![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মতিউর রহমান নিজামীর ফাঁসির তীব্র সমালোচনা করেছেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রজব তায়েপ এরদোগান। তুরস্কের কোজায়লী শহরে অনুষ্ঠিত এক বিশাল জন সমাবেশে মতিউর রহমান নিজামীর ফাঁসিকে হত্যাকান্ড দাবি করেন এবং শেখ হাসিনাকে জালিম আখ্যা দিয়ে তিনি বলেন, “জালিমের স্থান জাহান্নামেই হোক, এটাই চাই” !!
তিনি বলেন, “তুরস্কের CHP এর মত একটি কট্রর সেকুলারিষ্ট পার্টি এখন বাংলাদেশের ক্ষমতায়। যে দলেন প্রধান একজন মহিলা। নিজামী একজন আলেম ও জ্ঞানী মানুষ। এমনকি তিনি একজন সাবেক মন্ত্রীও। অথচ তাকে অন্যায়ভাবে ফাঁসি দেয়া হয়েছে। বেশি কথা বলতে চাই না। জালিমের স্থান জাহান্নামেই হোক, এটাই বলবো।”
ইউরোপের সমালোচনা করে তিনি বলেন, আজ তারা চুপ কেনো? গনতন্ত্রের দাবিদাররা কোনো কথা বলছে কি? আজ পশ্চিমা বিশ্বে এমন ঘটনা ঘটলে আজ কেয়ামত হয়ে যেতো!! অথচ নিহত ব্যাক্তি একজন মুসলমান এবং একজন মুসলিম নেতা হওয়ায় তারা সবাই হাসছে!! সিরিয়ার ঘটনার মতই হাততালি দিচ্ছে!!
এরদোগান বলেন, তুরষ্কে মৃত্যুদন্ডের বিধান না থাকলেও আদালতের সিদ্ধান্তের আলোকে সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে অভিযানের কারনে প্রতিদিন ওরা(পশ্চিমারা) আমাদের মাথা নষ্ট করে দিচ্ছে, অথচ বাংলাদেশের এই সিরিয়াস ঘটনাটি তারা না দেখার ও না শুনার ভান করে আছে, এরই নাম বিবেকহীন, অবিচার, মুনাফেকি বা লোক দেখানো!!
বাংলা সাবটাইটেলসহ তার বক্তব্যটি এই ভিডিওতে দেখুন.....
১৭ ই মে, ২০১৬ দুপুর ১২:০২
আস্তিক এলিয়েন বলেছেন: এভাবে সাফ বলে দেয়া মানে এটাই মেনে নেয়া যে, এরদোগান যা বলছে তা খন্ডানোর সাধ্য আমাদের নাই বলেই আমরা সাফ বলে দিচ্ছি। বরং উচিত হবে এরদোগানের ধারণা সরকারের ভুল প্রমান করা। যাতে সমস্যাও মিটে আর তুরস্কের সাথে আমাদের সুসম্পর্কও বজায় থাকে। সরকার কি সেটা পারবে??
২| ১৭ ই মে, ২০১৬ দুপুর ১:০৫
এসব চলবে না..... বলেছেন: আপনার ধারনা এরদোয়ান না বুঝে এসব বলছে?
এরদোয়ান যদি না জেনে বুঝে এসব বলে/করে থাকে তাহলে পাকিস্তান আর জামাত ও না জেনে বুঝেই করছে।
আপনি যদি জামাত বা পাকিস্তানকে খন্ডানোর প্রয়োজন মনে না করেন তাহলে কেন এরদোয়ানকে ?
৩| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৬
স্ণরণ শেখ বলেছেন: শিরোনাম পড়ে ভাবলাম, লেখক বুঝি খেপেছেন। তিনি সচেতন নাগরিকের মতই চান না, আমাদের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে অন্য কেউ নাক গলাক। পড়ে দেখি, উলটো কাহিনি। বিদেশী হস্তক্ষেপ কে তিনি স্বাগত জানাচ্ছেন।
এ বিষয়ে তর্ক হতে পারে না। একজন যুদ্ধাপরাধীর বিচারের রায় কার্যকর করার বিরুদ্ধে যদি কেউ অবস্থান নেয়, সে তো আমাদের বিচার ব্যবস্থা আর সার্বভৌমত্বের প্রতি অনাস্থার ই জানান দেয়। তাদের অন্তত সুস্থ মস্তিষ্কের মানুষ বলা যায় না। এদেশের সচেতন নাগরিক সমাজ, যুব সমাজ এসব মুখোশধারী দের সবসময় ই ধিক্কার জানিয়ে এসেছে, সামনেও তা অব্যাহত থাকবে
©somewhere in net ltd.
১|
১৭ ই মে, ২০১৬ সকাল ১১:৫৫
এসব চলবে না..... বলেছেন: আমাদের মিডিয়া এটাকে বেশি হাইলাইট কইরা দেখাইছে।
বাংলাদেশ কবে তুরস্করে ইয়ে দিয়ে পুছছে কইতে পারেন?
বাংলাদেশের উচিত সাফ বলে দেয়া যেঃ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীন কোন বিষয় পছন্দ না হইলে যেন বাংলাদেশে সাথে কুটনৈতিক সহ সকল প্রকার সম্পর্ক ছিন্ন করে চলে যায়। এমন ধারার মুসলমান ভাই বাংলাদেশের দরকার নাই।
"ছাল নাই কুত্তার, বাঘা নাম"