![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দুবাই'র একটি কন্সট্রাকশন সাইটে লাশ হয়ে পড়ে আছে বাংলাদেশের কোন দুঃখিনী মায়ের আদরের সন্তান। বিদেশে এরা ভিক্ষা করতে যায় না , মাদক ব্যাবসা, চুরি, গুন্ডামি, টেন্ডারবাজি, রাজনীতিকদের মত ভোগ-দখল-দুর্নীতি করতে যায় না। দেশের হাজারো দুঃখিনী মায়ের এসব সন্তানরা লক্ষ টাকা খরচ করে বিদেশ যায় 'রক্ত পানি করা' পরিশ্রম করে টাকা উপার্জন করতে এবং নিজের স্বপ্ন পূরন ও পরিবারের অভাব অনটন মোচনের জন্য। বাবার চিকিৎসা, বোনের বিয়ে,ছোট ভাইয়ের আব্দার, জরাজীর্ণ ঘরটা ভেংগে একটা চৌচালা ঘর......কত যে স্বপ্ন। সর্বক্ষেত্রে দুর্নীতি-অনাচার-প্রাকৃতিক ও মনুষ্য সৃষ্ট দুর্যোগ বিভিন্ন কারনে উন্নয়নের গতি যখন শ্লথ তখন বাংলাদেশী শ্রমিকদের পাঠানো রেমিটেন্সের উপর ভর করে এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ এর উন্নয়ন ,তারা অক্সিজেন দিচ্ছে অর্থনীতির লাইফ লাইনে। বাড়ছে জিডিপি। কিন্তু রাষ্ট্র এদের প্রতি তার দায়িত্ব-কর্তব্য কতটুকু পালন করছে? বিদেশ যেতে পাসপোর্ট অফিস থেকে শুরু হয় হয়রানি ,ভিসা পেতে হয়রানি , এয়ারপোর্টে হয়রানি, কর্মক্ষেত্রে হয়রানি , দালালের দৌরাত্ম্, নিন্ম বেতন, কষ্টকর কাজ, অস্বাস্থ্যকর আবাসন ও স্যানিটেশন ব্যাবস্থা পদে পদে তাদের হয়রানির স্বীকার হতে হয়। বাংলাদেশ দূতাবাস এদের
সহযোগিতা করে না। শুনেছি বিমানের এয়ার হোস্টেসরাও তাদের নাক সিটকায়! অথচ তারা টাকা দিয়ে টিকেট কেটে বিমানে উঠে! কপালে গরীবের সীল মারা থাকলে যা হয় এই আর কি। যে জাতির রক্তে অনাচারের বীজ ক্যান্সারের মত ছেয়ে গেছে ঐ জাতি কখনো তার সন্তান তূল্য নাগরিকদের রক্ষা করতে পারেনা, আমরা তেমনি এক অভাগা জাতি।
www,instagram/AyuubKhaan
www.fb.com/Ayubkhan999
২| ২৬ শে মে, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৫
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সর্বক্ষেত্রে দুর্নীতি-অনাচার-প্রাকৃতিক ও মনুষ্য সৃষ্ট দুর্যোগ বিভিন্ন কারনে উন্নয়নের গতি যখন শ্লথ তখন বাংলাদেশী শ্রমিকদের পাঠানো রেমিটেন্সের উপর ভর করে এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ এর উন্নয়ন ,তারা অক্সিজেন দিচ্ছে অর্থনীতির লাইফ লাইনে। বাড়ছে জিডিপি। কিন্তু রাষ্ট্র এদের প্রতি তার দায়িত্ব-কর্তব্য কতটুকু পালন করছে? বিদেশ যেতে পাসপোর্ট অফিস থেকে শুরু হয় হয়রানি ,ভিসা পেতে হয়রানি , এয়ারপোর্টে হয়রানি, কর্মক্ষেত্রে হয়রানি , দালালের দৌরাত্ম্, নিন্ম বেতন, কষ্টকর কাজ, অস্বাস্থ্যকর আবাসন ও স্যানিটেশন ব্যাবস্থা পদে পদে তাদের হয়রানির স্বীকার হতে হয়। বাংলাদেশ দূতাবাস এদের
সহযোগিতা করে না। শুনেছি বিমানের এয়ার হোস্টেসরাও তাদের নাক সিটকায়! অথচ তারা টাকা দিয়ে টিকেট কেটে বিমানে উঠে! কপালে গরীবের সীল মারা থাকলে যা হয় এই আর কি। যে জাতির রক্তে অনাচারের বীজ ক্যান্সারের মত ছেয়ে গেছে ঐ জাতি কখনো তার সন্তান তূল্য নাগরিকদের রক্ষা করতে পারেনা, আমরা তেমনি এক অভাগা জাতি !!
দু:খজনক সত্য!
তবে এই চেতনা বদলাতে হবে। আচরণে কর্মে নীতি নির্ধারনীতে!
৩| ২৬ শে মে, ২০১৫ বিকাল ৫:০০
আইউব আহমেদ খাঁন বলেছেন: অনেক বড় ফোরামে প্রবাসীদের বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে অনেক বিজ্ঞ জন বলেছেন কিন্তু প্রতিকার হয় নাই। এসব লিখে আদতে কোন লাভ নাই, কিন্তু তারপরো যে কেন লিখি? বিবেক বলে একটা জিনিষ আছে অচিনপুরে, মাঝে মাঝে তা নাড়াচাড়া দিয়ে উঠে, কিন্তু সরকারের বিবেক এর কোন নড়ন চড়ন দেখি না।
©somewhere in net ltd.
১|
২৬ শে মে, ২০১৫ বিকাল ৪:২৭
অব জার ভার বলেছেন: অতি সত্য কথা বলেছেন রে ভাই । কিন্তু কি লাভ এসব বলে/লিখে। কেউ কি আছে ওদের কষ্ট বোঝার মতো?