নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
I want very active debate
স্বাধীন বাংলাদেশের যেন নিজস্ব সামরিক বাহিনী না থাকে সে কারণেই ধূরন্ধর ইন্দিরা গান্ধী চাপ প্রয়োগ করে তাজউদ্দিনকে ৭ দফা চুক্তির জন্য বাধ্য করে;
"অলি আহাদ রচিত “জাতীয় রাজনীতি ১৯৪৫ থেকে ৭৫”, বাংলাদেশ কোঅপারেটিভ বুক সোসাইটি লি: প্রকাশিত, চতুর্থ সংস্করণ ফেব্রুয়ারী ২০০৪, পৃষ্ঠা-৪৩৩,৪৩৪)"।
বছর দুয়েক আগে যখন সরকার বাংলাদেশ নৌবাহিনীর জন্য সাবমেরিন কেনার উদ্যোগ নেয় তখন ভারতীয় নৌবাহিনীর জৈনক কর্মকর্তা বলেন;
টাইমস অব ইন্ডিয়ায় ভারতীয় নৌবাহিনী কর্মকর্তার প্রশ্ন
বাংলাদেশের সাবমেরিন কেনার দরকারটা কী?
http://timesofindia.indiatimes.com/india/Indian-Navy-concerned-over-Bangladeshs-decision-to-buy-two-submarines-from-China/articleshow/26750741.cms
এই মাসের এক খবরে শুনলাম বাংলাদেশের সরকার নাকি ভারত হতে যুদ্ধ জাহাজ কিনতে আগ্রহী;
http://www.amadershomoys.com/newsite/2015/04/15/261708.htm
যারা মনে প্রাণে চায় না যে আমাদের সামরিক বাহিনী থাকুক এখন তাদের কাছে কি ঠেকা এই যুদ্ধ জাহাজ কেনার? উপরন্ত এই হাল্কা জাহাজ এখন আমরা নিজেরাই খুলনা শিপইয়ার্ডে তৈরি করেছি। আমাদের পরিক্ষীত বন্ধু চীন আমাদের শুধু কারিগরী নয় প্রয়োজনীয় অর্থ সহতায়ও দিচ্ছে। তারপরেও দেশ ও জনগণের স্বার্থের বিরুদ্ধে কাকে খুশী করতে ভারত হতে এই যুদ্ধ জাহাজ কেনার উদ্যোগ?
২০০৯ সালে বাংলাদেশে থাকতে লিখে ছিলাম ২০১০ সাল নাগাৎ সবাই গড়ে ইন্টারনেটের ব্যান্ডইউধ পাবে 64 KBps;
http://www.somewhereinblog.net/blog/Bangladesh_Zindabad/28988445
ঠিক দেড় বছর পর ২০১১তে একজন ব্লগার বলল এই কথা;
এখনও ইন্টারনেট সার্ভিস চার্জ স্পীডের তুলনায় তেমন সুলভ হয় নাই। এই যখন অবস্থা তখন হাসিনার সরকার সিদ্ধান্ত নিছে ভারতে বছরে ১০ গিগা ব্যান্ডউইধ রপ্তানী করার;
http://www.prothom-alo.com/bangladesh/article/507874
২০০২ সালে উদ্যোগের পর বিগত জোট সরকার বাংলাদেশকে প্রথম সাবমেরিন ক্যাবলের সাথে সংযূক্ত করায় ২০০৫ সালে। বর্তমান সরকার ৬(২০০৯) বছর হল এখন পর্যন্ত দ্বিতীয় সাবমেরিন ক্যাবল আনার কোন কার্যকর উদ্যোগই নেয় নাই। খালি মুখে বড় বড় বুলি। এখন বিদ্যমান ক্যবালে দেশের মানুষের ইন্টারনেটের চাহিদা না মিটিয়েই ভারতের সেবার জন্য অস্থির ও সরকারী অনুমোদন।
এখন কবে দ্বিতীয় সাবমেরিন ক্যাবল আসবে তার কোন নিশ্চয়তা নাই। অবস্থা দৃষ্টে মনে হচ্ছে জনসাধারণ যেন ইন্টারনেটে নিয়মিত ভাবে যুক্ত না হতে পারে তাই ইচ্ছে করেই আভ্যন্তরীন চাহিদা মেটানো হচ্ছে না।
৩০ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১০:৪২
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: এটা অত্যন্ত পরিস্কার যে বাংলাদেশে কিছু হিন্দুস্থানী রামছাগলের জারজ সন্তান হাসিনাকে মূখ্যমন্ত্রী শুনলে বেশ আনন্দিত হয়। কারণ নিজের আসল বাপেদের কথা তাই
https://www.youtube.com/watch?v=7QR72eFtOuc
২| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৯:১২
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন:
দেশ ও জনগণের স্বার্থের বিরুদ্ধে কাকে খুশী করতে ভারত হতে এই যুদ্ধ জাহাজ কেনার উদ্যোগ?
বিদ্যমান ক্যবালে দেশের মানুষের ইন্টারনেটের চাহিদা না মিটিয়েই ভারতের সেবার জন্য অস্থির ও সরকারী অনুমোদন।
বার্ণিং কুশ্চেন!
জিজ্ঞাসা করবে কে?
জবাব দেবেইবা কে?
এত জঝন্য রকম আনুগত্যশীল পররাষ্ট্রনীতি ৭২-৭৬এও ছিল না। বঙ্গবন্ধু স্বাধীনচেতা ছিলেন বলেই ভারতের সব দাবী মানেন নি! চক্ষুশূল হয়েছিলেন- কিন্তু দেশকে ভালবেসেছিলেন।
এখন অনেকেই ভারতের প্রিয়- কিন্তু দেশের ভয়ানক শত্রু!!!!!!
৩০ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১০:৪৩
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
৩| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১১:৪৫
বটপাকুড় বলেছেন: ভারতের মত জাত শত্রু আমাদের আরেকটাও নাই। বুঝি না, মানুষজন কিভাবে ভারতের খাবার খাওয়ার জন্য পাগল হয়ে থাকে। সারাক্ষণ দেখি ফেসবুকের ফুড ব্যাঙ্ক এ ভারতের ধাবা, ল্যাম্ব কড়াই, এর ছবি। মানুষ এই রকম আবাল হয় কেমনে? ৭৫ এর সময় মানুষের মাঝে দেশের প্রতি যে টান ছিল, আজকে তার কিছুই নাই।
তার মধ্য বিষফোঁড়া হইলো গিয়া ফেসবুক, দুনিয়ার সব রাকম প্রতিবাদ জানাতে হব্যে ফেসবুকে, কেন রাস্তায় দাঁড়িয়ে গিয়ে প্রতিবাদ করা যায় না। সবাই হছে সাহবাগীদের জাতীয় ঘৃনা দিবস, চিঠি দিবস পালন করা হুজুগে বাঙ্গালী
আমি জিন্দগীতে ভারতের কোন প্রডাক্ট কিনি না, না খেয়ে থাকলোও ভারতের কোন মসলা আমার বাসায় ঢুকবে না। আর এই দেশে আমার দেশি যেগুলো, ভারতের মালু দেখলে দরদের চোটে কো লে উঠে পরে, সেই গুলা রে আমার বাসায় পটলাকে দরজা বন্ধ। দূরে গিয়ে মর আবালের দল
০১ লা মে, ২০১৫ রাত ৩:০৩
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ধন্যবাদ।
৪| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১১:৫৬
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন:
আগে জানা উচিত আমাদের দেশে বিটিআরসি কত গিগা ব্যান্ড উইথ অব্যবহৃত রেখেছে। যা অব্যবহৃত আছে, তার তুলোনায় এই ১০ গিগা হয়তো ১ শতাংশও নয়। সেক্ষেত্রে রপ্তানী করলে অসুবিধা কই? আরো বাড়ানো উচিত।
আবার কয়দিন আগে দেখলাম ওয়েস্টার্ন মেরিন ভারতে ৫০০ কোটি টাকার জাহাজ রপ্তানীর আদেশ পেয়েছে। যুদ্ধ জাহাজের ব্যাপারেও কিছু ব্যাপার দেখা হয়। যদি কারিগরি বিশ্লেষনে দেখা যায় ওদের তৈরী জাহাজ আমাদের উদ্দেশ্য পুরন করছে এবং আর্থিকভাবেও ঠিক আছে, তবে কিনলে অসুবিধা কোথায়? ভালো হলে ভারতই কি আর মালদ্বীপই কি, যেকোন জায়গা থেকে কেনা যেতে পারে। মংলা শিপইয়ার্ড এখনো অফশোর পেট্রল ভেসেল বানানোর সক্ষমতার মধ্যেই সীমাবদ্ধ। সময় এলে হয়তো নিজেরাও তৈরী করে নিতে পারবে।
০১ লা মে, ২০১৫ রাত ৩:০৫
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: আগে নিজেদের ইন্টারনেটের চাহিদা মিটুক তারপর পরেরটা চিন্তা করা যাবে।
যে ভারত আমাদের সামিরক বাহিনীর অস্তিত্ব চায় না কেন তার থেকে যুদ্ধ জাহাজ কিনব? খুবই সাধারণ যুক্তি। যে যেমন তার সাথে তেমন আচরণই করতে হবে।
©somewhere in net ltd.
১| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৮:৪৯
এম. রহমান বলেছেন: এটা পরিস্কার যে, ছাগুদের উত্যক্ত করতেই সরকার এধরনের কার্যক্রম চালাচ্ছে মনে হয়।