নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ছোটবেলায় ’লিচুচোর’ কবিতার মাধ্যমে আমাদের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের সাথে আমার পরিচয়। তারপর আস্তে আস্তে কবির অন্যান্য কবিতা পড়া শুরু করলাম। তখন ’কামাল পাশা’ কবিতাটা পড়ার সময় রক্তে এক ধরনের উন্মাদনা অনুভব করতাম! পরবর্তীতে কবিতার নায়ক কামাল পাশা সম্পর্কে জানলাম। তখন থেকেই ইচ্ছা, যদি কখনও সম্ভব হয়, তাহলে একবার তুরস্কে যাবো। মাথার মধ্যে ’তুরস্ক’ নিয়েই জীবনের এতগুলো বছর পার করলাম! কোনভাবেই সময়-সুযোগ হয় না। এবার যখন সিদ্ধান্ত নিয়েই ফেললাম, সাথে সাথে চারিদিকে প্রতিবাদের ঝড় উঠলো। দেশে-বিদেশে আত্মীয়-স্বজন, বন্ধু-বান্ধব সবাই আমাকে বিভিন্ন রকমের ভয় দেখানো শুরু করলো! সবাইকে বললাম, সিদ্ধান্ত ফাইনাল। বদলানোর কোন চান্স নাই। তাছাড়া, দুনিয়াতে এখন কোন জায়গাই আর নিরাপদ নাই। আর আমার মরন যদি আল্লাহ তুরস্কেই লিখে রাখেন, তাহলে তাই সই!!
কাজেই ওয়ান ফাইন মর্নিং ’বল বীর, চির উন্নত মম শির’ বলে বৃটিশ এয়ারওয়েজের বিমানে চেপে বসলাম এবং আল্লাহর নাম নিতে নিতে ইস্তান্বুলে পৌছেও গেলাম! এরই মধ্যে বিমানের একটা ছোট্ট ঘটনা না বলে পারছি না। আমি সাধারনতঃ প্লেনের আসনে বসেই সীটবেল্ট লাগিয়ে সীটে রাখা কম্বলটা পায়ের উপর দিয়ে রাখি। সেদিন সম্ভবতঃ সেটা একটু বেশী উপরে উঠায় সীটবেল্ট দেখা যাচ্ছিল না। তো, টেইক অফের আগে বিমানবালা রুটিন চেকআপে এসে বেল্ট দেখতে না পেয়ে আমি সীটবেল্ট লাগিয়েছি কিনা জিজ্ঞেস করলো। আমি জানালা দিয়ে বাইরে দেখছিলাম, উত্তর দেয়ার জন্য বিমানবালার দিকে তাকিয়ে আমি বাকরুদ্ধ হয়ে গেলাম। কালোদের মধ্যে এতো সুন্দর মুখ আমি জীবনেও দেখি নাই। যেন, ''আবলুশ কাঠে খোদাই করা দেবী আফ্রোদিতের মুখ'' ঠিক এই উপমাটাই সেদিন আমার মাথায় এসেছিল!
সম্ভবতঃ একটু বেশী সময়ই বেহায়ার মতো তাকিয়ে ছিলাম, ঝকঝকে সাদা দাতে মুক্তো ঝরিয়ে সুন্দরী বললো, তোমার কি কিছু লাগবে? নিতান্তই পেশাগত প্রশ্ন কিন্তু তাতেই আমি ধন্য হয়ে গেলাম! মাথা নেড়ে কোনমতে বললাম, গলা শুকিয়ে গিয়েছে। আমাকে এক গ্লাস পানি দাও। বললো, এখনতো টেইক অফের সময়! একটু পরে দিচ্ছি। পাশে বসা যাত্রীর মনে হলো, আমি ভয় পাচ্ছি। অভয় দিয়ে বললো, চিন্তা কোরো না, আমরা ঠিক-ঠাক মতোই ইস্তান্বুল পৌছাবো, তুমি কি ভয় পাচ্ছো? তাকে একটা বিভ্রান্তিমূলক হাসি দিলাম যার মানে হ্যা অথবা না, যে কোনটাই হতে পারে। একটু পরে দেখি পানির বদলে আপেলের জুস নিয়ে এসেছে! এরপর যতোবার আমার পাশ দিয়ে গিয়েছে, আমার মাথা রাডারের মতো ওকে অনুসরণ করেছে। মাথাকে বুঝিয়েছি, আরে গাধা, এভাবে দেখা ঠিক না। কে শোনে কার কথা! ওটা যেন কিছু সময় আমার মাথাই ছিল না!! নামার সময় মিষ্টি হাসি দিয়ে বললো, আবার দেখা হবে। আমি দীর্ঘনিঃশ্বাস ফেলে বললাম, হয়তো!
তুর্কী সময় দুপুর দুইটায় ইস্তান্বুলের কামাল আতাতুর্ক বিমানবন্দরে আমাদের বিমান খানা ল্যান্ড করলো। কিছু পাউন্ডকে তুর্কী লিরায় রুপান্তর করে আর ঘড়ির সময় ঠিক করে বিমানবন্দরের বাইরে এসে দাড়ালাম! আহ, শেষ পর্যন্ত আমি তুরস্কের মাটিতে!!! ফোন করে জানলাম হোটেলের গাড়ী আর মিনিট পনেরোর মধ্যেই এসে যাবে। এই ফাকে ইস্তান্বুলের ইতিহাস আপনাদেরকে একটু জানাই, অতি সংক্ষেপে।
ইস্তান্বুলের গোড়াপত্তন ঠিক কবে হয় সেটা বলা মুশকিল। এই নগরীর সবচেয়ে প্রাচীণ যে নাম পাওয়া যায়, তা হলো ’লাইগোস’, এটা যীশুখৃষ্টের জন্মেরও ১৩০০ বছর আগের কথা। ৬৫৭ খৃষ্টপূর্বাব্দে গ্রীকরা এখানে বসতি স্থাপন করে এর নাম দেয় ’বাইজেন্টিয়াম’। খৃষ্টাব্দের তৃতীয় শতকে রোমান সম্রাট সেপ্টিমিনাস সেভেরাস তার ছেলে এন্টোনিনাস এর নামে এই শহরের নামকরন করেন 'অগাষ্টা এন্টোনিনা'। কিন্তু এই নাম বেশীদিন টিকে নাই। ওই ডাইনেস্টির পতনের পর এটি আবার পুরানো নাম, বাইজেন্টিয়াম এ ফিরে যায়।
৩৩০ খৃষ্টাব্দে রোমান সম্রাট কন্সটেনটাইন-১ নিজের নামানুসারে এর নামকরন করেন কন্সটেন্টিনোপলিস এবং রাজধানী রোম থেকে এখানে স্থানান্তরিত করেন। সম্রাটের মৃত্যুর পর এটি কন্সটেন্টিনোপল হিসাবে সারা বিশ্বে পরিচিতি লাভ করে। ১৪৫৩ সালের ২রা মে অটোম্যান সুলতান মেহমেত-২ তিপ্পান্ন দিনের অবরোধের পর এটি দখল করেন। অটোম্যান সম্রাটরাও এই নগরীকে রাজধানী হিসেবেই ব্যবহার করতেন। ১৯৩০ সালে তৎকালীন তুর্কী সরকার আনুষ্ঠানিকভাবে এর নামকরন করেন ইস্তান্বুল। তুরস্কের বর্তমান রাজধানী আঙ্কারা হলেও এটি এখনও তুরস্কের সবচেয়ে বড় এবং জনবহুল নগরী।
গাড়ী চলে এসেছে, আপাততঃ হোটেলে যাই। ইস্তান্বুলের ইতিহাস আসলে এতোই বিশাল আর বিস্তৃত যে, এত অল্প কথায় বলা যায় না। সামনের পর্বগুলোতে বারে বারেই এর ইতিহাসপ্রসঙ্গ সামনে আসবে। এয়ারপোর্ট থেকে হোটেল ২০ মিনিটের ড্রাইভ। ড্রাইভার সাহেব তুর্কি ভাষায় বক বক করতে করতে এমনভাবে গাড়ী ছোটালো, যেন আজই তার শেষ দিন। সাপের মতো একেবেকে ঝড়ের গতিতে একে-তাকে এমনভাবে ওভারটেইক করা শুরু করলো যে আমি আক্ষরিক অর্থেই শক্ত হয়ে গেলাম! সাথে সমানে চলছে হর্ণ আর তার মুখ। তুর্কি ভাষা জানিনা। তাই নিরর্থক জেনেও মিন মিন করে ইংলিশেই বললাম, ভাই, কথা কম বলো আর একটু আস্তে চালাও। আমার দিকে তাকিয়ে মুচকি হেসে ব্যাটা স্পীড আরও বাড়িয়ে দিলো!
ইংল্যান্ডের নিয়ন্ত্রিত গতি আর হর্ণহীন পরিবেশ থেকে এসে ওর ড্রাইভিংএর কারনে যখন আমি পুরোপুরি বিদ্ধস্ত তখন হোটেলের সামনে এসে সে ঘ্যাচ করে ব্রেক করে দাড় করালো। ঘড়ি দেখলাম ২০ মিনিটের রাস্তা আসতে ১০ মিনিট নিয়েছে। আমার দিকে তাকিয়ে দাত বের করে বললো, ওয়েলকাম টু ইস্তান্বুল! আমি চোখ কপালে তুলে বললাম, তুমি ইংলীশ জানো? জবাব দিল, অবশ্যই জানি। তোমাকে ভয় দেখানোর জন্যই না জানার ভান করেছি, আর তোমার চেহারা দেখে খুব মজাও পেয়েছি! পরে হোটেলের রিসিপশনিস্টের কাছে শুনেছি, ইওরোপ আর আমেরিকা থেকে আসা টুরিস্ট পেলে প্রায়ই সে এই কাজ করে কারন তারা এইরকম বেপরোয়া স্পীড আর হর্ণে অভ্যস্ত না। ফাজিল আর কাকে বলে!! কতো বিচিত্র মানুষই না এই দুনিয়াতে আছে!
হোটেলে খাওয়া-দাওয়া করে একটু রেস্ট নিয়ে বিকালে এলোমেলোভাবে ঘুরতে বের হলাম। এলোমেলো বললাম এই কারনে যে, আজকের দিনটা আমার ট্যুর-প্ল্যানের বাইরে, জাস্ট কিছুটা অলস সময় কাটানো।
হোটেল থেকে হাটা দুরত্বেই সুলতান আহমেত চত্বর যার আশেপাশে অনেক দর্শনীয় স্থাপনা রয়েছে। বিকাল এবং সন্ধ্যাটা এখানেই কাটালাম। পুরোটা চত্বর ট্যুরিস্টে গিজগিজ করছিল। কয়েকটা এলোমেলো ছবি দিলাম। পরের পর্বগুলোতে ডিটেইলসে যাবো।
পৃথিবীর সবচেয়ে বড় টিউলিপ ফুলের কার্পেট
১৭২৯ সালে স্থাপিত আহমেত-৩ এর ঝর্ণা, পিছনে টপক্যাপি প্রাসাদের প্রধান তোরণ
বিখ্যাত সুলতান আহমেত মসজিদ বা ’ব্লু মস্ক’ এর বিকাল এবং সন্ধ্যার কয়েকটা ছবি
চত্বরে স্থাপিত ইস্তান্বুলের একমাত্র মিশরীয় ওবেলিস্ক
শেষে দু’টা বিশেষ টার্কিশ খাবার খেয়ে হোটেলে ফিরলাম।
মাস্তিক গাম চিকেন
আয়রান ড্রিংক (টক দই আর হার্ব দিয়ে তৈরী পানীয়)
ছবি - আমার ক্যামেরা, তথ্য - গুগল।
ইস্তান্বুলের অলি-গলিতে কয়েকটা দিন - দ্বিতীয় পর্ব
০৯ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৯
ভুয়া মফিজ বলেছেন: তুরস্কে গিয়ে টার্কিশ কাবাব না খাওয়াটা একটা ফৌজদারী অপরাধ!
অবশ্য ইংল্যান্ডে এখন অনেক টার্কিশ রেস্টুরেন্ট হয়েছে। কাজেই এটা আমার কাছে খুব একটা নতুন কিছু না।
আপনাকে ধন্যবাদ।
২| ০৯ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৯
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: মফিজ ভাই,তাহলে শেষমেস ক্রাশ খেয়ে গেলেন!আপনার বর্ননা শুনে বিমান বালার উপর আমরাও ক্রাশ খেয়ে গেলাম ইতিহাস বেশি বর্ননা না করে ভাল করেছেন।যার ইতিহাস জানতে ইচ্ছে করবে সে গুগোল থেকে জেনে নিবে।
তার চেয়ে আপনার ভ্রমন কাহিনি বিস্তারিত খুটিনাটি কিছু বাদ না দিয়ে লিখে যান।যেমনটা প্রথমেই শুরু করেছেন।আপনি দেখছি ভাল অভিনেতাও বিভ্রান্তিমূলক হাসি কেমনে দিতে হয় একটু যদি শিখিয়ে দিতেন
দারুন ভ্রমন কাহিনি হচ্ছে।সামনে পর্বে আরও অনেক বর্ননা আর সাথে অনেক ছবি নিয়ে খুব শিঘ্রই হাজির হবেন।
ভ্রমন কাহিনি আমি আবার একটু বড় না হলে পড়ে শান্তি পাইনা।মনে হয় এতটুকুতেই শেষ!
অনেক শুভকামনা আপনার জন্য।
০৯ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৩:৫০
ভুয়া মফিজ বলেছেন: ক্রাশ শেষমেষ খাবো কেনো, আগেও খেয়েছি, এখনও সুযোগ পেলেই খাই । বিমান বালারএকটা ছবি তুলতে পারলে ভালো হতো, পারি নাই ।
আমিও ইতিহাস খুব একটা লিখার পক্ষে না, তবু প্রাসঙ্গিকভাবে কিছু তো লিখতেই হবে! হাসির ট্রেনিং সামুতে কিভাবে দেয়া যায় চিন্তা করছি । ভ্রমন কাহিনি অপনি বড় না হলে শান্তি পাননা, আবার অনেকে বড় পছন্দ করেন না। একটু ব্যালেন্স তো করতে হবে আমাকে, কি আর করা!
বেশ কয়েকটা পর্ব হবে, সাথে থাকবেন - আর উৎসাহ দিবেন, আশা করি। আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।
৩| ০৯ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৩:৪০
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: ভালো লাগলো। কেমালের কোন স্মৃতিমূলক স্থাপনার ছবি দেখলাম না তো।
০৯ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৪
ভুয়া মফিজ বলেছেন: মাত্র তো শুরু করলাম ভাই। যেই এয়ারপোর্টে নেমেছি, ওটার নাম ইস্তান্বুল আতাতুর্ক ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট। ধন্যবাদ।
৪| ০৯ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৪:০৬
রাজীব নুর বলেছেন: চমৎকার পোষ্ট।
অত্যন্ত মনোরম।
০৯ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৪:২৮
ভুয়া মফিজ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
৫| ০৯ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৪:০৯
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
বর্ণনা ও ছবি ঝক ঝকে তক তকে হয়েছে।
+++++
০৯ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৪:২৯
ভুয়া মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ। ভালো থাকুন।
৬| ০৯ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৪:১৫
লাবণ্য ২ বলেছেন: ভাললাগল ভ্রমণ কাহিনী।
০৯ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৪:৩০
ভুয়া মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ। পরের পর্বগুলো দেখার অগ্রিম আমন্ত্রন।
৭| ০৯ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৪:১৫
রাজীব নুর বলেছেন: ইস্তাম্বুল দেশটিতে যাওয়ার ইচ্ছা আছে।
০৯ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৪
ভুয়া মফিজ বলেছেন: একটা সংশোধনী। ইস্তাম্বুল কোন দেশ না, তুরস্কের একটা নগরী। যাওয়ার আগে আমাকে খবর দিবেন, আমিও আবার যাবো। একসাথে ঘুরবো, কি বলেন! অবশ্য এটা সম্ভব হবে যদি আপনি পরিবার ছাড়া আসেন ।
৮| ০৯ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৫:০৫
শামচুল হক বলেছেন: ছবি বর্ননা খুবই ভালো লাগল। ধন্যবাদ
১০ ই মে, ২০১৮ রাত ১:৫২
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।
৯| ০৯ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৫:১১
মনিরা সুলতানা বলেছেন: দারুন !!!
আশা করছি রমরমা একটা ভ্রমন কাহিনী পাচ্ছি ভাইয়া !!!
ইস -তান-বুল !!! আহা নামেই মনে হয় উচা ক্লাসের কিছু ইচ্ছে থাকলে ও এখন তো পারছি না যেতে ,তাই এখানে আনাতোলিয়া বা অন্য সব রেস্টুরেন্ট এ টার্কিশ খাবার খেয়ে সাধ মেটাই।
আপনার সিরিজের সাথে থাকলাম
১০ ই মে, ২০১৮ রাত ১:৫৭
ভুয়া মফিজ বলেছেন: কতোটুকু রমরমা করতে পারবো জানিনা, চেষ্টা করছি । আনাতোলিয়া রেস্টুরেন্টটা কোথায়?
সিরিজের সাথে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। আশা করি, বাকীগুলিও আপনার ভালো লাগবে।
১০| ০৯ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৫:১৩
ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: আমি বড্ড ঈর্ষা বোধ করছি!
ভালো লাগলো তুরস্ক ভ্রমন।+++
১০ ই মে, ২০১৮ রাত ২:০০
ভুয়া মফিজ বলেছেন: ঈর্ষা কেন? ঈর্ষা কিন্তু স্বাস্থ্যের জন্য খুব খারাপ ।
ভালো লাগানোর জন্য আপনার একটা ধন্যবাদ পাওনা হলো।
১১| ০৯ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৫:৪১
করুণাধারা বলেছেন: ছবি না লেখা,কোনটা ছেড়ে কোনটার কথা বলি!! দুটোই অতীব চমৎকার!!
আপাতত লেখার কথাই বলি- চমৎকার ভ্রমন কাহিনী। অল্প কথায় বিমানবালা আর ড্রাইভারকেও খুব সুন্দর করে চিনিয়ে দিলেন। আরো কিছু বলার ইচ্ছা ছিল, সময়ের অভাবে বলতে পারলাম না এখন।
১০ ই মে, ২০১৮ রাত ২:০৪
ভুয়া মফিজ বলেছেন: প্রশংসায় লজ্জা পাচ্ছি। তবে লজ্জা পেলেও এটা ভালো জিনিস, দরকারী ।
আরো কিছু বলার ইচ্ছা ছিল, সময়ের অভাবে বলতে পারলাম না এখন একটু সময় করে বলে ফেলুন না, প্লিজ! শোনার অপেক্ষায় রইলাম। আর সেই সাথে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
১২| ০৯ ই মে, ২০১৮ রাত ৯:৩৯
জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: ঘুরেন, ঘুরেন! আপনার চোখ দিয়াই তুরস্ক দেখবো ।
১০ ই মে, ২০১৮ রাত ২:০৭
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আমার চোখ দিয়া দেখেন, অসুবিধা নাই। তবে নিজের চোখে দেখলে আরো ভালো লাগবে, খুব সুন্দর! সময়, সুযোগ মতো চলে আসুন। মন্তব্যে ধন্যবাদ।
১৩| ১০ ই মে, ২০১৮ সকাল ১০:০৩
অনন্য দায়িত্বশীল আমি বলেছেন: চমৎকার বর্ণনা শৈলী ও আসাধারণ যতসব ছবি। আপনার লেখাতে ইস্তান্বুল ঘুরে এলাম।
১০ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৫
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আরো অনেক ঘোরা বাকী। আশা করি বাকি পর্বগুলাও দেখবেন। অনেক ধন্যবাদ।
১৪| ১০ ই মে, ২০১৮ রাত ১০:১০
মনিরা সুলতানা বলেছেন: অবশ্যই ভালোলাগোবে পরের পর্বগুলো আশা করছি;
আনাতোলিয়া রেস্টুরেন্ট'টা দুবাই তে
১১ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৯
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আল্লাহ ভরসা। ভালো লাগলেই ভালো! তবে কয়েকটা পর্ব লেখার পরেই আমার ধৈর্যচ্যুতি ঘটে, তাই বলছিলাম। আপনি তাহলে দুবাই থাকেন! দেশে যাওয়ার সময় প্রায়ই আমার দুবাই ট্রানজিট পরে! একদিন হুট করে চলে আসবো আপনার বাসায় ।
১৫| ১১ ই মে, ২০১৮ ভোর ৫:৩৬
এম এ কাশেম বলেছেন: উপভোগ্ করার মতই লিখেছেন,
সামনের গুলো পড়ার জন্য অপেক্ষায় আছি।
শুভ কামনা।
১১ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১:০২
ভুয়া মফিজ বলেছেন: সামনের পর্বগুলোতেও তাহলে আপনাকে পাওয়া যাবে! আশ্বাসের এবং মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
১৬| ১১ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৩
জুন বলেছেন: গত তিন বছর ধরে পরিকল্পনা করেও স্বপ্নের ইস্তাম্বুল যাওয়া হয়নি তাদের পলিটিক্যাল আনরেষ্টের জন্য
আমার সহ পর্যটককে কে বোঝাবে যে সেখানে কত মানুষ যাচ্ছে । কিন্ত তারই প্রথম পরিকল্পনা ছিল তার্কি হয়ে গ্রীস যাওয়া ।
যাক আপনার লেখার মাধ্যমে দুধের স্বাদ ঘোলে মিটাতে হবে আরকি ।
সাথে থাকলাম , আর ঐ ভেড়ার মাংসের ডোনার কাবাবের গন্ধ কেন জানি ভালো লাগাইতে পার্লাম্না ভুয়া মফিজ
লিখতে থাকুন সাথে আছি । আর এয়ার হোস্টেসের দিকে বেশি তাকাইয়েন না । ইভ টিজিং বৈলা প্লেন থিকা নামায় দিতে পারে মনে রাইখেন । আর ভাবী জানলে ঘরেও জায়গা পাইবেন্না
+
১১ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১:১৪
ভুয়া মফিজ বলেছেন: সবার প্রতিবাদে আমার যাত্রাও এবার ভন্ডুল হয়ে যাচ্ছিল প্রায়। অনেকটা জেদ করেই চলে গেলাম! অসংখ্য পর্যটক যাচ্ছে, একবার পৌছালে টেরই পাওয়া যায় না যে সেখানে কোন বিপদ হতে পারে!
আমি চারপায়ের কোন কিছু খাই না, তাই আমার কাবাব শুধু চিকেনের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকে ।
ফিটফাট, স্মার্ট এয়ার হোস্টেসদেরকে আমার খুবই পছন্দ আপা, সবসময়ই তাকাই। আল্লাহর রহমতে এখন পর্যন্ত কোন বিপদে পড়ি নাই ।
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপা, সাথে থাকার আশ্বাস দেয়ার জন্যে।
১৭| ১১ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৬
মনিরা সুলতানা বলেছেন: মাই প্লেজার !!!
আমি ও ডাল আলুভর্তা করে রাখব
১১ ই মে, ২০১৮ রাত ১০:৫৫
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আমার অত্যন্ত প্রিয় খাবার, সাথে ডিম ভাজি হলে আর কোন কথাই নাই!!
১৮| ১১ ই মে, ২০১৮ রাত ৮:৩৫
শিখা রহমান বলেছেন: মফিজ অনেকদিন থেকে ইস্তাম্বুল যাওয়ার ইচ্ছা থাকলেও যাওয়া হয়নি। আমার কলিগ আছে ওখানকার, গল্প শুনে শুনে যাওয়ার ইচ্ছে অনেক।
চমৎকার ছবি আর বর্ণনা। আপনার লেখা পড়েই মনে মনে ইস্তাম্বুল ঘুরে আসবো। বাকী পর্বগুলোর অপেক্ষায় থাকলাম।
শুভকামনা।
১১ ই মে, ২০১৮ রাত ১০:৫৯
ভুয়া মফিজ বলেছেন: সময় করে ঘুরে আসুন একবার, ভালো লাগবে। আপাততঃ আমার লেখা থেকে একটা মক ট্রায়ালই দেন না হয়! বাকী পর্বগুলো দেখার অগ্রীম আমন্ত্রন রইলো। শুভ কামনা।
১৯| ১১ ই মে, ২০১৮ রাত ১১:১৭
সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: বর্ণনা খুব সুন্দর হয়েছে। ছবিগুলোও দারুণ। আপনি তো দেখি খাদ্যবিশারদ থেকে ভ্রমণবিলাসী হয়ে গেলেন! ভালো লাগল।
১১ ই মে, ২০১৮ রাত ১১:৩০
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আমি দুইটাই, টু ইন ওয়ান ।
ইস্তান্বুল ভ্রমনের শেষ পর্যন্ত সাথে থাকেন। পছন্দের লোকজন নিয়ে ঘুরতেও ভালো লাগে! অগ্রীম আমন্ত্রন।
২০| ১১ ই মে, ২০১৮ রাত ১১:৫৬
প্রামানিক বলেছেন: ছবি এবং বর্ননা খুবই ভালো লাগল। ধন্যবাদ
১২ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১২:২০
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।
২১| ১৩ ই মে, ২০১৮ রাত ১২:২৭
মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: ঐ বিমানবালাকে মনে হলো আমার চোখেই দেখলাম, আপনি আসলেই দারুনভাবে তার সৌন্দর্য্য বর্ণনা করেছেন। আপনার এই সিরিজ ফলো করলাম।
১৪ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৪:০৫
ভুয়া মফিজ বলেছেন: সৌন্দর্য আর বর্ণনা করতে পারলাম কই, আপনাদেরকে যদি একটা ছবি দেখাতে পারতাম তাহলে বুঝতেন!
পুরো সিরিজ জুড়েই আপনাকে পাবো জেনে ভালো লাগলো। অনেক অনেক ধন্যবাদ।
২২| ১৩ ই মে, ২০১৮ রাত ১০:১৬
যাযাবর চখা বলেছেন: দারুন হইছে। ইস্তাম্বুল ঘুরতে মজা্ই লাগতেছে। চলুক।
১৪ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৪:০৮
ভুয়া মফিজ বলেছেন: মজা লাগাতে খুশি হইছি।
সাথেই থাকবেন, আশাকরি। চলবে। অাপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
২৩| ১৪ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৪:১৩
রিফাত হোসেন বলেছেন: তুর্করা হয়তো আয়রান অনেক পছন্দ করে, অনেকটা মাঠার মত। তবে আমাকে আয়রান টানে না, যেমনভাবে টানে না বোরহানী। আমি পানি, দুধ অথবা coke zero তেই তৃপ্ত। সম্পূর্ণ পোস্ট পড়তে পারলাম না, অফিশিয়াল কিছু কাজ আছে শেষ করতে হবে, ভাল থাকুন।
১৪ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৫:০৯
ভুয়া মফিজ বলেছেন: সবার তো সব জিনিস পছন্দ হবে না, প্রত্যেকেরই নিজস্বতা আছে। আমার আবার বোরহানী খুবই পছন্দ, ফিজি ড্রিংকস আমি ছুয়েও দেখিনা । একটু সময় করে সম্পূর্ণ পোস্ট টা পড়বেন, আর কেমন লাগলো জানাবেন। মন্তব্যে ধন্যবাদ।
২৪| ২৮ শে মে, ২০১৮ রাত ১:২৩
যাযাবর চখা বলেছেন: খুব সুন্দর লিখেছেন। চলুক, সঙ্গে অাছি।
২৮ শে মে, ২০১৮ সকাল ১১:৪৮
ভুয়া মফিজ বলেছেন: অবশ্যই চলবে। সাথে থাকার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
২৫| ২৮ শে মে, ২০১৮ রাত ১:৩৯
অভি চৌধুরী বলেছেন: আমি ভোজন রসিক। ইস্তাম্বুলে আমি প্রকৃতির চেয়ে পথে খাবার খুজতেই ভালোবাসি। এরা খেতে জানে ।সুন্দর পোষ্ট
২৮ শে মে, ২০১৮ সকাল ১১:৫৪
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আমিও খেতে ভালোবাসি আর স্ট্রীট ফুড আমার প্রথম পছন্দ। তবে ইস্তান্বুলে স্ট্রীট ফুড বলতে গেলে দেখলামই না।
টার্কিশ খাবার ভালো, তবে এমন আহামরি আমার কাছে মনে হয়নি।
ভালো থাকুন, ধন্যবাদ।
২৬| ০১ লা জুন, ২০১৮ রাত ২:০৫
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেকদিন পর ব্লগে ঢুকে কি পড়ি? কি পড়ি? করতে করতে ভ্রমণ ক্যাটাগরি তে গিয়ে আপনার তুরস্ক ভ্রমণের সিরিজ পেয়ে গেলাম। প্রথম পর্ব ভালই ছিল, শুধু এয়ার হোস্টেস আর ড্রাইভার এর ছবি মিস করেছি; স্পেশালি "কালো মেমসাব" কে দেখতে মুঞ্চাইছিল...
০২ রা জুন, ২০১৮ রাত ১২:০২
ভুয়া মফিজ বলেছেন: যাক, আমার ভাগ্য ভালো; 'কি পড়ি? কি পড়ি?' করতে করতে আমার পোষ্টটাই চোখে পড়লো!!
আমার ব্লগবাড়ীতে স্বাগতম!!!
অনুমতি না নিয়ে তো কারো ছবি তোলা যায় না। এয়ার হোস্টেসকে বললে কি না কি আবার মনে করে!
ড্রাইভারের ছবি নেয়ার কথা অবশ্য মাথায়ই আসে নাই।
অনেক অনেক ধন্যবাদ।
২৭| ০৭ ই জুন, ২০১৮ দুপুর ২:৪১
কাজী আবু ইউসুফ (রিফাত) বলেছেন: খরচাপাতি- একটা ডিটেইলস শেষ পর্বে দিলে - ভাল হতো। ধন্যবাদ আপনার সুন্দর উপস্থাপনা ও ছবির জন্য। সুলতান সুলেমান-এর মৃতু্্য নিয়ে রহস্য রয়েছে বলে জানি- তাঁর দেহ আর হৃদপিন্ড নাকি দুই জায়গায় সমাহিত! পারলে সত্যিটা জানাবেন।
০৭ ই জুন, ২০১৮ রাত ১১:৪৫
ভুয়া মফিজ বলেছেন: খরচাপাতির ব্যাপারটা বলা আসলে মুশকিল। এটা নির্ভর করবে আপনি কোথা থেকে যাবেন, বছরের কোন সময়টায় যাবেন ইত্যাদির উপর। নির্দিষ্ট করে কিছু জানতে চাইলে চেষ্টা করবো।
যতোটুকু জানি, সুলতান সুলেমান-এর মৃত্যু নিয়ে রহস্য নাই। তার শরীরের ভিতরের অংশগুলো সমাহিত করা হয় হাঙ্গেরীর তুরবেক নামে একটা স্থানে যেখানে সুলতান মারা যান। তবে ঠিক কোথায় সমাহিত করা হয় তা এখনো নিশ্চিত করা সম্ভব হয় নাই।
মূল শরীর ইস্তান্বুলে এনে দাফন করা হয়। ওখানে একটা মসজিদ বানানো হয় যা সুলেমানিয়া মস্ক নামে বিখ্যাত।
২৮| ২০ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:১৭
কল্পদ্রুম বলেছেন: পঞ্চম পর্ব পড়ে প্রথম পর্বে এলাম।খুব ভালো লাগছে পড়তে।মাঝের পর্বগুলোও পড়বো।
২২ শে জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩২
ভুয়া মফিজ বলেছেন: সবগুলো পড়ে কেমন লাগলো জানাবেন। আপনার ভালো লাগছে দেখে আমারও ভালো লাগলো।
ধন্যবাদ।
২৯| ২০ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৪
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: চমৎকার লাগল আপনার ভ্রমন ব্লগ।
আর আল্লাহর রহমতে আপনি যেভাবে বিমানবালাদের মুখের দিকে হা করে চেয়ে আছেন, কবে জানি আল্লাহর গজব নাযিল হয়ে যায়!!
২২ শে জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৩
ভুয়া মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
আল্লাহ বলেছেন (সম্ভবতঃ, না বললে মাফ করবেন), এই পৃথিবীতে আমার সুন্দর সৃষ্টিগুলো তোমরা দেখ এবং আমার শুকরিয়া আদায় করো।
তো, আমি শুধুই দেখি আর শুকরিয়া আদায় করি। গজব নাযিল হওয়ার তো কোন কারন দেখি না!
৩০| ২৫ শে জুন, ২০১৮ সকাল ১১:২৬
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আপনার বর্ণনা পড়ে কৃষ্ণসুন্দরী বিমানবালাকে দেখতে ইচ্ছা করছে। ভ্রমন কাহিনী পড়ে অনেক কিছু জানা হলো। ছবিগুলোও খুব সুন্দর।
যতদূর জানি, নেদারল্যান্ডস নাকি টিউলিপ ফুলের জন্য জগৎবিখ্যাত। সেখানেও কী এরকম কার্পেট নেই?
ধন্যবাদ ভাই ভুয়া মফিজ।
২৫ শে জুন, ২০১৮ দুপুর ২:১৮
ভুয়া মফিজ বলেছেন: কৃষ্ণসুন্দরীকে দেখার এখন আর কোন উপায় নাই, বড়ভাই!
নেদারল্যান্ডস নাকি টিউলিপ ফুলের জন্য জগৎবিখ্যাত। সেখানেও কী এরকম কার্পেট নেই? কি জানি, থাকতেও পারে! তবে ওরা (প্রদর্শনীর আয়োজকরা) এটাই লিখে রেখেছে।
আপনাকেও ধন্যবাদ।
৩১| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:৩২
কালীদাস বলেছেন: ইস্তানবুল আর গ্রীসের (এথেন্স সম্ভবত) মধ্যে ইস্তানবুলকে চুজ করেছিলেন তাহলে শেষ পর্যন্ত! পড়া শুরু করলাম আপনার ইস্তানবুলনামা। শুরুতেই মেজর দুই ট্যুরিস্ট স্পটের প্রোফাইল, আশা করি পরের পর্বগুলোতে আরও ডিটেইলস আছে
ইস্তানবুলে যাবার ইচ্ছা ছিল খুব, খালি পলিটিকাল গ্যান্জামগুলোর কারণেই সাহস পাইনি। এখন তো আর সম্ভবও না, ঘরে ফেরার সময় হয়ে আসছে প্রায়
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:৪৬
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনাকে তো দু'টা অপশনের কথাই বলেছিলাম।
মাত্র কিছুদিন আগে ইটালী ঘুরে এসে মনে হলো, এথেন্স অনেকটা একই (প্রাচীন স্থাপনার ক্ষেত্রে)। তাই ভাবলাম, আপাততঃ ইস্তান্বুল যাই। পলিটিকাল বলেন আর সন্ত্রাস বলেন, গ্যান্জাম এখন সব জায়গায়। তাই এসব চিন্তা না করে চলে গেলাম।
চমৎকার কেটেছিল কয়েকটা দিন। পারলে ঘুরে আসেন।
৩২| ১৬ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ৮:৩০
অর্থনীতিবিদ বলেছেন: বিমানবালাদের যতবার দেখি ততবারই আফসোস লাগে। দুনিয়ার তাবৎ সুন্দরী মেয়েদের ধরে এনে বিমান বালা বানিয়ে দেয় মনে হয়। নামার সময় মুখে হাসি ঝুলিয়ে তারা যখন পুনরায় দেখা হওয়ার কথা জানায়, আপনার মতো আমিও দীর্ঘশ্বাস ফেলি। ইস্তাম্বুল প্রাচীন ঐতিহ্যমন্ডিত শহর। স্বল্প কথায় সুন্দর করে তার ইতিহাস তুলে ধরেছেন। গাড়ি চালানোর বর্ণনা পড়ে দীর্ঘশ্বাস ফেললাম। আমাদের ঢাকার রাস্তা মনে হয় কোনোদিনই জ্যাম মুক্ত হতে পারবে না। ছবিগুলো সুন্দর হয়েছে। চমৎকার এই পোস্টটির জন্য ধন্যবাদ।
১৬ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ৯:১৮
ভুয়া মফিজ বলেছেন: খুব সুন্দর মুখের বিমানবালা কিন্তু খুব বেশী নাই আসলে। ওদের স্মার্টনেস আর প্রফেশনালিজমের জন্যই আমার ওদেরকে ভালো লাগে। তাছাড়া, গ্রুমিং করে চলনসই চেহারাকেও ওরা সুন্দর বানিয়ে নেয়।
ঢাকার রাস্তা সরকারের সদিচ্ছা থাকলেই জ্যাম মুক্ত হতে পারবে। সদিচ্ছাই নাই।
বাকী পোষ্টগুলোও সময় করে পড়ে ফেলুন। ভালো থাকবেন।
৩৩| ১৫ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৩:৫৮
শেরজা তপন বলেছেন: ইস্তাম্বুল থেকেই শুরু করলাম- টার্কিশ খাবারের নামেই জীভে জন আসে, তাই এবার আপনার জিহ্বায় সেই স্বাদটা আবার নেই! অবশ্য আপনার চোখে মুফতে ভ্রমনটাও হবে
লেখা নিয়ে মন্তব্যঃ ঝরঝরে গোছানো লেখা- আপনার তথাকতিথ মফিজের মত নয় মোটেও। পরের গুলো পড়ছি
১৫ ই জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫২
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আমার পোষ্টে আপনার ফুটপ্রিন্ট পেয়ে খুবই ভালো লাগলো। মন্তব্য করেন আর না করেন, সবগুলো পর্বই সময় করে পড়বেন/দেখবেন; এই আশা করছি। আর যদি মন্তব্য করেন......তাহলে তো কোন কথাই নাই।
ঝরঝরে গোছানো লেখা- আপনার তথাকথিত মফিজের মত নয় মোটেও। ধন্যবাদ......অনুপ্রেরণামূলক মন্তব্যের জন্য।
৩৪| ১৭ ই জুন, ২০২০ দুপুর ১:৩০
নিয়াজ সুমন বলেছেন: ভ্রমণ কত আনন্দদায়ক, পৃথিবী কত সুন্দর!!
+++ ভালোবাসা
১৮ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৩:০৯
ভুয়া মফিজ বলেছেন: সঠিক বলেছেন। দুঃখ হলো, এতো সুন্দর পৃথিবীর কতোটুকুই বা দেখতে পারলাম!!
©somewhere in net ltd.
১| ০৯ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৩:২৫
ঢাবিয়ান বলেছেন: ভ্রমন কাহিনী ভাল হয়েছে। তার্কিশ কাবাব খান নাই?