নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
I want very active debate
উত্তরাঞ্চলের জেলাগুলোতে ভূগর্ভস্থ পানির স্তর নিচে নেমে যাওয়ায় সেচ ও খাবার পানির সঙ্কটের আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
Click This Link
১৯৯৬ সালে হাসিনা যখন ভারতে সফরে গিয়ে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী দেবগৌড়ার সাথে ফারাক্কা চুক্তির জন্য যায় তার আগেই বিএনপি, জামাত এমনকি জাপাও দাবী করেছিল সংসদ ও নদী বিশেষজ্ঞদের সাথে আলাপ করেই যেন কোন চুক্তি করে। আর এতে যেন অবশ্যই গ্যারান্টি ক্লজ রাখা হয়। কিন্তু কথায় বলে বৃক্ষ তোমার পরিচয় কি! পিতা মুজিবের মতই হাসিনা কাউকে কিছু না জানিয়ে ৩০ বছর মেয়াদী ফারাক্কা চু্ক্তি করে আসে। এই চুক্তিতে বলা হয় শুস্ক মৌসুমে যদি ফারাক্কার উজানে ৭৫ হাজার কিউসেক পানি জমে তবে ভারত পাবে ৪০ হাজার আর বাংলাদেশ ৩৫ হাজার। এই নিয়ে বাংলাদেশী বিশেষজ্ঞরাতো বটেই এমনকি পশ্চিমবঙ্গের মূখ্যমন্ত্রী জ্যোতি বসুও বলেছিলেন যে এই ধরণের চুক্তিতে বাংলাদেশ মোটেই লাভবান হবে না। কারণ খোদ পশ্চিমবঙ্গকেও দিল্লী ও অন্যান্য রাজ্যের সাথে অনেকটা লড়াই করেই পানি আনতে হয়। ভারতের গঙ্গা নদ পশ্চিমবঙ্গে প্রবেশের আগেই সংশ্লিষ্ট অন্যান্য রাজ্য গুলি ফিডার ক্যানেল ও পাম্পের মাধ্যমে ব্যাপক হারে পানি টেনে নেয়। এই যদি হয় তাহলে বাংলাদেশ কিভাবে গ্যারান্টি ক্লজ ছাড়া ৩৫ হাজার কিউসেক পানি পাবে? এরপর ১৯৯৭ সালের শুস্ক মৌসুমে কম পানি আসলে হাসিনা বলে "মাটি পানি শুষে নেয়"। আর ঐদিকে বেজন্মা দালাল তৎকালীণ পানি সম্পদ মন্ত্রী আব্দুর রাজ্জাক বলে আমরা ৩৫ হাজার কিউসেকই পানি পাচ্ছি যেখানে হার্ডিঞ্জ ব্রিজে পদ্মার উচ্চতা ৫.৭২ মিটার। এই বক্তব্যর পর বিএনপি থেকে জানানো হয় হাসিনার সরকার মিথ্যা কথার মাধ্যমে কম পানি প্রাপ্তিকে আড়াল করছে। তখন রাজ্জাক বলে বিএনপির এই বক্তব্য মিথ্যাচার ও রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। এরপর যখন বিএনপির পক্ষ হতে তথ্য পরিসংখ্যান দেওয়া হয় যে এই ১৯৯৬ সালের শুস্ক মৌসুমে যেখানে হার্ডিঞ্জ ব্রিজের পানির উচ্চতা ৬.৮৫ মিটার তখন পদ্মায় পানি প্রবাহ ছিল ২৭ হাজার কিউসেক তবে কিভাবে ১৯৯৭ সালে ৫.৭২ মি উচ্চতায় ৩৫ হাজার কিউসেক হয়? এরপর দালাল রাজ্জাক ও বাল সরকারের পক্ষ থেকে কোন বক্তব্য আসে নাই। তাইলে দেখা যাচ্ছে যে বরং চুক্তির আগেই বাংলাদেশ পদ্মায় বেশী পানি পেত। আর হাসিনা বাটপারি চুক্তির মাধ্যমে বরং ভারতের অন্যায্য পানি লুটকে বৈধতা দিয়ে এসেছে। এই যে বর্তমানে রাজশাহী, চাপাই নবাবগঞ্জে পানির স্তর এত নীচে নেমে গেছে তার জন্য শেখ মুজিব ও তার কন্যা হাসিনাই দায়ী। অথচ তথাকথিত মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতার পক্ষের শক্তির দাবীদারদের এই নিয়ে টু-শব্দটিও নেই। তারা সর্বদা ভারত বন্দনায় মশগুল। দেশ মরুভূমি হয়ে যাক কিন্তু তাদের ও ভারতের প্রেম প্রেম খেলা সব সময়ই পানিতে ভরপুর টইটুম্বুর নদীর মতই থাকবে
০২ রা মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৯
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন:
২| ০২ রা মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫৮
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: কথায় বলে বৃক্ষ তোমার পরিচয় কি! পিতা মুজিবের মতই হাসিনা কাউকে কিছু না জানিয়ে ৩০ বছর মেয়াদী ফারাক্কা চু্ক্তি করে আসে। এই চুক্তিতে বলা হয় শুস্ক মৌসুমে যদি ফারাক্কার উজানে ৭৫ হাজার কিউসেক পানি জমে তবে ভারত পাবে ৪০ হাজার আর বাংলাদেশ ৩৫ হাজার। এই নিয়ে বাংলাদেশী বিশেষজ্ঞরাতো বটেই এমনকি পশ্চিমবঙ্গের মূখ্যমন্ত্রী জ্যোতি বসুও বলেছিলেন যে এই ধরণের চুক্তিতে বাংলাদেশ মোটেই লাভবান হবে না
তাদের সব কিছূতেই মিথ্যা!
৫% ভোটে ৪০ % যেমন সব ক্ষেত্রেই তেমন!!
কিন্তু বুঝতেছে না- এই ভারত তাঁর বাপেরেও ছাড়ে নাই- সেতো কুন ছাড়!!!
যতই দাও রস ফুরালে ছোবরা সবাই ফেলে দেয়!
ফাকে ক্ষতিটা করলা বাংলাদেশের ১৮ কোটির!!!!! এই দেশের!! এই মাটির!!
০২ রা মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪১
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: তথাকথিত মুক্তিযুদ্ধের চেতনাধারীরা কি মিথ্যাবাদী হতে পারে?
ধন্যবাদ।
৩| ০৩ রা মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৪
একাকী বাংলাদেশি বলেছেন: আমার কিছু তথ্য দরকার কেউ যদি দিতে পারেন তাহলে খুব উপকার হয়। যতটা সম্ভব অথেনটিক হলে ভালো হয়।
১। বাংলাদেশের প্রতি ইন্ডিয়ার বিমাতাসুলভ আচরনের লিষ্ট সাথে প্রমান সহ। বিশেষ করে পার্বত্য চট্টগ্রামের ব্যাপারে।
২। সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী কি এমন কাজ করত যে যে ভারতীয় বাহিনী তার উপর নাখোশ।
খুবই দরকার, অনেকদিন ধরেই খুজঁছি পাইনা। তাই জিজ্ঞেস করলাম। আরো ভালো হত যদি নিচের এই টপিকটার ব্যাপারেও ভালো কিছু লেখা পেতাম
১। ভারতের বিমাতা সুলভ আচরন শ্রীলংকা, ভুটান, নেপাল এবং মালদ্বীপের সাথে। মানে উপমহাদেশে ভারতের অসৎ কার্যকলাপ
০৬ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১২:০৯
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: আশা করি ব্লগ বা ফেসবুকে আপনাকে কেউ দিতে পারবে।
৪| ০৩ রা মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৫
মদন বলেছেন: আমাদের গ্রামে (উত্তরাঞ্চলে) শ্যালো মেশিন দিয়ে আর তেমন সেচ দেয়া যায় না, সাবমারসিবল ব্যবহার করতে হয়। গরমে আর টিউবওয়েলে পানি উঠে না, পুকুরে মাছ চাষ চলছে সেচ দিয়ে।
০৬ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১২:০৯
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন:
৫| ০৫ ই মার্চ, ২০১৪ দুপুর ২:০২
হিনাতা বলেছেন: যারা এখনো ভারত প্রেমে মগ্ন তারা বেজন্মা !
০৬ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১২:১০
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১| ০১ লা মার্চ, ২০১৪ রাত ১০:১৬
ঢাকাবাসী বলেছেন: কি আর করা!