![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি তাই করি ভাই যখন চাহে এ মন যা, করি শত্রুর সাথে গলাগলি, ধরি মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা, আমি উন্মাদ, আমি ঝঞ্ঝা!
★ এক দেশে দুই ধারার স্বীকৃত ইসলামী শিক্ষা চলতে দেয়া যায়না।ক্বওমীরা স্বীকৃতি পাওয়ার অধিকার রাখে তবে তা হতে হবে যথাযথ নিয়ম অনুসারে। আমরা মনে করি একই কারিকুলামে একই বোর্ড/বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ইসলামী শিক্ষাকে নিয়ে আসা হোক, অন্যথায় মুসলমানদের মাঝে বৈষম্য প্রকট আকার ধারন করবে।
★ ভার্সিটির মাস্টার্স আর কাওমী দাওরা এক সমান! লজ্জা-শরম, কাণ্ডজ্ঞান উঠে গেলো নাকি!
★ ভর্তি পরীক্ষা নামক অগ্নিপরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে তিন বছর ধরে এসাইনমেন্ট, টিউটোরিয়াল, পরীক্ষা দিয়ে মোট ১৫ বছরের শিক্ষাজীবনে এখনো অনার্স পাশ করতে পারলাম না, আর দাওরা নাকি মাস্টার্স!! কচু গাছে এবার লটকে যাওয়া ছাড়া উপায় নাই।
ধন্যবাদ, আহলে সুন্নাত।
★ দাওরা যদি মাস্টার্স হয়, ডিপ্লোমা কেন নয়? রাস্তায় নামার সময় এসেছে।
★ "আমি ডোনাল ট্রাম্পকে দেখি নাই কিন্তু শফি ও হাসিনাকে দেখেছি"। জয় বাংলাদেশ হেফাজত লীগ।
★ ক খ লিখতে পারে না এদের আবার মাস্টার্স এর সমান মর্যাদা দেওয়া হবে, বিষয় টা খুব হাস্যকর। আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাতের সাথে আমি একমত।
★ মক্তবকে এবার অন্তত এসএসসি মান দেয়া দরকার!
★ যে দেশে আলিম পাশ করে সর্বোচ্চ নম্বর নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে পারেনা, বহু আগে থেকে স্বীকৃত আলিয়া মাদ্রাসার সার্টিফিকেট দিয়ে সরকারি চাকরী হয়না, বিদেশি কোম্পানি নেয় না, বিসিএস ভেরিফিকেশনে বাদ পড়ে, এমনকি মাদ্রাসা থেকে আগত হওয়ার কারনে ডিপার্টমেন্ট প্রত্যয়নপত্র পর্যন্ত দেয়না; সে দেশে মানের সার্টিফিকেট ধুয়ে পানি পান করিয়েন। ফাও লাফালাফি করে লাভ নেই। প্রাথমিক, মাধ্যমিক, উচ্চ মাধ্যমিক, গ্রেজুয়েশনের কোন খবর নেই; একলাফে মাস্টার্স!!! বাহ! চমৎকার!
★ আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাআত এর অবস্থান কওমি স্বীকৃতির বিপক্ষে নয়, এ দেশের সকল স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শিক্ষাথীর্র প্রাণের দাবি। কেউ সতেরো বছর পাঠদান করে এবং কেউ পাঁচ -ছয বছর পাঠদান করে স্নাতকোত্তর; একই দেশে শিক্ষা ক্ষেত্রে এত বৈষম্য কেন?
★ সেই কবে থেকে পড়ালেখার ঘানি টানছি গ্রাজুয়েশনের খবর নাই, তেতুল বাবারা দেহি না চাইতেই মেট্রিক পাশ করার আগেই গ্রাজুয়েট হয়ে যাবে- ব্যাপারটা কেমন জানি হাস্যকর। আমি মনে করি সরকার তাদেরকে মাস্টার্সের মান দেওয়ার মাধ্যমে দেশের সকল শিক্ষাবোর্ডকে ঘাড় মচকে দিল। আমাদেরকে বিশ্ববিদ্যালয়ের লাখ লাখ ছাত্র ছাত্রীদের মধ্যে কঠিন পরিক্ষা দিয়ে কোনমতে গ্রাজুয়েশন করার টিকিট পেলাম। এখন দেখছি এ টিকিটটি ম্লান হয়ে গেল। এটা সকল বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ছাত্রীদের জন্য অপমানকর একটি ইস্যু হয়ে দাড়িয়েছে। এটা আমার ব্যাক্তিগত মন্তব্য, যাচাই করে দেখবেন।
★ মি.মতিন ভাই কে অনেক ধন্যবাদ। এই দাবি শুধু আলিয়া মাদ্রাসার না,আমাদের স্কুল,কলেজ,ভার্সিটি সকলের দাবি।
[কমেন্টগুলো বিবিসি বাংলার ফেসবুক পেজ থেকে নেয়া হয়েছে]
২| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৪
নতুন নকিব বলেছেন:
//যে দেশে আলিম পাশ করে সর্বোচ্চ নম্বর নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে পারেনা, বহু আগে থেকে স্বীকৃত আলিয়া মাদ্রাসার সার্টিফিকেট দিয়ে সরকারি চাকরী হয়না, বিদেশি কোম্পানি নেয় না, বিসিএস ভেরিফিকেশনে বাদ পড়ে, এমনকি মাদ্রাসা থেকে আগত হওয়ার কারনে ডিপার্টমেন্ট প্রত্যয়নপত্র পর্যন্ত দেয়না; সে দেশে মানের সার্টিফিকেট ধুয়ে পানি পান করিয়েন। ফাও লাফালাফি করে লাভ নেই। প্রাথমিক, মাধ্যমিক, উচ্চ মাধ্যমিক, গ্রেজুয়েশনের কোন খবর নেই; একলাফে মাস্টার্স!!! বাহ! চমৎকার!//
-সঠিক কথা!
অনেক ধন্যবাদ।
১৮ ই এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১:৫৬
আবেদ আল ইসলাম বলেছেন: আপনাকেও
©somewhere in net ltd.
১|
১৮ ই এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১২:০৩
গরল বলেছেন: আমাদের দেশেতো এমবিবিএস যা কিনা উন্নত বিশ্বে প্রিমেডিক্যাল, সেটা পাশ করেই যদি ড: লিখতে পারে কোনো মেডিক্যাল ডক্টরেট বা এমডি ছাড়াই, সেদেশে মাষ্টার্স সমমানের কি মূল্য আছে। এটাতো কেবল চোখে ধুলা দেওয়া।