নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সত্যান্বেষী

আবেদ আল ইসলাম

আমি তাই করি ভাই যখন চাহে এ মন যা, করি শত্রুর সাথে গলাগলি, ধরি মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা, আমি উন্মাদ, আমি ঝঞ্ঝা!

আবেদ আল ইসলাম › বিস্তারিত পোস্টঃ

কাওমী সনদ যৌক্তিক?

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৪:০১

বাংলাদেশে প্রচলিত সরকার অনুমোদিত শিক্ষার দুটি ধারা রয়েছে। এর একটি মাদরাসা, অপরটি সাধারণ। আলাদা শিক্ষাব্যবস্থা হলেও দুটি ধারায়ই কিছু কমন সাবজেক্ট পড়ানো হয়। ধর্মীয় শিক্ষাকে প্রাধাণ্য দিয়ে বাংলা, ইংরেজী, গণিত, ভূগোল, বিজ্ঞান থেকে শুরু করে আলিয়া মাদরাসায় সাধারণ শিক্ষার প্রায় সব সাবজেক্টই পড়ানো হয়। দুটো ধারায়ই একটা স্টান্ডার্ড সিলেবাস ফলো করা হয় এবং শ্রেণির সংখ্যাও সমান।

এমতাবস্থায় সামান্য কয়েকটা বই পড়ে, যেগুলো সাধারণত পাঁচবছর মেয়াদী দরসে নেযামী কোর্সে পড়ানো হয়, মাস্টার্সের সনদ পাওয়া একেবারেই অযৌক্তিক।

দেশের বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ, আলেমদের সমন্বয়ে কাওমী মাদরাসাগুলোর সিলেবাসে সংস্কার এনে সমান সংখ্যক শিক্ষাবর্ষ করার পর সনদ দিলে কোন আপত্তি থাকবে না।

আমরা শুধুমাত্র আদর্শগত কারনে কাওমী সনদের বিরোধীতা করছি- এমন ধারনা করলে অন্যায় হবে। ওদের আদর্শের শিক্ষার্থী আলিয়া, কলেজ, ভার্সিটি সবখানেই আছে। শিক্ষার্থীদের ন্যায্য অধিকারের প্রশ্ন এখানে জড়িত।

যদিও দেখা গেছে দেশে জঙ্গি কর্মকাণ্ডে জড়িত সবাই কাওমী মাদরাসার ছাত্র বা কাওমী আলেমদের দ্বারা মোটিভেটেড, তারপরেও কাওমী ধারায় পড়ুয়া সবাই জঙ্গি নয়। ওরা এ দেশের সন্তান। ওদেরও সনদ পাওয়ার অধিকার আছে। তবে এরকম মামা বাড়ির আব্দার করে সনদ পেয়ে গেলে দেশের অন্যসব শিক্ষার্থীদের সাথে অন্যায় করা হবে।

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৫:২৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


নিশ্চয় পড়ার মেটেরিয়াল, সময়, সিলেবাস, সবই নতুন করে সাজানো হবে; শিক্ষকদের মান-উন্নয়ন করা হবে; শুধু "এক, দুই, তিন, তুমি এম'এ পাশ বললে" চলবে না।

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৯:৩৮

আবেদ আল ইসলাম বলেছেন: জোরালোভাবে এসব কথা বলতে হবে

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.