নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

...

অর্ক

...

অর্ক › বিস্তারিত পোস্টঃ

অষ্টম শ্রেণির সেই ছাত্রীকে

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১২:০৮



আমি কিছু বলতে চাই তোমাকে। সান্দ্র হাওয়ায় ভাসছে বহুদিন আগে হারানো দুরবিন। সাথে বৈচিত্র্যে ভরপুর রোমাঞ্চকর কতো অভিযানের স্মৃতি ভিড় করেছে। মনিরুদ্দিন আহমেদ নামের কাওকে ভাবছিলাম। আমি তাকে দেখিনি। আলাপকালে জেনেছি। তার দ্বিতীয় স্ত্রী ছিলো বেটেখাটো কৃষ্ণকায়। বয়সেও বেশ ছোটো। মনিরুদ্দিন দুধে আলতা বর্ণের দীর্ঘকায় সুপুরুষ। দৃশ্যত বেমানান কিন্তু সুখী দম্পতি ছিলো।

অষ্টম শ্রেণির ছাত্রী। দাবা খেলো। গান গাও ভালো। নাচো। যাও নাচের স্কুলে। পাঠ্য বইয়ের বাইরেও কতো অধ্যায়ন! দারুণ সুন্দর এ রাত জুনের মেয়ে। নীল চাঁদোয়া। পৃথিবীর শিশুদের প্রতি দায়িত্ববোধ থেকে কিছু বলতে চাই তোমাকে। শোনো। মন দিয়ে পড়ো, নাচোগাও, নিয়মিত যাও স্কুলে। কিন্তু দাবা খেলো না। উহু না; বড্ড গোলমেলে।

মন্তব্য ৫ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১২:৪৫

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: এটা কি একটি কবিতা?

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১:১৫

অর্ক বলেছেন: জানি না কি বলবো, অণুগল্প না কবিতা। লেখাকে লেখা হিসেবেই নিন।

ধন্যবাদ।

২| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১:২৭

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: পর পর সাজিয়ে লিখলে কবিতা হিসেবে নেওয়া যেত।

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১:৪৫

অর্ক বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ রূপক বিধৌত সাধু।

আপনার সঙ্গে বিশিষ্ট কবি সিকদার আমিনুল হক’র সতত ডানার মানুষ গ্রন্হের একটি কবিতা থেকে খানিকটা শেয়ার করি।


প্রাণোচ্ছল একটি দিনের কথা মনে আছে। আবার ভুলেও গেছি অনেক গ্রীষ্ম সন্ধ্যার কথা। আমি জানি, মানুষের সফল স্মরণের প্রয়োজন নেই। যা রইলো, তার পাথরের ভার আমার বুকে। প্রথম কবিতা তুমি আত্মসমর্পণের আগে হে কোমল গৌরব। অন্ধকার আর অনভিজ্ঞতার শিহরণ। গোলাপি আভা।

সে গ্রন্থের কবিতাগুলো এভাবে গদ্যাকারে লেখা হয়েছে। কাব্য গ্রন্থ হিসেবে স্বীকৃত। ওর অনেক কবিতা বিভিন্ন সম্পাদিত গ্রন্হেও অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। এছাড়াও দেশ বিদেশের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠিত প্রকাশনাতে এভাবে গদ্যাকারে লেখাকেও কবিতা হিসেবে প্রকাশ করা হয়েছে। লিখেছেনও প্রতিষ্ঠিত কবিদের অনেকেই। দেশ পত্রিকাতেও নিয়মিত প্রকাশ হয়। তেমনি কালি কলমেও দেখেছি।

পাঠকের কাছে আসলে তার পাঠের তৃপ্তিটাই প্রধান। কীভাবে লেখা হলো, ব্যকরণ, সূত্র টুত্র এসব কোনোই গুরুত্ব বহন করে না। শিল্পের সব শাখাতেই এ কথা প্রযোজ্য। কোনটা কতোটুকু ব্যকরণ মেনে লেখা বা সৃষ্টি এসব আসলে সাধারণ পাঠক দর্শক শ্রোতার কাছে আদৌ গুরুত্বপূর্ণ কিছু নয়। বোদ্ধা গবেষকদের ব্যাপার অবশ্যই আলাদা। খুব সম্ভবত আপনি সে দলে। যাই হোক শুভকামনা থাকলো।

আশা করি আমি যথাযথভাবে আমার বক্তব্য রাখতে পেরেছি।

৩| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ দুপুর ২:৫৮

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: প্রত্যুত্তরটা দারুণভাবে দিয়েছেন। মুক্ত গদ্যগুলো এভাবেই লেখা হয়। প্রথম আলোতেও দেখা যায়। আঙ্গিকের চেয়ে বিষয়বস্তুটাই আসল অবশ্য।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.