![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আজকের দিনটিই আনন্দ নিয়ে বাঁচুন, আগামীকাল একটা মরীচিকা।
আমরা হলাম সয়ে যাওয়া এক জাতি। যেখানে সবকিছু অতি সহজেই সয়ে যাওয়া হয়। এখনে প্রতিবাদ করাটা অনেকটা লোক দেখানো যে আমি এই ব্যাপারে এখনো সেচ্চার। দিন যায়, ঘন্টা যায়, মাস যায় তারপর সব কোলাহল থেমে যায়। আমরা আবার নতুন ইস্যু খুঁজি। নতুন কোন রক্ত গরম হওয়ার রসদ খুঁজি।
রাজপথের কাটাতারের ব্যারিকেড আমরা পেরোতে পারিনা। আমাদের আটকে দেয় তাদের গরম রঙ্গিন জল, চোখজ্বলা সেই ঝাঁঝালো ধোঁয়া। আমরা থেমে যায়। আর ভাবি, আমার নিজের রক্তের কেউ তো নয়, কিসের জন্য এতো হইচই? কিসের জন্য নিজের জীবনের এই রিস্ক নিতে যাবো?!
অতঃপর, একদিন নিজেই সেই বিপদে পড়ি। তখন ভাবি ওইদিন অন্তত ওই বাধাটা আমার নিজের প্রয়োজনেই পেরনো উচিৎ ছিল। জীবন একটাই। সবাই এখানে বাঁচতেই চায়। কিন্তু কতটা আত্মসম্মানবোধ নিয়ে কিংবা লড়াই করে নিজের প্রাপ্য অধিকার প্রতিষ্ঠা করে সেইটাই আসল বিষয়। সবার জীবনই যার যার নিজের কাছে অনেক মূল্যবান। আশেপাশের মানুষের দুঃখ, রাগ, ক্ষোভ, আনন্দ-বেদনার সঙ্গী হোন, দেখবেন জীবন কতটা সুখের, কতটা মধুর। প্রতিকার হয়ত সহজ নয় কিন্তু চাইলেই অনেককিছু প্রতিরোধ করে রাখা সম্ভব। আওয়াজ তুলুন, অন্যের ঢাকে সারা দিন। একদিন সেই লোকটিও আপনার বিপদে পাশে এসে দাঁড়াবে।
©somewhere in net ltd.
১|
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:৫৪
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আশেপাশের মানুষের দুঃখ, রাগ, ক্ষোভ, আনন্দ-বেদনার সঙ্গী হোন, দেখবেন জীবন কতটা সুখের, কতটা মধুর। প্রতিকার হয়ত সহজ নয় কিন্তু চাইলেই অনেককিছু প্রতিরোধ করে রাখা সম্ভব। আওয়াজ তুলুন, অন্যের ঢাকে সারা দিন। একদিন সেই লোকটিও আপনার বিপদে পাশে এসে দাঁড়াবে।
+++++++++++++++