![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
I want very active debate
অনেক দিন আগে (বৃটিশ আমল সম্ভবত) একটি গ্রামে হঠাৎ এক দাড়ি, টুপি ও পাঞ্জাবী পরিহিত তথা ইসলামী লেবাসধারী এক হুজুরের উদয় হল। সে বিভিন্ন কথা-বার্তা সহ ইসলামের বিষয়ে নিজের সীমাহীন পান্ডিত্যের কেরামতি দেখাল। তার আচরণে গ্রামের সহজ সরল মানুষ দারুণ আকর্ষিত এবং আনন্দিত হল। এক কথায় গ্রামের মানুষকে এই লোক মন্ত্রমূগ্ধের মত বশ করে ফেলল। তাই গ্রামের লোকজন ঠিক করল আমাদের গ্রামের ইমামকে বদলিয়ে আপনাকেই ইমাম হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হল। তো কিছুদিন ইমামমিত করে ও চটকদার কথা বলে ভালই চলছিল। একদিন হঠাৎ জামাতে নামাজ পড়ার সময় যেই সবাই সেই নতুন ইমামের সাথে রুকুতে গেল তখনই সবাই শুনল হুজুর বলতে লাগলেন "হুস! হুস! হুস!" কিন্তু তারা কেউ কিছুই বলল না। এভাবে বেশ কয়েকদিন খালি হুজুর রুকুতে গেলেই এই অদ্ভুত হুস, হুস আওয়াজ করত। সবাই একটু চিন্তিত হয়ে গেল। ব্যাপারটা কি হুজুর আজকে বেশ কয়েকদিন ধরে এইভাবে অদ্ভুত রকমের আওয়াজ করে তাও নামাজের মধ্যে যা ইসলামী রীতির মধ্যে পড়ে না। ঘটনাটা কি! তাই কয়েকজন সাহস করে হুজুরকে একদিন জিজ্ঞাসা করল "আচ্ছা হুজুর আপনি নামাজের রুকুতে গেলে কেন হুস, হুস শব্দ করেন?"। তখন সেই লোকটা বলল "আর বলো না আমি যখন রুকুতে যাই তখন এখান থেকে দেখি যে এক দল নেড়ি কুকুর কাবা শরীফের চারপাশে ঘুর ঘুর করতে করতে এক সময় সেখানে ঢুকে পরতে চায়(নাউজুবিল্লাহ)। আমি এখান থেকেই হুস, হুস আওয়াজ দিয়ে তাদের তাড়িয়ে দেই"। সবাই আবার নতুন করে টাস্কি খাইল। বাপরে দেখছ যে হুজুরের কত বড় ক্ষমতা এইখান হতে হাজার মাইল দূরের নেড়ি কুত্তা খেদায়া দেয়। তো এই ঘটনা গ্রামের এক চাষার গিন্নী শুনে তার স্বামীকে বলল একদিন হুজুরকে আমাদের বাসায় দাওয়াত দাও। স্বামী গিন্নীর কথামত হুজুরকে দাওয়াত দিতেই তিনি বহুত খুশী এবং দাওয়াত কবুল! তো দিন ক্ষণ মত হুজুর চাষার বাসায় হাজির। উনাকে মেঝেতে মাদুর বিছিয়ে তাকে এক থালা ভাত ও এক গ্লাস পানি দিয়ে স্বামীকে বলল তুমি চলে আস। হুজুর ভাবল হয়ত মুরগী, গরু অথবা রুই মাছ সহ ভাল রান্না খাবার আনার জন্য গেছে। কিন্তু হুজুর এভাবে কয়েক মিনিট বসে থাকলেও কেউ এল না। এভাবে ৫ মিনিট ১০ ও যখন ১৫মিনিট হয়ে গেলেও আসল না তখন হুজুর রাগে কাপতে লাগল। তারপর হুংকার দিল বেয়াদপের বাচ্চারা তোরা আমাকে অপমান করতে এখানে এনেছিস! স্রেফ এক থালা ভাত আর এক গ্লাস পানি! তরকারি কোথায়? এই কথা শেষ হওয়া মাত্র চাষার গিন্নী হুজুরের রুমে ঢুকল হাতে একটা ঝাটা! গিন্নী বলল ভাতে হাত দেন হুজুর! হুজুর হাত দিতেই দেখল ভাতের ভিতর একটি ভাজা আস্ত কৈ মাছ। তখন গিন্নী তেড়ে এসে লোকটাকে পিটাতে শুরু করে বলল ব্যাটা বাটপার হুজুর "ভাতের নীচে কৈ মাছ দেখ না আবার কাবা শরীফের কুত্তা খেদাও!"।
তো এই হইল ভন্ডদের একটি নমুনা। পুরোনো ইতিহাস নির্ণিত হয় তথ্য, প্রমাণ ও যুক্তির ভিত্তিতে। আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের চূড়ান্ত ঘোষণা যে মুজিব দেননি তা ব্লগার দাসত্ব ধারাবাহিক প্রমাণ, তথ্য ও সুন্দর ভাবে যুক্তির মাধ্যমে প্রমাণ করলেও আওয়ামী-বাকশালী গং খোড়া যুক্তি ও ভাঙা রেকর্ড বাজিয়েই চলছে। এর জন্য দেখুন;
প্রথম পর্ব:
DOI : ২ টি টেলিফোন , রাত ১২-১.০০ টা , শেখ মুজিবের ট্রু লাইস : মার্চ ২৬
Click This Link
দ্বিতীয় পর্ব:
DOI : ২ টি মেসেজ , নাম মুজিবের , ব্যক্তিটি কে ?
Click This Link
তৃতীয় পর্ব:
DOI : বলধা গার্ডেনের মেসেজ , কন্ঠ কি মুজিবের ছিলো ?
Click This Link
বাকশালী গং খালিই বিভিন্ন আন্তর্জাতিক পত্রিকা সমূহের কপি দেখাচ্ছে যে মুজিব স্বাধীনতা ঘোষণা দিয়েছে। কিন্তু তার কয়েকদিন পরের পত্রিকা ও ইতহাস বিশ্লেষণে তারা আর কোন তথ্য প্রমাণের ধার ধারতে নারাজ। তাদেরকে ব্লগার দাসত্ব দেখিয়ে দিয়েছেন যে কন্ঠটি মুজিব বলে দাবী করছিল আসলে সে মুজিব নয়। অন্য কেউ। এর জন্য ২৮শে মার্চের আন্তর্জাতিক তিনটি পত্রিকা দেখুন;
নিউইয়র্ক টাইমস ২৮শে মার্চ, ১৯৭১
দি এজ, অষ্ট্রেলিয়া ২৮শে মার্চ, ১৯৭১
সানডে টেলিগ্রাফ ২৮শে মার্চ, ১৯৭১
যে কন্ঠ ২৬শে মার্চ স্বাধীনতার ঘোষণা দিচ্ছে সেই একই কন্ঠ আবার বলছে "আমি মুজিব মূক্ত"। অথচ ততক্ষণে তিনি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর হাতে বন্দী। তার অর্থ একটাই যে হয় মুজিব বন্দী অবস্থায় পাকিদের ফাকি দিয়ে অথবা পাকিরাই তাকে ওয়্যারলেস সরবারাহ করে স্বাধীনতা ঘোষণা দিতে দিয়েছে। বস্তুত এই নকল মুজিব কন্ঠকেই আন্তর্জাতিক মিডিয়া তখন ঐ টুকু সময়ের জন্য আসল মুজিব বলে ধরে নেয়। এই সকল প্রমাণের ধার না ধেরে বাকশালী গং গায়ের জোড়ে, গালা-গালি ও মাস্তানি করে মুজিবকে ২৬শে মার্চের স্বাধীনতার ঘোষক প্রতিষ্ঠা করা। তারা বেশীর ভাগ ও গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্রে সব সময় চরম ভাবে মিথ্যা, বিভ্রান্তি ও নিত্য নতুন ভুয়া ইতিহাস সৃষ্টি করে। সবচেয় গুরুত্বপূর্ণ হল যে মুজিব ৭ই মার্চের ভাষণের শেষে "জিয়ে পাকিস্তান" বলেছিলেন(নির্মল সেনঃ দৈনিক আমাদের সময় ৮ই মার্চ ২০০৯)। এই কথাটি আওয়ামী-বাকশালীরা ১৯৭২-৭৫ মেয়াদে রেকর্ড হতে কেটে দিয়েছে। তাদের কাছে গোয়েবেলসও ফেল। তাদের কারণে বহু লোক ও তরুণ প্রজন্ম এত অন্ধ হাজার প্রমাণ দিলেও তারা মুজিবের সেই কন্ঠ মিথ্যা তা বিশ্বাস করতে নারাজ। এরই নাম হুজুগে বাঙালী। এবি কারণেই হাসিনা ২০০৮ সালে "নৌকা মার্কায় ভোট দিব, ১০ টাকায় চাল খাব" বলেও এখন দিব্যি অস্বীকার করছে;
http://www.youtube.com/watch?v=QY5mLQwYoiM
হাসিনা ও তার অন্ধ ভক্তরা বলে এটা নাকি ১৯৯৬ সালের নির্বাচনের পূর্বে। অথচ ১৯৯৬ সালে বিএনপি তথা খালেদার প্রথম আমলে মোটা চালের কেজি ৮ টাকা। সেখানে হাসিনা ২০ টাকা কিভাবে পেলেন? আর মোজা বাবুর STVUS ১৯৯৬ সালে কিভাবে এল? এটিন বাংলাও ৯৭এর আগে আসেনি। কয়েক বছর পর হাসিনা ও তার চামচারা বলবে এই দশ টাকার ঘোষণা পুরা মিথ্যা ও অপপ্রচার। সেই কারণেই হাসিনা ও তার অন্ধ ভক্ত বাকশালীদের জন্য কুত্তা খেদাইনা হুজুরের কাহিনী দারুণ ভাবে প্রযোজ্য! এরা ২০০৮ সালের হাসিনার ওয়াদাকে অস্বীকার করে কিন্তু নকল মুজিব কন্ঠকে আসল বলে। সবই সুবিধাবাদী নীতি। এদের ভিতরে শয়তানের আছর এমন ভাবে হইছে যে এদের হাজার ঝাটাপিটা করলেও এরা সততা দেখাবে না।
২৮ শে মার্চ, ২০১২ সকাল ৮:৩৭
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: সবাই ঐ নকল কন্ঠকেই আসল মুজিব ধরছে! This is the bottom line and fact!
২| ২৮ শে মার্চ, ২০১২ সকাল ৮:৪২
শাহাদাত হোসেন মজুমদার বলেছেন: Ha ha ha ... Apne parben.. Chalaiya jan.. Ata theke oita oita theke ata sob kisu amon gojamil koira tar por dabi korben apner dabi e thik. Tal gach amar.
Khodafez.
From mobile.
২৮ শে মার্চ, ২০১২ সকাল ৮:৪৪
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: তাইলে কি বলতে চান মুজিবকে পাকিস্তান সেনাবাহিনী স্বাধীনতা ঘোষণার সুযোগ দিছে?
৩| ২৮ শে মার্চ, ২০১২ সকাল ৯:০৮
শাহাদাত হোসেন মজুমদার বলেছেন: Ato din bollen mujib kono ghosona e day nai, oli ar acr ashar por akhon boltesen mujiber konthe kew akjon dise. Paren o apne.khaleda jia caretaker ar shomoy arrest howar age mannan bhiya ke bohorkar korte pare ar Akta lok (mujib) 20 yrs dhore rajniti korse desher jonno, to arrest howar age dui minitue a ghosona dite pare na?Jai hok apner bloge amar atae shesh comment. Dalali jodi karo jibika hoye jay tar sathe ar jai hok debate kora jay na.
২৮ শে মার্চ, ২০১২ সকাল ৯:১৩
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: শুনেন কর্ণেল (অব) অলি দেশী ও বিদেশী সবাই ঐ একই কন্ঠ শুনছে যা একবার স্বাধীনতার ঘোষণা এবং আরেকবার সে নিজেকে মূক্ত থাকার ঘোষণা দেয়। আর রেডিও পাকিস্তান জানাচ্ছে মুজিব ততক্ষণে সেনাবাহিনীর হাতে গ্রেফতার। তাইলে এর অর্থ কি দাড়াল?
সারা জীবন ৭ই মার্চের ভাষণের শেষে জয় বাংলা শুনে এলেও এখন জানছি যে মুজিব জিয়ে পাকিস্তানও বলেছিলেন। এমন সব লোক এই বিষয়ে স্বাক্ষী দিচ্ছে যা এটাকে আমি ১০০% সত্য বলছি। এই সব বিকৃতিই আওয়ামী-বাকশালীদের কাজ। তাই আবেগ দ্বারা পরিচালিত না হয়ে ঠান্ডা মাথায় নিজের বিবেককে খাটান। ধন্যবাদ।
৪| ২৮ শে মার্চ, ২০১২ সকাল ৯:৫৪
ইমুব্লগ বলেছেন: প্লাস।
২৮ শে মার্চ, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:০০
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ধন্যবাদ।
৫| ২৮ শে মার্চ, ২০১২ সকাল ১০:১২
ব্লাক উড বলেছেন: ভাল লাগল।
২৮ শে মার্চ, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:০১
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ধন্যবাদ।
৬| ২৮ শে মার্চ, ২০১২ সকাল ১০:৩১
বিডি আইডল বলেছেন: স্বাধীনতার ঘোষণা কে দিছে এইসব নিয়ে পাছা ঘষাঘষি না করে রাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক সচেতনদের অনেক মূল্যবান কাজে সময় ব্যায় করার মত কাজ পড়ে আছে
২৮ শে মার্চ, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:০২
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: কি আর করার! মিথ্যা দিয়ে বাকশালী গোষ্ঠী সত্য প্রতিষ্ঠা করতে গেলে ঝামেলাতো হবেই! ধন্যবাদ ভাই।
৭| ২৮ শে মার্চ, ২০১২ দুপুর ১২:১৯
কলমবাঁশ বলেছেন: অসাধারণ!!!
২৮ শে মার্চ, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:০২
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ধন্যবাদ।
৮| ২৮ শে মার্চ, ২০১২ দুপুর ১২:৫৬
মেঘনার মোহনা বলেছেন: শাহাদাত হোসেন মজুমদার বলেছেন: Ato din bollen mujib kono ghosona e day nai, oli ar acr ashar por akhon boltesen mujiber konthe kew akjon dise. Paren o apne.khaleda jia caretaker ar shomoy arrest howar age mannan bhiya ke bohorkar korte pare ar Akta lok (mujib) 20 yrs dhore rajniti korse desher jonno, to arrest howar age dui minitue a ghosona dite pare na?Jai hok apner bloge amar atae shesh comment. Dalali jodi karo jibika hoye jay tar sathe ar jai hok debate kora jay na
খালেদা জিয়া কিভাবে মান্নান ভইয়াকে বহিষ্কার করলো জানতে মন চাই
২৮ শে মার্চ, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:০৪
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ফান্দে পড়লে বাকশালীরা পাগলা কুত্তা হয়া যায় কিনা!
৯| ২৮ শে মার্চ, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:০৬
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: বাকশালী গংদের জন্য চাই ঐ রকম একখান চাষার বৌ
তয় যদি জাত হয়
২৮ শে মার্চ, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:০৭
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
১০| ২৮ শে মার্চ, ২০১২ রাত ১০:৩৯
দাসত্ব বলেছেন: স্বাধিনতার ঘোষনা কেউ না দিলেও মুক্তিযুদ্ধ হতো। মুজিব কেন , কোন পীর আউলিয়ার জন্যও থেমে থাকতো না।
শেখ মুজিবুর রহমান সাহেব স্বাধীনতার ঘোষনা দেন নাই।
কিভাবে দাবী করলাম ?
কারন আমার ব্যাক্তিগত স্টাডি।
[১] ২৬ মার্চ রাত ১ টায় গ্রেফটার হবার সামান্য আগে শেখ মুজিবুর রহমান সাহেবের সাথে বিদেশী সাংবাদিক দের সরাসরি কথা হয় টেলিফোনে।
এই টেলিফোন কলটার নিউজ ক্লিপ আমি আমার ১ টি পোস্টে দেখিয়েছি।
( দ্য অস্ট্রেলিয়ান এজ এবং সায়মন ড্রিং এর রিপোর্ট )
এর বাইরে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক বিখ্যাত বই রবার্ট পেইনের ম্যসাকার বইয়েও রাত ১ টার এই টেলিফোন কলটার কথা উল্লেখ আছে। আমার কাছে পুরো বইটা স্ক্যান করা আছে।
ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয় থেকে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালিন সময়েই প্রকাশিত দ্য বাংলাদেশ ডকুমেন্টেও উল্লেখ আছে - ওয়াশিংটন পোস্টে সায়মন ড্রিং রাত ১টার এই টেলিফোন কলটার জানিয়েছেন। (স্ক্যান কপি আমার সংগ্রহে আছে)।
ইতিহাসের এত বড় একটা সত্য এখনো মিডিয়াতে আসেনি , প্রচার পায়নি।
কারন -
১। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায়।
২। এদেশের সিংহভাগ মিডিয়া বামপন্থি।
এই টেলিফোন কলটার গুরুত্ব এখানে যে -
শেখ মুজিবুর রহমান এই টেলিফোন কথোপকথনে বলেছিলেন - উনি যেকোন মুহুর্তে উনার বাড়ীতে আক্রমন আশা করছেন। বাড়ীর প্রায় সবাইকে নিরাপদ দুরত্বে পাঠিয়ে দিয়েছেন।
কিন্তু " আমি বাংলাদেশকে স্বাধীন ঘোষনা করছি " এ রকম কোন বাক্যও তিনি বলেননি।
স্বাধীনতার ঘোষনার সবচেয়ে গুরুত্বপূরণ প্রাপক হলো সাংবাদিকরা , তারচেয়েও গুরুত্বপূর্ন প্রাপক হলো আন্তর্জাতিক সাংবাদিকরা।
শেখ মুজিব সুযোগটা কাজে লাগাননি।
বাকীটা সোজা বুদ্ধিতে বুঝে নেবেন।
[২] ২৬ মার্চ রাতে স্বাধীনতার ঘোষনা হয়েছে। তবে এর ফরম্যাট ২ টা।
১ টাতে " রাত ১২:০০ " সময় উল্লেখ করা হয়েছে , অন্যটাতে হয়নি।
সেদিন রাতে ঢাকায় অবস্থান কারী কেউ এই ঘোষনাগুলো চালাচালি না করলে সেটা সম্ভব নয়।
শেখ মুজিব রাত ১:১৫ তেই পাকিস্টান আর্মির কাস্টডীতে।
বাকীটা " ২ টি মেসেজ নাম মুজিবের ব্যক্তিটি কে ? " পোস্টটা পড়লেই জানবেন।
আমার প্রিয় পোস্ট তালিকায় পাবেন
[৩]
বিডি নিউজ নিউজ টেম্পারিং করেছে।
জিয়াকে কর্নেল অলি জানিয়েছিলেন ২৬ মার্চ রাতে স্বাধীনতা ঘোষনা হবার কথা। এখানে অস্বাভাবিক কিছু নেই।
সেই ঘোষনা শেখ মুজিবের দ্বারা হয়নি - বটম লাইন
[৪]
জিয়া খুবই সৌভাগ্যবান ।
কেন ?
যুদ্ধ এর সমশব্দ সমর।
জিয়া প্রথম সামরিক ব্যক্তি যিনি তারদেশের মুক্তিযুদ্ধের ঘোষনা জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক ভাবে জানিয়েছিলেন।
সুপারলেটিভ ইন অ্যানি ডিগ্রী ইনডীড !
২৯ শে মার্চ, ২০১২ রাত ১২:৩৭
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: বিশ্বাস করবেন দাসত্ব ভাই বহু আগেই থেকেই জানতাম যে মুজিব কোন সিদ্ধান্ত না দিয়ে পাকিদের কাছে ২৬শে মার্চ রাত্রে(প্রথম প্রহর) ইচ্ছাকৃত ভাবে ধরা দিসে। আর আপনি সুস্পষ্ট প্রমাণ দিয়েছেন যে ঐ স্বাধীনতার ঘোষণা তথা ঘোষক আর যাই হৌক কোনমতেই মুজিব নয়। পরবর্তীতে ২৮শে মার্চ ১৯৭১ তিনটি আন্তর্জাতিক পত্রিকা ঐ একই কন্ঠকেই কোট করে বলছে "আমি মুজিব মূক্ত আছি...." এবং অপরদিকে রেডিও পাকিস্তান বলছে মুজিব গ্রেফতার হয়ে বন্দী। এইখানেই সব পরিস্কার। তবে বাকশালীদের কাছে একটুও সততা আশা করি না। যারা ৭১এর ৭ই মার্চের ভাষণের শেষে মুজিব কতৃক উচ্চারিত "জিয়ে পাকিস্তান" কথাটি কেটে প্রচার করে তারা মুজিব ব্যাতিত অন্য কাউকে স্বাধীনতার চূড়ান্ত ঘোষক মানবে না। অনেক ধন্যবাদ মূল্যবান বক্তব্যের জন্য।
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে মার্চ, ২০১২ সকাল ৮:৩২
শাহাদাত হোসেন মজুমদার বলেছেন: Bdnews ar oli r acr shomporke kisu bolen