নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আসসালামুয়ালাইকুম,ধন্যবাদ আমাকে ভিজিট করার জন্য। আমি বর্তমানে পড়াশোনা করছি নর্দান ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস টেকনলজি, খুলনাতে। আমি একজন কোম্পিউটার সাইন্সের স্টুডেন্ট। অনেকদিন থেকে লেখার তগিদ থেকে লেখা শুরু করছি। জানি না লেখা কেমন লিখি, তবে লিখতে ভালো উপভোগ করি

মোঃ আসিফ আমান আপন

হাই! আমি আসিফ আমান, বাসা যশোর। পড়াশোনা ওঠাবসা সব যশোরেই। নিজের কিছু ভাবনা শেয়ার করার উদ্দেশ্য নিয়ে ব্লগ লেখা শুরু করছি।

মোঃ আসিফ আমান আপন › বিস্তারিত পোস্টঃ

যশোর মখরোচক

০১ লা মে, ২০২২ সকাল ১০:৫৩

এটা আমার ২০১৭ সালের যশোর নিয়ে লেখা শেয়ার করছি এই ব্লগে।
আপনাদেরকে জানাতে চেষ্টা করবো যশোরের কিছু স্ট্রিট ফুড সম্পর্কে । সব দেশের ঐতিহ্যবাহী শহরের মতো আমাদের বাংলাদেশের প্রাচীন শহর যশোরের কিছু সুস্বাদু স্ট্রিট ফুড (রাস্তার পাশের খাবার) পাওয়া যায় যার বেশ কিছু বেশ বিখ্যাত ।
শাহী জিলাপি: দড়াটানায় যশোরের প্রাণকেন্দ্রে এই খাবারটি পাওয়া যায়। এখানকার জিলাপি সবাই এক নামেই চেনে।
ফুচকা,চটপটি: এটিও দড়াটানায় পাওয়া যায় ।আরও কিছু স্থানে ভ্যানে ভ্রাম্যমান গাড়িতে বিক্রি করা হয়।সন্ধার পর বিভিন্ন বয়সের মানুষ ভিড় করে খাবারটি খাওয়ার জন্য।
কাবাব ও চাপ: মুখরোচক এই খাবারটি বেশ জনপ্রিয় দড়াটানা,গাড়িখানা,বেজপাড়া এসব স্থানে এ খাবার গুলি পাওয়া যায়। এবং এটি খুব জনপ্রিয় ।
খাসির পায়া: দড়াটানা,গাড়িখানা রোডে পাওয়া যায়।
মাংসের চপ: এটি অতি সাম্প্রতিক সময়ে খুব জনপ্রিয় একটি স্ট্রিটফুড খাজুরাস্ট্যান্ড,দড়াটানা কালেক্টরেট মার্কেট,মাইকপট্টি,গাড়িখানায় পাওয়া যায়।
মোগলাই পরোটা: নামটাই মোঘল ঐতিহ্য বহন করে। দড়াটানা ও মাইকপট্টির নূর হোটেলের মোগলাই পরোটার সুনাম অনেক।
চা,পুরি: এদুটির অদ্ভুত ও অপূর্ব কম্বিনেশন পাবেন আপনি ক্যাফে প্রেসক্লাবে
এছাড়া বড়বাজারের ভেতরে আলু পুরি জনপ্রিয়।
ঝালমুড়ি,চানাচুর মাখা,ছোলা ভোনা: এগুলো বিভিন্ন স্থানে ছোট পরিসরের ফেরিওয়ালা ও ভ্যান গাড়িতে পাওয়া যায়।
লেমেনেড ও পানিও: গ্লাসে সরবত বিক্রি করা হয় ভ্যানে দড়াটানা ও কালেক্টরেটের ভেতরে।
ডিমকেক: গাড়িখানায় এটি বেশ জনপ্রিয় ।
শর্মা,চিকেন রোস্ট: দড়াটানা ,গাড়িখানা,মাইক পট্টি,আর এন রোড এসব স্থানে হোটেলে পাওয়া যায়। হোটেল মদিনা,শর্মা হাউজ,নূর হোটেল উল্লেখযোগ্য ।
এক টাকার সিঙ্গাড়া: কালেক্টরেটের ভেতর এই ব্যাপক জনপ্রিয় খাবার পাওয়া যায়।
বিরিয়ানি: নূর হোটেলের নাম ডাক অনেক এই খাবারটির জন্য।
মিষ্টি: মিষ্টি জগতে জলযোগের রসমালাই এর জন্য, দেবু সুইটস মিষ্টির জন্য বিখ্যাত এদুটি প্রতিষ্ঠানই চৌরাস্তায় অবস্থিত । এছাড়া আসিফ সুইটস খাজুরা বাস স্ট্যান্ডে অবস্থিত দই এর জন্য প্রসিদ্ধ ।
স্থানিয় প্রসিদ্ধ মিষ্টি: এখাবার গুলি যশোর কাঠের পুলে পাওয়া যায়।
মিনি স্ট্রিট চাইনিজ: দড়াটানা,চিত্রা মোড় এসব স্থানে দেখতে পাওয়া যায়। ছোট চায়ের দোকান ও কফি সপের পরিমাণও অনেক
।আরও বিভিন্ন ছোট ছোট স্ট্রিটফুড আছে যা উল্লেখ করা সম্ভব হচ্ছে না। এসবের অধিকাংশই উচ্চমাত্রায় কলেস্টেরল যুক্ত অস্বাস্থ্যকর তাই খাওয়ার পূর্বে আপনার শারীরিক অবস্থা বিবেচনা করাটাই বুদ্ধিমত্তার পরিচয় হবে। তবে ক্রমবর্ধমান ক্যাফে ও রেস্টুরেন্টের তুলনায় আজও অনেক বৃদ্ধ, মধ্যবয়স্ক ও তরুনেরা স্ট্রিটফুড গ্রহণে আগ্রহী, ধন্যবাদ।
next post about shopping markets,centers,commodities and varieties

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.