নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আলোহিন পথের এক একলা পথচারি,,,অন্ধকারে আলো খুজে বেড়াই আমি অন্ধকারের আলোর দিশারী।

অন্ধকারের আলোর দিশারী

আমি এখন অন্ধকারে আছি বলেই আলো আমাকে একদিন স্পর্শ করবেই। সে আশাই করি। তাইতো আমি নিজেই অন্ধকারের আলোর দিশারী।

অন্ধকারের আলোর দিশারী › বিস্তারিত পোস্টঃ

তাজা রক্ত, লাঞ্ছনার ইতিহাস আর আমাদের নীরবতা

২৫ শে আগস্ট, ২০২৫ বিকাল ৫:৫১


৩০ লক্ষ প্রাণের তাজা রক্ত—এটাই আমাদের স্বাধীনতার ভিত্তি। ২ লক্ষ মা-বোনের অশ্রু, যন্ত্রণা ও লাঞ্ছনা—এটাই আমাদের জাতির সবচেয়ে বড় ক্ষতচিহ্ন। অথচ, কত সহজেই আজকাল কেউ কেউ সেই বেদনাবিধুর ইতিহাসকে প্রশ্নবিদ্ধ করার দুঃসাহস দেখায়। যেন ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ, গোলা-বারুদের ভয়াবহতা, আর আগুন-ঝরা দিনগুলো কেবল এক কাল্পনিক কাহিনি!

এই নীরবতা, এই উদাসীনতা কি তবে আমাদের জাতীয় পরিচয়ের অংশ হয়ে উঠছে? আমরা কি সত্যিই তাদের উত্তরসূরি, যারা মুক্তির জন্য প্রাণ বিসর্জন দিয়েছিলেন? নাকি আমরা কেবল ইতিহাসের পৃষ্ঠায় নাম থাকা যোদ্ধাদের অস্বীকার করে এক প্রজন্মের প্রতি বিশ্বাসঘাতকতা করছি?

আমাদের লাল-সবুজের পতাকা একদিন রক্তে ভিজে উঠেছিল। আজ যদি সেই পতাকা হতাশা, অপমান আর অবহেলায় নীল হয়ে যায়, তবে সেটাই হবে আমাদের আত্মহত্যার সমতুল্য। ইতিহাস আমাদের ক্ষমা করবে না। কারণ শকুনেরা তৎপর, আবারো ঘিরে ধরেছে। তারা প্রতিজ্ঞা করেছে, আবারও আমাদের রক্তাক্ত করবে, ক্ষতবিক্ষত করবে।

জাতীয় সঙ্গীতের আবেগঘন পংক্তি— “মা তোর বদন খানি মলিন হলে আমি নয়ন জলে ভাসি”—এখন আমাদের জন্য কেবল গান নয়, সতর্কবার্তা। মা যদি মলিন হন, সন্তানেরা চিরদিনের মতো পরাজিত হবে।

আজ তাই প্রশ্ন জাগে—
আমরা কি সত্যিই মুক্তিযুদ্ধের সন্তান? নাকি নীরব সমর্থন দিয়ে সেই ইতিহাস মুছে ফেলার ষড়যন্ত্রের অংশীদার?

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ৮:০৬

বিজন রয় বলেছেন: এদশে খেলাফত প্রতিষ্ঠা হবে, মুক্তিযুদ্ধ দিয়ে কি করবেন।

২| ২৫ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ৮:৩২

কামাল১৮ বলেছেন: রাজাকাররা এসব কথা স্বাধীনতার পরথেকেই বলে আসছে। এখন রাজাকাররা ক্ষমতায় বলে একটু বেশি বলছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.