নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পূর্বকথা: এই লেখাটার মূল লেখক ব্লগার সাহিনুর। আমি শুধু নিজের মতো করে আবার লিখেছি। কেন? এই লেখাটা, চিন্তাধারা মন্তব্যসহ পড়লেই বুঝতে পারবেন। এটা লিখতে গিয়ে একটা ব্যাপার বেশ বুঝতে পারলাম। যে কোনও কিছু নিজের মতো করে লেখা অনেক সহজ কাজ, অন্যের লেখার আলোকে আবার লেখা কঠিন। এই কঠিন কাজটা কতটুকু করতে পেরেছি, জানিনা। সাহিনুর এর থেকে কতটুকু উপকৃত হবে কিংবা আদৌ হবে কিনা তাও জানি না। আমি শুধু আমার কথা রেখেছি।
আমার চাওয়া খুব সামান্য। সাহিনুরের লেখার সুবাস যেন ছড়িয়ে পরে চারদিকে…..ব্লগে এবং ব্লগের বাইরেও। যদি তেমনটা হয়, তাহলেই আমি খুশী। আর তার পেছনে আমার এই ক্ষুদ্র প্রয়াস যদি সামান্যতম ভূমিকাও রাখে…..তাহলে আরো খুশী।
উচু নিচু ঢেউ খেলানো মাটির বুকে দুঃসাহসিক প্রহরীর মতো দৃঢ় প্রতিজ্ঞ হয়ে দাড়িয়ে আছে কতকগুলো গাছ। আর এই মাটির বুক চিরেই বয়ে চলেছে চিন্তাধারা নামের কাকচক্ষু জলের ছোট্ট এক নদী। এই নদীর নাকি মানব-সমস্যা সমাধানের অলৌকিক গুন আছে। তাই মনের দুঃখে কঙ্কাবতী অঝোরে চোখের জল ফেলছে নদীর ধারে বসে। সাক্ষী শুধু চিন্তাধারা আর এই প্রহরী গাছ গুলো। এদিকে দুপুর গড়িয়ে বিকাল হয়ে এলো। সূর্য পূর্ব থেকে গুটিগুটি পায়ে পাড়ি জমাচ্ছে পশ্চিমে। তবুও কান্না থামাতে পারছে না কঙ্কাবতী। এমনি এক সময়ে হঠাৎ চিন্তাধারা থেকে ধীরে ধীরে উঠে এলো এক দেবী। তার রূপের মায়াবী ছটায় চারিদিকে এক মোহনীয় পরিবেশ সৃষ্টি করলো। আশেপাশের সমগ্র পরিবেশ যেন থমকে গেল তার চোখধাধানো রূপের সম্ভারে। কঙ্কাবতীর সামনে এসে দাড়ালো দেবী।
কঙ্কাবতী…...কঙ্কাবতী! তোমার কষ্ট, তোমার কান্না আমি আর সহ্য করতে পারছি না। চোখ মেলে দেখ, আমি তোমার কষ্ট নিতে এসেছি। দেবে না তোমার কষ্ট গুলো আমায়!
কঙ্কাবতী একবার চোখ তুলে তাকিয়েই সঙ্গে সঙ্গে চোখ নামিয়ে নিল। এমন চোখ ঝলসানো রুপ সে সহ্য করতে পারলো না। বললো, এতো রূপ তোমার! এতো সুন্দর তুমি! আমি সহ্য করতে পারছি না তোমাকে। কে তুমি? আমার কষ্টই বা কেন নিতে চাও?
আমি জলের দেবী। চিন্তাধারার গহীন জলে আমার বাস। তোমার এই বিরতিহীন করুণ কান্না আমাকে ব্যথিত করেছে। আমি তোমার সকল কষ্ট দুর করতে চাই।
ঈশ্বর কেন আমার সাথে এমন করলো? আমাকে কুৎসিত বানিয়ে কেন সবার মাঝে পাঠালো? আমাকে কেউ ভালোবাসে না। আমাকে কেউ পছন্দ করে না। আমার সাথে কেউ মিশেনা। সবাই আমার থেকে দুরে থাকে। নিখিল…..যাকে আমি জীবনের চেয়েও বেশী ভালোবাসতাম সেও আজ অন্য একটা মেয়েকে বিয়ে করছে। কিন্তু ও যে আমাকে ভালোবাসার কথা শুনিয়েছিল! বলেছিল আমার চেহারায় ওর কিছু যায় আসে না, তবে কেন আমার সাথে প্রতারণা করে আমাকে নিঃস্ব করে চলে গেল! না না আমি কিছুই চাই না, তুমি যাও…….তুমি যাও! আর্তনাদ করে উঠলো কঙ্কাবতী।
দেবী গেল না, ব্যথাভরা মায়াবী চোখে তাকিয়ে রইলো। কঙ্কাবতী দেখলো, সেই চোখদুটি থেকে যেন করুণা ঝরে পরছে।
কাদতে কাদতে কঙ্কাবতী বললো, দেবী….তুমি জানো, মা আমার দুঃখে রোজ কাদে। মাঝে মাঝে অভিমানে আমাকে যেদিকে দু‘চোখ যায় চলে যেতে বলে! আমি আর সহ্য করতে পারি না এই যন্ত্রনা।
কঙ্কাবতী, কান্না থামাও। তোমার কান্না সহ্য করতে পারছি না বলেই উঠে এসেছি আমি; তোমার দুঃখ-কষ্ট লাঘবের জন্য।
কি হবে কান্না থামিয়ে? আমার জীবনটাই তো একটা কান্না! আমি আর ফিরতে চাইনা ওই সমাজে যেখানে শুধু কষ্ট আর কষ্ট। যেখানে প্রতিটা দিন আমার কাটে মানসিক যন্ত্রনায়, অন্যদের ঘৃণায় আর একাকিত্বে। আচ্ছা! তুমি কি আমাকে নিয়ে যাবে, তুমি যেখানে থাকো সেখানে? না থাক, তোমার অনেক রূপ। ওদের মতোই, তুমিও আমার কষ্ট বুঝবে না।
তোমাকে আমার সাথে নিয়ে যাওয়ার উপায় নেই, কঙ্কাবতী! তবে তোমার সমস্যা আমি দুর করে দেব। এখন থেকে সবাই তোমাকে শুধুই ভালোবাসবে।
সত্যি দেবী! সত্যি!! সবাই আমাকে ভালোবাসবে? কিন্তু তা কি করে হয়? কান্না থামিয়ে অবাক হয়ে বললো কঙ্কাবতী।
আমার উপর ভরসা রাখো তুমি। আর এবার তোমার চোখ দুটো বন্ধ করো। একটা কথা শুধু মনে রেখো, কখনো তুমি তোমার অতীত কে ভুলে যেও না, অহংকারী হয়ো না। সেটা কিন্তু অনেক বেদনাদায়ক হবে তোমার জন্যে।
দেবীর কথা শুনে চোখের জল মুছতে মুছতে কঙ্কাবতী চোখ বন্ধ করলো। দেবী ওর মাথায় হাত রাখলো ধীরে ধীরে, আর কঙ্কাবতী মাটিতে লুটিয়ে পড়ল। মৃতদেহের মতো যেন তার শরীরে আর কোনো শক্তি নেই; দেখতে দেখতে গভীর ঘুমে তলিয়ে গেল সে।
পরদিন সকাল…..….. এক মিষ্টি সুবাসে মুখরিত চারিপাশ, কত রংবেরংয়ের পাখি চারিপাশে ভিড় করেছে। তাদের কিচিরমিচিরেই ঘুম ভাঙ্গে কঙ্কাবতীর। এইসব কি হচ্ছে কিছুই বুঝতে পারছে না ও। চারিদিকে যেন কেউ এক মায়াবী আলো ছড়িয়ে রেখেছে। এতো পাখি কেন ভিড় করেছে তার চারিপাশে? কেন প্রজাপতি তার গায়ে এসে বসছে? আগের দিনের কথা মনে পড়তেই আবার গুমরে কেদে উঠলো কঙ্কাবতী।
তুমি কোথায় দেবী? কোথায় তুমি?? বলেছিলে যে আমার কষ্ট গুলোকে তুমি নিয়ে যাবে, আমাকে সুখ দেবে! এখন কোথায় গেলে তুমি? চিৎকার করে কাদতে কাদতে কঙ্কাবতী আবার মাটিতে লুটিয়ে পড়ে। না, তার কষ্ট কেউই বুঝবে না। তার কষ্টগুলো একান্তই শুধু তার নিজের। তাই নিখিলের মতো, দেবীর মতো সবাই পাশে থাকার কথা বলে মিথ্যা সান্তনা দেয় আর শেষ পর্যন্ত কেউ থাকে না। এই পৃথিবীর সবাই নিষ্ঠুর!
কাদতে কাদতেই উঠে দাড়ালো ও। এতোদিনে বুঝতে পেরেছে, এই স্বার্থপর মানুষদের মাঝে যতদিন সে থাকবে, ততদিন কোন শান্তি পাবে না; কোনদিনই সে সুখ পাবে না। তাই ঠিক করলো আজই সবার মাঝ থেকে নিজেকে সরিয়ে ফেলবে। মনস্থির করে ছুটে গেল নদীর দিকে....।
পরিস্কার স্বচ্ছ টলটলে জলে নেমে একটু একটু করে এগিয়ে যাচ্ছে কঙ্কাবতী। আজই এই কঠিন পৃথিবীতে তার শেষ দিন! শেষবারের মতো চারপাশে একবার দেখে নিল। জলের গভীরে ঝাপ দিতে যাওয়ার ঠিক আগ মুহুর্তে অকস্মাৎ স্বচ্ছ জলে নিজের প্রতিবিম্ব দেখে থমকে গেল কঙ্কাবতী। এ কাকে দেখছে ও? অত্যন্ত রুপবতী এক মেয়েকে দেখছে পানিতে! এটা কি ওর চেহারা? খুশীতে আত্মহারা হয়েই হঠাৎ একটা কথা চিন্তা করে থমকে গেল। চিৎকার করে বললো, হে জলের দেবী! হে আমার ভাগ্য বিধাতা!! তোমাকে ধন্যবাদ দেয়ার ভাষা খুজে পাচ্ছি না আমি। কিন্তু একটা চিন্তা হচ্ছে আমার। সবাই কি আমাকে দেখে চিনতে পারবে? নতুন চেহারা নিয়ে নতুন জীবন শুরু করতে চাই না আমি। আমার প্রিয় মা আমাকে যদি চিনতে না পারে? তাছাড়া এলাকার লোকজনেরও তো জানা দরকার, এই সেই কঙ্কাবতী, যাকে এতদিন আমরা অবহেলা করেছি, কষ্ট দিয়েছি; সে ফিরে এসেছে নতুন রুপে!!
নদীর গহীন থেকে আওয়াজ ভেসে এলো, বাড়ী ফিরে যাও কঙ্কাবতী! তোমার আসল চেহারা ঠিক রেখেই তোমাকে নতুনভাবে সাজিয়েছি। সবাই তোমাকে ঠিকই চিনতে পারবে। আর আমার আগের বলা কথাগুলো সবসময় স্মরণ রাখবে!!!
দু'বছর পরের কথা। নতুন চেহারায় কঙ্কাবতীর জগৎ বদলে গিয়েছে পুরোপুরি। সমাজে তার কদরই আলাদা। ও একটু হেসে কথা বললেই মানুষ এখন কৃতার্থ হয়ে যায়। রুপের সাথে সাথে যশ-খ্যাতি তার পায়ে লুটোপুটি খায়। খ্যাতি মানুষকে বদলে দেয় বেশীরভাগ সময়েই। পুরোনো কোন কথাই তেমন করে আর মনে নেই ওর। শুধু মনে আছে, বাড়ীতে ফেরার পরে সবার কাছ থেকে শুনে নিখিল এসেছিল ওর কাছে। ওকে দেখে বলেছে, চলো কঙ্কাবতী, সব ভুলে আমরা নতুন করে আবার জীবন শুরু করি। তবে কঙ্কাবতী ওকে কোন অপমান করেনি। শুধুই হেসেছে। বলেছে, তা হয় না নিখিল। আমার জীবনে তোমার কোন স্থান নেই এখন!
প্রথমদিকে ভেবেছিল মাকে নিয়ে, সকলের ভালোবাসাকে সাথী করে সমাজের অসুন্দর, দুঃখী মেয়েদের কল্যানের জন্য কাজ করেই বাকী জীবনটা কাটিয়ে দেবে। কিন্তু মানুষের প্রশংসা আর স্তুতিতে আস্তে আস্তে বদলে গেল ও। ভুলে গেল ওর অতীত। অসুন্দর কাউকে দেখলে অন্যদের মতো সমালোচনা করা শুরু করলো; ওর চারপাশে ঘিরে থাকা স্তাবকদের সাথে এ'সব নিয়ে হাসাহাসি করা অন্যতম বিনোদনে পরিণত হলো ওর।
বেশ কিছুদিন থেকে আরেকটা অভ্যাস হয়েছে কঙ্কাবতীর। সকালবেলা ঘুম থেকে উঠে প্রথমেই আয়নার সামনে বেশ কিছু সময় বসে থাকে ও। বিভিন্নভাবে নিজেকে দেখে আর ভাবে, আমার মতো সুন্দরী ক‘জন আছে এই পৃথিবীতে! নিজের চেহারার প্রেমে এমনভাবে পরলো যে, আজকাল সবাইকেই ওর কুৎসিত মনে হয়!
একদিন এক কুৎসিত-দর্শন মেয়ে এলো ওর কাছে সাহায্যের জন্য। মেয়েটাকে কটু কথা বলে দুর দুর করে তাড়িয়ে দিল ও। মেয়েটা অসহায়ের মতো কাদতে কাদতে চলে গেল দেখেও ওর বিন্দুমাত্র খারাপ লাগলো না, বরং সবার সাথে হাসাহাসি করলো আর বললো, এমন কুৎসিত চেহারা জীবনেও দেখেনি ও।
পরেরদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে যথারীতি আয়নায় নিজেকে দেখে বিকট এক আর্তচিৎকার দিয়ে মেঝেতে লুটিয়ে পরলো কঙ্কাবতী। ওর আগের চেহারা আবার ফিরে এসেছে! নিজের পুরানো চেহারা দেখে চিৎকার দেয়াটাই ছিল ওর জীবনের শেষ চিৎকার।
কঙ্কাবতী জানতেও পারলো না, আগের দিনের সেই অতি কুৎসিত-দর্শন মেয়েটা ছিল চিন্তাধারার সেই জলদেবী!!!
(মূল লেখার এক মন্তব্যে ব্লগার মোঃ মাইদুল সরকার বলেছিলেন, কংসাবতী না হয়ে কঙ্কাবতী হলে পড়তে আরাম হতো। আরামের কথা চিন্তা করেই নামটাও বদলে দিলাম। তাছাড়া, কঙ্কাবতী আমারও একটা পছন্দের নাম । মোঃ মাইদুল সরকারকে ধন্যবাদ।)
ছবি: গুগল।
১২ ই নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:৫৫
ভুয়া মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ।
২| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:০৪
সাহিনুর বলেছেন: গল্পের শেষ টুকু পড়তে পড়তে অবাক হয়ে গিয়েছি বেশ কয়েকবার, ভাবিনি এমন ভাবে মিলে যাবে শেষ টুকু। কি চমৎকার বুঝার ক্ষমতা আপনার ।
মাঝে মাঝে মনে হচ্ছিলো আপনি হয়তো অন্তযামী না হলে কি করে এতো নিখুঁত ভাবে আমার চিন্তাভাবনা গুলো জেনে গেলেন ! এখনো বিস্ময় আমি ....
এই গল্পটির মাধ্যমে সমাজে একটু বার্তা দেওয়ার চেষ্টা করবো ভেবেছিলাম যে , যারা আজ গায়ের রং কালো ভেবে কষ্ট পাই , যারা আজ ভাবে যে অন্যরা তাদের কষ্ট বোঝে না ,যদি একদিন তাদেরকেও সাদা চামড়া দেওয়া হয় তাহলে দেখা যাবে যে তারাও কালো চামড়ার মানুষ গুলোর কষ্ট বুঝছে না ।
আপনাকে অসংখ্য আন্তরিক ধন্যবাদ ,আমি কি যে খুশি হয়েছি সেটা আপনাকে বলে বুঝতে পারছি না । আমার পরীক্ষা আছে সামনের মাসে তাই আর আসি না কিন্তু আজ হটাৎ চিন্তাধারা দেখে থমকে গেলাম ভাবিনি এই ভাবে আমাকে অবাক হয়ে যেতে হবে !
ভাইয়া আপনার কাছে আমি চির কৃতজ্ঞ থাকিবো ।
আর আমার পরীক্ষা শেষ হলেই আমি বাকী অংশটুকু লিখবো , আশা করি আপনার লেখা টি আমাকে আমার লেখাকে আরো অনেক গুন মজবুত করবে এবং মায়া আবেগের সৌন্দর্য্য ফুঁটে উটবে ।
ধন্যবাদ ভাইয়া ///অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ।
১২ ই নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:১৩
ভুয়া মফিজ বলেছেন: যেমনটা লেখার শুরুতে বলেছি.....এই লেখা আপনার কোন কাজে লাগলেই আমি খুশী। আপনার লেখার অপেক্ষায় থাকলাম।
আপনি লেখার মাধ্যমে একটা বার্তা দিতে চেয়েছিলেন....আপনার হয়ে এবার আমিই নাহয় দিয়ে দিলাম। কামনা করছি, পরের বার আপনি সফল হবেন।
পরীক্ষা সামনে যেহেতু, আপাতত: ব্লগে না আসাই ভালো। মন দিয়ে এখন পড়ালেখা করেন। তারপরে না হয় মন দিয়ে ব্লগিং করবেন!
অল দ্য বেস্ট!!
৩| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:০৭
স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: অনেক ভালো লাগলো।
১২ ই নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:১৪
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
৪| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:২১
নীল আকাশ বলেছেন: আমি আগে সাহিনুরের লেখা পড়ে এসেছি।
মফিজ ভাই, দারুন কাজ হয়েছে। আমার নিজেরও খুব লোভ হচ্ছিল। এত সুন্দর থীম। কোন ফিনিস নেই। বানান অনেক ভুল।
শেষটা খুব ভালো লিখেছেন। এবার যেন পরিপূর্ণ লাগছে গল্পটা।
প্রতিটা কথোপথনের আগে - / হাইফেন দিয়ে লিখলে কেমন হতো?
কঙ্কাবতী আমার খুব প্রিয় নাম।
১২ ই নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:৩২
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনি লিখলে তো আরো ভালো হতো। যাকগে, লিখে ফেলেছি....কি আর করা।
প্রতিটা কথোপথনের আগে - / হাইফেন দিয়ে লিখলে কেমন হতো? এটাও একটা স্টাইল। তবে কথোপকথন গল্পে মোটামুটি দু'ভাবে আসে। একটা শুধুই কথোপকথন, যেমন টেলিফোন কনভার্সেশান। এখানে কথোপকথনটা ঘন ঘন এবং ছোট ছোট হয়, আর এটা সাধারনত: হাইফেন দিয়ে প্রকাশ করে। আরেকটা বর্ণনাধর্মী কথোপকথন, যেটা প্যারা করে করা হয়। এটা দেখতে ভালো লাগে। এখানে বক্তব্যের সাথে আনুসাঙ্গিক ব্যাপারগুলোও আসে।
আপনাকে অনেক উদাহরন দিতে পারি, তবে দরকার নাই। আপনার জানার কথা। শেষ কথা হলো, ক্রিয়েটিভ ওয়ার্কে কোন হার্ড এন্ড ফাস্ট নিয়ম নাই। যে যেভাবে খুশী করতে পারে। আমি শুধু ট্রেন্ডটা বললাম।
৫| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:২২
নীল আকাশ বলেছেন: ছবি সিলেকশনও পারফেক্ট। কাহিনীর সাথে মানানসই।
১২ ই নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:৩৮
ভুয়া মফিজ বলেছেন: ছবি নিয়ে আমি বোধহয় একটু বেশী খুতখুতে। সঠিক ছবিটা খুজতে অনেক সময় নষ্ট হয়। সবসময় মনের মতো ছবি যে পাই, তাও না।
এই ছবিটা গ্রীক জলের দেবী (ফ্রেশওয়াটার) টেথিসের! ওদের সমুদ্রের দেবীও আছে, সেটা দেই নাই। সে আবার পসাইডনের বউ! নদী নিয়ে কথা হচ্ছে তো, তাই!!!
আপনার ছবি সিলেকশানও বেশ ভালো।
৬| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:২৮
আখেনাটেন বলেছেন: চমৎকার কাহিনি। সুন্দর একটি বার্তা আছে।
ব্লগার সাহিনুরকে ধন্যবাদ এরকম একটি হৃদয়গ্রাহী লেখার জন্য।
আপনাকেও ধন্যবাদ একজন ব্লগারকে এভাবে উৎসাহ দেওয়ার জন্য। সম্পাদনাও দুর্দান্ত হয়েছে।
*আপনি কি চন্দ্রবিন্দু ছাড়া লেখা এক্সপিরিমিন্তি করছেন নাকি?
১২ ই নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:৫০
ভুয়া মফিজ বলেছেন: উইকিবইএই ১১টি স্বরবর্ণ ছাড়াও ৠ, ঌ এবং ৡ এই তিনটি স্বরবর্ণ পূর্বে ব্যবহৃত হলেও বর্তমানে এদের ব্যবহার করা হয় না।
খেয়াল করেছেন যেহেতু, বলি। আমি চন্দ্রবিন্দু কখনওই ব্যবহার করি না, বাহুল্য মনে হয়। এটা ছাড়াই যদি মনের ভাব প্রকাশ করা যায়.....তাহলে দরকার কি? বাংলা ভাষা দিনে দিনে আধুনিক হচ্ছে, অনেক সংযোজন বিয়োজনও হচ্ছে। একসময়ে, বাকী তিনটার মত এটাও বিলুপ্ত হয়ে যেতে পারে।
তাছাড়া চন্দ্রবিন্দু সাধারনত: ভুত এবং আতেলরাই বেশী ব্যবহার করে, নাকি সূরে কথা বলার জন্য।
এটা কিন্তু একেবারেই আমার ব্যক্তিগত মত।
ব্লগার সাহিনুর এবং আমার তরফ থেকে আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
৭| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:১৩
শাহিদা খানম তানিয়া বলেছেন: এই সুন্দর শিক্ষামূলক কাহিনী আমাকে ছেলেবেলার সুয়ো আর দুয়োরানীর গল্প মনে করিয়ে দিল।
১২ ই নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:২৩
ভুয়া মফিজ বলেছেন: মনে করিয়ে দেয়া স্বাভাবিক। হাজার হলেও রুপকথাইতো!!
৮| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:৪৩
সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: সুন্দর লিখেছেন ভুয়া ভাই! শিক্ষামূলক গল্পটার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ!
১২ ই নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:৩৪
ভুয়া মফিজ বলেছেন: লিখেছে ব্লগার সাহিনুর। আমি পুনরায় লিখেছি। আসল ধন্যবাদটা ওরই প্রাপ্য।
৯| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:০২
ওমেরা বলেছেন: না ,না এটা কোন আধুনিক রূপকথা হয়নি এটা তো (gammal dag) মানে পুরনো আমলের রূপকথা। আধুনিক রূপকথা হবে ।কালো কুৎসিত কস্কাবতী পারসোনাতে গিয়ে একবস্তা ময়দা মেখে রূপবতী হল। তার রূপে পাগল হয়ে মজনু তাকে কবুল বল্ল । বাসররাত বেশ ভালই গেল। ভোরে কস্কাবতী গোছল সেরে মজনুকে ‘ এই ডারলিং উঠো ‘ বলতেই মজনু চোখ মেলে তাকিয়ে কস্কাবতীকে দেখে এমন চিৎকার দিল --------- চিরতরে তার জবান বন্ধ হয়ে গেল --- । হি হি হি ----
গল্প ভালই লিখেছেন ।
১২ ই নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:৩৯
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আমরা যে যুগে এখন বাস করছি, এর শুরু ১৫০০ খ্রীষ্টাব্দে। সে অর্থে এটা আধুনিক রুপকথা।
আপনি যেটা বলছেন সেটা বর্তমানে ঘটছে ঠিকই, তবে এটাও আধুনিক যুগের অংশ।
আপনার আইডিয়া দিয়ে একটা গল্প লিখে ফেলুন।
১০| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:১৯
মা.হাসান বলেছেন: সাহিনুরের লেখাটি প্রথম পাতায় থাকা অবস্থায় দেখেছি। কবিতা আকারে না দেয়া হলে সিলেক্টেড দু-তিন জনের লেখা ছাড়া যে কোন লেখায় আমি চোখ বুলানোর চেষ্টা করি, এটাও পড়ার চেষ্টা করেছিলাম কিন্তু তিন -চার লাইন পড়ার পর আগ্রহ হারিয়ে ফেলি। আপনার লেখা সাবলিল, পড়তে আটকায় না, কিন্তু বিষয় বস্তু টানে নি। সনহিনুর মাঝে মাঝে কবিতা লেখে। আরো লিখলে ভালো হয়, তবে এটা একান্তই তাঁর বিষয়।
কাদা-- কাঁদা এর মতো শব্দ গুলোর পার্থক্য করতে চদ্র বিন্দু কাজে লাগে, তবে একই শব্দ বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন অর্থ ধারণ করে। পর মানে অনাত্মীয় হয়, কোন কিছু পরিধান করা অর্থও হয়, আমরা প্রয়োগ অনুসারে অর্থ বুঝি। সে রকম চন্দ্র বিন্দু বা ঈ কার বা ঊ কার উঠে গেল মনে হয় ভালো হয়।
১২ ই নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:৪৬
ভুয়া মফিজ বলেছেন: রুপকথার বিষয়বস্তু তো সবাইকে টানবে না। সাধারনত: ছোট ছেলেমেয়েরাই এতে আকৃষ্ট হয়। আপনার না টানার কারন বুঝতে অসুবিধা হচ্ছে না কোন!!
কবিতা নিয়ে আপনি আর আমি যেহেতু একই অবস্থানে আছি, তাই আপনার কথা আমারও কথা।
আমরা প্রয়োগ অনুসারে অর্থ বুঝি হক কথা!! আসলে কথা বলার সময় ধারাবাহিকতা থেকেই মানুষ বোঝে....কি বলা হচ্ছে। তাই চন্দ্রবিন্দু খুব জরুরী কোন কিছু না। তাছাড়া বাংলা টাইপ করতে ঝামেলা যত কম হয়, তত ভালো। এটাকে (মানে এই ব্যবহার না করাকে) আমি একটা লেবার সেভিং ব্যাপার বলেই মনে করি।
১১| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:২১
মা.হাসান বলেছেন: কঙ্কাবতী কপি রাইট করা নাম, ঐ এক বাক্স ... ভেট দিয়ে কপি রাইট ভাঙা যাবে ভাবলে ভুল করেছেন, আরো কিছু পাঠান।
১২ ই নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:৪৯
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনার কোন কথাই গ্রহনযোগ্য না। প্যাচ লাগানোতে আপনার যে পারদর্শিতা, তা ইতোমধ্যেই আপনি একাধিকবার প্রমান করেছেন। আর দরকার নাই। নামের মালিক এসে যদি কিছু বলে....ভেবে দেখবো।
১২| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:৫২
ল বলেছেন: দুটো লেখা পড়ে দেখি...
১২ ই নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:৫২
ভুয়া মফিজ বলেছেন: অবশ্যই......বুঝতে সুবিধা হবে।
১৩| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০৪
সম্রা৩২১ বলেছেন: ভাল লাগল ভাই।আপনার জন্য শুভকামনা
১২ ই নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০৭
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনার জন্যও শুভকামনা।
১৪| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫০
আহমেদ জী এস বলেছেন: ভুয়া মফিজ,
চিন্তায় চিন্তা বাড়ে! তাই চিন্তার ধারা পাল্টে ভাবছি - "কি কই ?"
১২ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:০১
ভুয়া মফিজ বলেছেন: চিন্তায় চিন্তা বাড়ে! বেশ কথা।
বেশী চিন্তা করা শরীর-স্বাস্থ্যের জন্য খারাপ। তাই অল্প চিন্তা করেই কিছু একটা বলে দেখতে পারেন!!
১৫| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:০০
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: দারুন পুন:সংষ্কার!
মুগ্ধতার রেশ রয়েই গেল
++++
১২ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:০৫
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আমাদের দেশের নদী-নালা-খাল-বিল এভাবে যদি পুন:সংষ্কার করা হতো, রাজনীতিবিদদেরকেও যদি পুন:সংষ্কার করা যেতো..... তাহলে কি দারুন একটা ব্যাপার হতো। তাই না ভৃগুদা!!
১৬| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:৩৫
জুন বলেছেন: আমার কিন্ত দক্ষিনারঞ্জন মিত্র মজুমদারের ঠাকুরমার ঝুলির রূপকথাই অমর মনে হয় আজও ভুয়া ।
তবে আপনি ব্লগার সাহিনুরের রূপকথায় নতুন প্রান দিয়েছেন । নীচের বাক্যগুলো প্রাচীন থেকে বর্তমান সব সময়ের জন্যই প্রযোজ্য ।
+
নতুন চেহারায় কঙ্কাবতীর জগৎ বদলে গিয়েছে পুরোপুরি। সমাজে তার কদরই আলাদা। ও একটু হেসে কথা বললেই মানুষ এখন কৃতার্থ হয়ে যায়। রুপের সাথে সাথে যশ-খ্যাতি তার পায়ে লুটোপুটি খায়। খ্যাতি মানুষকে বদলে দেয় বেশীরভাগ সময়েই।
১২ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:৫০
ভুয়া মফিজ বলেছেন: মা.হাসান দেখি প্যাচ লাগানোতে পুরাই সফল আপা....পছন্দের লোকজনের সাফল্য দেখলেও ভালো লাগে!!!
দেশে থাকতে আমার এক কলীগের একটা ঘটনা মনে পড়লো....এমন সফল প্যাচ লাগানোর। ভাবতাছি এইটা ব্লগে পোষ্টামু।
ঠাকুমার ঝুলি হল গিয়ে রুপকথার ব্র্যান্ড....এর উপরে কোন কথা নাই। আপনের মন্তব্য দারুন হইছে!
১৭| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:৩৮
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: আপনার লেখাটা পড়ার পর ব্লগার শাহিনুরের লেখার একটা অংশ পড়ে এলাম। আপনি বেশ সাবলীলভাবে লিখেছেন। পড়তে আরাম লেগেছে। আশাকরি ব্লগার শাহিনুর উপকৃত হবেন।
অহংকার করা, অন্যকে হেয় করা... উচিত নয়। এসব বাজে অভ্যাস দিনিশেষে নিজের বড় ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়ায়।
১২ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:৫৩
ভুয়া মফিজ বলেছেন: হোপ ফর দ্য বেস্ট!!! সাহিনুর সত্যি সত্যিই উপকৃত হলে খুবই ভালো লাগবে।
অহংকার করা, অন্যকে হেয় করা... উচিত নয়। এসব বাজে অভ্যাস দিনিশেষে নিজের বড় ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়ায়। এটা সবাই বুঝলে দুনিয়াটা পাল্টে যেত। কিন্তু কে শোনে কার কথা!!
১৮| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:৪৩
হাবিব বলেছেন: অনেক সুন্দর করে উপস্থাপন করেছেন ভুয়া মফিজ ভাই। ভালো লাগলো........
১২ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:৫৪
ভুয়া মফিজ বলেছেন: বহুদিন পরে আমার পোষ্টে আপনার উপস্থিতি! ধন্য হলুম!!
১৯| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:০৩
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: পড়লাম। কিন্তু মন্তব্যকে কেন্দ্র করে যেমন রেসলিং চলছে এখানে, তাতে মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকলাম। দুঃখিত।
১২ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:০৫
ভুয়া মফিজ বলেছেন: রেসলিং দেখলেন কোথায় হেনাভাই!!
২০| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:০৬
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: মা, হাসান বনাম ভুয়া মফিজ।
১২ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:০৯
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আরে কি বলেন......আমরা সবসময়ে এমন মজা করি। নাথিং সিরিয়াস।
পোষ্ট নিয়ে আপনার অনুভূতি নির্দ্বিধায় বলতে পারেন!!
২১| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৫০
করুণাধারা বলেছেন: আমার চাওয়া খুব সামান্য। সাহিনুরের লেখার সুবাস যেন ছড়িয়ে পরে চারদিকে…..ব্লগে এবং ব্লগের বাইরেও। যদি তেমনটা হয়, তাহলেই আমি খুশী। আর তার পেছনে আমার এই ক্ষুদ্র প্রয়াস যদি সামান্যতম ভূমিকাও রাখে…..তাহলে আরো খুশী।
চমৎকার উদ্যোগ! আপনার এই হাত বাড়িয়ে দেয়াটা সার্থকতা পায় যেন।
রূপকথা ভালোই হয়েছে। আমি একটা পারমাণবিক রূপকথা অনুবাদ করছি, আশা করি পড়বেন।
১৩ ই নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:২২
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আমি একটা পারমাণবিক রূপকথা অনুবাদ করছি, আশা করি পড়বেন। পারমাণবিক রূপকথা!!!
কোন বিস্ফোরণ যদি না ঘটে তাহলে অবশ্যই পড়বো.....নিশ্চিত থাকেন।
২২| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:১৫
ল বলেছেন: এপিক..............
সাহিনুরের চিন্তাধারার ধূ ধূ বিরানভূমিতে মফিজিয়া সবুজায়নের চাষাবাদ...........++++
১৩ ই নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:২৪
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনার এপিক মন্তব্যে মজা পেলাম। দারুন, কাব্যিকভাবে বলেছেন। আমার কাব্যভীতি থাকলেও এটা ভালো লেগেছে।
২৩| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:৪২
মা.হাসান বলেছেন: @করুণাধারা আপা --আমি একটা পারমাণবিক রূপকথা অনুবাদ করছি, আশা করি পড়বেন।
এই ভাবে অপেক্ষায় রাখা বড় খারাপ কাজ। আমিও একটা বড় খারাপ কাজ করি, আগাম লাইক দিয়ে দিলাম। খারাপে খারাপে কাটাকাটি হয়ে যাক।
১৩ ই নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:২৭
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আগাম লাইক কোথায় দিলেন? আগাম লাইক কথাতে কেমন যেন একটা তেলতেলে ভাব আছে!!!
২৪| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:৫৭
সোহানী বলেছেন: আগেরটি না পড়লেও এটি অবশ্যই ভালো লাগছে...। পড়বো নিশ্চয়।
১৩ ই নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:২৯
ভুয়া মফিজ বলেছেন: সময় করে মূল লেখাটা অবশ্যই পড়বেন কিন্তু। আপনার এটি ভালো লাগাতে আমারও ভালো লাগছে।
২৫| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:৩০
ল বলেছেন: মা.হাসান বলেছেন: @করুণাধারা আপা --আমি একটা পারমাণবিক রূপকথা অনুবাদ করছি, আশা করি পড়বেন।
এই ভাবে অপেক্ষায় রাখা বড় খারাপ কাজ। আমিও একটা বড় খারাপ কাজ করি, আগাম লাইক দিয়ে দিলাম। খারাপে খারাপে কাটাকাটি নাকি ফাটাফাটি
২৬| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৯ ভোর ৬:৫২
হাসান জামাল গোলাপ বলেছেন: মূল লেখা পড়া হয়নি, এইটি সুন্দর লাগলো।
১৩ ই নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:৩০
ভুয়া মফিজ বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
২৭| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:৫৫
করুণাধারা বলেছেন: @ মা. হাসান আর ল, আগাম লাইকে ভয় পেলাম! পরে না আবার লাইক ফিরিয়ে নেন! আরো কিছুটা লিখে তারপর দেওয়া শুরু করব।
২৮| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৩:০০
আনমোনা বলেছেন: লেখাটা একটানে পড়ে যাওয়ার মত।
১৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪৪
ভুয়া মফিজ বলেছেন: লেখাটা একটানে পড়ে যাওয়ার মত জোরে টান না দেয়ার জন্যে কৃতজ্ঞতা। ছিড়ে যাওয়ার চান্স ছিল!!
২৯| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:৫৬
রাজীব নুর বলেছেন: খুব সুন্দর।
১৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০০
ভুয়া মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ।
৩০| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২৭
আরোগ্য বলেছেন: অত্যন্ত সুন্দর হয়েছে গল্পটি ভুয়া ভাই। প্রায়শই মানুষ সময় বদলে গেলে নিজের আসল প্রতিকৃতি ভুলে যায়।
১৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩৯
ভুয়া মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ। গল্পটা অবশ্য সাহিনুরের। আমি শুধু একটু রি-রাইট করেছি।
নিজের অতীত ভুলে যাওয়া আমাদের সমাজে একটা বিরাট সমস্যা। ক্ষমতাবানদের ক্ষেত্রে এটা অনেক বেশী প্রযোজ্য, কারন উনাদের কার্যকলাপের সাফারার হয় আম জনতা। গল্পের মেসেজটা দারুন না!!
৩১| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৪৮
শায়মা বলেছেন: কঙ্কাবতী!!!!!!!!!!!!!
যাইহোক আবার সে কুৎসিৎ হয়ে গেলো কেনো!!!!!
প্লাস্টিক সার্জারী করলেই তো পারতো.....
নয়তো ফেয়ার এণ্ড লাভলী
১৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪১
ভুয়া মফিজ বলেছেন: কপালে শণি থাকলে প্লাস্টিক সার্জারী....ফেয়ার এণ্ড লাভলী কোন কিছুতেই কোন কাজ হয় না।
সব কঙ্কাবতীই যে রুপবতী হবে এমন কোন কথা নাই।
৩২| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫৭
শায়মা বলেছেন: হবে না!!!!!!!!!!!!
রূপবতী না হলেও কঙ্কাবতীদেরকে রুপবতী রুপকুমারী ভাবতে হয়!!!!!!
রাজকন্যাদের নাম না!!!!!!!!
রাজকন্যা কোনোদিন কেলে কুচ্ছিৎ হয় দেখেছো কখনও ভাইয়ামনি!!!!!!!!
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:১৫
ভুয়া মফিজ বলেছেন: এই কঙ্কাবতী তো রাজকন্যা না, গরীবের ঘোড়ারোগের মতোই শুধু এই দামী নামটা নিয়েছে। তাছাড়া, সব কিছুরই একটা অপোজিট মিরর ইমেজ থাকে।
নীচে মা.হাসান ভিলেনের হাসি দেয়ার চেষ্টা করছে। ব্যাপারটা আমাদের মধ্যে মিউচুয়ালী মিটিয়ে ফেলাই ভালো। দুর্মুখদেরকে সুযোগ যতোটা কম দেয়া যায়, ততোই মঙ্গল।
৩৩| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:৩৮
মা.হাসান বলেছেন: হয়ে গেল, ৪০০ গ্রামের বক্সে আর কুলাবে না amazon pantryর বড় বক্স লাগবে।
(ভিলেনের হাসির ইমো নাই, দুঃখিত)
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:১৯
ভুয়া মফিজ বলেছেন: নায়কের চেয়ে ভিলেনের দরদ বেশী! কলিকাল একেই বলে!!!
৩৪| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:৪২
মলাসইলমুইনা বলেছেন: আপনার খোলা ঠাকুরদার ঝুলির রূপকথাতো খুব ভালো হলো কিন্তু আরো ভালো লাগলো ব্লগার সাহিনুরকে সাহায্য করতে যতটুকু করলেন সেটা । ব্লগে বটবৃক্ষ বা দূর্বাঘাস সব ব্লগারের লেখার ব্যাপারেই আমার বিশাল শ্রদ্ধা ।কিন্তু আপনার মতো এতটা করতে মনে হয় কখনোই পারবোনা সেটা স্বীকার করে ভুয়া না খুব আন্তরিক খটাশ আর্মি স্যালুট আপনার চিন্তা চেতনা আর কর্মে ।
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:৫৬
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনার 'আন্তরিক খটাশ আর্মি স্যালুট' এ মজা পেয়েছি, ভালোও লাগছে। ভালো ভালো কথা শুনতে কার না ভালো লাগে!!
তবে আপনি আমাকে যা মনে করছেন, আমি আসলে তা না! সাহিনুরের লেখাটা পড়ে ঝোকের মাথায় মন্তব্য করে ফেলেছিলাম। তারপরে, নিজের মুখরক্ষা করতে গিয়ে লিখে ফেলেছি। এই হলো কাহিনী।
তবে সাহিনুর ভালো ভালো লেখা আমাদেরকে উপহার দিক.....এটা আন্তরিকভাবেই চাই।
৩৫| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:৪০
শায়মা বলেছেন: হা হা মা হাসান ভাইয়ার কান্ড দেখে হাসছি!!!!!
তোমার মন্তব্য পড়েও ভাইয়া.......
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:৪২
ভুয়া মফিজ বলেছেন:
৩৬| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:০৮
অন্তরন্তর বলেছেন: একজন লেখকের লিখা কিছুটা পরিবর্তন এবং পরিমার্জন করে খুব সুন্দর উপস্থাপন করেছেন যা প্রশংসাযোগ্য। শুভ কামনা।
২২ শে নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪২
ভুয়া মফিজ বলেছেন: চেষ্টা করেছি। আপনি এভাবে যখন বলছেন....তখন পরিবর্তন এবং পরিমার্জনে কিছুটা সফলও হয়েছি বলা যায়!
আপনার জন্যও অনেক অনেক শুভ কামনা।
৩৭| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১৯
মা.হাসান বলেছেন: নায়কের চেয়ে ভিলেনের দরদ বেশী! কলিকাল একেই বলে!!!
হিরো আলম ভাই, আপনি কই, থাই ভ্রমনের পঞ্চম পর্ব একটু পরেই পোস্ট করবো। প্রথম স্থান কি আপনার ছুটে যাবে?
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১০
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আমি সবাইকে সমান সুযোগ দানে বিশ্বাসী। বারে বারে আমি প্রথম স্থান নিলে অন্যরা হতাশ হয়ে আপনার পোষ্টে আসার আগ্রহ হারিয়ে ফেলতে পারে.....তাই এবার অন্যদের সুযোগ দিলাম।
আপনার ক্ষতি কি আমি চাইতে পারি!!!
৩৮| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:০৭
মনিরা সুলতানা বলেছেন: বাহ বাহ ! আপনার রূপকথায় ভালোলাগা;
আপনাদের মিথস্ক্রিয়া দারুণ ।
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১৭
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনাকে অনেক অনেক দিন পর আমার পোষ্টে দেখে আনন্দ পেলাম। মিডিয়াতে নজর রাখছিলাম, দুবাইতে কোন নারী কবি‘র নিখোজ সংবাদ আছে কিনা!!
৩৯| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:৩৪
জুন বলেছেন: এই ভুয়া আপনি ছিলেন কই!! মা হাসানের পোস্টে আপনাকে প্রচুর মিস করেছি
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১৭
ভুয়া মফিজ বলেছেন: চরম ব্যস্ততার জন্য ব্লগে আসা এখন সীমিত হয়ে গিয়েছে আপা। আশাকরি, আগামী বছর থেকে কিছুটা নিয়মিত হতে পারবো। দেখা যাক।
একটু দেরীতে হলেও মা. হাসানের পোষ্টটা পড়েছি। যাক, ওই পোষ্টের কল্যানেও তো আমাকে কিছুটা মিস করেছেন। এটাই বা কম কি? আমার জন্য তো বিরাট পাওয়া!!
৪০| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:০৯
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
আপনাকে মনে পড়ল। ব্লগে ফয়সাল রকির গল্প পড়তে পড়তে।
ঢু মারতেই দেখি শাহিনুর ভাইয়ের গল্প নিয়ে আপনি দারুণ একটা গল্প লিখেছেন।
আসলে অসাধারণ কিছুও প্রকাশভঙ্গির কারণে সাদামাটা হয়ে যায়। সাথে আমার নামটিও দেখলাম।
ধন্যবাদ। কৃতজ্ঞতা।
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:২১
ভুয়া মফিজ বলেছেন: উত্তর দিতে অনেক দেরী হয়ে গেল। এ'জন্যে আন্তরিকভাবে দুঃখিত। কি দেশে কি বিদেশে জীবনটা দিনকে দিন কেমন জানি কঠিন হয়ে যাচ্ছে....কি বলেন!
এই অধমকে স্মরন করার জন্য ধন্যবাদ। গল্পটা পড়ার জন্যও ধন্যবাদ। ঠিকই বলেছেন.....সঠিক প্রকাশভঙ্গি খুবই গুরুত্বপূর্ণ......অনেক ব্যাপারেই।
৪১| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:৫৭
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
সহমত।
দিন দিন জীকন কঠিন ও জটিল হয়ে যাচ্ছে।
তবুও ব্লগিং চলুক নিরন্তর।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:৫৬
ভুয়া মফিজ বলেছেন: অবশ্যই। জীবন চলুক জীবনের মতো......তবে ব্লগিং বন্ধ রাখা যাবে না।
সহমত।
©somewhere in net ltd.
১| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:৫১
কৌটিল্যা বলেছেন: ভালো লাগলো