![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এই রাজনীতির শুরু কোকোর মৃত্যু কে কেন্দ্র করে। বেগম জিয়ার ছেলের মৃত্যুর কয়েক ঘণ্টার মধ্যে প্রধানমন্ত্রী আসতে চাইলেন বেগম জিয়ার গুলশান কার্যালয়ে ।
বেগম জিয়ার পিএস এর মাধ্যমে প্রধান মন্ত্রীর কার্যালয় কে অনুরোধ করা হয়েছিল প্রধানমন্ত্রী যেন না আসে। কিন্তু তিনি আসলেন গেট বন্ধ দেখে আবার চলেও গেলেন। কিন্তু এই শেখ হাসিনা বারে বারে তারেক-কোকোকে চোর আর বেগম জিয়া কে কুপুত্রের মা বলেছেন। কিন্তু এইটা আর ফোকাস হবে না। ফোকাস হবে শেখ হাসিনা বেগম জিয়ার বাড়ীর গেট থেকে ফেরত গেলেন। বেগম জিয়া কত বড় অসমাজিক!!!! শত্রু আসলেও তাকে বসতে দিতে হয় । বিএনপি সমর্থকরাও এতে বিরূপ মনোভাব প্রকাশ করেছেন। আসিফ নজরুলের উক্তি অনুযায়ী ছেলে মারা গেছে খালেদার আর সহানুভুতি পেলেন হাসিনা। এর মধ্যে অবশ্য সদ্য ছেলে হারা বেগম জিয়ার বিরুদ্ধে মামলা করে সরকার প্রমাণ করল, বেগম জিয়ার প্রতি শেখ হাসিনার সমবেদনা পলিটিকাল স্টান্টবাজি ছাড়া আর কিছু ই ছিল না।তোফায়েল আহমেদ এর মত নেতা বলেছেন , আল্লাহর আরশ কাঁপছে তা না হলে বেগম জিয়ার ছেলে কেন মারা গেল? ...... সহানুভুতির পাল্লা আবার ভারী হোল খালেদার প্রতি যা পাবার যোগ্য তিনি ছিলেন । যাইহোক এর মধ্যে কোকোর লাশ এলো, জানাযায় স্মরণকালের বৃহত্তম জমায়েত হল । এইটা সবাই জানে এরা ভাড়া করা লোক ছিল না । অনেকে অবশ্য সরকারের বিরুদ্ধে নিরব প্রতিবাদের হাতিয়ার হিসেবে এই জমায়েত কে দেখছেন অথবা জিয়া পরিবারের প্রতি সহানুভুতি হিসেবে আর আওয়ামী সরকারের জন্য অশনি সঙ্কেত হিসেবে।
©somewhere in net ltd.