![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
রেস্তোরায় অফিসেতে কোলাহল ঘুরে বেড়ায়
অন্ধের আজন্ম ব্যর্থ দুই চোখের মত দিশেহারা ;
সেই ধ্বনি-ঝড়ের তলায় বসে মানুষেরা সিপ সিপ করে
চা পান করে এবং গভীরে গভীরতর উদ্বেগ অনুভব করে
শেষপর্যন্ত স্বাভাবিক জীবনযাপন করে।
আমার মতন কেউ কেউ অবশ্য হাহাকার আর আহাজারি
লেপতোষকের ভিতর চাপা না রেখে নিয়ে আসে প্রকাশ্যে
তুমুল আড্ডায় , বৈবাহিক জমায়েতে , পারিবারিক খোশগল্পে
অপ্রস্তুত বাক্যবিন্যাসে , সহসা নিঃস্তব্ধতায় , দুর্বোধ্য কবিতায়
কিংবা সিলিং ফ্যান থেকে লম্বমান শরীরের সংকেতে ;
এইসব অস্বাভাবিক ঘটনায় পড়লে মানুষেরা দলবেধে
হৃদয়পুরে গভীরে গভীরতর উদ্বেগ মাত্রাহীনভাবে অনুভব করে
এবং দুর্যোগ উপশমের প্রাণান্তকর চেষ্টা করে শেষমেষ
আমাদেরকে কবর দিয়ে এসে ঘুমিয়ে পড়ে।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১:০৭
আশিক হোসেন বলেছেন: মূলত তাই। কিন্তু তাই বলে কি সব মানুষ একত্রে আত্মহত্যা করবে? না। মানুষ নিজে নিজেই অর্থহীন জীবনকে অর্থ দিয়ে বেঁচে থাকে। বেশিরভাগ মানুষ ধর্মের মাধ্যমে সেই অর্থপ্রদান করে ; অল্পসংখ্যক মানুষ ধর্মের সাহায্য ছাড়াই নিজের জীবনে একটা অর্থ দেয় : তারা ব্যতিক্রম।
©somewhere in net ltd.
১|
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:২৬
অনর্থদর্শী বলেছেন: শেষপর্যন্ত পর্যন্ত কিছুই নেই বোধহয়। সবটাই অন্তঃসারশূন্যতা। পুরোটাই ফাঁকি।