নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ভূমিকাঃ আমার ইচ্ছা পূরণের গল্পে স্টোনহেন্জ এসেছিল গল্পের প্রয়োজনে। সেই গল্পে মন্তব্য করতে গিয়ে আমার দুই প্রিয় ব্লগার, করুণাধারা এবং জুন, বলেছিলেন স্টোনহেন্জ নিয়ে বিস্তারিত লিখতে। আমিও বলেছিলাম, লিখবো। লিখার এই ইচ্ছাটা নিয়েই দু’মাস পার করলাম এবং অবশেষে লিখতে পারলাম। আমার মতো অভাজনের লেখা পড়ার জন্য ওনাদের আগ্রহের কারনেই এটা সম্ভব হলো। সেজন্যে কৃতজ্ঞতা। আর সেই কৃতজ্ঞতা থেকেই এই পোষ্টটা উনাদের দু’জনকে উৎসর্গ করলাম।
আরেকটা কথা। ঘটনাক্রমে এটা সামুতে আমার পন্চাশতম পোষ্ট। দেখতে দেখতে হাফ সেন্চুরী করে ফেললাম! সময় কিভাবে চলে যায়, তাই না!!!
গ্রেট বৃটেন বা ইউনাইটেড কিংডমের অন্তর্ভুক্ত চারটা রাজ্যের একটা হলো ইংল্যান্ড। এই ইংল্যান্ডের উইল্টশায়ার কাউন্টির এ্যামেসব্যারী শহরের কাছেই স্টোনহেন্জ এর অবস্থান। এটা একটা প্রি-হিসটোরিক মনুমেন্ট। পুরাতত্ববিদদের বিচার-বিশ্লেষণ এবং রেডিও-কার্বন ডেটিং অনুযায়ী বলা যায়, মনুমেন্টটা যীশুখৃষ্টের জন্মেরও আনুমানিক তিন হাজার বছর আগে স্থাপন করা হয়েছিল।
১৫৭৩ সালে লুকাস ডি হেরের জলরং এ আকা। এটাই এখন পর্যন্ত পাওয়া স্টোনহেন্জের সবচাইতে পুরানো ছবি।
এখন কোটি টাকার প্রশ্ন হচ্ছে, সেই সময়কার মানুষ কেন এই মনুমেন্টটা তৈরী করেছিল? সেই প্রশ্নের উত্তর খুজতে যাওয়ার আগে চলুন এর খুটিনাটি একটু সংক্ষেপে জেনে নেই।
মনুমেন্টটার তৈরী শুরু হয় যীশুখৃষ্টের জন্মেরও আনুমানিক তিন হাজার বছর আগে, আর শেষ হয় যীশুখৃষ্টের জন্মের ১৬০০ বছর আগে; অর্থাৎ এর নির্মান ব্যাপ্তি প্রায় দেড় হাজার বছর। এটি তিনটি ধাপে তৈরী করা হয় যার তৃতীয় ধাপটি আবার পাচ ভাগে বিভক্ত। বৃত্তাকার এই মনুমেন্টটা অনেকগুলো আনুভুমিক এবং লম্বালম্বি পাথরের সমন্বয়ে তৈরী, যার একেকটির ওজন এমনকি ২৫ টনেরও বেশী। প্রতিটা পাথরই প্রায় ১৩ ফুট উচু, আর ৭ ফুট চওড়া যা মূলতঃ দুর থেকে দৃশ্যমান। এ ছাড়াও আরো তুলনামূলক ছোট আর কম ওজনের পাথরও ব্যবহার করা হয়েছে এর নির্মানকাজে। স্টোনহেন্জ নির্মানে প্রধানতঃ দুই ধরনের পাথর ব্যবহার করা হয়েছিল। বড় পাথরগুলো স্যান্ডস্টোন, যা স্থানীয়ভাবে সহজলভ্য। আর তুলনামূলক ছোট পাথরগুলো হলো ব্লুস্টোন, যেগুলো ১৪০ মাইল দুরে ওয়েলস থেকে নিয়ে আসা হয়। এই ব্লুস্টোনের একটা চমকপ্রদ বৈশিষ্ট্য আছে, একটু পরে বলছি। স্টোনহেন্জকে ব্রিটিশ কালচারাল আইকন হিসাবে দেখা হয়। ইউনেস্কো ১৯৮৬ সালে এটিকে ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইটের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করে।
প্রাথমিকভাবে স্টোনহেন্জকে একটা কবরস্থান হিসাবেই কল্পনা করা হয়। এখানে খননকাজ চলাকালীন সময়ে মানুষের যেসব হাড়-গোড় পাওয়া গিয়েছে, রেডিও-কার্বন ডেটিং অনুযায়ী সেগুলো যীশুখৃষ্টের জন্মেরও আনুমানিক তিন হাজার বছর আগের। অর্থাৎ স্টোনহেন্জ এর বয়স আর হাড়-গোড়ের বয়স সমসাময়িক। হতে পারে এগুলো তৈরীকালীন সময়ে যে সকল শ্রমিক মারা গিয়েছিল তাদের দেহাবশেষ অথবা আনুষ্ঠানিকভাবে সমাহিতদের দেহাবশেষ।
আরেকটা প্রচলিত ধারনা হচ্ছে, এটা জ্যোতির্বিদ্যা কাজে ব্যবহৃত একটা মান মন্দির জাতীয় কিছু। এই ধারনার কারন হলো এর কেন্দ্রে পাচটি দৈত্যাকৃতি পাথরের সমাহার, যা কিনা একটি ঘোড়ার ক্ষুর (হর্স স্যু) এর আকৃতি দিয়েছে। এই ক্ষুরের এক বাহু শীতকালের সবচেয়ে বড় রাত আর অন্য বাহু গ্রীষ্মের সবচেয়ে বড় দিনকে নির্দেশ করে। এছাড়া এর কাঠামোকে মহাকাশ ও গ্রহানু পর্যবেক্ষণ, চন্দ্র-সূর্য গ্রহনসহ অন্যান্য জ্যোতির্বিজ্ঞান কাজের সাথে সম্পর্কিত করা যায়।
কোন কোন বিশেষজ্ঞ অবশ্য এটাকে নিছক একটি উপাসনাস্থল হিসাবে দেখতে চান।
বর্তমানকালের দুই খ্যাতনামা বৃটিশ অধ্যাপকের মতে স্টোনহেন্জ ছিল একটা রোগ নিরাময় বা উপশম কেন্দ্রবিশেষ। সোজা কথায় ক্লিনিক বা হাসপাতাল। তারা এর সপক্ষে কিছু যুক্তি ও প্রমানও হাজির করেছেন। যেমন, আশেপাশের বেশকিছু কবরে ট্রমা ডিফরমিটি বা আঘাত বা দুর্ঘটনাজনিত কারনে হাড়ের যে বিকৃতি ঘটে তার নমুনা মিলেছে। তাছাড়া, আইসোটপ বিশ্লেষণের মাধ্যমে ইনারা দেখিয়েছেন যে ওখানে দুর-দুরান্ত থেকে যেমন জার্মানী, ফ্রান্স এমনকি ভু-মধ্যসাগরীয় অন্চল থেকে আগত মানুষের দেহাবশেষ মিলেছে। উনারা উপসংহার টেনেছেন এই বলে যে, চিকিৎসার জন্যই তারা সম্ভবতঃ এখানে এসেছিল।
এবার আসি ব্লুস্টোনের বৈশিষ্ট্যে। লন্ডনের রয়্যাল কলেজ অফ আর্টের গবেষকরা প্রমান করেছেন যে, এই ব্লুস্টোনে আঘাত করা হলে এরা এক ধরনের অস্বাভাবিক শব্দ বা সুর তৈরী করে। 'লিথোফোন' হচ্ছে পাথরের তৈরী এক ধরনের বাদ্যযন্ত্র বিশেষ, মজার ব্যাপার হলো ব্লুস্টোন সে ধরনেরই এক পাথর। অনেক প্রাচীন সভ্যতাতেই এই বিশ্বাস প্রচলিত ছিল যে, সঙ্গীত রোগ নিরাময় বা উপশমে ভূমিকা রাখে। এখান থেকেই বোর্নমাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের খ্যাতনামা আর্কিওলজিস্ট টিমোথি ডারভিলের ধারনা স্টোনহেন্জ সম্ভবতঃ রোগ নিরাময় বা উপশম কেন্দ্র হিসাবেও ব্যবহৃত হতো।
কম্পিউটার সিমুলেশানে আকা সম্পূর্ণ স্টোনহেন্জ
সবশেষে আরেক বিশেষজ্ঞ, ভুয়া মফিজের মতামত হচ্ছে, উপরের সবগুলো হাইপোথিসিসই সঠিক। কারন, প্রাচীন সব স্থাপনাই কম-বেশী ধর্মীয় কাজ অর্থাৎ দেব-দেবীর আরাধনার সাথেই সম্পর্কিত। কাজেই এটা একটা ধর্মীয় স্থাপনা; নয়তো কার বা কাদের এতো ঠ্যাকা পড়েছে যে হাজার বছর ধরে এটা তৈরী করবে!! দেব-দেবীদের আবাসস্থল যেহেতু উর্ধাকাশে, কাজেই এখান থেকে মহাকাশ পর্যবেক্ষণ করা যেতেই পারে। ধর্মীয় স্থাপনাকে দুস্থ-অসুস্থ-পীড়িত মানব সেবার কেন্দ্র হিসাবে কল্পনা করা নিশ্চয়ই অযৌক্তিক হবে না। আর অসুস্থ মানুষ মারা গেলে তাকে দুরে নেয়ার চাইতে আশেপাশেই কবর দেয়া কি যুক্তিযুক্ত না? হাজার বছর ধরে, এতো কষ্ট করে যা তৈরী করা হলো তাকে যদি একটা মাল্টিপারপাস কমপ্লেক্স হিসাবে কল্পনা করি তাহলেই তো কেল্লাফতে! সবাই ঠিক, সবাই খুশি। একেবারে উইন উইন সিচ্যুয়েশান...কি বলেন?
স্টোনহেন্জ কিভাবে তৈরী করা হয়েছিল, সেদিকে আর না যাই। এ ধরনের যতোগুলো প্রাচীন স্থাপনা সারা পৃথিবীতে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে, তার সবগুলোর সাথেই জড়িয়ে আছে অনেক অনেক মিথ, অনুমান আর বিভিন্ন রকমের 'উপসংহারে না আসতে পারা' বৈজ্ঞানিক পরীক্ষা-নীরিক্ষা; যার মধ্যে অবধারিতভাবেই চলে আসে ভিণ গ্রহের মানুষ কিংবা অতি-প্রাকৃতিক শক্তি কিংবা দেবতাদের অবদানের কথা। স্টোনহেন্জও এর বাইরে যেতে পারেনি।
রেপ্লিকা দিয়ে যদি কোন প্রাচীণ দর্শণীয় স্থাপনার জনপ্রিয়তা যাচাই করা যায় তাহলে বলতেই হয়, সম্ভবতঃ স্টোনহেন্জ বর্তমান পৃথিবীর সবচাইতে জনপ্রিয় প্রাচীন স্থাপনা। বর্তমানে বিশ্বের ২৬টি দেশে স্টোনহেন্জের ৯৩টি স্থায়ী রেপ্লিকা রয়েছে। আরও বেশ কয়েকটি তৈরীর পথে। আর অস্থায়ী রেপ্লিকাগুলোর কথা না হয় বাদই দিলাম। এই রেপ্লিকাগুলোকে সাধারনভাবে ক্লোনহেন্জ বলে। কয়েকটার ছবি দেখুন,
আমেরিকার কানেকটিকাটে স্থাপিত। সূদুর নরওয়ে থেকে গ্রানাইট পাথর এনে এটি তৈরী করা হয়েছে। এর নাম দেয়া হয়েছে Circle of Life
জাপানের হোক্কাইডোতে পাথরের তৈরী স্টোনহেন্জ রেপ্লিকা
পশ্চিম অস্ট্রেলিয়ায় পাথরের তৈরী স্টোনহেন্জ রেপ্লিকা
বিভিন্ন দেশে বেড়ানো এবং বিভিন্ন প্রাচীন স্থাপনা দেখার আর জানার সুবাদে আমার মনে হয়েছে প্রাচীন মানুষ জাগতিক চিন্তা যতোটা করতো, তার চেয়েও বেশী পরকালের জীবন নিয়ে চিন্তা করতো। এর নমুনা আপনারা বিশ্বের আনাচে-কানাচে সর্বত্রই দেখবেন। তাদের চিন্তা-ভাবনার বেশীরভাগ জুড়েই থাকতো দেব-দেবীকে তুষ্ট করার বিভিন্ন কলা-কৌশল যাতে করে পরের জন্মে দেবতাদের করুণা লাভ করা যায়, কিংবা মৃতদের আত্মারা একটু শান্তিতে থাকতে পারে। স্টোনহেন্জও এর বাইরের কিছু না, অন্ততঃ বিশেষজ্ঞরা ইনিয়ে বিনিয়ে তাই বলার চেষ্টা করছে।
প্রাচীনকালের প্রতিটা স্থাপনাই একেকটা রহস্য। আধুনিক যন্ত্রপাতি ছাড়াই তখনকার মানুষেরা যেসব নিখুত স্থাপনা নির্মান করেছিল, যেসব বৈজ্ঞানিক জ্ঞান সেসব স্থাপনাতে সংযোজন করেছিল, তা এখনকার আধুনিক যন্ত্রসভ্যতাকেও হার মানায়। বর্তমানের পন্ডিত ব্যক্তিরা হয়রান হয়ে যান ভাবতে ভাবতে যে কিভাবে তারা পারতো! কিভাবে তারা অসম্ভবকে সম্ভব করতো যা করে দেখানো এখনও, এই অত্যাধুনিক যুগেও অনেক ক্ষেত্রেই অসম্ভব। এর ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে একেকজন একেক তত্ব, সূত্র আর সম্ভাবনার কথা বলেন কিন্তু শেষ পর্যন্ত কি কোন নিরেট সমাধান দিতে পারেন? আদতে রহস্য শেষ পর্যন্ত রহস্যই থেকে যায়।
আমার চাওয়া হচ্ছে, এসব রহস্য পর্দার অন্তরালেই থাকুক; তা না হলে আমরা এসব নিয়ে উথাল-পাথাল চিন্তা করে রোমান্চিত হবো কিভাবে?
তথ্য ও ছবিসূত্রঃ
https://en.wikipedia.org/wiki/Stonehenge
https://clonehenge.com/the-63-large-permanent-replicas/
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৫
ভুয়া মফিজ বলেছেন: অপেক্ষায় থাকলাম।
২| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:১৯
মনিরা সুলতানা বলেছেন: বিশিষ্ট পৌরাণিক বিশেষজ্ঞ সামুর রত্ন ভুয়া মফিজ এর মতামত সহ অন্যান্যদের মত এবং সপেক্ষে যুক্তি সহ দারুণ একটা পোস্ট;
সুলিখিত এই পোস্টে অমীমাংসিত রহস্যে নিয়ে মিথ, বৈজ্ঞানিক ব্যখ্যা পড়তে ভালো লাগলো।
জুন আপু করুনাধারা আপু দুজনকেও ধন্যবাদ, উনাদের অনুরোধে চমৎকার একটা বিষয়ে বিস্তারিত জানলাম। আর আপনাকে ধন্যবাদ অনুরোধ রাখার জন্য।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৮
ভুয়া মফিজ বলেছেন: হে হে হে.......পৌরাণিক বিশেষজ্ঞ!!!
আমার বাসা এমনিতেই খুব ছোট। এতো বড় উপাধি তো রাখার জায়গা নাই!
অাপনার আগমনে আমার পোষ্ট ধন্য হলো। এইবার লাইক দিতে ভুলেন নাই দেখে আরো ভালো লাগলো।
৩| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৩৬
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: দারুণ পোস্ট..
আবার স্ট্রিটভিউতে দেখবো...
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৫০
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনার ভালো লাগায় আনন্দিত।
স্ট্রিটভিউতে না দেখে চলে আসেন....একসাথে সামনাসামনি দেখি।
৪| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:০৫
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: অনেক দিন পরে তাহলে এলেন!
পঞ্চাশ থেকে আরও শত শত পোষ্ট আপনার কাছে থেকে আমরা পাব এই আশাই করছি।
পোষ্টে +++
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৩
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আসলাম.......খুবই ব্যস্ত ছিলাম। সামুকে..আপনাদেরকে মিস করেছি। প্রচুর লেখা পড়া হয়নি, আস্তে-ধীরে পড়বো।
পঞ্চাশ থেকে আরও শত শত পোষ্ট আপনার কাছে থেকে আমরা পাব এই আশাই করছি। আপনাদের শুভেচ্ছা আর দোয়া হলেই এটা সম্ভব!
৫| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:০৮
রাজীব নুর বলেছেন: ভালো পোষ্ট।
জানলাম।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৪
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।
৬| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:২৫
যাযাবর চখা বলেছেন: নতুন কিছু জানলাম। ধন্যবাদ।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৫
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।
৭| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:২৯
আবু তালেব শেখ বলেছেন: জানা হল
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৬
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।
৮| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:২০
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: আসা বললেই আসা হয় নাকি
আমন্ত্রণে প্রীত হলাম
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৫১
ভুয়া মফিজ বলেছেন: ঠিক আছে, যখন ইচ্ছা আসেন। দাওয়াত কিন্তু বহাল থাকলো।
৯| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:২৮
সামিয়া বলেছেন: পোষ্টে ভালোলাগা -------
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৫২
ভুয়া মফিজ বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে। আশাকরি ভালো আছেন।
১০| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:২৯
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
দারুন একটি বিষয়। কত যে রহস্য পৃথিবীজুড়ে !
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৫
ভুয়া মফিজ বলেছেন: ইয়েস......পৃথিবীজুড়ে অসংখ্য রহস্য। তবে এগুলো রহস্যই থাকুক।
১১| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০১
মিথী_মারজান বলেছেন: হাফ সেঞ্চুরিতে শুভেচ্ছা আর পরবর্তী ওভারে প্রথমেই ছক্কা হাঁকালেন।
চমৎকার এবং ইন্টারেস্টিং পোস্ট।
শুভেচ্ছা।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৪
ভুয়া মফিজ বলেছেন: অাপনার শুভেচ্ছা সাদরে গৃহীত হলো।
অনেক অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
১২| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৫
ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: লাইক দিতে লগ ইন
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৮
ভুয়া মফিজ বলেছেন: যাক....বাচলাম। লগইন না করলে তো একটা লাইক কমতো!!
কষ্ট করার জন্য অনেক ধন্যবাদ। পড়ালেখা ঠিকমতো হচ্ছে তো!
১৩| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১০
করুণাধারা বলেছেন: স্টোনহেঞ্জ নিয়ে চমৎকার পোস্ট; অনেক কৌতুহল নিবৃত হল। আন্তরিক ধন্যবাদ, আমার আর জুনের আগ্রহের কথা ভেবে ব্যস্ততার মাঝেও সময় বের করে এমন পোস্ট দিয়েছেন দেখে.........
৫০তম পোস্ট দিবসে শুভকামনা রইল, ব্লগীয় জীবন আনন্দময় হোক।
ঠিক আছে, স্টোনহেঞ্জের রহস্য নাহয় অনুদঘাটিতই থাক! আমরা নাহয় ভাবতেই থাকি............
অবশ্য আমার একে একটা মানমন্দির বলে ভাবতেই ভালো লাগে, পাঁচ হাজার বছরের পুরনো আশ্চর্য মানমন্দির!
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৫
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনার চমৎকার মন্তব্যে পরিশ্রম সার্থক হলো।
অবশ্য আমার একে একটা মানমন্দির বলে ভাবতেই ভালো লাগে, পাঁচ হাজার বছরের পুরনো আশ্চর্য মানমন্দির! কোন অসুবিধা নাই। 'বিশেষজ্ঞ ভুয়া মফিজ' আপনার এই ভাবনাকে সমর্থন করে।
১৪| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৬
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: প্রথমে আপনার হাফ সেঞ্চুরী পোস্টের জন্য অভিনন্দন জানাই। পর সমাচার এই যে, আজ থেকে পাঁচ হাজার বছর আগের কিছু পাথরের তৈরি এই স্টোনহেঞ্জ নিয়ে এর আগেও পত্র পত্রিকা ও অনলাইনে প্রকাশিত লেখা পড়েছি। আজ আপনারটা পড়লাম। রহস্যের কোন সমাধান পেলাম না। মনে হয় ধর্ম কর্মের ব্যাপার স্যাপারই হবে (যেমনটি আপনি বলেছেন)। কিন্তু সবই অনুমানভিত্তিক। আমার মুখের ভেতরের কয়েকটা দাঁত অন্যগুলোর থেকে বড় ও সুচালো। আজ থেকে পাচ হাজার বছর পরে মাটি খুঁড়ে এগুলো পাওয়া গেলে তখনকার লোকজন বলাবলি করবে, খুব হিংস্র কোন জন্তুর দাঁত। কাঁচা মাংস চিবিয়ে খেত। ওরাও অনুমান করেই বলবে। কারণ, ওরা তো আর নিজের চোখে জন্তুটিকে দেখেনি। হাঃ হাঃ হাঃ।
নানারকম মিথ প্রায়শই সত্য ঘটনাকে চিরতরে মাটি চাপা দিয়ে রাখে। তা' না হলে মানুষের ভক্তি শ্রদ্ধার উদ্রেক হবে কিভাবে?
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৫০
ভুয়া মফিজ বলেছেন: প্রথমেই কৃতজ্ঞতা, আমার পোষ্ট টা পড়া আর মন্তব্য করার জন্য।
আজ থেকে পাচ হাজার বছর পরে মাটি খুঁড়ে এগুলো পাওয়া গেলে তখনকার লোকজন বলাবলি করবে, খুব হিংস্র কোন জন্তুর দাঁত। কাঁচা মাংস চিবিয়ে খেত। ওরাও অনুমান করেই বলবে। কারণ, ওরা তো আর নিজের চোখে জন্তুটিকে দেখেনি। হাঃ হাঃ হাঃ। কোন চান্স নাই, ভাইজান। দাতের কার্বন আইসোটোপ বিশ্লেষন করে বিশেষজ্ঞরা বুঝে ফেলবে যে এটা মানুষের দাত!
ভালো থাকবেন।
১৫| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:২৯
জুন বলেছেন: ভুয়া মফিজ,
সাত সকালে সামুর দরওয়াজা খুলতেই চোখে পড়লো আলোচিত পাতায় স্টোনহেঞ্জ । লেখক ভুয়া মফিজ ।
অনেক দিন আগে করা আমার আর করুনাধারার অনুরোধটি রেখেছেন দেখে একদিকে বিস্ময় আরেকদিকে দারুন খুশীও হোলাম বৈকি তবে রহস্য রহস্যই থেকে গেল । নেটে দেখেছিলাম পৃথিবীর দশটি রহস্য যার রহস্য কেউ ভেদ করতে পারে নি তার প্রথমটি হলো স্টোনহেইঞ্জ যার রহস্য আপনি অর্থাৎ ভুয়া মফিজও চেষ্টা করেছে । দ্বিতীয় ইস্টার আইল্যান্ডের পাথুরে দৈত্য যা নিয়ে সামুতে আমি নাতিদীর্ঘ একখানা পোষ্ট লিখেছিলাম কিন্ত রহস্য রয়েই গেছে । তৃতীয় নাজকা লাইন যা নিয়ে শ্রদ্ধেয় আহমেদ জী এস সাম্প্রতিক একটি পোষ্ট দিয়েছেন। এর পর চতুর্হ না পঞ্চম মনে নেই তা হলো পিরামিড যা আমি স্বচক্ষে দেখেও কিচ্ছু করতে পারি নি
যাই হোক আপনার লেখায় অনেকটা জানতে পারলাম । তবে প্রাচীন কালের রাজা বাদশাহ বা গোত্রপতিদের বেশিরভাগই এই ধরনের বড় বড় কারবার নিয়ে সারা জীবন ব্যস্ত থাকতো সবই তাদের পরলৌকিক জীবন নিয়ে। অথবা মন্দির নির্মান করে স্বর্গের দেবতাদের খুশী করতে । গিজার পিরামিড ছাড়াও লুক্সরে তার প্রমান রয়েছে ।
আপনার পঞ্চাশতম পোষ্টের জন্য যা আবার আমাদের উৎসর্গীকৃত তার জন্য শুভেচ্ছা জানাই। ১৪ নং হেনা ভাইয়ের মন্তব্যটিও দারুন রসালো তবে সত্যও হতে পারে একদিন
১২ নং ভালোলাগা।
+
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৩
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনার দারুন মন্তব্যে আমার এই পোষ্ট পূর্ণতা পেলো।
দেশের আইনের নড়াচড়া হতে পারে, কিন্তু আমার দেয়া কথার নড়চড় কখনও হবে না, এই নিশ্চয়তা আমি আপনাকে দিতে পারি!
হেনাভাইএর আশা কখনও পূরণ হবে না। গবেষকরা ঠিকই বের করে ফেলবে যে, এটা হেনাভাইএরই দাত ছিল!!!
১৬| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৫২
জাহিদ হাসান বলেছেন: আমি আপনার মতামতের সাথে সম্পূর্ণ একমত।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:১২
ভুয়া মফিজ বলেছেন: একমত হওয়ার জন্য অাপনাকে একটা বড় করে ধন্যবাদ।
১৭| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৩০
ফেনা বলেছেন: সুন্দর এবং তথ্যবহুল পোষ্টে ভাল লাগা।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৩২
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ।
১৮| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৮
আহমেদ জী এস বলেছেন: ভুয়া মফিজ,
বেশ তথ্যবহুল লেখা।
আমার ধারনা , স্টোনহেঞ্জ সম্ভবত একাধারে একটি মানমন্দির ও দেবতাদের তুষ্ট রাখার জন্যে নির্মিত দেবালয়।
উপরে সহব্লগার "জুন" বলেছেন, পৃথিবীর দশটি রহস্যের প্রথমটি হলো স্টোনহেইঞ্জ, দ্বিতীয় ইস্টার আইল্যান্ডের পাথুরে দৈত্য যা নিয়ে সামুতে তিনি নাতিদীর্ঘ একখানা পোষ্ট লিখেছিলেন আর তৃতীয়টি হলো নাজকা লাইন।
"নাজকা লাইন" নিয়ে আমার লেখাটি দেখতে পারেন-----নাজকা লাইনস, দ্য লাইনস উইথ মিষ্ট্রি ......
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৪৮
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনার লেখাটা পড়েছি। ভালো লিখেছেন।
আমার ইচ্ছা, পৃথিবীর সব রহস্য একে একে দেখা। দেখি মরার আগে কতোটুকু কাভার করতে পারি!
১৯| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৩০
অন্তরন্তর বলেছেন: স্টোনহেঞ্জ নিয়ে বেশ সুন্দর গুছানো লিখায় ভাললাগা জানালাম। আমার দু বার যাওয়া হয়েছে স্টোনহেঞ্জ। কিছু জিনিশ পৃথিবীতে অমীমাংসিত থাকাই আমার মনে হয় ভাল। তাতে সবসময় ওটার প্রতি আগ্রহ থাকে। শুভ কামনা নিরন্তর।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:১৯
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আমি একবার গিয়েছি, ভাবছি আরেকবার যাবো।
কিছু জিনিশ পৃথিবীতে অমীমাংসিত থাকাই আমার মনে হয় ভাল। তাতে সবসময় ওটার প্রতি আগ্রহ থাকে। আপনার এই মতের সাথে আমি পুরাই একমত।
অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।
২০| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৪
আরোগ্য বলেছেন: প্রথমে হাফ সেঞ্চুরির জন্য স্বাগতম জানাই। বহুদিন পর আপনার পোস্ট পেলাম, প্রায় দুই মাস।আশা করি আরোগ্য আছেন।
পোস্টটি পড়ে খুব ভাল লাগলো। আমার প্রাচীন পুরাকীর্তি সম্বন্ধে জানতে অনেক ভালো লাগে। আশা করি এরকম আরো পোস্ট পাবো।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:১৭
ভুয়া মফিজ বলেছেন: বিশেষ কারনে গত দু'মাস সামুতে আসি নাই, তবে আল্লাহর রহমতে আরোগ্যই আছি।
প্রাচীন কালের যে কোন কিছুই আমাকে আকৃষ্ট করে, ভাবায়। যখনই সুযোগ পাই, দেশে কিংবা বিদেশে, আমি এসবই দেখার চেষ্টা করি। আপনার ভালো লাগায় ভালো লাগছে।
সময় সুযোগ পেলে এমন পোষ্ট আরো করবো, নিঃসন্দেহে। এটা আমার প্রিয় একটা বিষয়।
২১| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:২৩
অপ্সরা বলেছেন: ভুয়ামফিজ বিশেষজ্ঞভাইয়া
আমি ছবি দেখে ভাবছি এই ফাঁকা ফাঁকা ওয়ালগুলোর কোথায় বা মরা মানুষের হাড্ডিগুড্ডিওয়ালা কবর ছিলো আর নয়তো কোথায়ই বা তারা চিকিৎসা নিতো নয়ত ধর্মীয় উপাসনালয় হলেই একমাত্র এখানে বসে বসে উপাসনা করতে পারে। শীত গ্রীস্ম বর্ষা উপেক্ষা করেও সেটা করা সম্ভব আর মরে গেলে সেখানেই থেকে যাওয়া।
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৪০
ভুয়া মফিজ বলেছেন: কবরগুলো পুরা এলাকাতেই ছড়ানো-ছিটানো।
এটা ঠিক যে, উপাসনা করুক আর চিকিৎসাই নিক; আমরা চিন্তা করি একটা ঘরের বা নিদেনপক্ষে ছাদের। ফাকা ফাকা ওয়ালের তো অবশ্যই না। তবে, কি জানি, সে সময়ের লোকেরা হয়তো প্রকৃতির সাথে মিলে-মিশে থাকতেই বেশী পছন্দ করতো!
পুরাটাই তো একটা রহস্য। টাইম মেশিন ছাড়া এই রহস্যের পরিপূর্ণ সমাধান এখন আর সম্ভব না।
২২| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:১৮
এনসিয়েন্ট মেরিনার বলেছেন: এতো সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের উপহার দেয়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:০২
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনি নিজেই তো একজন এনশিয়েন্ট মেরিনার। কতো প্রাচীন দেশ ঘুরে বেড়িয়েছেন। দেখেন, স্টোনহেন্জের এই রহস্য ভেদ করতে পারেন কিনা।
আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ।
২৩| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৮:৪৬
সোহানী বলেছেন: অসাধারন.....। সবসময়ই এ ধরনের লিখার প্রতি আমার আগ্রহ। সরি দেরীতে হলেও লিখাটা অবশেষে চোখে পড়লো।
এগুলা আছে বলেই আমাদের কিছু বিজ্ঞানী ব্যাস্ত থাকে বছরের পর বছর। আর ভুয়া মফিজ, জুন বা আহমেদ জী এসরা রাত দিন ঘুম নস্ট করে তা নিয়ে লিখে ।
থাকুক না কিছু ভেদ না করা রহস্য, থাকুক না আলোচনায় দিনের পর দিন....................
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৯ ভোর ৫:১৬
ভুয়া মফিজ বলেছেন: দেরী হোক....শেষ পর্যন্ত যে চোখে পড়লো তাতেই আমি খুশী।
থাকুক না কিছু ভেদ না করা রহস্য, থাকুক না আলোচনায় দিনের পর দিন সেটাই, আমিও তাই চাই।
অনেক অনেক ধন্যবাদ।
২৪| ২২ শে জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:৪২
স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:
চমৎকার গোছানো লেখায় অনেক কিছু জানলাম। স্টোনহেঞ্জ আসলেই রহস্যময়।
পোস্টে ভালো লাগা ++
২২ শে জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:৪৭
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
২৫| ২২ শে জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:৫২
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: এটা আর ইস্টার আইল্যান্ডের মূর্তি একই রকম রহস্যময়। কারা এত বড় পাথর কাটল, কারা এভাবে স্থানান্তর করল - এসবের যখন কোন সমাধান হয় না, তখন সবার ধারণা হয় এক্সট্রা টেরিস্ট্রায়াল কোন ব্যপার স্যাপার আছে...
২২ শে জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:০৮
ভুয়া মফিজ বলেছেন: এটা, ইস্টার আইল্যান্ডের মূর্তিগুলো, পিরামিডসহ এমন অসংখ্য প্রাচীন স্হাপনা সারা বিশ্বে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে যার সঠিক নির্মান পদ্ধতি আজও বিশেষজ্ঞদের অজানা। এ'কারনেই ভিনগ্রহবাসীদের ধারনা জনপ্রিয় হয়েছে। সেটাই আপনার বলা এক্সট্রা টেরিস্ট্রায়াল কোন ব্যপার স্যাপার!!!
২৬| ২২ শে জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:১৬
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: জ্বি। আমি নিজেও এই তত্ত্বে বিশ্বাস করা শুরু করেছি। বিশেষ করে, হিস্টোরী চ্যানেলে ধারাবাহিক কিছু প্রতিবেদন দেখার পর। পাথরের ব্যপারটা অলৌকিক বা হাওয়ায় এসে বসেছে ধরে নিলেও ইস্টার আইল্যান্ডের মূর্তির অবয়ব এত নিখুঁতভাবে ফিনিশিং তখনকার টেকনোলজি দিয়ে সম্ভবপর ছিল না(হয়তো বা!)। একই কথা পিরামিডের ব্যপারে...
২২ শে জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:২০
ভুয়া মফিজ বলেছেন: এই তত্ত্ব জনপ্রিয়, কারন এটা বিশ্বাস করলে সব সমস্যার সমাধান পাওয়া যায়। অনেক মিসিং লিঙ্ককেই আপনি অতি সহজে জোড়া লাগাতে পারবেন। এমন হাজারো অলৌকিক বা ব্যাখ্যাতীত ব্যাপার-স্যাপারের এটাই একমাত্র গ্রহনযোগ্য সমাধান।
২৭| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৩:৪১
শের শায়রী বলেছেন: সব ই পড়লাম, আগেও পড়ছি বিভিন্ন জিনিসের বিভিন্ন ব্যাখ্যা নিজের মন মত দাড়ও করাইছি, কিন্তু এই ষ্টোনহেঞ্জ টা বড় জ্বালাইতেছে মন মত কোণ ব্যাখ্যা এখন ও পাই নাই ভুয়া ভাই। কিছুতেই বুজতে পারছি না কি কারনে অত দিন আগে অত বড় বড় পাথর এক্টার ওপর আর একটা উঠাইছে। আমি এখনো কন ফিউজড।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:১৫
ভুয়া মফিজ বলেছেন: সহজ জিনিসরে কঠিন করার কাম বিশেষজ্ঞদের। তারা সোজা কোন জিনিস ভাবতে পারে না। আমার দুইটা থিওরী দ্যাখেন। কন পোষায় নি:
১) সেই আমলের মাইনসে *টের খুশীতে অত বড় বড় পাথর এক্টার ওপর আর একটা উঠাইছে। চাইলে আপনেও উঠান....মানা করছে কে??
২) ভিন গ্রহের মাইনসে আইসা হ্যাগোরে কইছে, ওই, তোরা বড় বড় পাথর এক্টার ওপর আর একটা উঠা। হ্যারাও উঠাইছে!! কোন কাজ-কাম আছিল না, তাই এই কামডা মনোযোগ দিয়া করছিল!!
একমত হইলে আওয়াজ দিয়েন.......নাইলে থাক!!!
২৮| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:২২
শের শায়রী বলেছেন: দুইডাই বিশেষজ্ঞ মতামত, অস্বীকার করার জায়গা রাখছেন নি! সহমত সহমত সহমত সহমত সহমত সহমত
২৪ শে জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:২৮
ভুয়া মফিজ বলেছেন: থ্যাঙ্কু! থ্যাঙ্কু!! থ্যাঙ্কু!!!
২৯| ০৩ রা মে, ২০২০ বিকাল ৫:০২
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে লিঙ্কটা দেওয়ার জন্য। স্টোনহেঞ্জ আদপেই কি প্রশ্নটি তাহলে আজও অমীমাংসিত গেল।
স্টোনহেঞ্জে প্রাপ্ত দেহবাশেষ থেকে কবরস্থান হিসেবে মনে হওয়া সঙ্গত।
যদিও জ্যোতির্বিদ্যার মানমন্দির হিসেবে ব্যবহারের যুক্তিটিও অকাট্য নয়।
অপর এক গোষ্ঠীর উপাসনা স্থান হিসেবে দেখার যুক্তিটি বিবেচনার।
আবার ব্রিটিশ অধ্যাপকদ্বয়ের মতে স্থানটি রোগ নিরাময় কেন্দ্র। স্থানটিতে ব্যবহৃত ব্লুস্টোন থেকে চমৎকার তথ্য উঠে এসেছে। এই পাথরে আঘাত করলে তৈরি হওয়া শব্দ কম্পাঙ্ক এক ধরনের বাদ্যযন্ত্রবিশেষ যা রোগ নিরাময়ে যথেষ্ট ভূমিকা রাখে। সুতরাং স্টোনহেঞ্জকে রোগ নিরাময় কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহারের অধ্যাপকদ্বয়ের দাবিটি বেশি প্রনিধানযোগ্য।
যদিও বিশিষ্ট আর্কিওলজিস্ট ভূয়া মফিজের মতটিও যথেষ্ঠ চিন্তার... হেহেহে
০৪ ঠা মে, ২০২০ দুপুর ২:১৭
ভুয়া মফিজ বলেছেন: বিশিষ্ট আর্কিওলজিস্ট ভূয়া মফিজের হবে না; হবে, বিশিষ্ট ভুয়া আর্কিওলজিস্ট ভূয়া মফিজের
এখন পর্যন্ত যেহেতু কোন কনক্রীট সিদ্ধান্তে কেউ আসতে পারে নাই, অদূঢ় ভবিষ্যতেও সেই সম্ভাবনা নাই। এ'ক্ষেত্রে আমার বিষেশজ্ঞ মতামত মেনে নেয়া ছাড়া তো আর কোন উপায় দেখছি না।
৩০| ০৩ রা মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:১৭
জুন বলেছেন: Click This Link
ইস্টার আইল্যান্ড
০৪ ঠা মে, ২০২০ দুপুর ১:৫৮
ভুয়া মফিজ বলেছেন: ইষ্টার আইল্যান্ড, আমার বেড়ানোর টার্গেটের অন্যতম স্পট। জানি না, কোনদিন যাইতে পারমু কিনা। লিঙ্কানোর জন্য থ্যাঙ্কু!
তয়, এই ইমো দেওনের কারনটা বুঝলাম না।
©somewhere in net ltd.
১| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:১৯
করুণাধারা বলেছেন: আপাতত একটা বড় লাইক! পরে আসছি।