্নত জাতের বুদ্ধিমান বলিয়া ক্রমাগত আত্মতৃপ্ত হইতে থাকে।

১৩ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৫:২২

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: অতিবুদ্ধিমানরা মৃত্যুর সাথে সাথেই তাদের অতিবুদ্ধির ফলাফল হাতেনাতে পেতে থাকবে।

৪| ১৩ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৫:৫৭

নতুন বলেছেন: কাঁউটাল বলেছেন: "নতুন" = "মুরাখ"

ও হে কাঁউটাল

যার আমার কথা বোঝার মতন ঘিলু আছে সে কি আর কাঁউটাল নামে নিক বানাইয়া জানোয়ারের ছবি প্রফাইলে লাগাবে? =p~

১৩ ই মে, ২০২৪ রাত ৮:৪৩

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: তাঁর নিকটা অদ্ভুত।

৫| ১৩ ই মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৮

জ্যাকেল বলেছেন: কোরআনে কোন ভুল নেই, সংকলন কে কে করেছেন সেটা যতটা গুরুত্বপুর্ণ তার চে অধিক গুরুত্বপুর্ণ হইল ভুল আছে কি-না। যেহেতু কোরআন অবিকৃত ইহা প্রমাণিত https://prnt.sc/zG8IlkfxYuOF সত্য অতএব চিন্তার কিছু নাই।

১৩ ই মে, ২০২৪ রাত ৮:৪৪

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: যাদের হেদায়াত নসিব হবে না তারা কোরআন যে সঠিক এটা বুঝবে না।

৬| ১৩ ই মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৪

নতুন বলেছেন: সৃ্টিকর্তা ১৩.৮ বিলিওন বছর আগে মহাবিশ্ব সৃস্টিকরে, মাত্র ১৪০০ বছর আগে পৃথিবির মানব জাতীর জন্য সর্বশেষ গাইড বুক পাঠিয়েছে তাও যেখানে মানুষের বয়স মাত্র ৩ লক্ষ বছর।

সেই মানুষ ও প্রায় ১৪৭ বিলিওন জন্ম নিয়েছে তার মাধ্যে মাত্র ১ জনকে মহাকাশ ভ্রমন করেছিলেন।

সেই গাইড বই ২৩ বছরে ৬২৩৬ আয়াত নাজিল হয়েছে। সেই গাইড বই সাধারন মানুষ মুখস্ত করে রেখেছেন এবং তারা মিলে সংকলিত করেছেন। প্রথম লাইন সেই বইয়ের প্রথম নাজিল হওয়া লাইন না। এবং সেই বইয়ের লাইনের সিরিয়ালও মানুষই করেছেন।



মহাবিশ্বের সৃস্টিকর্তা সম্পন মানব জাতীর জন্য একটা গাইড বই পাঠালো তার এমন অবস্থা হইলে কি বলার আছে?


১৩ ই মে, ২০২৪ রাত ৮:৪৫

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: পুস্তক রচয়িতা ও সম্পাদক ভিন্ন হলেও সম্পাদককে রচয়িতা বলা হয় না।

৭| ১৩ ই মে, ২০২৪ রাত ৮:০৭

কামাল১৮ বলেছেন: @জ্যাকেল,দুটি কোরান প্রচলিত আছে।Hafs কোরান ও Warsh কোরান।মরক্কো সহ আফ্রিকানরা পড়ে warsh কোরান আর বাকি বিশ্ব পড়ে hafs কোরান।সামান্য কিছু পার্থক্য আছে।এক সময় বিস্তারিত পড়ে ছিলাম এখন মনে নাই।আবার ঘাটাঘাটি করলে পাবো।কোনটি আল্লাহ প্রেরিত কোরান।
নবীর সময় সাত উপভাষার প্রচলিত ছিলো কোরান।এটাও হাদিসে পাবেন।এখন ঘাটাঘাটি করার সময় নাই।আপনাদের জানার কথা।

১৩ ই মে, ২০২৪ রাত ৮:৪৮

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: লিখন ও পঠনে ভ্ন্নিতা থাকতেই পারে । যেমন নোয়াখাইল্লা পঠন ও সিলেটি পঠন ভিন্ন। পঠন যাই হোক মূল পুস্তক অভ্ন্নি।

৮| ১৩ ই মে, ২০২৪ রাত ৮:২২

নতুন বলেছেন: “Ibn ‘Abbas reported God’s Messenger as saying: “Gabriel taught me to recite in one mode, and when I replied to him and kept asking him to give me more he did so till he reached seven modes.” Ibn Shihāb said he had heard that those seven modes are essentially one, not differing about what is permitted and what is prohibited.”

(Bukhari and Muslim)

https://riwaqalquran.com/blog/types-of-qirat/
https://www.iium.edu.my/deed/articles/qiraat.htm

১৩ ই মে, ২০২৪ রাত ৮:৫১

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: এসব মুসলিম জাতির মাঝে কোন সমস্যা তৈরী করেনি।

৯| ১৩ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:১৪

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: নবী/ রসুলরা (আঃ) বছরের পর পর বছর শিক্ষকের মত প্রচার এবং শ্রম দিয়ে গেছেন ইসলাম প্রচারের জন্য। তাদের কথাকে মূল্যহীন মনে করার কোন অবকাশ নাই। অন্য নবী/ রসূলের (আঃ) কথা আমাদের কাছে না পৌঁছালেও আমাদের পেয়ারা নবীর (সা) কথা সংরক্ষিত হয়েছে। কোরআনের সাথে তার শিক্ষাও আমাদের জানতে হবে এবং মানতে হবে।

১৩ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:২৬

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সূরাঃ ৩৫ ফাতির, ২৮ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৮। এভাবে রং বেরং- এর মানুষ, জন্তু ও আন’আম রয়েছে। নিশ্চয়ই আল্লাহর বান্দাদের মধ্যে আলেমরাই তাঁকে ভয় করে।নিশ্চয়্ই আল্লাহ পরাক্রমশালী ক্ষমাশীল।

সূরাঃ ২৯ আনকাবুত, ৪৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
৪৩।এসব দৃষ্টান্ত আমি মানুষের জন্য পেশ করে থাকি, যেগুলো কেবল আলেমরাই বুঝে থাকে।

সহিহ আবু দাউদ, ৩৬০২ নং হাদিসের (জ্ঞান-বিজ্ঞান অধ্যায়) অনুবাদ-
৩৬০২। কাছীর ইবনে কায়েস (রা.) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, একবার আমি দামেশকের মসজিদে আবু দারদার (রা.) কাছে বসে ছিলাম। এ সময় এক ব্যক্তি এসে বলে, হে আবু দারদা (রা.) আমি রাসূলুল্লাহর (সা.) শহর মদীনা থেকে আপনার কাছে একটা হাদিস শোনার জন্য এসেছি। আমি জানতে পেরেছি আপনি উক্ত হাদিসটি রাসূলুল্লাহ (সা.) হতে বর্ণনা করেন। এছাড়া আর কোন কারণে আমি এখানে আসিনি। তখন আবু দারদা (রা.) বলেন, আমি রাসূলুল্লাহকে (সা.) বলতে শুনেছি, যে ব্যক্তি ইলম অর্জনের জন্য কোন পথ অতিক্রম করে, আল্লাহ তাকে জান্নাতের পথসমূহের একটি পথ অতিক্রম করান। আর ফেরেশতারা ত্বলেবে এলেম বা জ্ঞান অন্বেষণকারীর জন্য তাদের ডানা বিছিয়ে দেন এবং আলেমের জন্য আসমান ও জমিনের সব কিছুই ক্ষমা প্রার্থনা করে, এমনকি পানিতে বসবাসকারী মাছও তাদের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করে। আর আবেদের উপর আলেমের ফজিলত এরূপ যেমন পূর্ণিমার রাতে চাঁদের ফজিলত সকল তারকা রাজির উপর। আর আলেমগণ হলেন নবিদের ওয়ারিছ এবং নবিগণ দীনার ও দিরহাম মীরাছ হিসেবে রেখে যান না; বরং তাঁরা রেখে যান ইলম।কাজেই যে ব্যক্তি ইলম অর্জন করল সে প্রচুর সম্পদের মালিক হলো।

সহিহ সুনানে ইবনে মাজাহ, ৩৯৫০ নং হাদিসের (ফিতনা অধ্যায়) অনুবাদ-
৩৯৫০। আনাস ইবনে মালেক (রা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহকে (সা.)বলতে শুনেছি আমার উম্মত পথভ্রষ্টতার উপর একত্রিত হবে না। যখন তোমরা উম্মতের মাঝে মতপার্থক্য দেখতে পাবে, তখন সর্ববৃহৎ দলের সাথে সম্পৃক্ত থাকবে।

* নবির (সা) শিক্ষা জানব নবির (সা) ওয়ারিশ আলেমগণের সর্ববৃহৎ দলের আমল থেকে। নবির (সা) শিক্ষা কোন বিতর্কিত কিতাব থেকে জানব না। তবে তেমন কিতাব কৌতুহল বশত পড়া যেতে পারে।

১০| ১৪ ই মে, ২০২৪ রাত ১২:১৫

কামাল১৮ বলেছেন: অনেক শব্দ ও বানান আলাদা।অর্থও ভিন্ন।তখন বলবেন একটা ভুল একটা ঠিক।

১৪ ই মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১৭

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনার মন্তব্য বুঝিনি।

১১| ১৪ ই মে, ২০২৪ দুপুর ২:৩০

প্রামানিক বলেছেন: মন্তব্য দেখলাম

১৪ ই মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২৩

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ঠিক আছে।

১২| ১৪ ই মে, ২০২৪ দুপুর ২:৩৯

রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: মহাবিশ্বের সৃস্টিকর্তা সম্পন মানব জাতীর জন্য একটা গাইড বই পাঠালো তার এমন অবস্থা হইলে কি বলার আছে?
নতুনের কথা শুনে মাঝে মাঝে খুব হাসি পায়। @নতুন ভাই, আল কোরআনে কে গাইড বই আপনাকে কে বললো? আল কোরআন হলো সাইন বা নিদর্শন।

১৪ ই মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২৩

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ঠিক আছে।

১৩| ১৪ ই মে, ২০২৪ দুপুর ২:৪৩

রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: @লেখক, হাদীসকে অস্বীকার করার নেই। তবে ১০০% সত্য বা ধ্রুব বলেও মেনে নেওয়া যাবে না। কারন রাসুলের মৃত্যুর ৩০০ বছর পর হাদীস সংকলন করা হয়েছে। সত্য মিথ্যা নিয়ে একুট সংশয়ে আছে। তবে আল কোরআনের সাথে যে হাদীসগুলো সামঞ্জস্যপূর্ন আছে সে গুলো অবশ্যই গ্রহণযোগ্য।

১৪ ই মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২৫

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: তবে আল কোরআনের সাথে যে হাদীসগুলো সামঞ্জস্যপূর্ন আছে সে গুলো অবশ্যই গ্রহণযোগ্য। ঠিক আছে।

১৪| ১৪ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:১৪

জ্যাকেল বলেছেন: @কামাল১৮ সাহেপ

কোরআন যে অবিকৃত ইহা একাডেমিশিয়ান দ্বারা স্বীকৃত। আপনে মুর্খতার কারণে জানেন না যে হাফস আর আরস ভার্সন শুধু উচ্চারণের/আন্চলিকতার পার্থক্য। সাধারণভাবে ইহাতে অর্থ বিকৃত তো হয়ই না বরং অলৌকিকতার নিদর্শন হিসাবেই কোরআন নিজেকে উপস্থাপন করে।

১৪ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:১৮

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ঠিক আছে।

১৫| ১৫ ই মে, ২০২৪ রাত ২:৩২

রিদওয়ান খান বলেছেন: নিজের জীবন যাপন, কাজ-কর্ম অন্য মুসলমানদের মধ্যে প্রচার করার অনুমতি কি ছিলো রাসুল সা: এর? নাকি আল্লাহর বিধান প্রচার
ব্যতীত তাঁর আর কোন দায়িত্ব ছিলনা?

আমরা কি শুধু আল্লাহর আনুগত্য করবো নাকি রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামেরও আনুগত্য করবো?

হাদীস মানা আর না মানা যদি সমান-ই হয় তাহলে
এগুলো কেনো এখনো টিকে আছে?

কোনটি কুরআন আর কোনটি হাদীস তা জানার উপায় কী?

হাদিস ছাড়া কুরআনের ব্যাখ্যা কীভাবে সম্ভব?

ইসলামের স্তম্ভ কয়টি? এবং কোথায় আছে?


১৫ ই মে, ২০২৪ রাত ১১:৩২

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আলেমগণের সর্ববৃহৎ দলের অনুসারী হলে হাদিস ও ফিকাহের প্রয়োজন হয় না। কারণ রাসূলের (সা) সুন্নাহ তাঁদের মধ্যেই আছে।

১৬| ১৫ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৩:০৮

নতুন বলেছেন: রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: মহাবিশ্বের সৃস্টিকর্তা সম্পন মানব জাতীর জন্য একটা গাইড বই পাঠালো তার এমন অবস্থা হইলে কি বলার আছে?
নতুনের কথা শুনে মাঝে মাঝে খুব হাসি পায়। @নতুন ভাই, আল কোরআনে কে গাইড বই আপনাকে কে বললো? আল কোরআন হলো সাইন বা নিদর্শন।


ভাই একটু কস্ট করে সুরা বাকারার ১৮৫ নং আয়াত পড়ে হাসিটা দেবেন কি? আয়াতের অর্থ যতটুক বুঝেছি তাই তাকে মানব জাতীর জন্য গাইড বই বলেছি। যদি ভুল হয় তবে বলবেন।

The month of Ramaḍān [is that] in which was revealed the Qur’ān, a guidance for the people and clear proofs of guidance and criterion.
— Saheeh International

The month of Ramadan is the one in which the Qur’ān was revealed as guidance for mankind, and as clear signs that show the right way and distinguish between right and wrong.
— T. Usmani

It was in the month of Ramadan that the Quran was revealed as guidance for mankind, clear messages giving guidance and distinguishing between right and wrong.
— M.A.S. Abdel Haleem

During the month of Ramadan the Qur'an was sent down as a guidance to the people with Clear Signs of the true guidance and as the Criterion (between right and wrong).
— A. Maududi (Tafhim commentary)

The month of Ramadan in which was revealed the Qur'an, a guidance for mankind, and clear proofs of the guidance, and the Criterion (of right and wrong).
— M. Pickthall

Ramadhan is the (month) in which was sent down the Qur'an, as a guide to mankind, also clear (Signs) for guidance and judgment (Between right and wrong).
— A. Yusuf Ali

১৫ ই মে, ২০২৪ রাত ১১:৩৪

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: জনাব রাশিদুল ইসলাম লাবলু আপনার মন্তবের জবাব দিবেন আশা করি।

১৭| ১৫ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৩:১১

নতুন বলেছেন: জ্যাকেল বলেছেন: @কামাল১৮ সাহেপ

কোরআন যে অবিকৃত ইহা একাডেমিশিয়ান দ্বারা স্বীকৃত। আপনে মুর্খতার কারণে জানেন না যে হাফস আর আরস ভার্সন শুধু উচ্চারণের/আন্চলিকতার পার্থক্য। সাধারণভাবে ইহাতে অর্থ বিকৃত তো হয়ই না বরং অলৌকিকতার নিদর্শন হিসাবেই কোরআন নিজেকে উপস্থাপন করে।


এই পার্থক্য আসলে খুব বেশি টা এটা ঠিক।

কিন্তু এই পার্থক্যের কারনে আপনি কোরানের ১ টা নুখতাও কেয়ামত পযন্ত পরিবর্তিত হবেনা সবাই বলেন সুবহানাল্লাহ চিক্কুর দিয়ে ওয়াজে যে দাবী করে সেটাযে ঠিক না সেটা তো মানবেন? =p~

১৫ ই মে, ২০২৪ রাত ১১:৩৬

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কোরআন অবশ্যই অবিকৃত।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.