নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শপিং-এ এসেছি, শুক্রাবাদের মেট্রো শপিং মলে।
আমি একটু সামনে ছিলাম, আমার বড় দুই বোন একটু পিছনে। হঠাৎ পিছনে তাকিয়ে দেখি বড়পার সামনে কাছ ঘেষে একলোক দাড়িয়ে কিছু বলছে, আর আমার দুইবোন জড়োসড়ো হয়ে দাড়িয়ে আছে। আমি পিছিয়ে এসে লোকটাকে জিজ্ঞেস করলাম, 'কি ব্যাপার?' লোকটা আমার দিকে একঝলক তাকিয়ে 'না, কিছু না' বলে চলে গেল।
দুজনেরই চেহারা দেখলাম ফ্যাকাশে।
বড়পা বললো, 'সিমি চল, বাসায় চলে যাই। এখন আর কেনাকাটা করবো না।'
ছোড়পা-ও বললো, 'হ্যা, চল।'
আমি কিছুই বুঝলাম না, কি হচ্ছে। ওদের দু’জনকেই বললাম, 'ঘটনা কি, তা তো বলবি, হঠাৎ চলে যাচ্ছিস যে?'
ছোড়পা আমার প্রশ্ন সম্পূর্ন উপেক্ষা করে বললো, 'আমরা বাসায় যাচ্ছি। তোর কি না কি জরুরী কাজ আছে বলেছিলি? যা সেরে আয়।' এটুকু বলেই ওরা দু’জন হাটা দিল। সকালে বাসা থেকে বেরুচ্ছিলাম, দু’জন আমাকে জোর করে মার্কেটে নিয়ে এসেছে। জরুরী কাজ আছে বলার পরও কাজ হয়নি, আর এখন কেনাকাটা না করেই চলে যাচ্ছে! কিছুই না বুঝে উজবুকের মতো হা করে দাড়িয়ে থাকলাম!
বড়পার সাথে কিছুটা এগিয়ে গিয়ে হঠাৎ ফিরে এসে ছোড়পা বললো, ’জামিল, এই লোকটার সাথেই না বড়পার বিয়ে হয়েছিল।’
আমরা চার ভাইবোন। আমি জামিল, ১৯ বছর বয়স। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এ বছর ভর্তি হয়েছি তবে তার আগে থেকেই সক্রিয় রাজনীতিতে জড়িয়ে পরেছি। 'জিনিস পত্র' নাড়াচাড়ায় বিশেষ দক্ষতা থাকায় বড়ভাইদের বিশেষ সুনজরে আছি। আমার বন্ধুরা বলে আমার রাগ এবং সাহস অত্যন্ত বেশী, বলার অবশ্য বেশকিছু কারনও আছে। তবে এসবের কোন কিছুই আমার বাসার কেউ জানে না।
বড় বোন রিমি, বয়স ২৯ বছর। যাকে আমরা সবাই বড়পা (বড়+আপা, সংক্ষেপে বড়পা) বলি। অল্প বয়সে একবার বিয়ে হয়েছিল, সে ঘটনায় একটু পরে আসছি। আমার ধারনা, আল্লাহ্ ভদ্র এবং শান্ত-শিষ্ট, সেইসঙ্গে মায়া ভরা চেহারার যে অল্প কয়টি মেয়ে বানিয়েছেন; আমাদের বড়পা তাদের মধ্যে একজন। আমাদের অতি প্রিয় বড়পা একটা প্রাইভেট কোম্পানীতে ছোটখাট চাকুরী করে।
তারপর সিমি, বড়পার থেকে পাচ বছরের ছোট এবং আমাদের ছোট দুই ভাই এর ছোড়পা (বড়পা’র সাথে মিল রেখে ডাকি)। সেও চাকুরী করে এবং যতোদুর জানি তার এক কলীগের সাথে প্রেমও করে। । তারপর আমি। আর সবশেষে রোমেল, অত্যন্ত ব্রিলিয়ান্ট একটি ছেলে।
আমাদের সবার পরিচয় দিলাম। এবার আজকের ঘটনায় ফিরে আসি। ছোড়পার কথায় এক ঝটকায় অনেক বছর আগে ফিরে গেলাম। সেটা ছিল কোন এক অখ্যাত মফস্বল শহরের একটা অতি সাধারন নিম্নমধ্যবিত্ত পরিবারের আকস্মিক ঝড়ে লন্ডভন্ড হওয়ার কাহিনী। তখন আমি অনেক ছোট। বলতে গেলে কিছুই আমার মনে নাই, সবটাই বিভিন্ন সময়ে শোনা টুকরা টুকরা কথা জোড়া লাগানো একটা ঘটনার আকৃতি বিশেষ!
বাবা ছিলেন স্কুল টিচার। এলাকার এক প্রভাবশালীর ছেলের নজর পরে আমার বোনের উপর। বড়পা তখন ক্লাশ টেনের ছাত্রী। এসব ঘটনায় যা হয় আর কি! উত্যক্তের অভিযোগের উপর ভিত্তি করে সালীশ বসে। বখাটে ছেলেটা পরিস্থিতি সামাল দেয়ার জন্য আমার বাবার কাছে মাফ চায় এবং তার পাচ দিনের মাথায় দিনে-দুপুরে আমার বোনকে রাস্তা থেকে তুলে নিয়ে যায়। এলাকায় আমাদের পরিবারের একটা ভালো ইমেজ থাকায় আবার সালীশ বসে এবং সালীশের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ছেলের পরিবার বড়পাকে তাদের বাড়ীর বউ হিসাবে তুলে নিতে বাধ্য হয়।
এর ঠিক ছয় মাসের মাথায় বড়পা ওদের বহুমুখী অত্যাচারে টিকতে না পেরে তালাক নিয়ে বাসায় ফিরে আসে। এরপরের ঘটনা আরো খারাপ। বাবা কিছু করতে যাওয়ার আগেই ওরা প্রভাব খাটিয়ে মিথ্যা মামলায় বাবাকে তিন মাসের জেল খাটায়। আরো হুমকি দেয় এবার বাড়াবাড়ি করলে ছোট মেয়ের অবস্থাও বড় মেয়ের মতোই হবে! ওদের সাথে না পেরে শেষ পর্যন্ত বাবা বাড়ী বিক্রি করে ঢাকায় চলে আসেন। কিন্তু জেলে গিয়ে বাবার সেই যে স্বাস্থ্য ভেঙ্গে যায় তা আর ঠিক হয় নি।
ঢাকায় এসে বাবা আদরের মেয়েকে আবার বিয়ে দেয়ার আপ্রান চেষ্টা চালান, কিন্তু বড়পা এবার গো ধরে বসে, কোন কিছু গোপন করে সে বিয়ে করবে না। সব মিলিয়ে স্বাস্থ্যের সাথে সাথে বাবার মনও ভেঙ্গে যায়। শেষ পর্যন্ত শরীর আর এসব টানতে পারে নি। বছর পাচেক আগে বাবা মারা যান। মারা যাওয়ার আগের পাচ-ছয় মাস শুধু বড়পাকে বলতেন, 'মা রে, তোর জন্য আমি কিছুই করতে পারলাম না। আমি একটা অপদার্থ, ব্যর্থ বাবা। আমাকে মাফ করে দিস।'
এসব কথা মনে করে আগে আমি রাতে কতোবার বালিশ ভিজিয়েছি! তবে এখন আমি অনেক শক্ত, কান্নার বিলাসিতা আমার মধ্যে আর নাই। কিন্তু আজ এতোদিন পরে এসব ফের মনে আসাতে মনে হচ্ছে একটু কাদতে পারলে ভালো হতো। চোখ দু’টো কেমন শুকনো, খরখরে লাগছে। বুকের ভিতরে কেমন একটা থম ধরা কষ্ট! নিঃশ্বাস নিতেও যেন কষ্ট হচ্ছে!
লোকটা এখনও মার্কেটের ভিতরেই আছে। একঝলক দেখাতেই জানোয়ারটার চেহারাটা আমার মগজে গেথে গিয়েছে, হাজার মানুষের ভীড়েও ওটাকে আলাদা করা কোন ব্যাপারই না! দুই বন্ধুকে ফোন করলাম, কাছাকাছিই আছে। মটর সাইকেলে পাচ মিনিটেই এসে যাবে। ’জিনিস’ ও ওদের সাথেই আছে। আজ মনে হচ্ছে বুকের ভিতর থেকে একটা বিশাল বোঝা নেমে যাবে।
একটা অন্যরকম প্রশান্তি অনুভব করছি। সিগারেট ধরিয়ে অপেক্ষায় থাকলাম। অপেক্ষার ক্ষণও মাঝে মাঝে এতো মধুর হয়!!!
ছবিঃ গুগল মামার সৌজন্যে
২৫ শে জুন, ২০১৮ দুপুর ২:৪৩
ভুয়া মফিজ বলেছেন: ঠিকই বলেছেন। অভিনয় আরকি!
মন্তব্য দুইবার এসেছে, একটা মুছে দিলাম।
২| ২৫ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:১৬
কাওসার চৌধুরী বলেছেন: গল্পটি ভাল লেগেছে, মফিজ ভাই। লাইক দিলাম।
২৫ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:৫২
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ। আর লাইকানোর জন্য ডাবল ধন্যবাদ!
৩| ২৫ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:৩২
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: মফিজ ভাই গল্পও তো বেশ ভালই লেখেন!
এর আগে আপনার গল্প পড়া হয়নি।
২৫ শে জুন, ২০১৮ রাত ৮:২৪
ভুয়া মফিজ বলেছেন: 'বহুমুখী প্রতিভা' হওয়ার চেষ্টায় আছি। দোয়া কইরেন!
কেন, আরও দুইটা গল্প তো দিয়েছি; পড়েন নাই?
৪| ২৫ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৫
রাজীব নুর বলেছেন: সহজ সরল একটি গল্প।
সহজ সরল ভাষায় লিখেছেন।
মন ছুঁয়ে গেল।
২৫ শে জুন, ২০১৮ রাত ৮:৩৫
ভুয়া মফিজ বলেছেন: পাঠকের মন ছুতে পারা লেখকের জন্য বিরাট সন্মানের।
একরাশ কৃতজ্ঞতা, সন্মানটুকু দেয়ার জন্যে!
৫| ২৫ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৬
লাবণ্য ২ বলেছেন: চমৎকার গল্পটা।ভালো লাগল।
২৫ শে জুন, ২০১৮ রাত ৮:৪৮
ভুয়া মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
৬| ২৫ শে জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫০
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: ঠিক আছে। তবে পুরা মাইরা ফালাইয়েন না...
২৫ শে জুন, ২০১৮ রাত ৯:১৪
ভুয়া মফিজ বলেছেন: এইহানে তো ভাই আমার কিছু করনের নাই........যার হ্যাপা হ্যায়-ই সামলাইবো!
৭| ২৫ শে জুন, ২০১৮ রাত ৮:৩৩
মাহের ইসলাম বলেছেন: ভালো লেগেছে।
লেখনী পছন্দ হয়েছে।
২৫ শে জুন, ২০১৮ রাত ৯:৩০
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আন্তরিক ধন্যবাদ নিন।
৮| ২৫ শে জুন, ২০১৮ রাত ৯:১৭
আহমেদ জী এস বলেছেন: ভুয়া মফিজ ,
খুব চমৎকার একটি প্লট । শেষটাও টেনেছেন দারুন ।
তার প্রিয় বড়পার জন্যে জামিলের প্রতিশোধের অপেক্ষা যেন শেষ হয় ..............
২৫ শে জুন, ২০১৮ রাত ৯:৪৬
ভুয়া মফিজ বলেছেন: শুধু বড়পা না; বাবার মৃত্যু, পরিবার লন্ডভন্ড সব হয়েছে ঐ জানোয়ারটার জন্য। পুলিশ-প্রশাসন কিছুই করে নাই।
কঠিন শাস্তিই ওর প্রাপ্য!
অপেক্ষা এবার শেষ হবে।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।
৯| ২৫ শে জুন, ২০১৮ রাত ৯:৫২
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: বাহ!
দারুন মুগ্ধতায় আটকে রাখলেন পুরো গল্পে! আর শেষটার মধুরতায় যেন সকল পাঠককে মিষ্টতায় ভরে দিলেন
+্
২৫ শে জুন, ২০১৮ রাত ১১:৫৪
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনার ভালো লাগায় আমি আনন্দিত। অনেকদিন ধরেই এটা নিয়ে লিখবো ভাবছিলাম। মাথা থেকে নেমে যাওয়াতেও ভালো লাগছে!
ভালো থাকুন সবসময়!
১০| ২৬ শে জুন, ২০১৮ রাত ১:৪৬
ওমেরা বলেছেন: প্রথমে আমি মনে করেছিলাম এটা আপনার সত্যিকার জীবনের কাহিনী শেষ মেষ বুঝলাম এটা ভূয়া একটা গল্প!!
গল্প ভাল হয়েছে ধন্যবাদ।
২৬ শে জুন, ২০১৮ রাত ৩:২৪
ভুয়া মফিজ বলেছেন: গল্প তো সবই 'ভুয়া'। জেনুইন হলে সেটা হয়ে যায় 'সত্যি ঘটনা'!
শিরোনামেই ''গল্প" কথাটা বলা আছে, খেয়াল করেননি বোধহয়।
গল্প ভালো বললেন, ধন্যবাদ তো একটা আপনারও পাওনা।
আপনাকেও ধন্যবাদ।
১১| ২৬ শে জুন, ২০১৮ সকাল ৭:৫৭
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: হিংসা আমার পছন্দ না। তারপরও বড়পা র জন্য আমারও মনে হচ্ছে অস্ত্রটা আমি নিয়ে নিই আপনার সাথে। আপু, তুমি ভালো থেকো।
২৬ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:২৭
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনার অনুভূতি এবং শুভকামনা তোলা থাক সত্যিকারের 'বড়পা' দের জন্যে।
১২| ২৬ শে জুন, ২০১৮ সকাল ১০:২৯
শায়মা বলেছেন: যথার্থ প্রতিশোধ!
২৬ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৫
ভুয়া মফিজ বলেছেন: ঠিক.......কুকুরের ধরন অনুযায়ী চিকিৎসা।
১৩| ২৬ শে জুন, ২০১৮ সকাল ১০:৪১
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর।+
২৬ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৭
ভুয়া মফিজ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
১৪| ২৬ শে জুন, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৮
পুলক ঢালী বলেছেন: খুব সুন্দর এবং পরিচ্ছন্নভাবে লিখেছেন মনে হচ্ছে আপনি একজন প্রফেশনাল রাইটার। গল্পটি এগিয়ে নিয়ে ধারাবাহিকভাবে লিখুন সেগুলোও নিশ্চয়ই সুখপাঠ্য হবে। ভাল থাকুন।
২৬ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:০০
ভুয়া মফিজ বলেছেন: কি যে বলেন ভাই, গল্প লেখায় আমি একেবারেই এ্যামেচার। চেষ্টা করছি।
ভালো আইডিয়া দিয়েছেন.....গল্পটি এগিয়ে নিয়ে যাওয়া। দেখি চিন্তা করে।
আপনিও অনেক ভালো থাকুন।
১৫| ২৬ শে জুন, ২০১৮ দুপুর ১:০৪
সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: মন খারাপ করা গল্প। তবে 'জিনিস' ব্যবহার করে আবার নিজে ফেঁসে যাবেন না যেন।
২৬ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:১৫
ভুয়া মফিজ বলেছেন: ঠিক বলেছেন। ফেঁসে যাওয়া যাবে না। জানোয়ারটাকে শায়েস্তা করার জন্য পরিকল্পনা করে আগাতে হবে, কিন্তু নিজেকে রক্ষা করে!
সাবধান করার জন্য ধন্যবাদ।
১৬| ২৬ শে জুন, ২০১৮ দুপুর ১:০৯
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: হোক সে গল্প। তবে এরকম বড়পাদের জন্য শুভ কামনা রইল। জামিলের জন্য রইল ভালোবাসা। আর মৃত বাবা। যিনি সন্তানদের মধ্যে যে মূল্যবোধের বীজ বপন করে গেছেন, সেটাই হবে তাদের আগামী দিনের মন্ত্র শক্তি ।
অনেক শুভ কামনা প্রিয় মফিজ ভাইকে।
২৬ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৫
ভুয়া মফিজ বলেছেন: সবার তরফ থেকে আপনার জন্যেও রইলো অনেক অনেক শুভ কামনা।
১৭| ২৬ শে জুন, ২০১৮ দুপুর ১:৪৭
সামিয়া বলেছেন: ভালো লাগলো +++
২৬ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৩
ভুয়া মফিজ বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ।
আপনি কেমন আছেন, সব ঠিকঠাক? ভালো থাকবেন।
১৮| ২৬ শে জুন, ২০১৮ দুপুর ২:৪৯
মনিরা সুলতানা বলেছেন: এমন কত ঘটনা যে আছে আমাদের বিভিন্ন আনাচে কানাচে-
লেখায় ভালোলাগা ভাই।
২৬ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৫:১৭
ভুয়া মফিজ বলেছেন: সেটাই.......এটা গল্প হলেও অবাস্তব না একেবারে!
আপনার ভালোলাগায় অনুপ্রাণিত।
১৯| ২৬ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:০৯
তারেক ফাহিম বলেছেন: শোধ নিতে পারলেন?
না যেখানের মেশিন সেখানে থেকে গল্প বানালেন
২৬ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৭
ভুয়া মফিজ বলেছেন: জামিল তো এখনও কিছু জানায় নাই, জানালেই আপনাকে জানাবো।
না যেখানের মেশিন সেখানে থেকে গল্প বানালেন এইটার মানে বুঝি নাই।
২০| ২৬ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:৪২
কাছের-মানুষ বলেছেন: আপনার গল্পটি আমি গতকালই অফলাইনে পড়েছিলাম, ব্যাস্ততার কারনে মন্তব্য করা হয়ে উঠেনি।
খুব ছোট আকারে লেখার মাঝে আবেগ, অনুভূতি তুলে ধরেছেন। স্মৃতির পাতা থেকে গল্পের ব্যাকগ্রাউন্ড ভালভাবে তুলে ধরেছেন, বাস্তবতার একটি চিত্র ফুটে উঠেছে।
প্রতিশোধ পুর্ন হোক।
২৬ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৫
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
চেষ্টা করেছি, কতোটুকু সার্থক হয়েছি জানিনা। এসব ক্ষেত্রে প্রতিশোধ পূর্ণ হওয়াটা জরুরী।
বর্তমান এবং ভবিষ্যত জানোয়ারদেরকে একটা সতর্কবার্তা পৌছে দেয়া যায়!
২১| ২৬ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৮
খনাই বলেছেন: গল্পইতো, আন্নে একডু বেশি কইরা ফিডা দিয়াই থামতেন ! ফৌজদারি মামলাতো আর হইতো ন |গল্প সুন্দর |
২৬ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৮
ভুয়া মফিজ বলেছেন: খালি ফিডায় কাম হইতো ন। ব্যাকডিরে দুনিয়াছাড়া করন দরকার!
ধন্যবাদ।
২২| ২৯ শে জুন, ২০১৮ দুপুর ২:৩৫
টারজান০০০০৭ বলেছেন: ভাইজান , জিনিস ব্যবহারের আগে কয়ডা রাজহাঁসের আর উটপাখির ডিম্ব থেরাপি চলুক !
০২ রা জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:৫২
ভুয়া মফিজ বলেছেন: 'ডিম্ব থেরাপি' ভালো জিনিস, তবে রাজহাঁস বা উটপাখি দিয়ে কাজ হবে না। আপনার কাছে ডায়নোসরদের ডিমের কোনো খোজ আছে?
২৩| ২৯ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৯
করুণাধারা বলেছেন: গল্পের সমাপ্তি দারুন হয়েছে!!!
আপনার কোন গল্প আগে পড়েছি কিনা মনে করতে পারছিনা, কিন্তু এই গল্প পড়ে মনে হচ্ছে ভ্রমণ কাহিনীর মত আপনি গল্পও ভালো লিখেন। লিখতে থাকুন, আমরাও পড়তে থাকি।
০২ রা জুলাই, ২০১৮ দুপুর ২:১৬
ভুয়া মফিজ বলেছেন: গল্পের আরো দু'টা পোষ্ট আছে। চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি, আপনাদের দোয়ায়।
আপনার মন্তব্যে উৎসাহ পেলাম। ধন্যবাদ।
২৪| ০২ রা জুলাই, ২০১৮ দুপুর ২:১৯
আখেনাটেন বলেছেন: আপনি গল্পেও দারুন করবেন বুঝাই যাচ্ছে।
০২ রা জুলাই, ২০১৮ দুপুর ২:২৬
ভুয়া মফিজ বলেছেন: কি যে বলেন, শরমে মরে যেতে ইচ্ছে করছে!!
২৫| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:৪১
জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: আখেনাটেন মিছা বলেন নাই। আমিও বলি মনোযোগ দিলে ভালো করবেন।
এইগল্পে আপনার মনোভাব, আচ্ছা একটা গল্পই লিখ্যা ফালাই। তা থেকে সৃষ্টি এই গল্প। তেমন একটা আন্তরিকতা ছিল না।
এইবার ঝাইড়া কাশেন দেখি!
০৫ ই জুলাই, ২০১৮ দুপুর ২:২১
ভুয়া মফিজ বলেছেন: ঝাইড়া কি কাশবো, এম্নেই সারাদিন কাশি....বিড়ি খাই তো!
এইটা কি বললেন, আন্তরিকভাবেই লিখছি। গল্প লেখার অভ্যাস নাই, তাই আপনের এমন মনে হইছে।
দেখি, কাশতে কাশতে আরেকটা লেখা যায় কিনা!
২৬| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:২৬
কালীদাস বলেছেন: ফিনিশিংটা সুন্দর ছিল।
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১:৫৯
ভুয়া মফিজ বলেছেন: বলছেন? তাহলে অবশ্যই সুন্দর ছিল।
অনেক অনেক ধন্যবাদ।
২৭| ২২ শে মে, ২০২০ সকাল ১১:১৯
ইসিয়াক বলেছেন: জিনিস পত্র নাড়া চাড়া বলতে কি বোঝাইতে চাইছেন বুঝবার পারলাম নাতো? বডি পার্টস নাকি? খাড়ান আবার আইতাছি পুরাডা পইড়া লই।
২২ শে মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩১
ভুয়া মফিজ বলেছেন: এই নেন। একটা জিনিসের ফটো।
২৮| ২২ শে মে, ২০২০ সকাল ১১:২৪
ইসিয়াক বলেছেন: গল্পটা এতো সুন্দর মন ছুঁয়ে গেলো। আসলে আমাদের আশেপাশেরই গল্প।
শুভকামনা।
২২ শে মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫৩
ভুয়া মফিজ বলেছেন: ঠিক বলেছেন। আমাদের আশেপাশে এমন বড়পা আর বদমাশ অনেক আছে।
©somewhere in net ltd.
১| ২৫ শে জুন, ২০১৮ দুপুর ২:২৩
ফেনা বলেছেন: জীবনটা আসলেই অদ্ভুত।
অনেক কষ্টের মাঝেও নিজেকে হাসি হাসি ভাব করে জীবনটা পার করে দিতে হয়।
এইটাই বুঝি জীবনের নিয়ম।