![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি তাই করি ভাই যখন চাহে এ মন যা, করি শত্রুর সাথে গলাগলি, ধরি মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা, আমি উন্মাদ, আমি ঝঞ্ঝা!
বাঙালি অর্থাৎ আমরা বাঁশের ব্যবহারে অত্যন্ত সিদ্ধহস্ত।প্রাত্যহিক জীবনে আমাদের সাথে বাঁশ মিলেমিশে একাকার হয়ে আছে। কারো পিছনে বাঁশ দিতে না পারলে আমাদের ঘুম হয়না। মাথা ঝিমঝিম করে, চোখ পিটপিট করে, গা ম্যাজম্যাজ করে, দাঁত টনটন করে। সোজা কথায় আমাদের স্বাভাবিক জীবনে ছন্দপতন ঘটে। এই বাঁশ আমাদের সাহিত্যানুরাগীদেরও যথেষ্টভাবে পটাতে সক্ষম হয়েছে। যতীন্দ্রমোহন বাগচী লিখেছেন-
" বাঁশ বাগানের মাথার উপর চাঁদ উঠেছে ওই,
মাগো আমার শোলক-বলা কাজলা দিদি কই? "
কবি-সাহিত্যিকরা যে জিনিসের কদর করতে কার্পণ্য করেন নি, সে জিনিসের প্রতি আমাদের কিরূপ কদর করা উচিত তা সহজেই বোধগম্য।
আমাদের দেশে বাঁশের এখন স্বর্ণযুগ চলছে। বলা যায় বাঁশের ব্যবহারে আমরা তাবৎ দুনিয়াকে তাক লাগিয়ে দিতে সক্ষম হয়েছি। এখন ইমারত নির্মাণে রডের বদলে খাঁটি বাংলা বাঁশ এস্তেমাল করে আমরা গোটা বিশ্বকে দেখিয়ে দিচ্ছি - বাঙালি কিসিসে কম নেহি।
বাংলাবাঁশ লোহার সাথে সমানে পাল্লা দিচ্ছে, এটা কি চাট্টিখানি কথা?
বছর খানেক হবে কয়েকজন বাংলাদেশী ছাত্র মিলে বাঁশ দিয়ে পরিবেশ বান্ধব সাইকেল বানিয়েছিলেন। এবার বুঝুন আমরা কী জিনিস! জয় হোক বাঙালির। জয় হোক বাঁশের।
[ গোপন সুত্রে প্রকাশ : বাঁশ ব্যবহারে রেকর্ড সৃষ্টি করায় একজন বাঙালি নোবেল পুরস্কার পেতে যাচ্ছেন। পুরস্কার হিসেবে বাঁশের ট্রফি দেয়া হবে। ]
১১ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৮:১৪
আবেদ আল ইসলাম বলেছেন: তা যা বলেছেন!
২| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৮:৩৫
আরাফাত হোসেন অপু বলেছেন: মন্দ কি? যদি রড দেবার পয়সা না থাকে তাহলে বাশ দিয়ে ও রাস্তার ঢালাই মন্দের ভালো......কিছু টেনশন বল তো নিতে পারবে..ফাটল টা একটু লেট এ আসবে......হাহাহাহাহহা!!!!!!!!!!
©somewhere in net ltd.
১|
১১ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১:৪৯
কানিজ রিনা বলেছেন: শুধু বাঁস নয় কন্চিও কাজে লাগছে। চোখের
ধুলিতে দেখতে কম পাচ্ছি।